অর্থনৈতিক উন্নয়নে আত্মকর্মসংস্থানের ভূমিকা
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ
ভূমিকাঃ ভূ-পৃষ্ঠে অথবা ভূগর্ভের কোনো স্থানে সঞ্চিত খনিজ সম্পদের অবস্থান মূলত সংশ্লিষ্ট স্থানের ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য ও সময়কাল দ্বারা নির্ণীত হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ভূতাত্ত্বিক পরিবেশে সঞ্চিত বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদসমূহ হচ্ছেঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর, কঠিন শিলা, নুড়িপাথর, গন্ডশিলা, কাচবালি, নির্মাণকার্যে ব্যবহৃত বালু, চীনামাটি,
ইটের মাটি, পিট এবং সৈকত বালি ভারি মণিক ।
তৈলকূপ, হরিপুর, সিলেটঃ দেশের একমাত্র খনিজ তেলক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে। এ তেলক্ষেত্রে তেলের মোট মজুতের পরিমাণ প্রায় ১০ মিলিয়ন ব্যারেল যার মধ্যে উত্তোলনযোগ্য মজুতের পরিমাণ প্রায় ৬ মিলিয়ন ব্যারেল। ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে হরিপুর তেলক্ষেত্র থেকে তেল উৎপাদন শুরু হয়। উৎপাদন শুরুর পরবর্তী সাড়ে হয় বছরে এ তেলক্ষেত্র থেকে ০.৫৬ মিলিয়ন ব্যারেল খনিজ তেল উৎপাদন করা হয়। ১৯৯৪ সালের জুলাই মাস থেকে তেল উৎপাদন স্থগিত হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞগণের মতে, হরিপুর তেলক্ষেত্রটিকে যথার্থভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি এবং সঠিক উপায়ে মূল্যায়নকার্য পরিচালনার পর পূর্ণমাত্রায় তেল উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে ।
গ্যাসক্ষেত্রঃ কৈলাশটিলা ও ফেঞ্চুগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্রে আরও দুটি তেলবাহী শিলাস্তরের সন্ধান পাওয়া গেলেও অর্থনৈতিকভাবে এ দুটি ক্ষেত্র থেকে তেল উৎপাদন লাভজনক হবে কিনা সে বিষয়ে এখনও সম্পূর্ণ জরিপকার্য পরিচালনা করা হয় নি। সাম্প্রতিককালে দেশে একাধিক সংখ্যক আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানি হাইড্রোকার্বন অনুসন্ধানে নিয়োজিত রয়েছে। এ সকল কোম্পানির সঙ্গে পেট্রোবাংলার আওতাভূক্ত এবং দেশের একমাত্র তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স সফলভাবে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে নিয়োজিত রয়েছে ।
কয়লাঃ কয়লা ১৯৫৯ সালে ভূ-পৃষ্ঠের অত্যধিক গভীরতায় সর্বপ্রথম কয়লা আবিষ্কৃত হয়।বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি)-এর অব্যাহত প্রচেষ্টায় ৪টি কয়লাক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার যৌথ কোম্পানি বিএইচপি-মিনারেলস আরও একটি কয়লাখনি আবিষ্কার করলে দেশে কয়লাখনির মোট সংখ্যা দাঁড়ায় ৫টিতে। আবিষ্কৃত সকল কয়লা খনিই দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। আবিষ্কৃত পাঁচটি কয়লাখনির মধ্যে অন্যতম বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উত্তোলনযোগ্য মজুত ৬৪ মিলিয়ন টন এবং বার্ষিক উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১ মিলিয়ন টন।
চুনাপাথরঃ চুনাপাথর ১৯৬০-এর দশকের প্রথমভাগে দেশের উত্তর-পূর্বভাগে অবস্থিত টাকেরঘাট এলাকায় চুনাপাথরের একটি ক্ষুদ্র মজুত থেকে চুনাপাথর আহরণ করে তা একটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরীতে সরবরাহ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে এটিই ছিল দেশের প্রথম খনি যেখান থেকে খনিজ সম্পদ আহরণ করা হয। একই সময় জিওলজিক্যাল সার্ভে অব পাকিস্তান (জিএসপি) জয়পুরহাট জেলায় ভূ-পৃষ্ঠের ৫১৫ থেকে ৫৪১ মিটার ১০০ মিলিয়ন টন মজুতবিশিষ্ট চুনাপাথরের অন্য আরেকটি খনি আবিষ্কার করে । প্রতিষ্ঠানটি তুলনামূলকভাবে অল্প গভীরতায় চুনাপাথরের মজুত অনুসন্ধানের লক্ষ্যে তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে। জিএসপি-এর উত্তরসূরী প্রতিষ্ঠান জিএসবি ১৯৯০-এর দশকের মধ্যভাগে নওগাঁ জেলার জাহানপুর ও পরানগর এলাকায় যথাক্রমে ভূ-পৃষ্ঠের ৪৯৩ থেকে ৫০৮ মিটার ও ৫৩১ থেকে ৫৪৮ মিটার গভীরতায় চুনাপাথর আবিষ্কার করে। চুনাপাথরের এ মজুত দুটির পুরুত্ব যথাক্রমে ১৬৭৬ মিটার এবং ১৪৩২ মিটার।
কঠিন শিলাঃ কঠিন শিলা নির্মাণ সামগ্রীর সংকটপূর্ণ এ দেশে রয়েছে প্রিক্যাম্ব্রিয়ান যুগীয় গ্রানোডায়োরাইট, কোয়ার্জ ডায়োরাইট, নিস প্রভৃতি কঠিন শিলার বিশাল মজুত। জিএসবি দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া নামক স্থানে ভূ-পৃষ্ঠের ১৩২ মিটার থেকে ১৬০ মিটার গভীরতায় এ সকল কঠিন শিলার মজুত আবিষ্কার করে।
পিটঃ বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব, মধ্য ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জলাভূমিতে পিটের মজুত রয়েছে। মোট মজুতের পরিমাণ ১ কোটি টনের বেশি। পিটের তাপোৎপাদক মান পাউন্ড প্রতি ৬০০০ থেকে ৭০০০ বিটিইউ। বাংলাদেশে গার্হস্থ্য কাজে, ইটের ভাটায়, বয়লারের জ্বালানি হিসেবে পিট ব্যবহৃত হয়।
নির্মাণ কাজের বালিঃ দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর তলদেশে এ বালি পাওয়া যায়। প্রধাণত মাঝারী থেকে মোটা দানাদার কোয়ার্টজ সমন্বয়ে এ বালি গঠিত। দালান, সেতু, রাস্তা ইত্যাদি নির্মাণে এ বালি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
নুড়ি পাথরঃ নুড়ি পাথর দেশের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় হিমালয়ের পাদদেশ বরাবর নুড়ি পাথর পাওয়া যায়। বর্ষাকালে উজান এলাকা থেকে এসব নুড়ি পাথর নদী দ্বারা বাহিত হয়ে আসে। নুড়ি পাথর মজুতের মোট পরিমাণ প্রায় ১ কোটি কিউবিক মিটার। এ মজুত উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যবহার করা হচ্ছে।
গন্ডশিলাঃ বাংলাদেশের বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর জেলার গন্ডশিলাসমুহ মূলত পাললিক শিলাজাত। অপরদিকে বৃহত্তর সিলেট জেলার জৈন্তাপুর ও ভোলাগঞ্জ এলাকার গন্ডশিলাসমূহের উৎসশিলা হলো আগ্নেয় বা রূপান্তরশিলা। এ সব অঞ্চল ছাড়াও সংলগ্ন পর্বতমালা থেকে উৎসারিত অসংখ্য পাহাড়ি নদীর তলদেশে ও নদীর কাছাকাছি এলাকায়ও গন্ডশিলা মজুত হয়। সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে এইসব পাহাড়ের অধিকাংশ অবস্থিত। টেকনাফের সমভূমি অঞ্চলের তিনটি স্থানে এবং উখিয়া উপজেলার ইনানীতে গন্ডশিলা সঞ্চিত আছে ।
চীনামাটিঃ বাংলাদেশে চীনামাটির উল্লেখযোগ্য মজুত রয়েছে। ভূ-পৃষ্ঠের উপরে বা ভূ-পৃষ্ঠের সামান্য নিচে নেত্রকোণা জেলার বিজয়পুর (২৫ লক্ষ ৭ হাজার টন), শেরপুর জেলার ভুরুংগা (১৩ হাজার টন) ও চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও, কাঞ্চপুর, এলাহাবাদ (১৮ হাজার টন) এবং ভূ-পৃষ্ঠের অভ্যন্তরে দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়ায় (১ কোটি ৫০ লক্ষ টন) চীনামাটির মজুত আবিষ্কৃত হয়েছে। চীনামাটি বলতে মূলত কেয়োলিন কাঁদা মণিক দিয়ে গঠিত সিরামিক শিল্পে ব্যবহার্য উন্নতমানের কাঁদাকে বোঝানো হয়ে থাকে ।
উপসংহারঃ বাংলাদেশে রয়েছে বিভিন্ন রকমের প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক সম্পদ। প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে আমরা আরো অনেক সামনে এগিয়ে যেতে পারবো। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সামাজিক উৎসব
নৈতিকতা ও শিষ্টাচার
১৫.১০.২০১৯
সদর রোড, ফরিদপুর
প্রিয় শাওন,
আমার স্নেহ ও ভালোবাসা নিও। বাবা-মা'কে আমার সালাম জানিও। গতকাল বাবার চিঠিতে জানতে পারলাম যে, তোমার এস. এস. সি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। সামনে তোমার বিশাল সময়ের ছুটি রয়েছে। এ বিশাল ছুটি সঠিকভাবে ব্যয় করতে তুমি সময়টাকে কম্পিউটার শিক্ষায় কাজে লাগাতে পারো। কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছু একেবারেই অচল বলা চলে। অফিসের কাজ থেকে আউটসোর্সিং, বিভিন্ন সায়েন্স প্রোজেক্ট বানানো, বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যানার তৈরি, কলেজের প্রেজেন্টেশনসহ অনেক কিছুই কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব। আর কম্পিউটারে কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা অর্জন করতে পারলে কলেজ লাইফে তুমি তোমার সহপাঠীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা অর্জনের জন্য তুমি শহরের কোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে কম্পিউটারের বেসিক বিষয় সমূহ শিখে নিতে পারবে।
এছাড়াও এইসব দক্ষতা অর্জনের জন্য ইন্টারনেটের ব্যবহার জানতে হবে। ইন্টারনেট তোমাকে পুরো পৃথিবীর নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসবে। এতে করে তোমার কাজ আরো সহজ ও মজাদার হয়ে উঠবে। ইন্টারনেটের অনেক কুফলও রয়েছে। তাই তোমাকে সতর্কতার সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হবে এবং এর ভালো দিক গুলো তোমাকে গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন ধরণের শিক্ষনীয় ওয়েবসাইট থেকে তুমি তোমার জ্ঞান ভাণ্ডারকে আরো সমৃদ্ধ করো। তোমার সফলতা ও সুস্থতা কামনা করি। চিঠির মাধ্যমে তোমার অগ্রগতি জানিও ।
ইতি
সোহাগ
সকল মানুষ একে অপরের সাথে আত্মার নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ। তাই মানুষ যখন একা একা সুখ উপভোগ করতে চায় তখন সে প্রকৃত সুখি হয় না; বরং সবাই যখন একত্রে সুখ উপভোগ করে তখনই মানুষ প্রকৃত সুখি হয়। একসাথে থাকার ই মাধ্যমেই মানুষ প্রকৃত সুখি হতে পারে।
How are real friends? Their number is very small. There come many friends in the days of prosperity. They are not only greedy of money but selfish also. A real friend stands by his friend in weal and woe and the proverb goes 'a friend in need is a friend indeed'.
= প্রকৃত বন্ধুরা কেমন? তাদের সংখ্যা খুবই কম। সুখ-সমৃদ্ধির দিনে অনেক বন্ধু এসে হাজির হয়। তারা শুধু অর্থলোভীই নয় বরং স্বার্থপরও। একজন প্রকৃত বন্ধু সুখে দুঃখে তার বন্ধুর পাশে দাড়ায় এবং প্রবাদ আছে “প্রয়োজনের সময়ের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু।"
বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বানানের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ লিখুন।
বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বানানের পাঁচটি নিয়মঃ
১. তৎসম অর্থাৎ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অবিকৃত সংস্কৃত শব্দের বানান যথাযথ ও অপরিবর্তিত থাকবে ।
২. যে সব তৎসম শব্দে ই, ঈ বা উ, ঊ উভয়ই শুদ্ধ, সেসব শব্দে কেবল ই বা উ এবং তার -কার চিহ্ন ই-কার, উ-কার ব্যবহৃত হবে । যেমনঃ কিংবদন্তি।
৩. রেফ-এর পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন: অৰ্চনা; অর্জন।
৪. সন্ধির ক্ষেত্রে ক খ গ ঘ পরে থাকলে পদের অন্তস্থিত ম স্থানে অনুস্বার হবে। যেমনঃ অহম + কার = অহংকার ।
৫. শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না।
উপসর্গ কাকে বলে? বাংলা ভাষায় উপসর্গের চারটি কাজ উদাহরণসহ উপস্থাপন করুন।
যেসব অব্যয় বা অব্যয়সূচক শব্দাংশ আলাদাভাবে অর্থপূর্ণ শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয় না, কিন্তু ধাতু বা ধাতুনিষ্পন্ন শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে উপসর্গ বলে। যেমন: 'আড়' একটি উপসর্গ, যার নিজস্ব কোন অর্থ নেই। কিন্তু এটি যখন ‘চোখ' এর আগে বসবে তখন একটি নতুন শব্দ ‘আড়চোখ' তৈরি করে, যার অর্থ ‘বাঁকা চোখে’।
বাংলা ভাষায় উপসর্গের চারটি কাজ নিম্নরূপঃ
১. শব্দের অর্থের পূর্ণতা সাধিত হয়। যেমন: ভাত (আলোকিত) থেকে প্রভাত (যখন প্রচুর পরিমাণে আলোকিত হয়)। পুষ্টি থেকে পরিপুষ্টি ইত্যাদি ।
২. নতুন অর্থবোধক শব্দ তৈরি হয়। যেমন: হার থেকে প্রহার, আহার, বিহার ইত্যাদি ।
৩. শব্দের অর্থের সম্প্রসারণ ঘটে। যেমন: তাপ থেকে প্রতাপ, প্রভাব ইত্যাদি।
৪. শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটে। যেমন: কাজ থেকে অকাজ, কুকাজ ইত্যাদি ।
দূর্গতী
দূর্গতী = দুর্গতি
পুরুষ্কার
পুরুষ্কার = পুরস্কার
বিদ্যান
বিদ্যান = বিদ্বান
কর্ণেল
কর্ণেল = কর্নেল
রুঘ্ন
রুঘ্ন = রুগ্ন
'পদ্ম' অথবা 'পানি'-র পাঁচটি সমার্থক শব্দ লিখুন।
'পদ্ম' অথবা 'পানি'-র পাঁচটি সমার্থক শব্দ হলোঃ
পদ্মঃ সরোজ, কমল, পঙ্কজ, শতদল, উৎপল।
পানিঃ সলিল, অম্বু, জল, বারি, উদক।
ষোলো আনা
ষোলো আনা (পুরোপুরি): লেখা পড়া জানা না থাকলে জীবনটা ষোল আনাই বৃথা।
মাকাল ফল
মাকাল ফল (অন্তঃসারশূন্য): দেখতে সুদর্শন হলেও রহিম আসলে একটা মাকাল ফল ।
বিষবৃক্ষ
বিষবৃক্ষ (অনাচারের উৎস): সমাজ থেকে দুর্নীতির বিষবৃক্ষ তুলে ফেলতে হবে।
তাসের ঘর
তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী বস্তু): ওদের মধ্যে এত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কিন্তু সামান্য স্বার্থের টানাপোড়নেই বন্ধুত্ব তাসের ঘরের মত ভেঙে গেল ।
ছা-পোষা
ছা-পোষা (অত্যন্ত গরিব): ছা-পোষা লোকদের কোনো শখ থাকতে নেই।
The evergrowing role of Internet in Bangladesh [Hints: Introduction-Importance of Internet- Usesand abuses of Internet - Impact of Bangabandhu Satellite in our Internet sector - Conclusion.]
Library and its uses [Hints: Introduction Categories of libraries - Public libraties of various denominations Importance and usefulness - Conclusion.]
15 July, 2019
The Mayor
Dhaka South City Corporation
Dhaka
Subject: Prayer for taking steps to provide street lights in our locality.
Sir,
I, on behalf of the people of Dhaka South City Corporation, would like to draw your attention that almost all the roads are without street lights. The roads thet have street light system has some lights out of orders. Our locality ramains total darkness after the sunset. The vehicles face some accident sdue to insufficient lights on roads.
May, I therefore pray and hope that you would be kind enough to take necessary steps in order to solve the problem.
Your faithfully
Ahmed Raffi
On behalf of the People of Shahjahanpur
Dhaka
a. Science and technology pervade every aspect of our lives.
b. Science generated around us a great technological explosion.
c. Man has ability to free large number of people from their traditional bondage to nature in his power.
d. Life is more comfortable and easy in the West.
e. The majority of people in the world still spend nearly all their time and energy in a never-ending struggle with nature.
Part and parcel
Part and parcel (অবিচ্ছেদ্য অংশ): Keeping the accounts is part and parcel of my job
Flesh and blood
Flesh and blood (রক্ত মাংসের মানুষ): She wasn't a ghost. She was flesh and blood.
By means of
By means of (কনোভাবে/উপায়ে): The water may be carried by means of a pipe.
End in smoke
End in smoke (ব্যার্থতায় পর্যাবসিত হওয়া): All the efforts of the principal to bring him round ended in smoke.
Bolt from the blue
Bolt from the blue (বিনা মেঘে বজ্রপাত): The news of his death was a bolt from the blue.
give up
Give up (ত্যাগ করা): Keep trying! Don't give up the ship.
Work against the clock
Work against the clock (সীমিত সময়ে কোন কাজ করার চেষ্টা করা): We will have to work against the clock to finish our presentation in time for the convention.
He assigned the task ---- me.
He assigned the task to me.
My friend complained ----- severe headache.
My friend complained about/of severe headache.
We are blessd ----- a beautiful country.
We are blessd with a beautiful country.
You remark is not relevant ---- the poing.
You remark is not relevant to the poing.
I have no aptitude ---- music.
I have no aptitude for music.
Happiness consists ---- contentment.
Happiness consists in contentment.
The boy looks ---- his father.
The boy looks after his father.
I am too glad to see you.
I am too glad to see you.
=I am very glad to see you.
He has given me many pieces of good advice.
He has given me many pieces of good advice.
= He has given me many good advice.
Please quote the poem from heart.
Please quote the poem from heart.
= Please learn the poem by heart.
Our team made two goals.
Our team made two goals.
= Our team scored two goals.
My father has come yesterday.
My father has come yesterday.
= My father came yesterday.
I have finished to answer the questions.
I have finished to answer the questions.
= I have finished answering the questions.
They went to Khulna for business purposes.
They went to Khulna for business purposes.
= They went to Khulna for business purposes.
হার্ডওয়্যার: কম্পিউটারের যাবতীয় যন্ত্রপাতিকে হার্ডওয়্যার বলে। যেমন: মনিটর, কী-বোর্ড, মাউস, প্রিন্টার ইত্যাদি।
সফটওয়্যার: কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগানোর জন্য তৈরি বিভিন্ন প্রোগামকে সফটওয়্যার বলা হয়।
ভিডিও কনফারেন্সিং এর সুবিধা নিম্নরূপঃ
১. যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বাস্তব করে তোলে ।
২. যে কোন সময় মিটিং করা সম্ভব।
৩. কোন স্থানে না যেয়েও সেখানকার বিষয় সরাসরি দেখা যায়।
৪. টেলিকমিউনিকেশনকে সহজ করে তোলে ।
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা কোষের ঝিল্লি বা (সেল মেমব্রেনে) পাওয়া যায় এবং যা সব প্রাণীর রক্তে পরিবাহিত হয়। এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান, এই উপাদান মেমব্রেনের মধ্যদিয়ে তরল পদার্থের ভেদ্যতা সচল রাখে এবং তার তারল্য বজায় রাখে। এছাড়াও কোলেস্টেরল একটি জরুরি প্রিকার্সার মলিকিউল যা বাইল এসিড, স্টেরয়েড হরমোন এবং স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রাব্য ভিটামিনের জৈব সংশ্লেষণ ঘটায় ।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে রক্তনালীর প্রাচীরে এক ধরণের স্তর জমে যার ফলে শিরা সরু হয়ে পড়ে। ফলে রক্ত সহজেই জমাট বাঁধে এবং রক্ত চলাচলে বাধাপ্রাপ্ত হয়, অক্সিজেন সরবরাহ ব্যাহত হয় ।
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CPF) হলো মিথেন, ইথেন ও প্রোগনের বিভিন্ন ক্লোরিন এবং ফ্লোরিন প্রতিস্থাপিত জাতক ।
CPF এর প্রভাব:
১. ক্লোরোফ্লোরোকার্বন ওজোন স্তরে ফাটল সৃষ্টির প্রধান কারণ ।
২. ক্লোরোফ্লোরোকার্বন একটি অন্যতম গ্রিনহাউজ গ্যাস। যার ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
৩. জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটে।
৪. প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৫. খাদ্য শস্যের উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায় ।
যে সকল বস্তুর মধ্য দিয়ে খুব অল্প সময়ে বা অল্প বাধায় বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে তাকে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী বলে ।
যেমন: তামা, রূপা ইত্যাদি।
যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে না, তাকে বিদ্যুৎ কুপরিবাহী বলে ।
যেমন: প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি।
রক্তে ভাসমান বিভিন্ন কোষকে রক্তকণিকা বলে। রক্ত কণিকা ৩ প্রকার
যথা: লোহিত রক্তকণিকা; শ্বেত রক্তকণিকা; অণুচক্রিকা ।
ইনস্যুলিন এক ধরনের পলিপেপটাইড, যা গ্লুকোজকে রক্ত থেকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি অগ্ন্যাশয়ের প্রধান হরমোন।
ইনসুলিনের অভাবে যেসকল রোগ হতে পারে:
১. ইনসুলিনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয়।
২. ডায়াবেটিস হওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরণের চোখের অসুখ হতে পারে। যেমন: চোখে ছানি পরা। ইনসুলিনের অভাবে যেসকল রোগ হতে পারে:
৩. স্নায়ু পেশীর অসুস্থতা, প্যারালাইসিস, স্নায়ুবিক দুর্বলতা সহ বিভিন্ন রোগ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে দেখা যায় ।
৪. ডায়াবেটিস এর প্রভাবে মুখের বিভিন্ন রোগ দেখা যায় । যেমন: মাড়ির ক্ষয়, মুখে ঘা, দাঁত পড়ে যাওয়া, দাঁতের ক্ষয় ইত্যাদি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৭ জনকে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব প্রদান করা হয়েছে ।
১. ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
২. ল্যান্স নায়েক মুন্সি আবদুর রউফ
৩. সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
৪. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
৫. ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
৬. সিপাহি মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
৭. ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার রুহুল আমিন
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ৪টি।
যথা: ১. জাতীয়তাবাদ; ২. সমাজতন্ত্র; ৩. গণতন্ত্র; ৪. ধর্মনিরপেক্ষতা ।
মহামান্য রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত ও ভেঙ্গে দিতে পারেন।
বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয়।
বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম পাটের জিন বিন্যাস আবিষ্কার করেন।
বাংলাদেশের যশোর জেলা তুলা চাষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী ।
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের স্থপতি হামিদুর রহমান ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।
সিয়েরা লিওন বাংলা ভাষাকে তাদের দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করেছে।
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন তানভীর কবির ।
মুক্তিযুদ্ধের ১০ নং সেক্টরটি নৌ কমান্ডো দ্বারা গঠিত হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
বাংলাদেশের সাথে ২টি দেশের সীমান্ত রয়েছে। যথাঃ ভারত ও মায়ানমার ।
বাংলাদেশের বাগেরহাটে অবস্থিত ষাট গম্বুজ মসজিদকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান ঘোষণা করেছে ১৯৮৩ সালে।
গম্ভীরা' বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলের গান
বাংলাদেশের জয়পুরহাটের জামালগঞ্জে উন্নতমানের কয়লার সন্ধান পাওয়া গেছে।
‘সুনেত্রা' গ্যাসক্ষেত্রটি বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলায় অবস্থিত।
বাংলাদেশের White gold বলা হয় চিংড়ি সম্পদকে ।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তর অবস্থিত। এটি ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় ৫১টি সদস্য দেশ নিয়ে ।
জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা ৬টি। যথা: ইংরেজি, স্প্যানিশ, আরবি, ফরাসি, চীনা ও রুশ ।
OIC
OIC = Organization of Islamic Cooperation.
WHO
WHO = World Health Organization.
ILO
ILO - International Labour Organization.
১৯৫৭ সালে রোম চুক্তির মাধ্যমে EU প্রতিষ্ঠিত হয়। বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তর অবস্থিত।
শান্তিনিকেতন, বেথেলহাম
শান্তিনিকেতন: পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের নিকটবর্তী একটি আশ্রম ও শিক্ষাকেন্দ্রের নাম শান্তিনিকেতন। বেথেলহাম: জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরবর্তী একটি শহরের নাম বেথেলহাম। এ স্থানে যীশু খ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।
আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত। এটি ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
হেনরি ডুনান্ট রেডক্রসের প্রতিষ্ঠাতা।
রেডক্রসের উদ্দেশ্য বিপন্ন মানবতার জন্য জরুরি ভিত্তিতে খাদ্য, বস্ত্র, আশ্রয়, চিকিৎসা ও ঔষধ প্রদান করা ।
১৯৩১ সালের ১১ ডিসেম্বর ব্রিটিশ পার্লামেন্ট কর্তৃক উপনিবেশগুলোর পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয় এবং ব্রিটিশ কমনওয়েলথ অব নেশনস আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ‘কমনওয়েলথ’ নামকরণ করা হয় ১৯৪৯ সালের ২৬ এপ্রিল (লন্ডন ঘোষণা অনুযায়ী)। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্যসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা করা কমনওয়েলথ এর কাজ ।
কমনওয়েলথ দিবস - মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার ।
ভেটো একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ ‘আমি মানি না'। জাতিসংঘের কোনো প্রস্তাবনা প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতাই ভেটো হিসেবে পরিচিত ।
জাতিসংঘের ৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের ভেটো প্রদান করার ক্ষমতা রয়েছে।
ন্যাটো একটি আঞ্চলিক সামরিক জোট। ন্যাটোর পূর্ণরূপ - North Atlantic Treaty Organization (NATO).
৪ এপ্রিল ১৯৪৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সামরিক শক্তি মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ন্যাটো গঠন করা হয়।