দুর্নীতি দমন কমিশন || ডাটা এন্ট্রি / কন্ট্রোল অপারেটর (04-01-2020) || 2020

All

সকল বিষয়

নিজেকে জানো

Know thyself (নিজেকে জানো) উক্তিটি করেছেন বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস। অন্যকে বা পৃথিবীকে জানতে হলে অবশ্যই নিজেকে জানতে হবে। নিজেকে জানা বলতে বুঝানো হচ্ছে নিজের ভিতরের সুকুমার বৃত্তিগুলোকে জানা ও সঠিকভাবে ব্যবহার করা এবং মন্দ দিকগুলোকে পরিহার করা। প্রত্যেক মানুষের মধ্যে মহান আল্লাহ্ পাক অপার সম্ভাবনার ক্ষেত্র তৈরী করে রেখেছেন। সেই ক্ষেত্রকে সবদিক থেকে বিকশিত করাই হলো নিজেকে জানা ও চেনা। নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা হাজার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। ব্যক্তির মধ্যে লুকিয়ে থাকা হাজারো প্রতিভাকে জাগ্রত করতে হবে। যখন নিজেকে ভালোমতো জানা হবে তখন সহজেই আপনি আপনার খারাপ দিকগুলোকে পরিহার করতে পারবেন। দেশ ও সমাজের উন্নয়নের জন্য একজন সঠিক মানুষের অনেক ভূমিকা থাকে। আর একজন সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে নিজেকে জানাটা খুবই জরুরী।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

‘এর উপায় কি' নাটকটির রচয়িতা মীর মশাররফ হোসেন।

Created: 3 months ago | Updated: 8 hours ago

'সবুজপত্র' পত্রিকার সম্পাদকের নাম প্রমথ চৌধুরী।

'সোনার তরী' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার তরী কাব্যগ্রন্থের নাম কবিতা ।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

 ‘আশ্চর্য’ = আ + চর্য।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

অভিসারী এর স্ত্রীবাচক শব্দ হলো অভিসারিণী ।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় (স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ)।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

মানুষের কণ্ঠনিঃসৃত বাক সংকেতের সংগঠনকে ভাষা বলে।  

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

প্রত্যক্ষ উক্তি আগামীকাল পরোক্ষ উক্তিতে পরের দিন হয়।

তিক্ততা শব্দটি গুণবাচক বিশেষ্য। 

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

বারো শব্দটি গণনাবাচক  শব্দ

পৃথিবীর দুর্যোগ প্রবণ দেশ সমূহের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এ দেশে দুর্যোগ সমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৯৭০, ১৯৯১ এর ঘূর্ণিষড়, ২০০৭ এর প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় সিডর, ২০০৯ এর ঘূর্ণিঝড় আইলা, ২০১৩ এর মহাসেন এবং ১৯৮৮, ১৯৯৮, ২০০৪ এবং ২০০৭ সালের ভয়াবহ বন্যা। দেশের জনগণের ঝুঁকি হ্রাস এবং দুর্যোগ উত্তর পুনর্বাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের অন্যতম ‘ভিশন' হচ্ছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সার্বিক সক্ষমতা শক্তিশালী করণের মাধ্যমে জনগণ বিশেষ করে দারিদ্র ও দুর্দশাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর ঝুঁকি হ্রাস এবং বড় মাত্রার দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষম একটি জরুরি সাড়া প্রদান পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করার পাশাপাশি একটি দুর্যোগ সহনশীল দেশ গড়ে তোলা ।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় গৃহীত পদক্ষেপ/ব্যবস্থাঃ

ক. প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ/ব্যবস্থাঃ

  • প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগের ঝুঁকি মোকাবেলায় ত্রাণ ও পুনর্বাসন নির্ভর পদ্ধতির পরিবর্তে একটি যুগোপযোগী ও সমন্বিত সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার আওতায় ঝুঁকি হ্রাস ও প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা 
  • আইসিটি নির্ভর মাইক্রোজোনেশন ম্যাপ ভূমিকম্পের ঝুঁকি মুক্ত নগরায়নের কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ভূমিকম্পজনিত বিপদাপন্নতা এবং ঝুঁকি বিবেচনা করে দেশের বড় তিনটি শহর যথাঃ ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট এর মাইক্রোজোনেশনম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। দেশের ঝুঁকিপূর্ণ আরো ৬টি শহর যথাঃ ময়মনসিংহ, টাংগাইল, বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী এবং রংপুরের মাইক্রোজোনেশন ম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের সকল বিল্ডিং এর ওপর জরিপ করে একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে।

খ. আইন, নীতি, বিধি ও চুক্তি সংক্রান্ত পদক্ষেপ/ব্যবস্থাঃ

  • দুর্যোগের কার্যকর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত এবং দুর্যোগের ঝুঁকি প্রশমনের লক্ষ্যে এর ব্যবস্থাপনার প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি, জাতীয় ও স্থানীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, দুর্যোগ ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর জীবন, সম্পদ ও মৌলিক অধিকার রক্ষার চাহিদা পূরণকল্পে যথাযথ আইনি কাঠামো দেয়ার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্তাপনা আইন ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে।
  • ‘উপকূলীয় ও ঘূর্ণিঝড় প্রবণ এলাকায় বহুমুখী আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ (২য় পর্যায়)' প্রকল্পের আওতায় উপকূলীয় ও ঘূর্ণিঝড় প্রবণ এলাকায় দুর্যোগকালে দরিদ্র ও সহায় সম্বলহীন জনগোষ্ঠিকে নিরাপদ আশ্রয়দান; গবাদি পশু এবং গৃহস্থলির মূল্যবান সম্পদ ও অন্যান্য দ্রব্য-সামগ্রী দুর্যোগের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাকরা এবং দুর্যোগকলীন সময় ব্যতীত অন্যান্য সময়ে আশ্রয়কেন্দ্র গুলোতে শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যান্য জনহিতকরণ কার্যক্রম পরিচালনার নিমিত্ত ১৬টি জেলার ৮৬টি উপজেলায় সর্বমোট ২২০টি আশ্রয়কেন্দ্র ৫৩৩.১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি জুলাই, ২০১৬ হতে শুরু হয়েছে এবং জুন ২০১৯ পর্যন্ত চলবে।
  • বন্যা প্রবণ ও নদী ভাঙ্গন এলাকার দরিদ্র ও সহায় সম্বলহীন জনগোষ্ঠীকে নিরাপদ আশ্রয় প্রদানের নিমিত্ত 'বন্যা প্রবণ ও নদী ভাঙ্গন এলাকায় বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)' আওতায় এর ৪৩টি জেলার ১৫৪টি উপজেলায় সর্বমোট আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৮৪টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অবশিষ্ঠ ৭২টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্রের কাজ গড়ে ৭৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। জুন, ২০১৭ এর মধ্যে এগুলো সম্পন্ন হবে।

দুর্যোগ পূর্ববর্তী সতর্ককরণ সংকেত এবং জরুরি সাড়া প্রদান কার্যক্রমসমূহ

  • বাংলাদেশ বিভিন্ন প্রকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিপ্রবণ দেশ। এর মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা অন্যতম ৷ আগাম সর্তকবার্তা দুর্যোগের ঝুঁকি বা ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে অত্যন্ত সহায়ক। দুর্যোগের আগাম বার্তা প্রদানে ক্রমন্বয়ে অগ্রগতির কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগে অতীতের চেয়ে বর্তমান জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি তুলনামূলকভাবে অনেক হ্রাস পেয়েছে। এ লক্ষ্যে নিম্নেবর্ণিত তিনটি পদ্ধতিতে দুর্যোগ বার্তা প্রেরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।
  • দুর্যোগের আগাম বার্তা ওয়েবসাইট, ই-মেইল এর মাধ্যমে প্রচার করা হয়। এজন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডেও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের ওয়েবসাইটের লিংক স্থাপন করা হয়েছে ৷
  • ইন্টারেকটিভ ভয়েস রেসপন্স (IVR) আবহাওয়া ও দুর্যোগ সংক্রান্ত তথ্য ও আগাম সতর্কতা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সর্ব সাধারণের মধ্যে পৌছে দেয়ার জন্য দেশের সকল মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে Interactive Voice Response (IVR) সিস্টেম চালু করা হয়েছে। এ পদ্ধতিতে যেকোন মোবাইল ফেন থেকে ১০৯৪১ কোড ডায়াল করে তারপর ১ ডায়াল করলে সমুদ্রগামী জেলেদের জন্য আবহাওয়া বার্তা; ২ ডায়াল করলে নদীবন্দর সমূহের জন্য সতর্ক বার্তা; ৩ ডায়াল করলে দৈনন্দিন আবাহওয়া বার্তা; ৪. ডায়াল করলে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্ক সংকেত এবং ৫ ডায়াল করলে নদ/নদীর পানি হ্রাস ও বৃদ্ধি অবস্থা সম্পর্কিত তথ্য অবহিত হওয়া যাবে ।
  • মোবাইল ক্ষুদ্র বার্তা বা Short Message Service (SMS) মোবাইল ক্ষুদ্র বার্তা মন্ত্রণালয়ের (১) দুর্যোগের সকল কাজে দায়িত্বপ্রাপ্ত, (২) অভ্যন্তরীণ সতর্কীকরণ বার্তা প্রচার কাজে দায়িত্বপ্রাপ্ত, (৩) গণসচেতনতা ও প্রচার মাধ্যমের সাথে জড়িত কর্মকর্তাগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে সহায়ক করে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে যেকোন ক্ষুদ্র বার্তা কোন মোবাইল ব্যবহারকারীকে খুব অল্প সময়ে পাঠানো সম্ভব। এ লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর হতে জেলা/উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও সদস্য-সচিবদের নিকট প্রয়োজনানুযায়ী দুর্যোগকালীন/ পরবর্তী সময়ে সচেতনতামূলক বার্তা (SMS) প্রেরণ করা হয় ।

৬৪টি জেলা এবং ৪৮৫টি উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে অত্যাধুনিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র (ডিএমআইসি) স্থাপন করা হয়েছে। এখানে ওয়েববেজড এপলিকেশনের মাধ্যমে দুর্যোগ এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত তথ্য সেবা পাওয়া যাবে। যেমনঃ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রের তথ্য, দুর্যোগের ঝুঁকি মানচিত্র, ঘূর্ণিঝড়ের ও জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাব্য প্লাবিত এলাকার মানচিত্র, সিপিপি স্বেচ্ছাসেবকদের ডাটাবেজ ও লাইব্রেরি ইত্যাদি তথ্য সেবা অনলাইনে
পাওয়ার ব্যবস্থা আছে ।

04 January, 2020
Director
Anti-Corruption Commission
Shegunbagicha, Dhaka-1100

Subject: Application for two days casual leave.

Sir,
I have the honor to invite your kind attention to the fact that I am a data entry operator of Anti- Corruption Commission in your office. Suddenly my mother has been seriously ill and has been hospitalized in Faridpur Sadar Hospital. So I need two days casual leave to go to Faridpur and take care of my ailing mother.

May I therefore, pray and hope that you would be kind enough to grant my application and oblige thereby.

Yours Faithfully
Md. Mahtab Hossain
Data Entry Operator
Anti-Corruption Commission Dhaka

The prospects and importance of 'Tourism' in Bangladesh.

Bangladesh is full of natural beauty. Rivers, coasts and beaches, archaeological sites, religious places, hills, forests, waterfalls, tea gardens surround it. The Sundarban, Historic Mosque in city of Bagerhat, Ruins of the Buddihist Vihara at Paharpur are the three world heritage sites in Bangladesh among 1007. To observe the beauty of nature, huge amount of domestic and foreign tourists visit the country and its tourist attraction sites. In 2012, around six-lakh (6 hundred thousand) tourists came Bangladesh to visit and enjoy its beauty. The total contribution of tourism to GDP was 4.4%, 3.8% to employment and 1.5% to investment in 2013. Bangladesh Parjatan Corporation (BPC) looks after the tourism sector in Bangladesh under the ministry of Civil Aviation and Tourism. Due to some limitations, Bangladesh has failed to introduce itself as a tourist destination country. The paper tries to focus on the attractive tourist spots of Bangladesh and the contribution of tourism in the Bangladesh economy. The major concern of the writer is to highlight the factors by which Bangladesh can be one of the major tourist attractive country in the world in near future.

Tourism in Bangladesh is a slowly developing foreign currency earner. The country has much to attract international and domestic tourists.

Bangladesh's tourist attractions include archaeological sites, historical mosques and monuments, resorts, beaches, picnic spots, forests and tribal people, wildlife of various species. Bangladesh offers ample opportunities to tourists for angling, water skiing, river cruising, hiking, rowing yachting, sea bathing as well as bringing one in close touch with pristine nature. Lonely Planet ranked Bangladesh as the best value destination for the year 2011 .

In the northern part, comprising the Rajshahi division, there are archaeological sites, including the temple city Puthia in Rajshahi; the largest and most ancient archaeological site, Mahasthangarh in Bogra; the single largest Buddhist monastery, Paharpur in Naogaon; the most ornamental terracota Hindu temple in Bangladesh Kantaji Temple, and many Rajbaris or palaces of old zamindars. In the south-western part, mainly the Khulna Division, there is the Sundarbans, the largest mangrove forest of the world with Royal Bengal Tiger and spotted deer. The historically and architecturally important sixty domed mosque in Bagerhat is a notable site.

In the south-eastern part, which is the Chittagong division, there are natural and hilly areas like Chittagong Hill Tracts, along with sandy sea beaches. The most notable beach, in Cox's Bazaar, is a contender for the title of longest unbroken sandy sea beach in the world.

In the north-eastern part, Sylhet division, there is a green carpet of tea plants on small hillocks. Natural reserved forests are great attractions. Migratory birds in winter, particularly in the haor areas, are also very attractive in this area.

In 2004, the US Department of State estimated the daily cost of staying in Dhaka at $191. Also a brief recommendation of my rationalization findings has been presented for further consideration of tourism industry perspective. I hope my effort will be highly appreciated by the service industry in Bangladesh

Nature of tourism
Tourism is a service industry. It has become a very complex activity encompassing a wide range of relationships. Resulting in the improvements in standard of living and disposable income with more leisure time, the overall numbers of tourists are expected to grow further. Factors like convenient transport, no restrictions on travel, availability of information on various tourist spots and new marketing techniques contributed the growth of overall number of tourists in the present world. Additionally, a number of socio-demographic factors such as higher educational standards, advancement in information technology, rapid urbanization have strongly influenced the growth of tourism.

Importance of tourism
Tourism is an important driver of economic growth. Besides this, People have an opportunity to exchange culture. Tourism can earn huge amount of foreign currency. Tourism can support the Balance of Payment (BOP) of a country. Tourism can create employment.

Impact of tourism
Tourism can bring many economic, social and environmental benefits, particularly in rural areas and developing countries, yet mass tourism is also associated with negative effects. Tourism can only be sustainable if it is carefully managed so that probable negative effects on the host community and the environment are not permitted to outweigh the financial benefits.

There are economic, socio-cultural and environmental key benefits of tourism.

  • Economic benefit: Tourism can provide direct jobs to the community, such as tour guides and hotel housekeeping. Indirect employment is generated through other industries like agriculture, food production and retail. Infrastructure development and visitors' expenditure generates income for the local community and can lead to the alleviation of poverty.
  • Social benefit: In addition to the revenue, tourism can bring about a real sense of pride and identity to communities. It allows them to look at their history, and community identity. This helps the local residents to maintain their tradition and culture.
  • Environmental benefit: Tourism provides financial support for the conservation of ecosystems and natural resource management, making the destination more authentic and desirable to visitors.

Negative effects of tourism are also not ignorable. These are:

  • Negative economic effect: Jobs created by tourism are often seasonal and poorly paid, yet tourism can push up local property prices and the cost of goods and services. Place of tourism can be affected by terrorism.
  • Negative social effect: Visitor's behavior can have a detrimental effect on the quality of life of the host community. For example, crowding and congestion, drugs and alcohol problems can occur. Interaction with tourists can also lead to an erosion of traditional cultures and values.
  • Negative environmental effect: Tourism poses a threat to a region's culture and natural resources, through overuse.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

John Smith is good at Mathematics. 

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

He is an amateur in stenography.

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

The Taj looks beautiful at night.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Death is preferable to humiliation

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

The judge acquitted him of the charge. 

Correct the following sentences:
21.

He prefers to read than to write.

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

He prefers to read than to write

= He prefers reading to writing

Correct the following sentences:
22.

The two boys helped one another.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

The two boys helped one another.

= The two boys help each other.

Correct the following sentences:
23.

He reads the daily newspaper.

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

He reads the daily newspaper.

= He reads the newspaper daily.

Correct the following sentences:
24.

Physics are a difficult subject.

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

Physics are a difficult subject.

= Physics is a difficult subject.

Correct the following sentences:
25.

Though he is strong yet he is lazy.

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

Though he is strong, yet he is lazy.

= Though he is strong, he is lazy.

প্রথমে স্বপ্ন। অতঃপর আকাক্সক্ষা। তারপর ইচ্ছাশক্তি। পরিশেষে অনুশীলন। যোগফলে স্বপ্নপূরণ। ৫৭ বছরের লালিত স্বপ্নকে ইচ্ছাশক্তির সুনিপুণ কারুকাজের নান্দনিক তৎপরতায় পরমাণু যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। পাবনার রূপপুর পরমাণু প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্ব নিউক্লিয়ার ক্লাবের সদস্য হওয়ার পথে আরো একধাপ এগিয়ে গেল দেশটি। বর্তমানে এ ক্লাবের সদস্য সংখ্যা মাত্র ৩১। আর এসব দেশেই রয়েছে সাড়ে ৪০০ পারমাণবিক চুল্লি। আর বিশ্বের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ১১ শতাংশ উৎপাদিত হয় এ চুল্লি থেকেই।

পাকিস্তান আমলে এ প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি। স্বাধীনতার পর হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগিয়েছে প্রকল্পটি এবং প্রধানমন্ত্রীর একান্ত প্রচেষ্টা ও ইচ্ছাশক্তির বদান্যতায় আজ তা বাস্তবতার আকাশ স্পর্শ করতে সক্ষম হয়েছে। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ তার নির্বাচনী ইশতেহারে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে। ২০১০ সালে রাশিয়ার সঙ্গে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিয়ে ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট সম্পন্ন হয়। একই বছর জাতীয় সংসদে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশ অ্যাটোমিক এনার্জি রেগুলেটরি অ্যাক্ট পাস করা হয়। অতঃপর আরো কিছুটা পথ পরিক্রমণ শেষে প্রকল্পটি এখন আলোর মুখ দেখতে চলেছে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প শুধুই একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নয়; এর মাধ্যমে আমরা নিউক্লিয়ার জাতিগোষ্ঠীর সদস্য হওয়ারও যোগ্যতা অর্জন করলাম। বাংলাদেশসহ আরো কয়েকটি দেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ চলছে। সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে বেলারুশ। দেশটির প্রথম পারমাণবিক কেন্দ্রটি চালু হবে ২০১৮ সালে। বাংলাদেশ আশা করছে, প্রথম ইউনিটটির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে ২০২২ সালে। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের দুটি ইউনিট থেকে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াট। প্রকল্পের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন, পাঁচ স্তরের বিশেষ নিরাপত্তাবলয়ের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনকালীন সময়ে কোনো ধরনের দুর্ঘটনার ঝুঁকি নেই বললেই চলে। এ ছাড়াও রয়েছে রুশ প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় নিরাপত্তাব্যবস্থা। এর পরও যদি অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতিতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে-এর তেজষ্ক্রিয় পদার্থ জনগণের সংস্পর্শে যাবে না। সুতরাং আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি, আমাদের আকাঙ্খা এবং ইচ্ছাশক্তি আমাদের স্বপ্নপূরণের জ্বালানি হিসেবে কাজ করেছে । আগামীতে যে জ্বালানিশক্তি আমাদের ইচ্ছাশক্তিকে আরো আলোকিত করবে।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
27.

ইলেক্টোরাল কলেজ কি?

Created: 3 months ago | Updated: 18 hours ago

ইলেকটোরাল কলেজ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়। মার্কিন সংবিধানের ২নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে ইলেকটোরাল কলেজ সম্পর্কে।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
28.

LDC এর পূর্ণরূপ কি?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

LDC এর পূর্ণরূপ হলো Least Developed Countries.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভক্তি সীমারেখার নাম র‍্যাডক্লিফ লাইন

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
30.

পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্রখাতের নাম কি?

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্রখাতের নাম মারিয়ানা খাত ৷

Created: 3 months ago | Updated: 22 hours ago

'নুরেমবার্গ' যুদ্ধাপরাধের সাথে সম্পর্কিত। ১৯৪৫-৪৬ সালে জার্মানির ন্যুর্নবের্গ বা নুরেমবার্গ শহরে অনুষ্ঠিত কিছু বিচার প্রক্রিয়ার নাম। তখন ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল
নাৎসি বাহিনীর নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ গঠন করে এবং তাদের বিচার করে ।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
32.

OIC এর বর্তমান মহাসচিবের নাম কি?

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

OIC সংস্থাটির বর্তমান মহাসচিব হুসেইন ইব্রাহীম তাহা (২০২৩)। সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দায় অবস্থিত।, সৌদি আরব। উল্লেখ্য, OIC এর মহাসচিবের মেয়াদকাল ৫ বছর। OIC এর পূর্ণরূপ হলো Organization of Islamic Co-operation. ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ সালে মরক্কোর রাজধানী রাবাতে OIC গঠিত হয়। 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

ইন্দোচীন নামে খ্যাত দেশ তিনটি। দেশগুলো হলোঃ ভিয়েতনাম, লাওস ও কম্বোডিয়া ৷

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
34.

'IJSG’ এর পূর্ণরূপ কি?

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

‘IJSG’ এর পূর্ণরূপ হলো International Jute Study Group

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
35.

বিশ্বের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম কি?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বিশ্বের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় । এই প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় ভারতে অবস্থিত।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
36.

'IRRI’ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

‘IRRI’ ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, IRRI এর পূর্ণরূপ হলো International Rice Research Institute (আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র)। ধানের জাত, উন্নয়ন, নতুন ধান উৎপাদন, এলাকা অনুযায়ী ধানের জাত তৈরি ইত্যাদি গবেষণার কাজে নিয়োজিত । এর সদরদপ্তর ফিলিপাইন এর ম্যানিলাতে অবস্থিত।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

রেসকোর্স ময়দান বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয়। এটি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪.৩১ মিনিটে স্বাক্ষরিত হয়।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের সচিবালয় ৮নং থিয়েটার রোড, কোলকাতা তে ছিল। 

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মোট আসামী ৩৫ জন ছিলেন।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
40.

পলাশীর যুদ্ধ কোন সালের কত তারিখে সংঘটিত হয়?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ।

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

বাংলাদেশের পতাকার সাথে মিল রয়েছে জাপান ও পালাউ দেশের পতাকার সাথে।

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

বাংলাদেশ যে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে তার নাম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
43.

জুটন কি?

Created: 3 months ago | Updated: 16 hours ago

পাট ও তুলার আঁশের মিশ্রণে তৈরি এক ধরনের তন্তু। এ প্রক্রিয়ায় তুলায় আঁশের তৈরি বস্ত্রের বিকল্প হিসেবে এক ধরনের নতুন বস্ত্র উদ্ভাবনের জন্য পাট ও তুলার আঁশ নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশানো হয়। এতে ৭০ ভাগ পাট ও ৩০ ভাগ তুলার মিশ্রণ দেওয়া হবে।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:
44.

বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক কে?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া । (২০২৩)

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাস ক্ষেত্র তিতাস গ্যাসক্ষেত্র।  এটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত।

আজকের শিশু আমাদের ভবিষ্যৎ, তারাই হবে দেশ গড়ার কারিগর। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে যেমন প্রয়োজন শারীরিক সুস্থতা, তেমনই প্রয়োজন মানসিক সুস্থতা ।

গবেষকদের মতে, জন্মের পর থেকেই শিশুর শরীরের বৃদ্ধি আর মনের বিকাশ ঘটতে থাকে। বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গের পরিবর্তন ও আকৃতি সুগঠিত হতে থাকে। অন্যদিকে জ্ঞান, বুদ্ধি, মেধা, আবেগ ও অন্যের সঙ্গে মেলামেশা করার দক্ষতা অর্জিত হয় ৷ প্রতিদিন খেলাধুলার মাধ্যমে আস্তে আস্তে শিশুর শরীর, হাড় ও মাসল শক্তিশালী হয়। তারা দ্রুত বেড়ে উঠে। নিয়মিত মাঠে খেলাধুলা শিশুদের উদ্দীপনা, কর্মক্ষমতা ও সহনশীলতা বৃদ্ধি করে, হার ও জিতকে সহজে মেনে নিতে সাহায্য করে। তাই শিশুর জন্য মাঠে খেলার ব্যবস্থা করতে হবে। অবসর সময়ে পরিবারের সবাই মিলে টিম হয়েও শিশুর সঙ্গে বাইরে বা বাড়িতেই খেলাধুলা করতে পারেন। পাশাপাশি ছবি আঁকা, সঙ্গীতচর্চাসহ বিভিন্ন সৃজনশীল কাজেও শিশুকে উদ্বুদ্ধ করুন ৷ 

খোলা প্রান্তর বা মাঠের সঙ্গে দুরন্ত এক শৈশবের সম্পর্ক রয়েছে। মাঠ শিশু-কিশোরদের বিনোদনের একটি বড় অনুষঙ্গ। আজকের শহরে বড় হওয়া ছেলেমেয়েরা জানেই না খোলা মাঠে দৌড়ঝাঁপের মজাটা কী। মাঠ মানেই খোলা আকাশের সঙ্গে পরিচিত হওয়া। মাঠ মানেই অনেক শিশু-কিশোরের সঙ্গে মেলামেশা, যা পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে শিশুর মনোজগৎ বিস্তৃত হতে সাহায্য করে। প্রতিদিন খেলাধুলার মাধ্যমে আস্তে আস্তে শিশুর শরীর, হাড় ও মাসল শক্তিশালী হয়। তারা দ্রুত বেড়ে ওঠে। নিয়মিত মাঠে খেলাধুলা শিশুদের উদ্দীপনা, কর্মক্ষমতা ও সহনশীলতা বৃদ্ধি করে। শারীরিক শক্তি ও মানসিক চিন্তা-চেতনা, বুদ্ধিমত্তা বিকাশের অন্যতম মাধ্যম হল খেলাধুলা। খেলাধুলাই একমাত্র সুস্থ শরীর গঠন, সঠিক ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও মানসিক বিকাশে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ।

Related Sub Categories