৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতীয় জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। এ দিনে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমাবেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির উদ্দেশে এক গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন। ইতিহাসখ্যাত ৭ মার্চের ভাষণ। ২ মার্চ থেকে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সারা বাংলায় পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অসহযোগ চলছিল। তৎকালীন পাকিস্তানি জনগণই শুধু নয়, বহির্বিশ্বের অনেকে এক অনন্য উদ্দীপনা নিয়ে তাকিয়ে ছিল, বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে কী বলেন। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্য এ ছিল অন্তিম মুহূর্ত। অন্যদিকে স্বাধীনতার চেতনায় প্রদীপ্ত বাঙালি জাতির জন্য এ ভাষণ ছিল পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের নাগপাশ ছিন্ন করে জাতীয় মুক্তি বা কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে চূড়ান্ত সংগ্রামের সূচনা।
ভাষণের বিষয়বস্তুঃ ৭ মার্চে রেসকোর্স ময়দানের উত্তাল জনসমুদ্রে সভামঞ্চে 'রাজনীতির কবি' (নিউজউইক ম্যাগাজিনের ভাষায়, 'পোয়েট অব পলিটিকস') বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এলেন। বর্ণবৈষম্যবাদবিরোধী, আমেরিকার কালো মানুষের প্রাণপ্রিয় নেতা, বিশ্বনন্দিত মার্টিন লুথার কিংয়ের মতো তাঁর জনগণকে একটি স্বপ্নের কথা বলতে নয়, নির্দেশের অপেক্ষারত উত্তাল বাঙালি জনসমুদ্রকে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের আহ্বান জানাতে। মাত্র ১৮ মিনিটের এক ভাষণ। বঙ্গবন্ধু তাঁর সংক্ষিপ্ত অথচ তেজস্বী ভাষণে পাকিস্তানের ২৩ বছরের রাজনীতি ও বাঙালিদের বঞ্চনার ইতিহাসের ব্যাখ্যা, পাকিস্তান রাষ্ট্রের সঙ্গে বাঙালিদের দ্বন্দ্বের স্বরূপ উপস্থাপন, অসহযোগ আন্দোলনের পটভূমি বিশ্লেষণ ও বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা, শাস্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যা সমাধানে তাঁর সর্বাত্মক চেষ্টা, সারা বাংলায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার নির্দেশ, প্রতিরোধসংগ্রাম শেষাবধি মুক্তিযুদ্ধে রূপ নেওয়ার ইঙ্গিত, শত্রুর মোকাবিলায় গেরিলাযুদ্ধের কৌশল অবলম্বন, যেকোনো উসকানির মুখে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার পরামর্শদান ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরার পর ঘোষণা করেন: ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশা আল্লাহ। .............এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।'
ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্যঃ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল একজন দক্ষ কৌশলীর সুনিপুণ বক্তব্য। বিশেষত ভাষণের শেষ পর্যায়ে তিনি “স্বাধীনতার' কথা এমনভাবে উচ্চারণ করেন, যাতে ঘোষণার কিছু বাকিও থাকল না, আবার তাঁর বিরুদ্ধে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার অভিযোগ উত্থাপন করাও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর জন্য সম্ভব ছিল না। বস্তুত বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতারই ঘোষণা। তবে সরাসরি তা ঘোষণা না করে তিনি কৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করেন। তাঁর অবস্থান ছিল: মেজরিটি বা সংখ্যাগরিষ্ঠ (বাঙালি) মাইনরিটি বা সংখ্যালঘিষ্ঠ (পশ্চিম পাকিস্তানি) থেকে বিচ্ছিন্ন হবে কেন? বরং মাইনরিটিই "সিসিড' বা বিচ্ছিন্ন হোক। বাস্তবে ২৫ মার্চ ১৯৭১ এমনটিই ঘটে। ৯ মাসব্যাপী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বঙ্গবন্ধুর এ কৌশল বা অবস্থান বাংলাদেশ সংগ্রামের পক্ষে ইতিবাচক ফল বয়ে আনে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর মধ্যে একটি। সম্প্রতি ব্রিটিশ ইতিহাসবিদ জ্যাকব এফ ফিল্ড উই শ্যাল ফাইট অন দ্য বিচেস: দ্য স্পিচেস দ্যাট ইনস্পয়ার্ড হিস্টরি (লন্ডন, ২০১৩) শিরোনামে মানবজাতির ইতিহাসের ২৫০০ বছরের ৪১ জন জাতীয় বীরের ভাষণ নিয়ে একটি বই সংকলন করেছেন। তাতে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এ ভাষণকে গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের ১৮৬৩ সালের বিখ্যাত গেটিসবার্গ বক্তৃতার সঙ্গে তুলনা করা যায় । লিংকনের সে ভাষণও ছিল সংক্ষিপ্ত। মাত্র তিন মিনিটের। প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও উভয়ই ইতিহাসের মূল্যবান দলিল । লিংকনের কণ্ঠে ধ্বনিত হলো গণতন্ত্র সম্বন্ধে তাঁর বিখ্যাত উক্তি, 'দিস গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল অ্যান্ড ফর দ্য পিপল উইল নেভার পেরিশ ফ্রম দ্য আর্থ।' বঙ্গবন্ধু বললেন, 'সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না।' বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের অন্যান্য শ্রেষ্ঠ ভাষণ থেকে উজ্জ্বল ও বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। এ ভাষণ নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে রাতারাতি সশস্ত্র করে তোলে। একটি ভাষণকে অবলম্বন করে স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ বাঙালি জীবন উৎসর্গ ও কয়েক লাখ মা-বোন সম্ভ্রম বিসর্জন দেন। ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকালে এ ভাষণ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুপ্রাণিত করে। বলা যায়, এই একটি ভাষণ একটি জাতিরাষ্ট্র, বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে, যা বিশ্বে নজিরবিহীন। জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেসকো এ ভাষণকে ৩০ অক্টোবর ২০১৭ বিশ্ব-ঐতিহ্য সম্পদ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে 'দ্য ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার'-এ অন্তর্ভুক্ত করেছে।
যা আঘাত পায়নি।
যা আঘাত পায়নি = অনাহত
অক্ষির অভিমুখে
অক্ষির অভিমুখে = প্রত্যক্ষ
অসূয়া নেই এমন নারী
অসূয়া নেই এমন নারী = অনুসূয়া
ঈষৎ পীত বর্ণ
ঈষৎ পীত বর্ণ = আপীত
অধর প্রান্তের হাসি
অধর প্রান্তের হাসি = বক্রোষ্ঠিকামর
সুপ্ত এর প্রত্যয় কী?
সুপ্ত এর প্রত্যয় √স্বপ্ + ক্ত
সন্দেশ কী ধরনের শব্দ?
সন্দেশ রূঢ়ি শব্দ।
বিশেষ্য পদ কত প্রকার?
বিশেষ্য পদ ৫ প্রকার।
পঞ্চায়েত কোন পদ?
পঞ্চায়েত সমষ্টিবাচক শব্দ।
‘আদেশ’ ক্রিয়ার কোন ভাব?
আদেশ ক্রিয়ার অনুজ্ঞা ভাব।
বৃষ্টি
বৃষ্টি = বৃষ + তি
মস্যাধার
মস্যাধার = মসী + আধার।
অন্বয়
অন্বয় = অনু + অয়
শীতার্ত
শীতার্ত = শীত + ঋত
সঞ্চয়
সঞ্চয় = সম্ + চয়
ওদের জানিয়ে দাও (১৯৮৬)
ওদের জানিয়ে দাও (১৯৮৬) বইটি লিখেছেন শাহরিয়ার কবির।
সবুজ মাঠ পেরিয়ে
সবুজ মাঠ পেরিয়ে বইটি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাইফেল রোটি আওরাত
রাইফেল রোটি আওরাত বইটি লিখেছেন আনোয়ার পাশা।
”গোরা”
গোরা বইটি লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সময়ের প্রয়োজনে
সময়ের প্রয়োজনে বইটি লিখেছেন জহির রায়হান।
চন্দ্র তার স্নিগ্ধ আলো দিয়ে পৃথিবীকে রমণীয় করে তোলে। কিন্তু নিজের গায়ে মেখে নেয় কলঙ্কের দাগ। সেই কলঙ্ক তার কাছে অগৌরবের নয় বরং গৌরবের। এটাই মহতের ধর্ম। সংসারে যাঁরা মহৎ প্রাণ, তাঁরা যাবতীয় দুঃখ-কষ্ট বুক পেতে নেন। তাঁরা নিজেরা সংসারের গরল পান করে হন নীলকণ্ঠ। কিন্তু সাধারণের হাতে তুলে দেন অমৃতের পাত্র। নিজেরা অনেক দুঃখ কষ্ট সয়ে সুধা সংগ্রহ করেন। কিন্তু সেই সুধা সকলকে বিতরণ করেই হন সার্থক। এই সমস্ত লোকেরা অনেক দুঃখ কষ্ট হাসি মুখে বরণ করে নেন। সমাজের এই সমস্ত সৎ, মহান মানুষেরা হন স্বার্থত্যাগী। নিজের থেকে এই সমস্ত লোক অপরের স্বার্থের কথা বেশি চিন্তা করেন। এ সমস্ত মানুষেরা শোষিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। এই সমস্ত মানুষেরা অনেক লাঞ্ছনা আর দুর্ভোগ ভোগ করে। তাঁরা মানুষের জন্য অকাতরে জীবন উৎসর্গ করে দেন। মৃত্যুর মধ্য দিয়েই তারা জীবনের জয়গান গান। ক্ষুদ্র স্বার্থ তাঁদের কাছে তুচ্ছ হয়ে গেছে। তবু তাঁদের মহৎ জীবনকে কতভাবেই না কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।
I have been looking___you for a long time.
I have been looking for you I for a long time. বাক্যের অর্থঃ দীর্ঘদিন ধরে তোমাকে আমি খুঁজছি।
The train is running___time.
The train is running on time. On time দ্বারা ঠিক সময়মতো চলাকে বুঝায়। Neither too late nor too early. কিন্তু In time দ্বারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বুঝায়। বাক্যের অর্থঃ ট্রেনটি সময়মতো চলে ।
He is older than I____five years.
He is older than I by five years. বাক্যের অর্থঃ সে আমার চেয়ে পাঁচ বছরের বড়।
Check___beast in you.
Check the beast in you. বাক্যের অর্থঃ তোমার ভেতরের পশুত্বকে নিয়ন্ত্রণে রাখো।
Only_____Omar can save our nation.
Only brave Omar can save our nation. বাক্যের অর্থঃ কেবল সাহসী ওমরই আমাদের জাতি রক্ষা করতে পারে
সে কথা না বলেই আমার পাশ দিয়ে হেঁটে গেল।
সে কথা না বলেই আমার পাশ দিয়ে হেঁটে গেল।
= He walked past me without talking.
হালিম যাই করুক পরিবার তার পিছনে আছে।
হালিম যাই করুক পরিবার তার পিছনে আছে।
= Whatever Halim does his family is by his side.
আমরা আগামী পরশু সাক্ষাত করি।
আমরা আগামী পরশু সাক্ষাত করি।
= Let's meet the day after tomorrow.
তোমার উত্তর আমার প্রশ্নের সাথে প্রাসঙ্গিক নয়।
তোমার উত্তর আমার প্রশ্নের সাথে প্রাসঙ্গিক নয়।
= Your answer does not comply with my question.
= Your answer is not relevant to my question.
একবারেই এসো।
একবারেই এসো।
= Come at once.
Bad blood
Bad blood (শত্রুতা) = There is bad blood between two sisters.
Turn down
Turn down (প্রত্যাখান করা) = The principal turned him down in granting full-free studentship.
Yellow dog
Yellow Dog (ভীরু ব্যক্তি): Do not be yellow dog in the face of danger.
Eng in smoke
End in smoke (ব্যর্থতায় পর্যবসিত হওয়া) = All the efforts of the principal to bring him round ended in smoke.
Hard up
Hard up (অভাবগ্রস্ত) = I am hard up now.
“Corona virus: A fatal diseases”
Corona virus disease (COVID-19) is an infectious disease caused by a newly discovered corona virus. Most people infected with the COVID-19 virus will experience mild to moderate respiratory illness and recover without requiring special treatment. Older people, and those with underlying medical problems like cardiovascular disease, diabetes, chronic respiratory disease, and cancer are more likely to develop serious illness.
The best way to prevent and slow down transmission is to be well informed about the COVID-19 virus, the disease it causes and how it spreads. Protect yourself and others from infection by washing your hands or using an alcohol based rub frequently and not touching your face.
The COVID-19 pandemic has led to a dramatic loss of human life worldwide and presents an unprecedented challenge to public health, food systems and the world of work. The economic and social disruption caused by the pandemic is devastating: tens of millions of people are at risk of falling into extreme poverty, while the number of undernourished people, currently estimated at nearly 690 million, could increase by up to 132 million by the end of the year.
In the COVID-19 crisis food security, public health, and employment and labour issues, in particular workers' health and safety, converge. Adhering to workplace safety and health practices and ensuring access to decent work and the protection of labour rights in all industries will be crucial in addressing the human dimension of the crisis. Immediate and purposeful action to save lives and livelihoods should include extending social protection towards universal health coverage and income support for those most affected. These include workers in the informal economy and in poorly protected and low- paid jobs, including youth, older workers, and migrants. Particular attention must be paid to the situation of women, who are over-represented in low-paid jobs and care roles. Different forms of support are key, including cash transfers, child allowances and healthy school meals, shelter and food relief initiatives, support for employment retention and recovery, and financial relief for businesses, including micro, small and medium-sized enterprises. In designing and implementing such measures it is essential that governments work closely with employers and workers.
Do you like me?
Do you like me?
= Am I liked by you?
বাক্যের অর্থঃ তুমি কি আমাকে পছন্দ কারো?
Please do the work.
Please do the work.
= You are requested to do the work.
বাক্যের অর্থঃ দয়া করে কাজটি করুন।
He wants me to take some fruits.
He wants me to take some fruits.
= I am wanted to take some fruits by him.
বাক্যের অর্থঃ তিনি আমাকে কিছু ফল নিতে বলেন।
He annoyed me.
He annoyed me.
= I was annoyed with him.
বাক্যের অর্থঃ সে আমাকে বিরক্ত করেছিল।
The thief was caught.
The thief was caught.
= Police caught the thief.
বাক্যের অর্থঃ চোরটি ধরা পড়লো। (চোরকে সাধারণত পুলিশই ধরে বলে Police কে Subject করে Active করা যায়)।
Each of the girls (be) present in the class yesterday.
Each of the girls (be) present in the class yesterday.
= Each of the girls was present in the class yesterday.
You, he and I (be) friends.
You, he and I are friends.
বাক্যের অর্থঃ তুমি, সে এবং আমি বন্ধু ।
One fourth of the work (to finish).
One fourth of the work to be finished.
বাক্যের অর্থঃ এক চতুর্থাংশ কাজ শেষ করতে হবে।
I already (forget) his name.
I have already forgotten his name.
বাক্যের অর্থঃ আমি ইতোমধ্যেই তার নাম ভুলে গেছি।
After (eat) rice, I shall go to market.
After eating rice, I shall go to market. বাক্যের অর্থঃ ভাত খাবার পর আমি বাজারে যাব।
মনে করি, আয়তাকার জমির দৈর্ঘ্য = x মিটার এবং প্রস্থ = y
আয়তাকার জমির ক্ষেত্রফল = xy বর্গমিটর
১ম শর্তমতে, xy =192……….(i)
২য় শর্তমতে, (x-4)(y+4)=192
=xy+4x-4y-16=192
=192+4x-4y-16=192 (i নং সমীকরণ হতে)
আমরা জানি,
y = 12
জমিটির দৈর্ঘ্য 16 মিটার এবং প্রস্থ 12 মিটার।
মনে করি, চিত্রে BD একটি গাছ যা A বিন্দুতে ভেঙ্গে গিয়েছে। AD হলো দন্ডায়মান অংশ। আর AB হল ভাঙ্গা অংশ। ভাঙ্গা অংশ ভূমি হতে ১৫ মিটার দূরে C বিন্দুতে স্পর্শ করে। ভাঙ্গা অংশ A বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন করে।
AB = AC
গাছটির সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য AB +AD =AD + AC
বলে এবং DC = ১৫ মিটার
এখানে, Tan ৩০ =
আবার, Sin ৩০ =
অতএব, গাছটির সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য AB+AD = ৩০+১৫ =৪৫ মিটার।
মনে করি, ঐ ব্যক্তি n সংখ্যক কিস্তিতে ২৫০০ টাকা পরিশোধ করবেন।
এখানে, n সংখ্যক কিস্তির সমষ্টি = ২৫০০ টাকা
পরপর দু্ই কিস্তির ব্যবধান =২; প্রথম কিস্তি a= ১
প্রশ্নমতে,
অর্থ্যাৎ ঐ ব্যক্তি তার ঋণ ৫০ কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন।
দেওয়া আছে,
ICDDRB
ICDDRB = International Centre for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh.
SPARRSO
SPARRSO = Space Research and Remote Sensing Organization.
MICR
MICR = Magnetic Ink Character Recognition.
SMTP
SMTP = Simple Mail Transfer Protocol.
NAEM
NAEM = National Academy for Educational Management.
‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’ ভাস্কর্যটি কোথায় অবস্থিত?
শামীম শিকদারের নির্মিত 'স্বোপার্জিত স্বাধীনতা' ভাস্কর্যটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সড়কদ্বীপে অবস্থিত।
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী স্বাক্ষরিত হয় কত তারিখে?
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯ মার্চ ১৯৭২ সালে।
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট বহনকারী রকেটের নাম কি?
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট বহনকারী রকেটের নাম 'ফ্যালকন'। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১২ মে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের কেপ ক্যানাভেরাল থেকে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপন করা হয়। স্যাটেলাইটটি ফ্যালকন ৯ ব্লক ৫ রকেটের মাধ্যমে উৎক্ষেপন করা হয়েছিল।
‘অপারেশন থান্ডারবোল্ট‘ কি?
রাজধানীর গুলশানে হোলি আর্টিজনে রেস্টুরেন্টে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ১ জুলাই ২০১৬ সালে 'অপারেশন থান্ডারবোল্ট' পরিচালিত হয়।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের ৫ম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানে তফসিল সংখ্যা সাতটি। পঞ্চম তফসিলে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনী আইন, ২০১১ এর ৫৫ ধারা বলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আর পঞ্চম তফসিলে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ সংযুক্ত করা হয়।
বিশ্বের গভীরতম খাল কোনটি?
বিশ্বের গভীরতম খাল (১৪ মিটার) পানামা খাল। বিশ্বের বৃহত্তম কৃত্রিম খাল সুয়েজ খাল।
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ও স্প্যান সংখ্যা কত?
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার এবং পিলার বা খুঁটির সংখ্যা মোট ৪২টি। উল্লেখ্য, পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার; গ্রন্থ ১৮:১০ মিটার। ৪১টি স্প্যানের মধ্যে প্রথম স্প্যান স্থাপন করা হয় ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে (৩৭ ও ৩৮ নং খুঁটিতে) এবং সর্বশেষ ৪১তম স্প্যান স্থাপন করা হয় ১০ ডিসেম্বর ২০২০ সালে (১২ ও ১৩ নং খুঁটিতে)। পদ্মা বহুমুখী সেতু লৌহজং (মুন্সিগঞ্জ), শিবচর (মাদারীপুর) এবং জাজিরা (শরীয়তপুর) এই তিনটি জেলায় অবস্থিত। এই সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৪ জুলাই ২০০১ সালে। মূল কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে।
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেছিলেন কর্নেল এম এ জি ওসমানী। সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল ১১ জুলাই ১৯৭১ সালে। উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র বাংলাদেশকে ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১০নং সেক্টর সরাসরি প্রধান সেনাপতির অধীনে ছিল। সম্মুখ সমরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার জন্য ৩টি (জেড ফোর্স, কে ফোর্স, এস ফোর্স) নিয়মিত ব্রিগেড গঠন করা হয়।
ভারতের ১১১টি ছিটমহল বাংলাদেশের ভৌগলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত আর বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল ভারতের ভৌগলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
‘র্পোট অব স্পেন’ কোন দেশের রাজধানী?
পোর্ট অব স্পেন' পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্গত 'ত্রিনিদাদ ও টোবাগো' রাষ্ট্রের রাজধানী।
ওমানের মুদ্রার নাম কি?
ওমানের মুদ্রার নাম 'রিয়েল'।
‘আামর দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থের লেখক কে?
SDG এর টার্গেট কতটি?
'আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থের লেখক হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। উল্লেখ্য, গ্রন্থটির ভূমিকা লেখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৭ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে)। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে (১৮ মাঘ ১৪২৬); মোড়ক উন্মোচন করা হয় ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে; গ্রন্থটির লোগো করেন রফিকুন নবী; প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ-নকশা করেন তারিক সুজাত; ইংরেজিতে অনুবাদ করেন ড. ফকরুল আলম; সম্পাদনা করেন বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান; গ্রন্থটির প্রচ্ছদে ব্যবহৃত লোগোটি চীনে অনুষ্ঠিত ১৯৫২ সালের পিকিং সম্মেলনের লোগো 'শান্তির কপোত'। তাঁর রচিত অন্য দুটি গ্রন্থ হলোঃ 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' এবং 'কারাগারের রোজনামচা'।
বেগম রোকেয়ার জন্ম কত সালে?
Green dam কি?
SDGs এর বৈশ্বিক লক্ষ্য ১৭টি এবং লক্ষ্যমাত্রা ১৬৯ টি। উল্লেখ্য টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অফিসিয়াল নাম হলো Transforming our world, ২০৩০ সালের মধ্যে এই লক্ষ্য ও লক্ষ্যমাত্রাগুলি পূরণের অঙ্গীকার নিয়ে জাতিসংঘভূক্ত, ১৯৩ টি দেশ The Sustainable Development Goals (SDGs) এর এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।