সকল বিষয়

যে কোন একটি বিষয়ে রচনা লিখুন।
1.

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাই নতুন যুগের উম্মোচন

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট: নতুন যুগের উন্মোচন

স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে এ যুগের সূচনা হয়েছে। সঠিক পরিকল্পনা ও দক্ষতার সঙ্গে এর ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে বদলে যাবে দেশের অর্থনৈতিক চালচিত্র। পরিচয় মিলবে নয়া অর্থনীতির। কারণ এতে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রার। একই সঙ্গে আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টিভি বা রেডিও চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যবহারের উৎকর্ষ সাধন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের স্থান চিহ্নিতকরণ, আর্থিকখাতে কম খরচে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং দুর্নীতি ও অনিয়ম কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। তবে সবকিছুই সম্ভব হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ব্যবহারিক দক্ষতার ওপর। এ জন্য দেশী ও বিদেশী বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের ভিত্তিতে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে টিভি চ্যানেল আছে ৪৬টি। দেশে স্যাটেলাইটের ব্যবহার দিনদিন বেড়ে চলেছে। বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, প্রতিটি টিভি চ্যানেলকে স্যাটেলাইটের ভাড়াবাবদ প্রতি বছর প্রায় দুই লাখ ডলার দিতে হয়। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের উৎক্ষেপণের পর ওই ভাড়ার টাকা দেশেই থেকে যাবে।

এ ছাড়া দেশে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বা আইএসপি আছে কয়েক শ'। রেডিও স্টেশন আছে ১৫টির ওপরে। আরও রেডিও আসছে। ভি-স্যাট সার্ভিস তো আছেই। সবই চলেছে বিদেশীদের ওপর নির্ভর করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের কার্যক্রম শুরু হলে শুধু বৈদেশিক মুদ্রাই সাশ্রয় হবে না, এর অব্যবহৃত অংশ নেপাল, ভুটানের মতো দেশে ভাড়া দেয়া যাবে। যেখান থেকে প্রতি বছর প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ আয় করা সম্ভব। কারণ ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মধ্যে মাত্র ২০টি ব্যবহার করবে বাংলাদেশ । বাকি ২০টি ভাড়া দেয়া হবে ।

দেশের উন্নয়নে প্রযুক্তির বিকাশের বিকল্প নেই। স্যাটেলাইট হয়তো সেই প্রযুক্তি ব্যবহারের দিগন্ত উন্মোচন করবে। অনেক সময় স্যাটেলাইটের ভাড়ার নামে অনেক অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়। নিজস্ব উপগ্রহ চালু হলে ভাড়াবাবদ অর্থ সাশ্রয়ের পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করাও সম্ভব। তিনি বলেন, ‘তবে স্যাটেলাইটটি কীভাবে ব্যবসায়িক উদ্দেশে ব্যবহার করতে হয় সেটা জানা জরুরী। তা না হলে যে পরিমাণ বিনিয়োগ হয়েছে সেটাই বা আসবে কোথা থেকে? হুজুগে পড়ে একটা কাজ করলেই হবে না, এর ব্যবহারেও দক্ষতা বাড়াতে হবে ।’

এ মুহূর্তে বিশ্বের ৫৬টি দেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট আছে। প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড এমনকী শ্রীলঙ্কার মতো দেশেরও নিজস্ব স্যাটেলাইট আছে। বাংলাদেশের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য ৮৫ কোটি টাকা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশেষজ্ঞ কোম্পানিকে প্রাথমিক সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় । সেই প্রতিষ্ঠানের রিপোর্টের ভিত্তিতে ২০১৩ সালে রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে কক্ষপথ (অরবিটাল স্লট) কেনা হয়। মহাকাশে এই কক্ষপথের অবস্থান ১১৯ দশমিক ১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অর্থাৎ ফিলিপিন্সের ওপর। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে সম্পাদিত চুক্তির ভিত্তিতে প্রায় ২১৯ কোটি টাকায় ১৫ বছরের জন্য এ কক্ষপথ ভাড়া নেয়া হয়।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বিগত তিন বছর যাবত আয়ের ধারায় রয়েছে। ইতোমধ্যেই কোম্পানির মোট আয় ৩০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। বর্তমানে কোম্পানির মাসিক আয় প্রায় ১০ কোটি টাকা, যার প্রায় পুরোটাই দেশীয় বাজার থেকে অর্জিত হচ্ছে। ক্রমান্বয়ে এই আয় আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশের দুটি স্বনামধন্য ব্যাংক ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে তাদের এটিএম সেবা দেওয়া শুরু করেছে। আরও অনেকগুলো সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সাথে আলোচনা চলমান আছে, যারা অদূর ভবিষ্যতে চুক্তি স্বাক্ষর সাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আসবে। সম্প্রতি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী এবং ডিজিএফআই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আসবে। * (আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন) বিএসসিএল এর সাথে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় বাংলাদেশে বাহিনীগুলো সম্মিলিতভাবে তিনটি ট্রান্সপন্ডারের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশ সরকারের 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' প্রতিশ্রুতি পূরণের অংশ হিসেবে বিএসসিএল ৩১টি দুর্গম ও প্রত্যন্ত দ্বীপাঞ্চলের ১১২টি স্থানে টেলিযোগাযোগ সেবা দিচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে আরও বেশি সংখ্যক দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকার সুবিধাবঞ্চিত জনগণকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আনার কার্যক্রম চলমান আছে।

এছাড়াও জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবা নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে এবং অনেকের সাথেই আলোচনা সক্রিয় আছে। পর্যায়ক্রমে এই ব্যবসায়িক আলোচনাগুলো সফল হলে দেশীয় বাজারেই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর বৃহৎ গ্রাহক গোষ্ঠী তৈরি হবে এবং এর থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়ও সম্ভব হবে। চাহিদার তুলনায় বৈশ্বিক বাজারে স্যাটেলাইট ব্যান্ডউইথের সরবরাহ বেশি থাকায় এবং কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিদেশের বাজারে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর বিপণন কার্যক্রম ব্যাহত হয়। বর্তমানে মহামারি পরিস্থিতির উন্নতি ঘটায় কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাজারে বিপণন কার্যক্রম নব উদ্যমে শুরু করেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় কোম্পানি দেশীয় বাজার উন্নয়নে মনোনিবেশ করেছে এবং স্যাটেলাইট নির্ভর নিত্য নতুন সেবার প্রসারে কাজ করছে।

সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার শুরুর মাধ্যমে বিএসসিএল বিদেশের বাজারেও ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু করেছে। সামনের দিনগুলোতে এটি আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়। অত্যন্ত জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি বিদেশি চ্যানেল বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে বাংলাদেশসহ এতদঞ্চলে সম্প্রচারের আগ্রহ দেখিয়েছে এবং তাদের সাথে আলোচনা চলমান আছে।

যে কোন একটি বিষয়ে রচনা লিখুন।
2.

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago
যে কোন একটি বিষয়ে রচনা লিখুন।
3.

নারীর ক্ষমতা

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

যে মরিতে জানে, সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে, ভোগ করা তাহাকেই সাজে। যে লোক জীবনের সঙ্গে সুখকে, বিলাসকে দুই হাতে আঁকড়াইয়া রাখে, সুখ তাহার সেই ঘৃণিত ক্রীতদাসের কাছে নিজের সমস্ত ভাণ্ডার খুলিয়া দেয় না । তাহাকে উচ্ছিষ্টমাত্র দিয়া দ্বারে ফেলিয়া রাখে। আর মৃত্যুর আহ্বান মাত্র যাহারা তুড়ি মারিয়া চলিয়া যায়, চির আদৃত সুখের দিকে একবার পিছন ফিরিয়া তাকায় না, সুখ তাহাদিগকে চা চায়। সুখ তাহারাই জানে। যাহারা সবলে ত্যাগ করিতে পারে, তাহারাই প্রবলভাবে ভোগ করিতে পারে ।

= জীবনের সকল বাধা-বিপত্তিকে যে অতিক্রম করতে পারে এবং মৃত্যুকে যে পরোয়া করে না, সেই সুখকে ভোগ করতে পারে। পক্ষান্তরে যে সুখ ও বিলাসিতাকে আঁকড়ে ধরতে চায়, সে প্রকৃত সুখ পায় না, সংকটের মুহূর্তে তার সুখ-বিলাসিতার স্বরূপ ধরা পড়ে। ত্যাগের মহিমার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সুখের চাবিকাঠি।

০৮.০৬.২০২২

বরাবর
মেয়র
নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা

বিষয়ঃ মশক নিধন অভিযানের প্রয়োজনীয় প্রসঙ্গে । 

জনাব

বন্দরনগরী নারায়নগঞ্জের রসুলপুর একটি জনবহুল এলাকা। প্রায় দুই লাখ মানুষের বসবাস এই এলাকায়। এলাকার জরাজীর্ণ রাস্তাগুলোর মোড়ের নোংরা অবৈধ ডাস্টবিন ও খোলা ড্রেনে প্রতিনিয়ত জন্ম নিচ্ছে যশা। এসব জন্ম নেওয়া মশার উপদ্রবে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। দিনরাত সব সময়ই মশার উপদ্রব। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে মশার আক্রমণ শুরু হয় । ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়। মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয় শত শত লোক । তাছাড়া বাড়তি জনসংখ্যার চাপে শহরের অন্যান্য এলাকার মতো এখানেও রয়েছে নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যা। ইতোমধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে দুজনে মৃত্যুবরণ করায় এলাকার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে। আর এ মশা যেহেতু দিনেও কামড়ায়, তাই এলাকাবাসীকে দিনের বেলায়ও মশারির ভেতরে এক প্রকার বন্দি থাকতে হচ্ছে। কে, কখন এডিস মশার আক্রমণের শিকার হয় এ উৎকণ্ঠা সকলের মধ্যে সর্বদা বিরাজ করছে। বেশ কয়েকদিন যাবৎ মশক নিধন অভিযান শুরু হবার কথা শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত তার কোনো নমুনাই দেখা যায়নি। এমতাবস্থায়, মশক নিধনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনজীবনে স্বস্থি ফিরিয়ে আনতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

নিবেদক
প্রফেসর আবু উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুর
নারায়ণগঞ্জবাসীর পক্ষে
নারায়ণগঞ্জ

যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিন:
7.

ধ্বনি কাকে বলে? বাংলা ধ্বনি কত প্রকার ও কী কী?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

‘ধ্বনি'র সাধারণ অর্থ যেকোনো ধরনের আওয়াজ'। কিন্তু ব্যাকরণ ও ভাষাতত্ত্বের পারিভাষিক অর্থে মানুষের বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি আওয়াজকে ধ্বনি বলে। ধ্বনি দু-প্রকার । যথাঃ স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি ।

যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিন:
8.

গঠন অনুসারে শব্দের প্রকারভেদ লিখুন।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে শব্দের শ্রেণিবিভাগ হতে পারে। এগুলো হলোঃ
০১. গঠনমূলক শ্রেণিবিভাগঃ মৌলিক এবং সাধিত ।
০২. অর্থমূলক শ্রেণিবিভাগঃ যৌগিক, রূঢ়ি এবং যোগরূঢ় 
০৩. উৎসমূলক শ্রেণিবিভাগঃ তৎসম, অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি এবং বিদেশি

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

সতীর্থ = সমান তীর্থ যাদের (বহুব্রীহি সমাস)। 

শিক্ষামন্ত্রী = শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়)। 

প্রগতি = প্র (প্রকৃষ্ট) গতি (প্রাদি সমাস)।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

মুখ্য = গৌণ, 

ঋজু = বক্র, 

সুজন = দুর্জন ।

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

পূর্নর্জাগরন = পুনর্জাগরণ

নুন্যতম = ন্যূনতম

আইনজীবি  = আইনজীবী ।

বাক্য সংকোচন করুন( যে কোন দুইটি)
12.

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি । 

বাক্য সংকোচন করুন( যে কোন দুইটি)
13.

যা প্রবাহিত হচ্ছে।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

যা প্রবাহিত হচ্ছে = প্রবাহমান । 

বাক্য সংকোচন করুন( যে কোন দুইটি)
14.

মৃত্তিকা দিয়ে নির্মিত ।

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

মৃত্তিকা দিয়ে নির্মিত = মৃন্ময়।

অসুর = দৈত্য দানব (ছোটবেলায় অসুরের গল্প শোনাতো আমার মা)। 

কুজন = মন্দ লোক (কুজনের কথায় কান দিও না)। 

কূজন = পাখির বাসা (কখনো কূজন ভেঙ্গো না) ।

কতক = কিছু; কেউ কেউ (কতক মানুষ সর্বদা অপরের গীবত করে)।

কথক = বক্তা; ব্যাখ্যাকারী (কথকের কথা যেন শেষ হতে চায় না) ।

Dishonest men may seem to prosper and go undetected but only for short time. Dishonesty is sure to be detected in the long run and follow punishment and disgrace. Honesty is, therefore, the best policy.

= অসৎ লোকের উন্নতি হতে পারে এবং ধরা না খেতে পারে। কিন্তু এটা স্বল্প সময়ের জন্য পরিত্রান মাত্র। অসততা দীর্ঘমেয়াদে অবশ্যই ধরা খাবে, শাস্তি আর মানহানি হবে। এজন্যই সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা ।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

Introduction: The term electronic commerce (e-commerce) refers to a business model that allows companies and individuals to buy and sell goods and services over the Internet. E-commerce operates in four major market segments and can be conducted over computers, tablets, smartphones, and other smart devices. Nearly every imaginable product and service is available through ecommerce transactions, including books, music, plane tickets, and financial services such as stock investing and online banking. As such, it is considered a very disruptive technology. E-commerce is the process of buying and selling tangible products and services online. It involves more than one the process of buying and selling tangible products and services online. It involves more than one party along with exchange of data or currency to process to transaction. It is part of the greater industry that is known as electronic business (e-business), which involves all of the processes required to run a company online. E-commerce has helped businesses (especially those with a narrow reach like small businesses) gain access to and establish a wider market presence by providing cheaper and more efficient distribution channels for their products or services. Target supplemented its brick-and-mortar presence with an online store that allows customers to purchase everything from clothes and coffeemakers to toothpaste and action figures right from their homes. 

Different types of E- Commerce: E-commerce involves buying and selling of products and services by businesses and consumers through an electronic medium. Broadly, e-commerce is classified into four categories: business to business or B2B (Cisco ), business to consumer or B2C (Amazon), consumer to consumer or C2C (eBay) and Business-to-Government (B2G). Business-to- business e-commerce involves agreements between the businesses and businesses. Distribution management, inventory management, channel management, supplier management and payment je management are some of the areas in which B2B applications are widely used. In Bangladesh, bgmea.com.bd, bizbangladesh.com are examples of B2B platforms. B2C commerce involves e- commerce between businesses and the consumers. This form of e-commerce involves the purchase of books or any form of consumer goods. It also includes purchase of software, e-books, games, songs as well as e-banking. ajkerdeal.com, bdbazar.com, daraz.com, bajna.com are some examples of B2C. Advantages of B2C platforms to companies are reduced operating costs, bigger outreach, globalisation, customer convenience and knowledge management. Consumer-to-consumer e- commerce involves transactions between individual consumers. For instance, online auction, peer- to-peer system for money or file exchange can be classified as forms of C2C e-commerce. In Bangladesh bikroy.com, clickbd.com are examples of C2C platforms. B2G is usually used for licensing process, public purchasing and other government operations. B2G e-commerce is rather insignificant when compared to the other three forms. However, B2G can be one of the driving forces for running the public sector known as e-Governance.

Components of E-Commerce: A wide range of technologies is used in e-commerce that includes electronic data interchange (EDI), electronic mail (e-mail), electronic funds transfer (EFT). In case of Electronic Data Interchange (EDI) there needs to be an agreement between trading partners. EDI is a standard method for exchanging business data. E-mail and fax are also forms of EDI. In Bangladesh small, medium and big enterprises have taken up e-business platforms. When compared to developed countries, developing countries have a higher potential for improving the business structure and raise productivity by using e-commerce as a medium. M-Commerce (Mobile Commerce) and F-Commerce (Facebook Commerce) are very popular in today's e-business world. Over the years, the number of online transactions has been on the rise. According to BTRC officials the number of internet subscribers in Bangladesh had crossed 80 million in 2017. At present there are approximately 2,000 e-commerce sites and 50,000 Facebook-based outlets delivering almost 30,000 products a day. Currently, 80 per cent of the online sales are taking place in Dhaka, Chattogram and Gazipur.

Advantages: The e-commerce industry in Bangladesh is an emerging industry. This sector is steadily growing and attaining competitiveness. The local e-commerce companies which have been in the market since inception of the e-commerce industry should be given protection. Simultaneously, foreign investments are required in this sector. The payment procedures offered by e-commerce sites need to be made more secure. Low-cost, high-speed internet needs to be ensured in the rural areas. The e-commerce industry needs to put more emphasis on delivery logistics and customer service. Immediate action to ensuring consumers' rights needs to be taken since a regulatory authority is not present to prevent consumers from being cheated and given low quality or date-expired products.

Disadvantages: Although the e-commerce sector has grown over the years, there remain a number of obstacles. Some of the key challenges are net neutrality, high-speed net, parcel delivery logistics and assurance of quality products. Foreign players also pose competition and risk to local start-ups. The sector suffers from lack of logistics and sound transportation system that restrict e-commerce trading to expand. Transportation system affects the delivery of products. Challenges also persist in the logistics sector. A large chunk of almost 65 per cent of the operations of the e-commerce companies takes place in the capital and Chattogram. The e-commerce companies fail to reach all parts of the country, including of course the rural areas, due to poor infrastructure and inability to access remote areas for lack of adequate transport facilities. In Bangladesh, in majority of the cases payment is made upon delivery. 80 per cent of the payments are done through cash-on-delivery method, whereas only 15-20 per cent are done through mobile payment gateways. Cash-on-delivery due to a lack of trust and the absence of a reliable and safe payment system. In addition, the number of credit and debit card users in the country is low, as a result many customers are unable to make online payments. The e-wallet system is expected to overcome this problem to some extent. bKash has partnered with the e-commerce ventures in the country and in addition, if banks also follow suit, it will be beneficial.

Conclusion: Despite the obstacles, the sector has a lot of potential and in the next few years, contribution of e-commerce to the country's GDP is likely to be significant. The government should be more forthcoming in supporting this sector as part of its Digital Bangladesh initiative.

Created: 3 months ago | Updated: 7 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

08.06.2022
Dhanmondi-4 
Dhaka

Dear Hisbullah,
Hope you are doing well in your studies. I am extremely happy with your performance in your mid term exams this year and I am sure you will keep up the same grades in the coming exams. Apart from studies there are a lot of things happening in the surroundings that you need to follow. You have to keep track with the political as well as social system of the country. As a young mind you can clearly see the area in which our country needs your service and you can decide upon your career dreams based on that. Besides, to develop yourself spiritually, you should read a lot of religious books. It will teach you how to deal the world in compliance with the Almighty. Moreover these books help reform your character the most valuable wealth of life. I also urge you to subscribe a leading newspaper and read it daily. Also by reading newspapers you can be more aware of the loopholes and frauds in our social system and can be more careful about it.

Hope you would look into my advise seriously. Convey my regards to your friends. Take care.

Yours ever,
Badal

Passage টিতে কি বলেছে তা আগে জেনে নেইঃ আমরা যারা বর্তমান বিশ্বে বাস করি তারা নিজেদেরকে সভ্য বলতে গর্ববোধ করি। এটার কারণ কী এই যে আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের চাইতে ভালো পড়ি, ভালো খাই? অবশ্য বিজ্ঞানের কল্যানে আমরা কিছু সুবিধা পাচ্ছি। কিন্তু নিজেদেরকে জিজ্ঞেস করা যাক- বিজ্ঞান কী আমাদের সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে? সত্য বললে উত্তর হবে 'না'। মূলত বিজ্ঞান আরো সমস্যা বৃদ্ধি করেছে। পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে মানুষ সহজ ও দ্রুত হত্যা করা যায় । তাছাড়া মারামারি আমরা ছাড়তে পারি নাই। এজন্যই প্রতিদশকে বা দুই দশক পরপর যুদ্ধ সংঘটন হয়। যদি সভ্য হই তবে শান্তিতে বাস করা যাক । ভ্রাতৃত্ব অর্জন করা যাক। আসুন এবার প্রশ্নের সমাধানে যাওয়া যাকঃ
 

a) We feel pround thinking ourselves civilized in the present world. 
b) As we live and dress better than our forefathers, we call ourselves civilized.
c) No, not yet. Rather science has added more worries in our life.
d) We can become civilized if we live in peace and achieve brotherhood of man.
e) 'Science and so-called civilization'.

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

While they were playing, the rain came. 

বাক্যের অর্থঃ যখন তারা খেলছিল তখন বৃষ্টি হচ্ছিল।

Change the following Sentence as directed:
23.

He is so angry to speak (correct the sentence)

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

He is so angry to speak. 

= He is too angry to speak. 

বাক্যের অর্থঃ সে এতোই রাগান্বিত ছিল যে কথা বলতে পারছে না।

Change the following Sentence as directed:
24.

Blood is thicker ____water ( use an appropriate word)

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

Blood is thicker than water. 

বাক্যের অর্থঃ পানির চেয়ে রক্ত পাতলা।

Change the following Sentence as directed:
25.

Tell him to speak the truth ( Make it passive)

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

Tell him to speak the truth. 
=  Let him speak the truth. বাক্যের অর্থঃ তাকে সত্য বলতে দাও।

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

He said to me, "How happy you are!" 

=  He exclaimed that I was very happy. 

বাক্যের অর্থঃ সে বললো যে আমি সুখী।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

 One should not boast of one's wealth. 

বাক্যের অর্থঃ সম্পদ নিয়ে বড়াই করা উচিৎ নয়।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

I don't know how to use a laptop.

= I don't know how should I use a laptop. 

বাক্যের অর্থঃ আমি জানি না কীভাবে কম্পিউটার চালায়।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

The sun set and we reached home

= Having the sunset, we reached home. 

বাক্যের অর্থঃ সূর্যাস্তের পরপরই আমরা বাড়ি পৌছালাম ।

Change the following Sentence as directed:
30.

Take after ( make a sentence using the phrase)

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

Take after = The boy takes after his father. বাক্যের অর্থঃ ছেলেটি দেখতে তার বাবার মতো।

Change the following Sentence as directed:
31.

Find fault with (make a sentence with the phrase)

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

Find fault with =  Do not fault find with others. বাক্যের অর্থঃ অন্যেদের দোষ ধরো না ।

পূর্ণরূপ লিখুন:
32.

CNG

Created: 3 months ago | Updated: 17 hours ago

CNG এর পূর্ণরূপ হলোঃ Compressed Natural Gas.

পূর্ণরূপ লিখুন:
33.

RAM

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

RAM এর পূর্ণরূপ হলোঃ Random Access Memory.

পূর্ণরূপ লিখুন:
34.

LAN

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

LAN এর পূর্ণরূপ হলোঃ Local Area Network.

পূর্ণরূপ লিখুন:
35.

Wi-Fi

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Wi-Fi এর পূর্ণরূপ হলোঃ Wireless Fidelity.

সংবিধান হলো যে কোনো রাষ্ট্রের মূল এবং সর্বোচ্চ আইন। বাংলাদেশের সংবিধানে ১৫৩টি অনুচ্ছেদ এবং ১১টি অধ্যায় রয়েছে।

পাকিস্তানের গণপরিষদের অধিবেশনে উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রথম দাবি উত্থাপন করেন কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত । তিনি ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে এ দাবি উত্থাপন করেন।

১৯৭১ সালের ১ আগস্ট নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হওয়া 'দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ' নামের সঙ্গীতানুষ্ঠানের প্রধান শিল্পী জর্জ হ্যারিসন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পণ্ডিত রবিশংকর মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বিশ্বজনমত গড়ে তোলা এবং শরণার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেয়ার জন্য শিল্পী জর্জ হ্যারিসনকে নিয়ে এ অবিস্মরণীয় কনসার্টের আয়োজন করেছিলেন।

ECNEC পূর্ণরূপ হলো Executive Committee of the National Economic Council (জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি)। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক হল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অধীনস্থ একটি নির্বাহী কমিটি যা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পের যাচাই, বিনিয়োগ, অনুমোদন ও অগ্রগতি তথাপি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড তত্ত্বাবধান ও নীতিমালা প্রণয়ন, পর্যালোচনা ও অনুমোদন প্রদান করে। একনেকের বিবেচ্য বিষয়াবলিঃ (১) পাঁচ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ব্যয়সাপেক্ষ উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ যাচাই ও অনুমোদন; (২) বেসরকারি খাতে ১৫ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ব্যয়সাপেক্ষ বিনিয়োগ প্রকল্পসমূহ যাচাই ও অনুমোদন; (৩) উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা; (৪) বেসরকারি, যৌথ উদ্যোগ ও বিদেশি অংশগ্রহণে গঠিত কোম্পানিসমূহের বিনিয়োগ প্রস্তাব যাচাই; (৫) অর্থনৈতিক ও সংশ্লিষ্ট নীতিগত ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যালোচনা ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অগ্রগতি সাধন; (৬) সংবিধিবদ্ধ কর্পোরেশনের অর্থনৈতিক কর্ম সম্পাদন এবং বিশেষতএদের কর্মকান্ডের ফলাফল পর্যালোচনা; (৭) সরকারি প্রতিষ্ঠানের উৎপন্ন পণ্যাদির মূল্য এবং সরকারি সেবা খাতের রেট, ফি ইত্যাদি। ECNEC এর সভাপতি হলেন প্রধানমন্ত্রী । আর প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে এর সভাপতি হলেন অর্থমন্ত্রী ।

বিদেশে কর্মরত কোনও নাগরিক বা ব্যক্তি যখন তার নিজের দেশে প্রিয়জনের কাছে অর্থ স্থানান্তর করে, তখন তাকে রেমিট্যান্স বলা হয়। সহজ কথায়, প্রবাসে কর্মরত নাগরিকদের স্বদেশে প্রেরিত অর্থকে রেমিটেন্স (Remittance) বলে। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি মানুষেরা তাদের অর্জিত যে অর্থ আমাদের দেশে প্রেরণ করে, আমরা তাকে রেমিট্যান্স বলি। এটা আমাদের জাতীয় আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। বাজেটের প্রায় এক তৃতীয়াংশ যোগান দেয় এই রেমিট্যান্স। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং একই সাথে দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে রেমিট্যান্সের ভূমিকা অনস্বীকার্য। রেমিট্যান্স একই সঙ্গে অর্থনীতির প্রাণশক্তি এবং চালিকা শক্তি। রেমিট্যান্সই ফরেন কারেন্সি রিজার্ভের প্রধান অংশ। আমদানির বিপরীতে বৈদেশিক দেনা পরিশোধে এই রেমিট্যান্স প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে। বিদেশে কর্মরত লাখো মানুষের ঘাম ঝরানো শ্রমে অর্জিত টাকা দেশকে বছরের পর বছর ধরে উন্নত করে চলেছে। তাদের পাঠানো টাকায় সচল আমাদের অর্থনীতির চাকা এবং সচল আমাদের জীবন। টাকা তাদের পরিবারের লোকজনের জীবনকে যেমন করছে দারিদ্র্যমুক্ত এবং সচ্ছল, তেমনি দেশের আর্থসামাজিক অবস্থানকে উন্নত করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২৪৭৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে, যা এযাবত কালের রেকর্ড। এসময়ে রেমিট্যান্স খাতে ৩৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বিগত অর্থবছরের করোনাকালীন সময়ে অনেক বেশি রেমিট্যান্স এসেছে।

মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনন্য ভূমিকা ছিল। এ কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান ও গান প্রচারিত হতো। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের তিনজন শিল্পী হলেন: মোহম্মদ আবদুল জব্বার: তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত সালাম সালাম হাজার সালাম, জয় বাংলা বাংলার জয়সহ অনেক গেয়েছেন। আপেল মাহমুদ: ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি' গানের গায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত লাভ করেছেন। সঙ্গীতে অবদানের জন্য তিনি ২০০৫ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদকে ভূষিত হন। কল্যাণী ঘোষ: দেশের মুক্তির জন্য ১৯৭১ সালে কল্যাণী ঘোষ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে যোগদান করেন ।

রোহিঙ্গারা পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন স্টেটের উত্তরাংশে বসবাসকারী একটি জনগোষ্ঠী। এদের বেশির ভাগই মুসলমান । রাখাইন স্টেটের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ হলো রোহিঙ্গা। সংখ্যায় প্রায় ২০ লাখ। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ও উগ্র রাখাইনদের সাম্প্রদায়িক আক্রমণের শিকার হয়ে প্রায় ১০ লাখের মতো রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। রোহিঙ্গাদের বসবাসস্থল রাখাইন রাজ্য। এর আদি নাম আরাকান। এ নামকরণ প্রমাণ করে মুসলিম ঐতিহ্যের কথা। কারণ ইসলামের পাঁচটি মূল ভিত্তিকে একত্রে বলা হয় আরকান। আর এই আরকান থেকেই তার অনুসারী মুসলমানদের আবাস ভূমির নামকরণ করা হয়েছে আরাকান। বিভিন্ন সময়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের বিষয়ে আলোচনা হলেও সেটি প্রস্তাব আকারে গৃহীত হওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে, ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট তৈরি হওয়ার পরে নড়ে চড়ে বসে জাতিসংঘ । ১৯ জুন, ২০২১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ মিয়ানমারের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করা সামরিক জান্তাকে নিন্দা জানিয়ে মিয়ানমারের কাছে অস্ত্র বিক্রি নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। সেই সঙ্গে অং সান সুচি-সহ রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। প্রস্তু জাবের পক্ষে ভোট পড়ে ১১৯টি, বিপক্ষে একটি। ভোটদানে বিরত ছিল বাংলাদেশ, রাশিয়া, চীন, ভারত, নেপাল, ভুটান, লাওস, থাইল্যান্ডসহ ৩৬ দেশ। বাংলাদেশের ভোটদানে বিরত থাকার বিষয়ে ২০ জুন, ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের প্রস্তাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে কোন উল্লেখ না থাকায় বাংলাদেশে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ যে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে, তা বাংলাদেশের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি।

প্রক্সি যুদ্ধ বলতে সাধারণত দুটি শক্তিশালী রাষ্ট্রের মধ্যে সংঘর্ষের একটি পরিস্থিতিকে বোঝায় যেখানে কোনও পক্ষ সরাসরি বা অন্যের প্রতি সামরিক শত্রুতা স্বীকার করে না। কিন্তু ছোট ও শক্তিশালী রাষ্ট্র বা সশস্ত্র মিলিশিয়া তাদের জন্য লড়াইয়ের জন্য প্রক্সি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সুতরাং প্রক্সি যুদ্ধ দুটি বড় খেলোয়াড়দের সহযোগী যুদ্ধ করে বা একে অপরের শত্রুদের সহায়তা করে। সিরয়ার গৃহযুদ্ধে রাশিয়া ও ইরান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিরুদ্ধে সহযোগিতা করছে। সোভিয়েত আফগান প্রক্সি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র খোলাখুলিভাবে ইসলামীবাদকে মুজাহিদীন আফগানিস্তানের সোভিয়েত দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করে। সৌদিআরব ও ইরানের প্রক্সি যুদ্ধ একাধিকে এবং ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে মধ্যপ্রাচে প্রচন্ড মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) হচ্ছে ভবিষ্যত বৈশ্বিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংক্রান্ত কিছু লক্ষ্যমাত্রা, যা জাতিসংঘ প্রণয়ন করেছে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহের (মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস) মেয়াদ ২০১৫ সালে শেষ হয়ে যাওয়ার পর, সেগুলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। SDGs-এর মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল। এতে মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ২৫-২৭ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক UN Sustainable Development Summit এ বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধানদের আলোচনার মধ্যমে এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্মেলনের বিষয়বস্তু ছিলো Transforming our world: The 2030 Agenda for Sustainable Development. এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য) মূল লক্ষ্য হলো ১৭টি। এর প্রধান পাঁচটি লক্ষ্য হলোঃ ১. দারিদ্র্য নির্মূল: ২. ক্ষুধামুক্তি; ৩. সুস্বাস্থ্য; ৪. মানসম্পন্ন শিক্ষা; ৫. লিঙ্গ সমতা ।

ফিলিস্তিনে ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নীলনকশা হিসেবে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকারের অনুমোদনে একটি ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই সময়ের ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার বেলফোর এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে একে 'বেলফোর ঘোষণা' বলা হয়। আর্থার বেলফোর ফিলিস্তিনে ইহুদিদের জন্য একটি আবাসভূমি গড়ে তোলার পক্ষে ব্রিটিশ সরকারের সমর্থন জানিয়ে তৎকালীন ব্রিটেনে ইহুদি সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী নেতা ব্যারন রথসচাইল্ডের কাছে ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর একটি চিঠি দেন। জায়নিস্ট ফেডারেশন অব গ্রেট ব্রিটেন অ্যান্ড আয়ারল্যান্ডর কাছে চিঠিটি পৌঁছে দেওয়ার জন্য রথসচাইল্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ওই চিঠির ভাষ্যই ইতিহাসে 'বেলফোর ঘোষণা' নামে পরিচিত। এই ঘোষণার জেরে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা হরণ করে জোরপূর্বক ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম দেয় পশ্চিমা বিশ্ব। তখন থেকে ইসরায়েলের হাতে নিষ্পেষিত, নিপীড়িত ও নিগৃহীত আজ হচ্ছে ফিলিস্তিনিরা । এখন নিজ ভূমে পরবাসী তারা ৷ বিশ্বের সবচেয়ে নিপীড়িত জাতি বলা হয় ফিলিস্তিনিদের।

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০১৩ সালে মধ্য এশিয়া সফরের সময় কাজাখস্তানের নজরবায়েভ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ সেপ্টেম্বর দেওয়া এক ভাষণে ‘ওয়ান বেল্ট অ্যান্ড ওয়ান রোড' এর ধারণা দেন। পরে প্রকল্পটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ'। এটি মূলত দুই হাজার বছর আগে চীনের জিয়ান প্রদেশ থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত যে বাণিজ্যিক পথ গড়ে উঠেছিল, তার আধুনিকতম সংস্করণ। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে এটি বিশ্ব অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশ্বের প্রায় ৬৩ ভাগ মানুষ প্রকল্পটির আওতায় আসবে। বৈশ্বিক অর্থনীতির তিন ভাগের এক ভাগ এই অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত হবে। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের রয়েছে দুটি অংশ- ইকোনমিক বেল্ট এবং মেরিটাইম বেল্ট। প্রকল্পটির আওতায় রয়েছে ৬টি ইকোনমিক করিডোর। করিডোরগুলো হলো- বিসিআইএম, সিপিইসি, চীন মঙ্গোলিয়া রাশিয়া ইকোনমিক করিডোর, নিউ ইউরো এশিয়ান ব্রিজ, চীন-মধ্য ও পশ্চিম এশিয়া অর্থনৈতিক করিডোর এবং চীন-ইন্দো চায়না পেনিনসুলা । সিপিইসি করিডোরের মাধ্যমে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের খাসগর ৩০০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের গাওদার সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। গাওদার সমুদ্র বন্দরও নির্মাণ হচ্ছে চীনের অর্থায়নে ।

ঢীকা লিখুন:
47.

পেটেন্ট

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

পেটেন্ট হচ্ছে উদ্ভাবনের একচেটিয়া অধিকার ৷ কোনও কিছু উদ্ভাবনের জন্য এটা অনুমোদন করা হয় । উদ্ভাবনটি হতে পারে একটি পণ্য বা একটি প্রক্রিয়া যা কোনও কিছু সম্পাদনের নতুন পদ্ধতি প্রদান করে বা কোনও সমস্যার নতুন কারিগরি সমাধান প্রস্তাব করে। একটি পেটেন্ট, এর মালিককে তার উদ্ভাবনের সুরক্ষা প্রদান করে। সীমিত সময়ের জন্য এই সুরক্ষা বলবৎ থাকে, সাধারণত ২০ বছর পর্যন্ত ।

ঢীকা লিখুন:
48.

জি আই

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

জিআই হলো ভৌগলিক নির্দেশক চিহ্ন যা কোনো পণ্যের একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে এর খ্যাতি বা গুণাবলী নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত জিআইতে উৎপত্তিস্থলের নাম (শহর, অঞ্চল বা দেশ) অন্তর্ভুক্ত থাকে। জিআই (GI) এর পূর্ণরূপ হলো (Geographical Indication) ভৌগলিক নির্দেশক। WIPO (World Intellectual Property Organization) হলো জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান। কোনো একটি দেশের মাটি, পানি, আবহাওয়া এবং ওই জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাহলে সেটিকে ওই দেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। অর্থাৎ সেই পণ্য শুধু ওই এলাকা ছাড়া অন্য কোথাও উৎপাদন করা সম্ভব নয়। সম্প্রতি বাগদা চিংড়ি জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যা দশম জিআই পণ্য।

মধ্য চীনের উহান শহর থেকে এই রোগের সূচনা ঘটে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ এই শহরে নিউমোনিয়ার মতো একটি রোগ ছড়াতে দেখে প্রথম চীনের কর্তৃপক্ষ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সতর্ক করে। ১১ জানুয়ারি ২০২০ সালে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। আর করোনা ভাইরাসকে ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) 'প্যানডেমিক' হিসেবে ঘোষণা করে। উল্লেখ্য, যে রোগ একই সময়ে বিভিন্ন দেশে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ে তাকে Pandemic বলে।

CFC হলো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। এটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রনের যন্ত্রপাতি, রেফ্রিজারেটর, এ্যরোসল, অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র, কম্পিউটার ও অন্যান্য যন্ত্রের সার্কিটে (পরিষ্কারক হিসাবে) ব্যবহৃত হয়। এই যৌগটি বায়ুমন্ডলে ৫০ থেকে ১০০ বছর অক্ষত অবস্থায় থাকে এবং ধীর প্রবাহের দ্বারা এটি ভূ পৃষ্ঠের ১২ থেকে ৫০ কিলোমিটার উপরের স্তরে (Stratosphere)প্রবেশ করে। সেখানে তীব্র অতিবেগুনি রশ্মি ক্যাটালিটিক চেন রিএ্যাকশন দ্বারা ক্লোরো ফ্লোরো কার্বনের (CFC) রাসায়নিক বন্ধন থেকে ক্লোরিন পরমাণুকে মুক্ত করে, যা বায়ুমন্ডরের উপরের স্তরের ওজোনের (Stratospheric Ozone) জন্য
হুমকিস্বরূপ ।

নিউক্লিয়ার ফিশনঃ (১) একটি বড় নিউক্লিয়াস হালকা নিউক্লিয়াসে বিভাজিত হয়। (২) কোনো উচ্চ তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় না। (৩) শিকল বিক্রিয়া ঘটে। (৪) এই বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং উৎপাদিত শক্তিকে শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা যায় । (৫) বিক্রিয়ার উৎপাদ প্রকৃতিতে তেজস্ক্রিয় হয়। (৬) বিক্রিয়া শেষে নিউক্লিয় বর্জ্য পরিত্যক্ত হয়। (৭) যেমন- পারমাণবিক চুল্লিতে ইউরেনিয়াম পরমাণুকে একটি নিউট্রন দ্বারা আঘাত করে এর ফিশন ঘটানো হয় ।

নিউক্লিয়ার ফিউশনঃ (১) হালকা নিউক্লিয়াসসমূহ একত্রিত হয়ে ভারী নিউক্লিয়াস তৈরি করে। (২) সর্বোচ্চ উচ্চ তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। (৩) শিকল বিক্রিয়া ঘটে না। (৪) এই বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না এবং উৎপাদিত শক্তিকে শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা যায় না। (৫) বিক্রিয়ার উৎপাদ প্রকৃতিতে তেজস্ক্রিয় হয় না। (৬) বিক্রিয়া শেষে কোনো নিউক্লিয় বর্জ্য পরিত্যক্ত হয় না। (৭) যেমনঃ হাইড্রোজেনের দুইটি আইসোটোপ ডিউটেরিয়াম ও ট্রিশিয়াম যুক্ত হয়ে হিলিয়াম তৈরি করে থাকে । এই বিক্রিয়াটি সূর্যে ঘটে থাকে ।

মানব দেহে লাল রক্ত কোষ এর (আর-বি-সি) সংখ্যা বা হিমোগ্লোবিন এর ঘনত্ব হ্রাস হলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে অ্যানিমিয়া বলা হয়। অ্যানিমিয়ার চিকিৎসা সাধারণত নির্ভর করে রোগের অন্তর্নিহিত কারণগুলি, অ্যানিমিয়ার ধরণ এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর। ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী লোহা, ভিটামিন বি ১২ এবং ফলিক এসিড সম্পূরক খাদ্য গ্রহণ করে সঠিক পুষ্টি বজায় রাখতে হবে। যে ধরণের খাদ্যে লৌহ আছে, সেগুলি খেতে হবে, যেমন সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, তাজা ফল, ডিম, মাংস এবং মাছ। ভিটামিন যুক্ত ফল যেমন লেবু, কমলালেবু, আম ইত্যাদি । ভিটামিন-সি সম্পূরক খাবার বাজারে পাওয়া যায় । তবে ডাক্তারের কাছে জেনে নিয়ে বয়স এবং দেহের ওজন অনুসারে সঠিক মাত্রা কত হবে ।

সুনামি পৃথিবীর তৃতীয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প সংঘটিত হলে সুনামি সৃষ্টি হয়। ভূমিকম্প ছাড়াও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ভূমিধ্বসসহ প্রাকৃতিক নানাবিধ কারণে সুনামি সৃষ্টি হয় । সুনামি হলো একটি জাপানি শব্দ । যার অর্থ ‘হারবার ওয়েভ বা পোতাশ্রয়ের ঢেউ জাপানি ভাষায় ‘সু’ অর্থ ‘পোতাশ্রয়’ আর ‘নামি’ অর্থ Wave বা ঢেউ সাধারণত সমুদ্রের তলদেশে প্রবল ভূমিকম্প সংঘটিত হলে সমুদ্র পৃষ্ঠে প্রচণ্ড ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়। এরূপ বিশাল ঢেউকে সুনামি বলে । এ ঢেউয়ের ফলে ব্যাপক জানমালের ক্ষতি সাধিত হয়। কখনো কখনো সমুদ্রে এ ঢেউ জোয়ার কিংবা বানের কারণেও সৃষ্টি হতে পারে।

Related Sub Categories