শাহ মুহাম্মদ হলেন প্রাচীনতম কবি ।
বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭) গ্রন্থটি রচনা করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ । হিন্দি ভাষায় লালুজি রচিত 'বৈতাল পৈচ্চিসী' গ্রন্থ অবলম্বনে গ্রন্থটি রচিত। এর দশম সংস্করণে প্রথম বাংলা বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্নের সার্থ প্রয়োগ করা হয়। আর ১৮৪৭ সাল থেকেই বাংলা ভাষায় যতি চিহ্ন বা বিরাম চিহ্নের প্রচলন/ব্যবহার শুরু হয়।
কাব্য বা সাহিত্য রস ৯ প্রকার। এগুলো হলোঃ শৃঙ্গার বা আদি রস, হাস্য রস, করুণ রস, রুদ্র রস, বীর রস, ভয়ংকর রস, বীভৎস রস, অদ্ভুত রস এবং শান্ত রস।
অনাশ্রম
অনাথাশ্রম = অনাথের নিমিত্ত আশ্রম (নিমিত্ত তৎপুরুষ)।
আটপৌরে
আটপৌরে = আট প্রহরের উপযুক্ত (বহুব্রীহি সমাস)।
কালসিন্ধু
কালসিন্ধু = কাল রূপ সিন্ধু (রূপক কর্মধারয় সমাস) ।
ওতপ্রোত
ওতপ্রোত = ওত ও প্রোত (দ্বন্দ্ব সমাস)
টিপসই
টিপসই = টিপের মাধ্যমে / দ্বারা সই (তৎপুরুষ সমাস)।
মনুর বংশধর
মনুর বংশধর = মানব
সাপের খোলস
সাপের খোলস = নির্মোক
সাক্ষাৎ স্রষ্টা
সাক্ষাৎ স্রষ্টা = সাক্ষী
অশ্বের ডাক
অশ্বের ডাক = হেষা ।
অরণ্যে জাত অগ্নি
অরণ্যে জাত অগ্নি = দাবানল ।
অন্ধি – সন্ধি
অন্ধি-সন্ধি (ফাঁকফোকর): এই ব্যবসার অন্ধি-সন্ধি কেবল তারই জানা আছে ।
তুলসী বনের বাঘ
তুলসী বনের বাঘ (সুবেশে দুর্বৃত্ত): সোজা মনে হলেও আসলে কৈলাশ তুলসী বনের বাঘ।
গৌরচন্দ্রিকা
গৌরচন্দ্রিকা (ভূমিকা): গৌরচন্দ্রিকা বাদ দিয়ে আসল কথা বলো ।
রবাণের লঙ্কাভাগ
রাবণের লঙ্কাভাগ (কাজ করার আগেই ফল লাভের আশা): পরীক্ষা কেবলই শেষ হলো আর এখনই রাবণের লঙ্কাভাগ নিয়ে চিন্তা ৷
হরি ঘোষের গোয়াল
হরি ঘোষের গোয়াল (বহু অপদার্থ ব্যক্তির সমাবেশ): ছাত্রাবাসটা হয়েছে হরি ঘোষের গোয়াল ।
প্রকাশনী
প্রকাশনী = প্রকাশনী ।
ক্ষনজন্মা
ক্ষনজন্মা = ক্ষণজন্মা
পিপীলিকা
পিপীলীকা = পিপীলিকা ।
মুমুর্ষূ
মুমুর্ষু = মুমূর্ষু ।
অত্যাধিক
অত্যাধিক = অত্যধিক ।
মূলভাবঃ পৃথিবীতে স্রষ্টার অপার নিয়ামতে ডুবে আছি আমরা সবাই। মহান রব আমাদের যা কিছু গ্রহণ করেন-এ কেবল তারই কৃপা ।
সম্প্রসারিত ভাবঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উল্লিখিত উক্তিটি করেছেন তাঁর রচিত ‘শেষের কবিতা' উপন্যাসে। উপন্যাসটিতে একজন পুরুষ এবং নারীর কথপকথোনের বিষয় টিকে ছাপিয়ে তিনি ঐশ্বর্যবান (ঈশ্বর) কে উদ্দেশ্য করেই যেন কথাটি বলেছেন। কাজেই মানবের প্রতি ঈশ্বর বা মহান সৃষ্টিকর্তার এই বদন্যতাকেই প্রাসঙ্গিক ভেবে জীবন পথ পাড়ি দিতে হবে। এই পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই প্রাণিকুল যত সুযোগ-সুবিধা, প্রেম-ভালবাসা, মায়া-মহব্বত ও হেদায়েত লাভ করেছে, তা একমাত্র তাঁরই দান। বিশেষ করে ভালোবাসা। এই ভালোবাসার উৎস যেন মহান রব। তাঁর থেকেই ভালোবাসার উৎপত্তি। তাঁর থেকেই ভালোবাসা সঞ্চারিত হয়েছে, ধরণীতে, মানবের অন্তরে। এই ভালোবাসার কারণে মা তার সন্তানকে, গরু তার বাছুরকে, কুকুর তার বাচ্চাকে, মুরগী তার বাচ্চাকে ভালোবাসে । এই ভালোবাসাতেই যেন মানবতা জাগ্রত হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ভালোবাসার বিনিময়ে মহান রবের উদ্দেশ্যে আমরা যতটুকু ভালোবাসা প্রেরণ করতে পারি, তা গ্রহণ করে তিনি কেবলই আমাদের ঋণী করেন। এটা তাঁর দয়া ও রহম।
উপসংহারঃ প্রেম, ভালোবাসা ও মহব্বত- এসবই যদি তা হয় রহমানের জন্য। কাজেই রবকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকতে হবে। ভালোবাসতে হবে রবকে খুশি করার জন্যই । কারণ আমরা একমাত্র তার জন্যই নিবেদিত।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতেই স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েছে বাংলাদেশ। স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশকে উত্তরণের সুপারিশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে অনুমোদিত হয়েছে। পরিষদের ৭৬তম বৈঠকের ৪০তম সভায় (২৪ নভেম্বর ২০২১) এ ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ২০২১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভায় দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ বা গ্র্যাজুয়েশনের মানদন্ড পূরণের মাধ্যমে উত্তরণের সুপারিশ লাভ করেছিল। সিডিপি একই সঙ্গে বাংলাদেশকে ২০২১ থেকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরব্যাপী প্রস্তুতিকালীন সময় প্রদানের সুপারিশ করেছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ ইতিমধ্যে সিডিপির সুপারিশ অনুমোদন করেছে। আশা করা হচ্ছে, পাঁচ বছর প্রস্তুতিকাল শেষে বাংলাদেশের উত্তরণ ২০২৬ সালে কার্যকর হবে। একমাত্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক নির্ধারিত উত্তরণের তিনটি মানদন্ড পূরণের মাধ্যমে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের এই অর্জন বিশ্ব দরবারে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে। প্রস্তুতিকালীন এই সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে প্রাপ্ত সব সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত থাকবে। করোনাকালে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের অনুমোদন আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের। এতে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। আরও বেশি হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথ সুগম হবে ।
এলডিসি থেকে বের হলে প্রথমে যে লাভটি হবে, তা হলো বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। গরিব বা স্বল্পোন্নত দেশের তকমা থাকবে না। পুরোপুরি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিবেচিত হবে, যা সামাজিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। হবে। অর্থনৈতিক সক্ষমতার কারণে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বেশি সুদে অনেক বেশি ঋণ নেওয়ার সক্ষমতা বাড়বে। বেশি ঋণ নিতে পারলে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নে আরও বেশি খরচ করতে পারবে বাংলাদেশ। আবার অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা মোকাবিলায় যথেষ্ট সক্ষমতা থাকায় বিদেশি বিনিয়োগও আকৃষ্ট হবে। অবশ্য বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগ পরিবেশ বড় ভূমিকা পালন করে ।
এলডিসি থেকে বের হলে সবচেয়ে সমস্যায় পড়তে হবে রপ্তানি খাতে। কারণ, এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় শুল্কমুক্ত বাণিজ্যসুবিধা পায়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের তো আঞ্চলিক বা দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতেও (যেমন ভারত, চীন) এই ধরনের শুল্কসুবিধা পেয়ে থাকে। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী, ২০২৬ সালে এসব সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নে জিএসপির আওতায় এই শুল্কমুক্ত সুবিধা থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত ।
বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে ওষুধশিল্প । এলডিসি থেকে বের হলে ওষুধশিল্পের ওপর মেধাস্বত্ব বিধিবিধান আরও কড়াকড়ি হবে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোকে আবিষ্কারক প্রতিষ্ঠানকে মেধাস্বত্বের জন্য অর্থ দিতে দিতে হয় না। এর কারণ, মেধাস্বত্বের (পেটেন্ট) ওপর অর্থ দেওয়া হলে ওই ওষুধের দাম বেড়ে যেতে পারে। এ কারণে এলডিসির গরিব নাগরিকেরা স্বল্পমূল্যে ওষুধ পাবে না। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ এই সুবিধা বেশি পেয়েছে। বাংলাদেশ ওষুধশিল্প একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে। ২০৩৩ সালের আগে যদি কোনো দেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হয়ে গেলে ওষুধ শিল্পের এই সুবিধা থাকবে না। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এই শেষ হয়ে যাবে। এলডিসি থেকে উত্তরণ হওয়া দেশগুলোর অর্থনৈতিক সক্ষমতা বেশি বলে ধরে নেওয়া হয়। তখন আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলোর কাছ থেকে সহজ শর্তের ঋণ পাওয়ার সুযোগ সীমিত হতে পারে। এ কারণে বাংলাদেশও এ ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে। এ ছাড়া এলডিসি হিসেবে যেকোনো দেশ তার দেশে উৎপাদিত পণ্য বা সেবার ওপর নগদ সহায়তা ও ভর্তুকি দিতে পারে। বাংলাদেশ এখন কৃষি ও শিল্প খাতের নানা পণ্য বা সেবায় ভর্তুকি দেয়। এসব ভর্তুকি ও নগদ সহায়তা দেওয়া বন্ধ করার চাপ আসতে পারে। এমনকি বাংলাদেশ এখন যে রপ্তানি আয় বা রেমিট্যান্স আনায় নগদ সহায়তা দেয়, তা নিয়ে আপত্তি উঠতে পারে ।
উত্তরণের সব পর্যায়েই কিছু চ্যালেঞ্জ থাকে। এগুলোর মুখোমুখি হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে। বাংলাদেশকে এ জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। এলডিসি না থাকলে অন্যান্য দেশের রপ্তানিতে বাংলাদেশের এখনকার মতো শুল্কমুক্ত সুবিধা থাকবে না। এলডিসি হিসেবে বিশ্ব বাণিজ্যে বাংলাদেশ শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধাসহ অন্য যেসব অগ্রাধিকার পায়, তা যদি না থাকে তা হলে চ্যালেঞ্জ আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া সহজ শর্তে ও স্বল্প সুদের বৈদেশিক ঋণ কমে যাবে। কৃষিতে ভর্তুকি সুবিধা সীমিত করতে হবে। এ জন্য বিমসটেক, বিবিআইএনের মতো আঞ্চলিক উদ্যোগের সুবিধা কীভাবে কার্যকরভাবে নেওয়া যায়, তার জন্য আমাদের ব্যাপকভাবে প্রস্তুতি থাকতে হবে । সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, প্রতিযোগিতা সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। কেন না শুল্কমুক্ত সুবিধা না থাকলে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাবে। সরকারের পরিকল্পিত উদ্যোগই কেবল পারে সার্বিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে।
নদী ভাঙ্গন বাংলাদেশের একটি ভয়াবহ সমস্যা।
নদী ভাঙ্গন বাংলাদেশের একটি ভয়াবহ সমস্যা।
= River erosion is a terrible problem in Bangladesh.
আমরা ষ্টেশনে পৌছানোর পূর্বেই ট্রেন ছেড়ে দিল।
আমরা স্টেশনে পৌছানোর পূর্বেই ট্রেন ছেড়ে দিল।
= The train had left before we reached the station.
যখন কৃষকেরা মাঠে কাজ করছিল, তখন বৃষ্টি আসল
যখন কৃষকেরা মাঠে কাজ করছিল, তখন বৃষ্টি আসল
= While the farmers were working in the field, it rained.
মানুষ আকাশে উড়তে পারে না, পারে কি?
মানুষ আকাশে উড়তে পারে না, পারে কি?
= Man can not fly in the sky, can he?
কাটিতে কাটিতে ধান এলো বরষা।
কাটিতে কাটিতে ধান এলো বরষা।
= The rains came while cutting the paddy.
The construction of the Padma Bridge is expected to be completed by 2022, making it the 122nd longest bridge in the world and the longest bridge in Bangladesh. This marvelous infrastructure has opened the doors of great potential, especially for the marginalized populations in the southern-west parts of Bangladesh. It will contribute substantially to the nation's Gross Domestic Product (GDP) through the creation of strong supply chains that will enhance investment, external and internal trade, employment generation and poverty alleviation and eventually better the socioeconomic status of the people in that region.
It is expected that the bridge will contribute to nearly two percent of GDP in our economy. According to conventional economic analysis, the accumulative effects on GDP could be traced as follows. Ease of transportation will create new business opportunities for the agricultural and industrial sectors. This will generate a new investment hub for both local and foreign investors, which in turn will lead to the establishment of new industrial units resulting in numerous employment opportunities. As demand for labour increases, there will be more recruitment, reskilling or up-skilling of the labour force according to industrial needs and a possible rise in wages. The wider economic opportunities will eventually alleviate poverty, raise living standards and produce intergenerational gains through greater affordability of education and healthcare.
Given that the agricultural sector is still a vital contributor to GDP, the aforementioned economic gains would be substantial in the case of considerable proportions of investment mobilised towards agriculture. The Padma Bridge will create this invaluable opportunity wherein enhanced connectivity across the country, coupled with strong supply chains, will enable agricultural produce to be transported to different parts of the country within a reasonable time period. Farmers will benefit from being able to maintain the quality of perishable commodities as well as lower production costs arising from transportation and storage facilities. Furthermore, direct communication with the large dealers of agricultural commodities will also ensure fair prices for the farmers. It is noteworthy that this, in turn, will provide a unique potential for the economic engagement of the youth labour force, who could be incentivised to seek employment or create enterprises in the agricultural sector.
The multitude of economic prospects offered by the Padma Bridge mandates the right set of policies targeted towards the most relevant economic actors. Policymakers will need to design and implement business facilitating policies that will boost investor confidence and make business environment conducive to foreign direct investment. The strategic interventions will result in further gains if the policy focus promotes inter-firm networks to attain sustainable and inclusive industrial growth. Furthermore, policies can result in multiplier effects if youth development is prioritised through ensuring their employment in formal job settings and encouraging the establishment and growth of youth entrepreneurship.
He has no ambition ____ fame.
He has no ambition for fame.
বাক্যের অর্থঃ তার খ্যাতির প্রতি কোন মোহ নেই।
Shoe allegiance _____your master.
Show allegiance to your master.
বাক্যের অর্থঃ তোমার প্রভুর আনুগত্য স্বীকার করো ।
He made a comment ___my lecture.
He made a comment on/ upon my lecture.
বাক্যের অর্থঃ আমার বক্তব্যের উপর তিনি মন্তব্য করেছিলেন ।
You should have sufficient exposure ___English.
You should have sufficient exposure to English.
বাক্যের অর্থঃ ইংরেজিতে তোমার যথেষ্ট দক্ষতা থাকা উচিৎ ।
He has reputation ____eloquence.
He has reputation for eloquence.
বাক্যের অর্থঃ বাকপটুতায় তার বেশ সুনাম আছে ।
You should abstain ____ smoking.
You should abstain from smoking.
বাক্যের অর্থঃ তোমার উচিৎ ধূমপান থেকে বিরত থাকা ।
Beauty (verb)
Beauty (verb) = Beautify (সুন্দর) যেমন : You should beautify yourself.
Encourage ( noun)
Encourage (noun) = Encouragement (উৎসাহ)যেমন : Everybody needs encouragement.
Great ( adverb)
Great (adverb) = Greatly (অত্যান্ত) যেমন : We are greatly delightly by them.
Power ( verb)
Power (verb) = Empower (কাউকে ক্ষমতা অর্পণ কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করা) যেমনঃ We need movements to empower the poor.
Advise( Noun)
Advise (Noun) = Advice (উপদেশ) যেমনঃ Hanjala should take advice from his father.
I went back to work (close) the door.
I went back to work closing the door. বাক্যের অর্থঃ দরজা বন্ধ করে আমি কাজে ফিরে গেলাম ।
Had I (Know) you earlier.
Had I known you earlier.
বাক্যের অর্থঃ আগেই যদি জানতে পারতাম।
I went outside having(forget) him.
I went outside having forgotten him.
বাক্যের অর্থঃ তাকে রেখেই/ ভুলেই আমি বাইরে চলে গিয়েছিলাম ।
He ( be) absent for a week.
He has been absent for a week.
বাক্যের অর্থঃ এক সপ্তাহ ধরে তিনি অনুপস্থিত ।
It is ____ heroic deed.
It is a heroic deed.
বাক্যের অর্থঃ এটা একটি বীরত্বপূর্ণ কাজ ।
You are ___ Nazrul , I see.
You are a Nazrul, I see.
বাক্যের অর্থঃ তুমি তো দেখি একজন নজরুল ।
I saw _____one eyed man.
I saw a one eyed man.
বাক্যের অর্থঃ আমি একজন এক চোখা বিশিষ্ট মানুষ দেখেছিলাম ।
_____English is an international language.
English is an international language. (No article)
বাক্যের অর্থঃ ইংরেজি হলো আন্তর্জাতিক ভাষা ।
আমরা জানি, সমবাহু ত্রিভুজের একবাহু a হলে তার ক্ষেত্রফল বর্গ একক।
∴ নির্ণেয় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল বর্গমিটার ।
দেওয়া আছে,
যেকোনো সেট A এর উপাদান সংখ্যা n হলে A সেটের Power সেট P(A) এর উপাদান
[কারণ উপাদান 4টি]
= 16
ধরি, বর্গের একবাহুর দৈর্ঘ্য a একক
∴ বর্গের ক্ষেত্রফল = a2 বর্গ একক
আবার, সমকোণী বলে বর্গের কর্ণের উপর অঙ্কিত ক্ষেত্রফল
∴ নির্ণেয় অনুপাত
ধরি, ক্রয়মূল্য = x টাকা
প্রশ্নমতে, ২(x – ৩৬) = ৭২ – x
ধরি, ছাত্রছাত্রী আছে x জন
প্রশ্নমতে,
এখন, x + ১০০ = o x - ৭০ = ০
∴ গ্রহণযোগ্য নয় ∴ x = ৭০
অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৭০ জন।
আমরা জানি, n সংখ্যক স্বাভাবিক সংখ্যার ঘনফলের সমষ্টি নির্ণেয়ের সূত্র হলোঃ
এখানে প্রথম ১০টি স্বাভাবিক সংখ্যার কথা বলায় n = ১০ হবে।
∴ নির্ণেয় সমষ্টি
ধরি, একক স্থানীয় অঙ্ক × এবং দশক স্থানীয় অঙ্ক (৯ – x)
∴ সংখ্যাটি
প্রশ্নমতে,
∴ নির্ণেয় সংখ্যাটি =
কম্পিউটারের দুইটি অপারেটিং সিস্টেমের নাম হলো LINUX, MS-DOS
মাইক্রোসফট এক্সেলে দুটি সংখ্যা যোগ করার ফর্মুলা হলো - SUM (Range) Or SUM (List)
দুইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ওয়েবসাইটের নাম হলো Facebook, Twitter.
PUBG হলো মোবাইল ও কম্পিউটার গেমস।
প্লেয়ারআননোওন'স ব্যাটলগ্রাউন্ড (পিইউবিজি বা পাবজি) হচ্ছে একটি অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটল রয়্যাল যা নির্মিত ও প্রকাশিত হয়েছে পিইউবিজি কর্পোরেশন কতৃর্ক, এটি দক্ষিণ কোরিয়ার ভিডিও গেম কোম্পানি ব্লুহোলের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান।
VIRUS এর পূর্ণরূপ হলো Vital Information Resources Under Seize.
কম্পিউটারের একটি ইনপুট ও একটি আউটপুট ডিভাইসের নাম হলো Keyboard ইনপুট ও Monitor আউটপুট ডিভাইস
GPS এর পূর্ণরূপ হলো Global Positioning System
http পূর্ণরূপ হলো Hypertext Transfer Protocol Secure. আর http হচ্ছে ইন্টারনেটে তথ্য আদান প্রদানের একটি জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত পদ্ধতি। পদার্থবিদ ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিম বার্নার্স লী ১৯৮৯ সালে এই পদ্ধতিটি তৈরি করেন। http এর প্রথম সংস্করণ হল এইচটিটিপি/১.১, যা ১৯৯৭ সালে আরএফসি ২০৬৮ নামে প্রথম ব্যবহৃত হয়।
ই-পুর্জি হলো চিনিকলের পুর্জি অর্থাৎ ইক্ষু সরবরাহের অনুমতিপত্রকে ই-পুর্জি বোঝায়। এটি একটি ‘ই-কমার্স’ জাতীয় সেবা। আর বর্তমানে ই-পর্চা (Eporcha) হচ্ছে বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি ওয়েবসাইট Eporcha gov bd. যেখানে আমরা এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করে ভূমি সংক্রান্ত সকল সেবা গ্রহণ করতে পারি ।
বাংলাদেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ শুক্রবার (১১ মে) দিবাগত রাত ২:১৪ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় । এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইটের মালিক হলো ।
প্রোগ্রামিং হল একটি নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন করার জন্য এক্সিকিউটেবল কম্পিউটার প্রোগ্রাম ডিজাইন ও বিল্ডিংয়ের প্রক্রিয়া। প্রোগ্রামের লিখিত রূপটিকে সোর্স কোড বলা হয় । যিনি সোর্স কোড লিখেন তাকে প্রোগ্রামার। যেকোনো বই একটি ভাষাতে যেমন ইংরেজি, রুশ, জাপানি, বাংলা, ইত্যাদিতে লেখা হয়, তেমনি প্রতিটি প্রোগ্রাম কোন একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রামিং ভাষাতে লেখা হয়, যেমন সি++, জাভা ইত্যাদি। প্রোগ্রাম রচনা করার সময় প্রোগ্রামারকে ঐ নির্দিষ্ট প্রোগ্রামিং ভাষার সিনট্যাক্স বা ব্যাকরণ মেনে চলতে হয়। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক অগাস্টা অ্যাডা লাভলেসের (১৮১৫-১৮৫২) জন্ম ইংল্যান্ডে। অগাস্টা অ্যাডা কিং নোয়েল বা লাভলেসের কাউন্টেস নামেও তিনি পরিচিত। ছিলেন ইংরেজি গণিতবিদ ও লেখক ।
ফরিদপুর জেলার পূর্বনাম ছিলো ‘ফতেহাবাদ’। এই জেলাটি ১৮১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আর ফরিদপুরের নামকরণ করা হয়েছে প্রখ্যাত সুফি সাধক শাহ শেখ ফরিদুদ্দিনর নামানুসারে ।
ফরিদপুর ৮নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এই সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (আগস্ট পর্যন্ত) ও মেজর এম. এ. মঞ্জুর (আগস্ট-ডিসেম্বর)। আর সেই সেক্টরের সদরদপ্তর ছিল কল্যাণী, ভারতে ।
ফরিদপুর জেলায় তিন ধরনের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান রয়েছে (ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পরিষদ)।
২০ জানুয়ারি (বুধবার) শহীদ আসাদ দিবস। ১৯৬৯ সালের এই দিনে পাকিস্তানি স্বৈরশাসক আইয়ুব খান সরকারের বিরুদ্ধে এ দেশের ছাত্রসমাজের ১১ দফা কর্মসূচির মিছিলে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে জীবন দেন ছাত্রনেতা আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। তার স্মরণে দিনটি শহীদ আসাদ দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
১৯১৫ সালে তৎকালীন ভারত (ব্রিটিশ) সরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘স্যার বা নাইট' উপাধি প্রদান করেন। আর ১৯১৯ সালে । তিনি জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে 'নাইট' উপাধি ত্যাগ করেন। উল্লেখ্য, ১৯১৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১৯৪০ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে 'ডি লিট' প্রদান করে।