”ভেজাল বিরোধী অভিযান”
আমরা প্রতিনিয়ত যেসব খাবার গ্রহণ করি তার মধ্যে রয়েছে ভেজাল। খাদ্যে ভেজাল মেশানোর প্রক্রিয়াও এখন ব্যতিক্রমধর্মী। ভোক্তা সাধারণের চোখে ফাঁকি দিয়ে কীভাবে ভেজাল মেশানো যায় সেদিকে বেশি নজর রাখছেন এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা। জমি থেকে ফসল তোলা থেকে শুরু করে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করণের জন্য প্রস্তুত ফ্যাক্টরীগুলোতে মেশানো হচ্ছে ভেজাল। ভেজালেরও ধরণ রয়েছে ভিন্ন। যে খাদ্যে যে ধরণের ভেজাল মেশালে সহজে চোখে ধরা পড়ার কোনো সুযোগ নেই সেদিকেই নজর রাখছে চক্রান্তকারীরা। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের চোখে ফাঁকি দিয়েই চলছে এসব কাজ। টাক আড়তে প্রকাশ্যেই কীটনাশক মেশানো হচ্ছে। মাছে ফরমালিনের খবর এখন সকলের জানা রয়েছে। অন্যন্য খাদ্যদ্রব্যে দেয়া হচ্ছে বিষাক্ত কেমিক্যাল। ভেজাল খাদ্য থেকে জাতিকে রক্ষার জন্য সরকারী উদ্যোগ থাকলেও তা কাজির নয়। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভোক্তা সাধারণ।
হাত বাড়িয়ে যা কিছু খাচ্ছি সবকিছুতেই ভেজাল। নোংরা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে ভেজাল ও নকল পণ্য। সেই পলা চলে আসছে বাজারে। আসল পণ্যের হুবহু নকল সিল-মনোগ্রাম, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না নিয়ে নকল অনুমোদনপত্রে ছাপা হয়ে যাচ্ছে প্যাকেটের গায়ে। নকলের দাপটে এখন আসল পণ্য চেনাই দায় হয়ে পড়েছে। বাজার সয়লাব হয়ে গেছে এসব নকল পণ্যে।
বাজারে ফ্রুট জুস, চিপস, ছোটদের মন রক্ষাকারী বিভিন্ন ধরনের যে শরবত পাওয়া যায়, তার অধিকাংশই নকল। শুধু মাহ নয়, দুধ, মিষ্টি, সেমাই, জুস, শরবত, ফল, ভোজ্যতেল, মসলা, মুড়ি ও ইফতারের বিভিন্ন মুখরোচক উপাদান, জিলাপিসহ ফল ও শাক-সবজির মধ্যেও এখন মেশানো হচ্ছে বিষাক্ত এই কেমিক্যাল। ফরমালিন মেশানো খাবার ধরা পড়লে জেল- জরিমানাও করা হচ্ছে, তারপরও থেমে নেই তারা। জীবন রক্ষাকারী খাবার স্যালাইন নকল তৈরি হচ্ছে। এমনকি খেজুরেও ফরমালিন দেয়া হচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর-নোংরা পরিবেশে কোনো ধরনের ল্যাবরেটরি ও রসায়নবিদ ছাড়াই স্যালাইনের মতো অভি জরুরি একটি ওষুধ তৈরি করে বাজারজাত করা হচ্ছে। শাকসব্জিতে মেশানো হচ্ছে ক্ষতিকর রাসায়নিক। ফলে মেশানো হচ্ছে বিষাক্ত কার্বাইড। কাউন ও কাঠের গুঁড়া মিশিয়ে মসলা তৈরি করা হয়। ঘাসের গুঁড়ার সঙ্গে রং মিশিয়ে নামি-দামী ব্র্যান্ডের মসলা তৈরি করে একটি চক্র। ছোলা ও মুড়ি সাদা করতে মেশানো হয় হাইড্রোজ। কৃত্রিম রং মিশিয়ে নকল ঘি বানানো হচ্ছে। এমনকি শিশুদের বিকল্প খাদ্যেও মেলামিন (ভেজাল) মেশানো হচ্ছে। আম, আনারস ও টমেটোতে কেমিক্যাল মিশিয়ে হলুদ করা হচ্ছে। এমনিভাবে দেশের প্রতিটি খাবারেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। খাদ্যে ভেজাল হিসেবে জুতার কালি ও কাপড়ের রংও উদ্ধার করেছে বিভিন্ন অভিযানের সময় মোবাইল কোর্ট।
ব্যবসায়ীরা খাবারে সাধারণত যেসব নিম্নমানের কার্বাইড ব্যবহার করেন তা থেকে আর্সেনিক তৈরি হয়। শাক-সবজি, মাছ ও মাংসে ভেজাল তো নিত্যদিন রয়েছেই। যারা মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য নিয়ে খেলা করে এবং মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয় তাদের আইনের মাধ্যমে শাস্তি ও অর্থদন্ডের বিধান করা একান্ত প্রয়োজন, যা অন্যান্য দেশে প্রচলিত রয়েছে। উপরে উল্লেখিত সবধরনের ভেজাল ও কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার খেয়ে আমরা বেঁচে আছি। তাই আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের স্বাস্থ্যহানি, মেধা ও মননশীলতা কতখানি বিঘ্নিত হবে এবং হচ্ছে এদিকে নজর দিতে হবে।
এ বিপুল জনগোষ্ঠিকে রোগ বালাই থেকে মুক্ত রাখতে সরকারকে বিশুদ্ধ খাদ্য আইন বাস্তবায়নে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ আইন শতভাগ বাস্তবায়ন করলে সরকার বাহবা পাবে বাড়বে জনপ্রিয়তা। ভেজাল খাদ্য প্রতিরোধে সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে মাঝেমধ্যে তৎপর দেখা যায়। তবে এ বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা গড়ে তুলতে প্রচারমাধ্যমকে বেশি করে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রশাসনের উয়িং গুলোকে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে দোষিদের আইনের আওতায় আনতে হবে। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ১ জুন আদালতের এক আদেশে হাইকোর্ট সরকারকে প্রতিটি জেলা ও মহানগরে খাদ্য আদালত স্থাপন এবং খাদ্য বিশ্লেষক ও খাদ্য পরিদর্শক নিয়োগের নির্দেশ দেয়। এ রায় কার্যকর করার জন্য দুই বছরের সময়সীমাও বেঁধে দেয়া হয়। অথচ চার বছর অতিক্রম হলেও এখনো প্রতিটি জেলায় খাদ্য আদালত গঠিত হয়নি। ফলে ভোক্তারা খাদ্যে ভেজাল রোধে আইনের আশ্রয় নিতে ব্যর্থ হচ্ছে। এতে ভোক্তা অধিকার আইন লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিশুদ্ধ খাদ্য অধ্যাদেশ ১৯৫৯ অনুসারে খাদ্য আদালতকে খাদ্য আইন অমান্যকারির বিরুদ্ধে জরিমানা রয়েছে। আইন রয়েছে ঠিকই, আইনের সঠিক বাস্তবায়ন নেই। জনগণের সেবক হিসেবে সরকারের ভেজালকারিদের কঠোর হাতে দমন করা। তবেই দেশের নাগরিক সুস্বাস্থ্য নিয়ে জীবন নির্বাহের নিশ্চয়তা পাবে। নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করাই একমাত্র দাবি।
ভেজাল ও বিষাক্ত খাবার থেকে নিরাপদ থাকতে ভেজালবিরোধী আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। আমাদের বাজার থেকে ভেজাল পণ্য একেবারে তুলে দিতে হবে। বিএসটিআইকে এ ব্যাপারে নিতে হবে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা। বাজারে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান জোরদার করতে হবে। ভেজালকারীদের সামান্য জেল-জরিমানায় কাজ হবে না। যারা অনস্বাস্থ্যকে ঠেলে দিতে পারে হুমকি দিলে তাদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। নকল বা ভেজাল ওষুদ ও খাদ্যপণ্যের কারখানা একেবারে উড়িয়ে দিতে হবে। খাদ্য ভেজাল প্রতিরোধে সরকার, বিরোধী দল, ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মসজিদের ইমাম, শিক্ষক, গণমাধ্যম কর্মী সবাইকে দলমত নির্বিশেষে কাজ করতে হবে।
আষাঢ়ে গল্প
আষাঢ়ে গল্প (আজগুবি গল্প) = তুষারের কথা বেশির ভাগই বিশ্বাস করা যায় না এর কথায় বেশির ভাগই আমাদে গল্পে।
ইচরে পাকা
ইচরে পাকা (অকাল পক্ক) = অপু একটি ইচরে পাকা ছেলে ওর সাথে কথার পারবেনা।
কৈ মাছের প্রাণ
কৈ মাছের প্রাণ (বড়ই শক্ত) = চোরটিকে এত মারার পরও ওর মুখ থেকে কোন কথা বের হলনা, এ যেন কই মাছের প্রাণ।
চোখের মণি
চোখের মণি (প্রিয়) = মুঈনা মুনজারিন আমার চোখের মণি।
তাসের ঘর
তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী) = ফেরদৌস ও পপির প্রেম তাসের ঘরের মত ভেঙ্গে গেল।
পানি
পানি(জল, বারি, সলিল, উদক, অম্বু, অপ, জীবন, পানীয়) = সাঁতার না জানাতে বাচ্চা ছেলেটির সলিল সমাধি ঘটল।
পৃথিবী
পৃথিবী(ধরনি, অবনী, মেদিনী, পৃথ্বী, দু বসুধা) = আপনার তরে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে।
বাতাস
বাতাস (বায়ু, অনিল, পবন, হাওয়া, সমীর, সমীরণ, মারুত, গন্ধবহ) = তার খোলা চুলগুলো দক্ষিণ সমীরনে উড়ছে।
পাহাড়
পাহাড়(পর্বত, শৈল, গিরি, অচল, অটল, অদ্রি, চূড়া, ভূধর, নগ, শৃঙ্গী, শৃঙ্গধর, মহীধর, মহীন্দ্র) = আমাদের মুনজারিন একদিন পর্বত চূড়া জয় করবে।
মাটি
মাটি(ক্ষিতি, মৃত্তিকা) = মৃত্তিকা বিজ্ঞানে স্নাতক করলে ভাল চাকুরী পাওয়া যায়।
"Labour Unrest in Ready Made Garments Industry of Bangladesh"
For the last two decades, Ready-Made Garment (RMG ) Industry has been the life blood of the economy of Bangladesh. This sector accounted for about 80% of the total export earnings of the country. In the recent years, it has been observed that the workers have came down in the street and making insurgence on their demand and tried to destruct public properties. As a result, companies are losing working-hours and production targets. It also hampers export earnings and the image of the country to the international markets. The main causes of labor unrest include lack of minimum facility and safety at work, sub-standard living conditions, deferred payment of wages and benefits, international conspiracy and coercive role of the law enforcing agency, too much dependency on buyers, pressures from the workers and local terrorists, use of workers by others and rumors, un- fulfillment of education demands of their children, distorted minded workers, political instability of the country, too much workload, lack of promotion opportunity, insufficient wages to survive etc. If the policy makers of Bangladesh consider these causes and make policies to overcome the problems the labor unrest in garment sector may be minimized.
আমি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠি।
আমি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠি।
= I wake up early in the morning.
একবার না পারিলে দেখ শতবার ।
একবার না পারিলে দেখ শতবার ।= If at the first try you don't succeed, try, try again.
আত্মাহত্যা মহাপাপ ।
আত্মাহত্যা মহাপাপ ।
= Suicide is a great sin.
কঠিন পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য লাভ করা যায় না।
কঠিন পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য লাভ করা যায় না।
= Without hard labour success cannot be achieved.
সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।
সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।
= Time and tide wait for none.
English is spoken all over the world. English is considered as second language to many nations. Many academic institutions use English as their medium of instructions. Teachers deliver lectures in English. Knowing English well is an important qualification to success in professional life.
In the dark of night
In the dark of night (রাতের অন্ধকারে) = Yesterday a gang of robbers looted huge amount of wealth in the dark of night.
For a while
For a while (কিছু সময়ের জন্য) = Wait for a while. I am coming out soon.
Against all odds
Against all odds (প্রতিকূলতার মধ্যে) = We fought for our independence in 1971 against all odds.
To add insult to injury
To add insult to injury (কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটা) = Adding insult to injury is a bad practice.
Cats and dogs
Cats and dogs (মুষলধারে) = It is raining cats and dogs.
এই সমীকরণে চলক দুটি (x, y) কিন্তু সমীকরণ একটি থাকায় সমাধান সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের ভূমিকা সংক্ষিপ্তভাবে লিখুন?
ইপিজেড হলো রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা। ইংরেজিতে EPZ এর পূর্ণরূপ Export Processing Zone, বাংলাদেশে প্রথম ইপিজেড স্থাপিত হয় চট্টগ্রামে ১৯৮৩ সালে। এরপর বাংলাদেশে গত তিন দশকে ইপিজেড ৮টি হয়েছে। সর্ববৃহৎ ইপিজেড চট্টগ্রাম ৷ সর্বশেষ ইপিজেড কর্ণফুলী ইপিজেড। দেশের ইপিজেড গুলো ব্যবস্থাপনা কারী কর্তৃপক্ষ হলো বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। এটি সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন। ইপিজেড প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৮০ সালে বেপজা গঠন করা হয়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি ইপিজেড গুলোর ভূমিকা অপরিসীম। ইপিজেডের কারণে রপ্তানি সম্প্রসারিত হচ্ছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জিত হচ্ছে এবং দেশের জনশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইপিজেডগুলোতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ২৭৯ কোটি মার্কিন ডলার। আর ত্রিশ বছরে রপ্তানির পরিমাণ ৩৪৫০ কোটি ডলার। আট ইপিজেডে উৎপাদনে থাকা ৪১৯টি প্রতিষ্ঠান পৌনে চার লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪% নারী। দেশের অর্থনীতিতে অন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের তুলনায় রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠানের অবদান বেড়ে চলছে । বাড়ছে বিদেশী বিনিয়োগ, তৈরি হচ্ছে ব্যাপক কর্মসংস্থান। দেশের অর্থনীতিতে প্রাণসঞ্চারে ইপিজেড গুলোর ভূমিকা অপরিসীম। সরকারের বিনিয়োগ মুখী নীতি ও কৌশল গ্রহণের ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ মানচিত্রে ক্রমেই মোট বিনিয়োগের সঙ্গে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে দিন দিন বাড়ছে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ। তৈরি হচ্ছে প্রচুর কর্মসংস্থান।
খাদ্য নিরাপত্তা বলতে কি বোঝায়? কিভাবে বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়?
খাদ্য নিরাপত্তা বলতে খাদ্যের লভ্যতা এবং মানুষের খাদ্য ব্যবহারের অধিকারকে বোঝায়। কোন বাসাকে তখনই "খাদ্য নিরাপদ" বলে মনে করা হয়, যখন এর বাসিন্দারা ক্ষুধার্ত অবস্থায় বসবাস করেন না কিংবা খাদ্যাভাবে উপবাসের কোন আশঙ্কা করেন না। বিশ্বজুড়ে প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের কারণে বহুদিন যাবৎ ক্ষুধার্ত। প্রায় ২০০ কোটি মানুষের বিভিন্ন মাত্রার দারিদ্র্যের কারণে খাদ্য নিরাপত্তা ছাড়াই বাস করছেন। ২০০৭ সালের শেষ দিকে জৈবজ্বালানির জন্য বিশেষ কৃষিকাজের প্রসার, বিশ্ববাজারে খনিজ তেলের দামের উচ্চমূল্য, বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যার বৃদ্ধি, জলবায়ুর পরিবর্তন, আবাসিক প্রয়োজন ও শিল্পকারখানার কারণে কৃষিজমির পরিমাণ হ্রাস এবং সম্প্রতি চীন ও ভারতে ভোক্তাদের চাহিদা বৃদ্ধির ফলে বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের বহু দেশে খাদ্য রায়ট হয়েছে। দারিদ্র্য ও খাদ্য গ্রহণের হারের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক আছে। যেসব পরিবারের চরম দারিদ্র এড়ানোর সামর্থ্য আছে, তারা কদাচিৎ দীর্ঘস্থায়ী ক্ষুধার শিকার হয়। অন্যদিকে দরিদ্র পরিবারগুলি কেবল ক্ষুধার শিকারই নয়, খাদ্যস্বল্পতা ও দুর্ভিক্ষের সময় এরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
“উত্তরা গণভবন" কোথায় অবস্থিত?
নাটোরে “উত্তরা গণভবন" অবস্থিত।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে?
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
কোন দেশে লুভ্যর মিউজিয়াম অবস্থিত?
ফ্রান্সের প্যারিসে লুভ্যর মিউজিয়াম অবস্থিত।
শিল্প বিপ্লব সংঘটিত কোন শতকে?
আঠার শতকে শিল্প বিপ্লব সংঘটিত হয়।
মুজিব নগর কোন জেলায় অবস্থিত?
মুজিব নগর মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত।
বাংলাদেশের White Gold কোনটি?
বাংলাদেশের White Gold হলো চিংড়ি।
রেডক্রসের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
রেডক্রসের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত।
ক্রিকেটে বাংলাদেশ কোন সালে টেস্ট মর্যাদা পায়?
২০০০ সালের ২৬ জুন ক্রিকেটে বাংলাদেশ টেস্ট মর্যাদা পায়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে কতটি তারকা চিহ্ন রয়েছে?
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে ৪টি তারকা চিহ্ন রয়েছে।
জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের সদর দপ্তর অবস্থিত।