আক্কেল সেলামি
আক্কেল সেলামি (নির্বুদ্ধিতার দণ্ড): বিনা টিকেটে টেনে চড়ে আক্কেল সেলামি দিতে হলো।
একাদশে বৃহস্পতি
একাদশে বৃহস্পতি (সৌভাগ্যের বিষয়): এখন তার একাদশে বৃহস্পতি, ধুলোমুঠোও সোনামুঠো হচ্ছে।
গড্ডালিকা প্রবাহ
গড্ডলিকা প্রবাহ (অন্ধ অনুকরণ): গড্ডলিকা প্রবাহে যারা গা ভাসিয়ে দেয়, আমি তাদের দলে নেই।
জিলাপীর প্যাঁচ
জিলাপীর প্যাচ (কুটিলতা): ভালো মানুষ মনে হলেও তার ভেতরে রয়েছে জিলাপীর প্যাচ।
গোঁফ খেজুরে
গোঁফ খেজুরে (নিতান্ত অলস): গোঁফ খেজুরে লোক দিয়ে কোনো কাজই হয় না ।
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার = আঁষটে।
যে পুরুষ বিয়ে করেছে
যে পুরুষ বিয়ে করেছে = কৃতদার।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি = অনূঢ়া।
যে ক্রমাগত রোদন করছে
যে ক্রমাগত রোদন করছে = রোরুদ্যমান।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে
যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী।
ডাক্তার ডাক
ডাক্তার ডাক = কর্মে শূন্য ।
তিলে তৈল আছে
তিলে তৈল আছে = অধিকরণে ৭মী।
আকাশে চাঁদ উঠেছে
আকাশে চাঁদ উঠেছে = অধিকরণে ৭মী ।
মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন
মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন = মা প্রযোজক কর্তা (কর্তৃকারকে প্রথমা বা শূন্য বিভক্তি)।
মূল কর্তা যখন অন্যকে কোনো কাজে নিয়োজিত ত করে তা সম্পন্ন করায়, তখন তাকে প্রযোজক কর্তা বলে ।
যেমনঃ শিক্ষক ছাত্রদের ব্যাকরণ পড়াচ্ছেন । আবার, মূল কর্তার করণীয় কার্য যাকে দিয়ে সম্পাদিত হয়, তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলে। ওপরের বাক্যে 'ছাত্র' প্রযোজ্য কর্তা অনুরূপঃ রাখাল (প্রযোজক); গরুকে (প্রযোজ্য কর্তা) ঘাস খাওয়া ইত্যাদি
বিপদে মোরে করবে ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা
বিপদে মোরে করিবে ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা = অপাদানে ৭মী ।
অত্যুক্তি
অত্যুক্তি = অতি + উক্তি
গবেষণা
গবেষণা = গো + এষণা ।
স্বাগত
স্বাগত = সু + আগত ।
সংলাপ
সংলাপ = সম্ + লাপ ৷
পদ্ধতি
পদ্ধতি = পদ্ + হতি ।
In lieu of
In lieu of (পরিবর্তে): He came in lieu of his brother.
By fits and starts
By fits and starts (অনিয়মিতভাবে): Never read this book by fits and starts; be serious.
At large
At large (এটি Adjective যার অর্থ স্বাধীনভাবে): Dense clouds roam about at large in the sky.
Safe and sound
Safe and sound (নিরাপদে ও অক্ষতশরীরে): One week later, the hikers were found safe and sound.
Red letter day
A red letter day (স্মরণীয় দিন): 30 December is a red letter day in my life.
আমি ঢাকার টিকেট কিনেছি
আমি ঢাকার টিকেট কিনেছি।
= I have bought a ticket for Dhaka.
আমি সাত বছর যাবৎ ওকালতি করছি।
আমি সাত বছর যাবৎ ওকালতি করছি।
=I have been pleading since seven years.
আমি যদি রাজা হতাম
আমি যদি রাজা হতাম।
= If I were a king.
অপমানে চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়
অপমানের চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়।
= Death is preferable to dishonor.
রমনা পার্কের প্রাকৃতিক দৃশ্য বড়ই মনোরম
রমনা পার্কের প্রাকৃতিক দৃশ্য বড়ই মনোরম। → The natural scenery of Ramna Park is very attractive.
I was borne in Bangladesh
I was borne in Bangladesh.
= I was born in Bangladesh. বাক্যের অর্থঃ আমি বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি।
There were six student in the class
There were six student in the class.
= There were six students in the class . বাক্যের অর্থঃ শ্রেণিতে ৬ জন ছাত্র-ছাত্রী আছে।
He bought many salt and sugar
He bought many salt and sugar.
= He bought much salt and sugar. বাক্যের অর্থঃ সে প্রচুর লবণ ও চিনি কিনেছিল ।
He made an insulted remarks about her.
He made an insulted remarks about her.
= He made an insulted remark on her. বাক্যের অর্থঃ সে তার সম্মানে অপমানজনক মন্তব্য করেছে।
Swim is a good exercise
Swim is a good exercise.
= Swimming is a good exercise. বাক্যের অর্থঃ সাঁতার একটি ভালো ব্যায়াম ।
I am tired ___its monotonous job.
I am tired of this monotonous job. বাক্যের অর্থঃ এই একঘেয়েমীপূর্ণ কাজে আমি ক্লান্ত ।
Please abide ___the rules
Please abide by the rules. বাক্যের অর্থঃ দয়া করে নিয়মাবলী মেনে চলুন
He stares me ____ the face
He stares me in the face. Stare on in the face অর্থ কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকা ।
বাক্যের অর্থঃ সে আমার মুখের দিকে তাকায়
The pen is ___the table
The pen is on the table. বাক্যের অর্থঃ টেবিলের উপর কলম রয়েছে।
Do not laugh ____the poor.
Do not laugh at the poor. বাক্যের অর্থঃ গরীবদের উপহাস করো না ।
দেওয়া আছে,
প্রদত্তরাশিমালা,
ধরি, বেঞ্চ আছে x টি
প্রতি বেঞ্চে ৪ জন করে বসলে ৩ টি বেঞ্চ খালি থাকে।
শ্রেণীতে ছাত্র সংখ্যা = ৪ (x - ৩) জন
কিন্তু প্রতি বেঞ্চে ৩ জন করে বসলে ৬ জন করে দাঁড়িয়ে থাকে
∴ শ্রেণির ছাত্র সংখ্যা = ৩x + ৬
প্রশ্নমতে, ৪(x - ৩) = ৩x + ৬
⇒ 8x - ১২ = ৩x + ৬
⇒ 8x - ৩x = ৬ + ১২
∴ x = ১৮
∴ ছাত্রসংখ্যা = ৪ ( x - ৩) জন = ৪ ( ১৮ - ৩) জন = ৬০ জন
অতিভুজ
অতিভুজঃ সমকোণের বিপরীত বাহুকে বলা হয় অতিভুজ।
রম্বস
রম্বসঃ যে চতুর্ভুজের সব বাহুর দৈর্ঘ্য সমান কিন্তু কোণগুলো সমকোণ নয় তাকে রম্বস বলে।
সামান্তরিক
সামান্তরিকঃ যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো পরস্পর সমান ও সমান্তরাল, তাকে সামান্তরিক বলে ।
আয়তক্ষেত্র
আয়তক্ষেত্রঃ সামান্তরিকের একটি কোণ সমকোণ হলে, তাকে আয়তক্ষেত্র বলে। উল্লেখ্য, সামান্তরিকের একটি কোণ সমকোণ হলে, সব কোণই সমকোণ হয় ।
সমকোণী ত্রিভুজ
সমকোণী ত্রিভূজঃ যে ত্রিভুজের একটি কোণ সমকোণ, তাকে সমকোণী ত্রিভুজ বলা হয়। সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে উন্নতি কোণ বলা হয়।
১৯৬৬ সালের ৫ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলসমূহের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ৫ ফেব্রুয়ারি বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা পেশ করেন এবং এই কর্মসূচীকে পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তির সনদ বলে অভিহিত করেন। ৬ দফাঃ
ক) পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রকৃতি ৷
খ) কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা।
গ) মুদ্রা সংক্রান্ত বিষয় ৷
ঘ) খাজনা ধার্য ও সংগ্রহের বিষয়।
ঙ) আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষমতা
চ) প্যারা মিলিশিয়া বাহিনী গঠন ।
উল্লেখ্য, ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস ৭ জুন।
'যতকাল রবে পদ্মা যমুনা
গৌরি মেঘনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তোমার
শেখ মুজিবুর রহমান' । উক্তিটি কার?
অন্নদাশঙ্কর রায় ১৯৭১ সালের ২২শে জুলাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখেন বিখ্যাত কবিতা ‘যতদিন রবে ………… শেখ মুজিবুর রহমান'। তাঁর বিখ্যাত ভ্রমণকাহিনীগুলো হলো ‘পথে প্রবাসে', ‘ইউরোপের চিঠি' এবং তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস ‘অসমাপিকা’।
২১ ফেব্রুয়ারি কবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে?
ইউনেস্কোর ৩০তম সম্মেলনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে ১৭ নভেম্বর, ১৯৯৯ সালে । উল্লেখ্য, জাতিসংঘ ৫ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরাঙ্গনা উপাধিপ্রাপ্ত কতজন নারী?
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরাঙ্গনা উপাধিপ্রাপ্ত হন ৩৩৯ জন নারী। উল্লেখ্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য তারামন বিবি ও ডাঃ সিতারা বেগম কে বীরপ্রতীক উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রের কে ছিলেন?
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক চলচ্চিত্র 'জীবন থেকে নেয়া' পরিচালক হলেন জহির রায়হান। তাঁর পরিচালিত আরেকটি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র 'কখনো আসেনি' ১৯৬১ সালে মুক্তি পায় ৷
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর উদ্দেশ্য কী ছিল?
বাংলাদেশ সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর উদ্দেশ্য ছিল 'যুদ্ধাপরাধীসহ অন্যান্য গণবিরোধীদের বিচার নিশ্চিত করা । প্রথম সংশোধনী উত্থাপন করা হয় ১২ জুলাই ১৯৭৩ সালে এবং পাস হয় ১৫ জুলাই ১৯৭৩ সালে আর রাষ্ট্রপতি অনুমোদন করেন ১৭ জুলাই ১৯৭৩ সালে ।