ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন || উপসহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) (26-08-2023) || 2023

All

সকল বিষয়

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
1.

ক্ষুধার দ্বারা পীড়িত

Created: 3 months ago | Updated: 2 weeks ago

'ক্ষুধা দ্বারা পীড়িত' এক কথায় হবে ক্ষুধার্ত

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
2.

কিছু বলতে বাধে না যার

Created: 3 months ago | Updated: 2 weeks ago

কিছু বলতে বাধে না যার = ঠোঁটকাটা

সন্ধি বিচ্ছেদ করুনঃ
3.

ধনুর্বিদ্যা

Created: 3 months ago | Updated: 2 weeks ago

ধনুঃ+বিদ্যা = ধনুর্বিদ্যা 

সন্ধি বিচ্ছেদ করুনঃ
4.

অন্যান্য

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

অন্য+অন্য= অন্যান্য 

অর্থসহ বাক্য তৈরি করুনঃ
5.

সাপে বর

Created: 3 months ago | Updated: 22 hours ago

শাপে বর (অনিষ্টে ইষ্ট লাভ): আমাকে ফেলে যাওয়ায় আমার রোজগার হলো হাজার টাকা- একেই বলে শাপে বর

অর্থসহ বাক্য তৈরি করুনঃ
6.

সাক্ষী গোপাল

Created: 3 months ago | Updated: 12 hours ago

সাক্ষী গোপাল= নিষ্ক্রিয় দর্শক

ax2 +(ab-1) x-b

ax2+abx-x-b

ax(x+b)-1(x+b)

(ax-1)(x+b)

 মোট যাত্রী সংখ্যা = ( ডেকের যাত্রী ৩ গুন +  কেবিনের যাত্রী ১ গুন) =৪গুন

কেবিনের যাত্রী সংখ্যা = (৩৭৬/৪) = ৯৪ জন

ডেকের যাত্রী সংখ্যা = (৯৪*৩) = ২৮২ জন             

পূর্ণরূপ লিখুন
9.

IRRI

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

International Rice Research Institute (IRRI)

আন্তর্জাতিক ধান্য গবেষণা কেন্দ্র হল একটি স্বশাসিত, অলাভজনক, কৃষিবিষয়ক বিশ্লেষণ এবং প্রশিক্ষণ সংস্থা।

পূর্ণরূপ লিখুন
10.

JICA

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

JICA এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Japan International Co-Operation Agency.

রচয়িতার নাম লিখুনঃ
11.

পঞ্চতন্ত্র

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বিষ্ণু শর্মা হলেন 'পঞ্চতন্ত্র' গ্রন্থের রচয়িতা।

রচয়িতার নাম লিখুনঃ
12.

সারেং বউ

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

সারেং বৌ এর রচয়িতা শহীদুল্লাহ কায়সার। 

শহীদুল্লা কায়সার (১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭ - ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক, লেখক ও বুদ্ধিজীবী।

ইঞ্জিন ওভারহলিং কী?

(Engine overhauling) 

ইঞ্জিন ওভারহলিং বলতে এমন একটি পদ্ধতিকে বুঝায়, যার মাধ্যমে ইঞ্জিন ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ কিলোমিটার চলার পর এটার বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ক্ষয় ও অকেজো হলে অথবা দুর্ঘটনার কারণে কোনো যন্ত্রাংশ অকেজো হয়ে গেলে, ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ খোলা, পরীক্ষা, পরিবর্তন ও পুনঃসংযোজন করে পুনঃকার্যোপযোগী করা হয়।

উন্নত দেশের সভ্যতায় ইঞ্জিন ওভারহলিং কথাটির তেমন প্রচলন নেই। কারণ একটি ইঞ্জিনের কার্যকাল শেষ হবার পূর্বেই সে
দেশের লোক সে গাড়ি বা ইঞ্জিন পরিত্যাগ করে নতুন বা আধুনিক মোটরযান ক্রয় করে থাকে। আর তাদের পরিত্যক্ত যানগুলো
আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের ব্যবসায়ী বা লোকেরা সেগুলো কম বা নামমাত্র মূল্যে সংগ্রহ করে রিকন্ডিশনিং মোটরযান
(Reconditioning vehicle) হিসেবে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করে থাকে। অবশ্য বিদেশ থেকে শুধু এই ধরনের গাড়িই আসে না, নতুন
গাড়িও আসে।

পুরাতন ইঞ্জিনগুলোকে নির্দিষ্ট বা সমস্ত পদ্ধতির যন্ত্রাংশগুলো খুলে তা মেরামত, পরিবর্তন ও পুনঃসংযোজন করতে সে যান
প্রস্তুতকারকের নির্দেশাবলি বা ম্যানুয়েল (Mantial) অনুসরণ করতে হয়। তাহলে ইঞ্জিন ওভারহলিং-এর ভালো ফলাফল পাওয়া যায়
এবং সে যান আরও অনেকদিন প্রায় নতুন যানের মতোই কাজ করতে পারে।

ইঞ্জিন পর্যবেক্ষণ (Engine inspection) : মোটরযানের নতুন ইঞ্জিন চলার সময় সুন্দর শব্দ থাকে। কিন্তু এটা বেশিদিন চললে
বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ক্ষয়ক্ষতি (Wear and tears) -ও-ঘর্ষণ বেড়ে যাওয়া প্রভৃতি কারণে এতে কালো ধোঁয়া বেরুনো, নীলাভ ধোঁয়া
ব্রেরুনো, ঘট ঘট আওয়াজ করা, ইঞ্জিন অত্যধিক উত্তপ্ত হওয়া প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দেয়। তখনই এটার বিভিন্ন পদ্ধতিতে
পরীক্ষানিরীক্ষা করে দোষত্রুটি ধরতে এবং সেভাবে মেরামতের পদক্ষেপ নিতে হয়, এই পদ্ধতিকেই ইঞ্জিন পর্যবেক্ষণ বলে।
ইঞ্জিন পর্যবেক্ষণ প্রধানত দুই প্রকার, যথা-

(ক) চোখে দেখে পর্যবেক্ষণ (Visual inspection) : সাইলেন্সার পাইপে বেরুনো ধোঁয়া, ইঞ্জিন ওভারহিট, গতিবেগ প্রভৃতি
দেখে পর্যবেক্ষণ এটার উদাহরণ।

(খ) সূক্ষ্ম যন্ত্রাদি দ্বারা পর্যবেক্ষণ (Inspection by precision instruments) : স্পিডোমিটার, জ্বালানি গেজ, ডায়াল গেজ,
ফিলার গেজ, বায়ুশূন্যতা গেজ, নির্গমন গ্যাস পরীক্ষণ যন্ত্র প্রভৃতি সূক্ষ্ম পরীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা ইঞ্জিনের গতিবেগ, জ্বালানি খরচের মাত্রা,
সিলিন্ডার ক্রয়ের মাত্রা প্রভৃতি নিরীক্ষণ হলো এই পর্যবেক্ষণের উদাহরণ।

ওভারহলিং-এর প্রকারভেদ (Types of overhauling) :
ইঞ্জিন মেরামতের ধরন ও মাত্রার উপর এর প্রকারভেদ নির্ধারিত হয়। ওভারহলিং সাধারণত তিন প্রকার, যথা-
(ক) টপ ওভারহলিং (Top overhauling),
(খ) মাইনর ওভারহলিং (Minor overhauling) এবং
(গ) মেজর ওভারহলিং (Major overhauling)।

এগুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নরূপ-
(ক) টপ ওভারহলিং (Top overhauling) : ইঞ্জিনকে মাউন্টিং-এর উপর রেখে এটার হেড বিয়োজন করে কার্বন পরিষ্কার, ভালভ
ফেস ও সিট মেরামত প্রভৃতি কার্যাবলিকে টপ ওভারহলিং বলে। এই কাজের সময় ইঞ্জিনের হেড গ্যাসকেট পরিবর্তন করতে হয়।
(খ) মাইনর ওভারহলিং (Minor overhauling) : টপ ওভারহলিং-এর কাজসহ ইঞ্জিনকে চেসিসে রেখে এটার বিয়ারিং
পরিবর্তন, কানেকটিং রড মেরামত, পিস্টন রিং পরিবর্তন, টাইমিং গিয়ার অথবা চেইন পরিবর্তন, অয়েল সিল পরিবর্তন প্রভৃতি
কার্যাবলিকে মাইনর ওভারহলিং বলে ।
(গ) মেজর ওভারহলিং (Major overhauling) : ইঞ্জিনকে চেসিস থেকে নামিয়ে এটার বিভিন্ন যন্ত্রাংশ খোলা, পরিষ্কার,
পরিবর্তন, মেরামত, পরীক্ষানিরীক্ষা, পুনঃসংযোজন ও কার্যকারিতা পরীক্ষা প্রভৃতি কার্যাবলিকে মেজর ওভারহলিং বলে।

ওভারহলিং-এর উপসর্গের তালিকা (Symptoms of overhauling) :

নিম্নবর্ণিত উপসর্গগুলো দৃষ্ট হলে ইঞ্জিনকে ওভারহলিং করার প্রয়োজন হয়, যেমন-

১। ইঞ্জিনের সাইলেন্সার পাইপ দিয়ে কালো ধোঁয়া বেরুলে,

২। ইঞ্জিন ওভারহিট (Overheat) হলে,

৩। ইঞ্জিনের ঘূর্ণনগতি কমে গেলে,

৪। জ্বালানি খরচ অত্যধিক বেশি হলে,

৫। অত্যধিক পিচ্ছিলকরণ তেল খরচ হলে,

৬। ইঞ্জিনের বোঝা বহন ক্ষমতা কমে গেলে,

৭। ইঞ্জিনে চলমান শব্দের মাত্রা বেড়ে গেলে,

৮। সংকোচন লিক করা (Compression leakage),

৯। সিলিন্ডার মিস করা (Cylinder misses) প্রভৃতি ।

ইঞ্জিন এবং মেশিনের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ-

ইঞ্জিন (Engine)

মেশিন (Machine)

১)ইঞ্জিন হলো একটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় যান্ত্রিক ব্যবস্থা, যা প্রাকৃতিক শক্তিকে তাপ শক্তিতে এবং তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে নিজে চলে এবং অন্য মেশিনকে চালায় ।

১) মেশিন হলো একটি যন্ত্রাংশ বা যন্ত্রপাতি, যা ইঞ্জিন বা অন্যান্য শক্তির দ্বারা পরিচালিত হয়ে যান্ত্রিক শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

২) সব ইঞ্জিনকেই মেশিন বলা যায়।

২) সব মেশিনকেই ইঞ্জিন বলা যায় না।

৩) বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিনসমূহ, যেমন:

(i) স্টিম ইঞ্জিন, 

(ii) ডিজেল ইঞ্জিন, 

(iii) পেট্রোল ইঞ্জিন ইত্যাদি ।

৩) বিভিন্ন ধরনের মেশিনসমূহ, যেমন:

(i) ইলেকট্রিক্যাল মেশিন,

(ii) ইলেকট্রনিক মেশিন,

(iii) কম্পিউটিং মেশিন ইত্যাদি।

কুলিং সিস্টেম (Cooling system):

ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশকে অতি উত্তাপজনিত ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে অপারেটিং তাপমাত্রায় ইঞ্জিন পরিচালনা করাই কুলিং সিস্টেমের কাজ ।

কুলিং সিস্টেমের প্রকারভেদ (Types of cooling system): কুলিং সিস্টেম প্রধানত দু' প্রকার। যথাঃ

১। ডাইরেক্ট কুলিং বা এয়ার কুলিং সিস্টেম (Direct cooling or air cooling system)।

২ । ইনডাইরেক্ট কুলিং বা ওায়াটার কুলিং সিস্টেম (Indirect cooling or water cooling syste)। 

(i) থার্মো সাইফন সিস্টেম (Thermosiphon system)।

(ii) পাম্প সার্কুলেশন সিস্টেম (Pump circulation system)।

 

থার্মোস্টেট ভালভ এর কাজঃ 

সিলিন্ডার হেড এবং রেডিয়েটরের উপরের অংশে কুল্যান্ট প্যাসেজে একটি থার্মোস্টেট ভালভ থাকে। এর কাজ ইঞ্জিন ঠাণ্ডা অবস্থায় কুল্যান্ট প্যাসেজ বন্ধ করে রাখা। যাতে কুল্যান্টের পরিভ্রমণ বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ইঞ্জিন দ্রুত অপারেটিং তাপমাত্রায় পৌছে। থার্মোস্টেট ভালভ ব্যবহারের ফলে ইঞ্জিনে অ্যাসিড, জলীয়বাষ্প এবং স্লাজ তৈরি হ্রাস পায় ।

ইঞ্জিন ঠাণ্ডা অবস্থায় চলতে থাকলে ফুয়েল দহন ভাল হয় না। ইঞ্জিনের জ্বালানি খরচ বেড়ে যায় এবং দক্ষতা হ্রাস পায়। অপারেটিং তাপমাত্রায় পৌঁছার পর থার্মোস্টেট ভালভ খুলে যায়।

75° – 80°C তাপমাত্রায় থার্মোস্টেট ভালভ খুলতে শুরু করে এবং 90° – 95° C তাপমাত্রায় থার্মোস্টেট ভালভ সম্পূর্ণ খোলে ।

থার্মোস্টেট ভালভ দু' প্রকার, যথা :

১। ওয়াক্স ইলিমেন্ট বা হাইড্রোস্টেটিক টাইপ (Wax element or hydrostatic type) । ২। বিলোজ বা এনিরয়েড টাইপ (Bellows or aneroid type) ।

রেফ্রিজারেটর এবং হিট পাম্পের পার্থক্যঃ-

রেফ্রিজারেটর (Refrigerator)হিট পাম্প (Heat pump)
১) রেফ্রিজারেশন হচ্ছে একটি থার্মোডাইনামিক সাইকেল, যাতে একটি রিজিয়ন বা বস্তু হতে অনবরত হিট এক্সট্রুশন করা হয় এবং ঐ বস্তুর বা রিজিয়নের তাপমাত্রা সারাউন্ডিং হতে নিচে থাকে।১) হিট পাম্প হচ্ছে একটি থার্মোডাইনামিক সাইকেল, যাতে একটি রিজিয়ন বা বস্তুতে অনবরত হিট রিজেকটেড হয় এবং ঐ রিজিয়ন বা বস্তুর তাপমাত্রা সারাউন্ডিং হতে বেশি থাকে।
২) রেফ্রিজারেটরের পারফরম্যান্স COP দ্বারা প্রকাশ করা হয়।২) হিট পাম্পের পারফরম্যান্স COP দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
৩) (COP)R =Q2Q1 -Q2৩) COPP=Q1Q1-Q2
৪) রেফ্রিজারেটরের COP হিট পাম্পের COP-এর চেয়ে সবসময় ছোট হয়।৪) হিট পাম্পের COP রেফ্রিজারেটরের COP-এর চেয়ে সবসময় বড় হয় ।

প্রিভেনটিভ মেইনটেনেন্সঃ- 

সমস্যা হওয়ার পুর্বে ব্যবস্থা গ্রহন করে যে সকল মেইনটেনেন্স করা হয় তাকে প্রিভেনটিভ মেইনটেনেন্স বলে।

প্রতিদিন যে কাজ করি তাকে বুঝায়। যেমন :-

১) অয়েল দেওয়া।

২) সার্জ ট্যাংকিতে পানি দেওয়া।

৩) এ্যায়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা।

৪) পাম্প হাউজ চেক দেওয়া ইত্যাদি।

ইঞ্জিন চলার সময় এর চলমান অংশসমূহের মধ্যে ঘর্ষণ সংঘটিত হলে তা উত্তপ্ত ও ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে অতি অল্প সময়ের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। ঘর্ষণের ফলে যন্ত্রাংশসমূহের মধ্যে তাপ উৎপন্ন হয়, ইঞ্জিনের উৎপন্ন শক্তির অপচয় হয় এবং কর্মদক্ষতা দ্রুত হ্রাস পায়। তাই ইঞ্জিনের চলমান অংশসমূহ লুব্রিকেটিং অয়েল সরবরাহ করে পিচ্ছিল করা হয়। ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশে ঘর্ষণ হ্রাস করার উদ্দেশ্যে

পিচ্ছিলকরণ কাজের জন্য যে সকল সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়, তাদের সমন্বয়কে লুব্রিকেটিং সিস্টেম বলে। লুব্রিকেটিং সিস্টেম এর কাজগুলো হলো-

১। ইঞ্জিনের চলমান অংশসমূহ পিচ্ছিল করে তাদেরকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করা।

২। যন্ত্রাংশসমূহকে অতিরিক্ত ঘর্ষণের হাত হতে রক্ষা করা।

৩। ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করা।

৪। ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশসমূহকে মরিচা ধরার হাত থেকে রক্ষা করা।

৫। বিয়ারিং সারফেস এবং সংশ্লিষ্ট যন্ত্রাংশের মধ্যে ধাক্কা (Shock) শোষণ করে শব্দ কমায়।

৬। পিস্টন রিং ও সিলিন্ডার ওয়ালের মাঝের ফাঁকা স্থান দিয়ে যাতে কোনো গ্যাসীয় পদার্থ নিচের দিকে যেতে না পারে তার জন্য অয়েল ফিল্ম (Oil film) সৃষ্টি করে।

৭। লুব্রিকেটিং সিস্টেমে ব্যবহৃত লুব্রিক্যান্টস পরিষ্কারক পদার্থ হিসেবে কাজ করে।

লুব্রিকেটিং সিস্টেমের শ্রেণিবিভাগ: লুব্রিকেটিং সিস্টেমকে প্রধানত চার ভাগে ভাগ করা যায়, যথা :

১। স্প্ল্যাশ বা ছিটানো পদ্ধতি (Splash system)

২। চাপ প্রয়োগ পদ্ধতি (Pressure feed system)

৩। ছিটানো ও চাপ প্রয়োগের যৌথ পদ্ধতি (Combination of splash and pressure sytem) 

৪। পেট্রোইল সিস্টেম (Petroil system)

ওয়েল্ডিং-এ যে-সব ত্রুটি থাকতে পারে সেগুলো হলো-

(ক) বিকৃত (Distortion): মূল ধাতু অসমভাবে উত্তপ্ত হলে ঠান্ডা হওয়ার সময় সংকোচন এবং প্রসারণজনিত কারণে

বাঁকিয়ে, মোচড়িয়ে কিংবা কুচকিয়ে যায়, তাই বিকৃতি।

(খ) আন্ডার কাট (Under cut): অতিরিক্ত উত্তপ্ত এবং ত্রুটিপূর্ণ ওয়েল্ড গতির ফলে মূল ধাতুর পার্শ্বদেশ কিংবা ওয়েল্ড ধাতু কেটে অসম কর্তন রেখার সৃষ্টি করে, তাই আন্ডার কাট। 

(গ) অসম্পূর্ণ পেনিট্রেশন: মূল ধাতুর অভ্যন্তরে ওয়েল্ড মেটালের অপর্যাপ্ত বা কম অনুপ্রবেশকেই অসম্পূর্ণ পেনিট্রেশন বলে । 

(ঘ) মাত্রাতিরিক্ত পেনিট্রেশন: ওয়েল্ডিং জোড়ার খাঁজে যখন অতিরিক্ত ওয়েল্ড মেটাল প্রবেশ করে তখন তাকে মাত্রারিক্ত

পেনিট্রেশন বলে ।

(ঙ) স্প্যাটার (Spatter): গলিত ওয়েল্ড ধাতু বিক্ষিপ্তভাবে জোড়ের চারদিকে ছড়িয়ে পড়াকে স্প্যাটার বলে।

(চ) ওভারল্যাপ (Overlap): বেস মেটাল পুরো না গলিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ধাতুর উপর জমে থাকলে তাকে ওভারল্যাপ বলে।

(ছ) ফাটল (Cracks): অতিরিক্ত কারেন্ট ব্যবহারের কারণে ওয়েল্ড মেটালে ফাটল সৃষ্টি হয়। 

(জ) ধাতুমল অন্তর্ভুক্ত (Slag inclusion): ওয়েল্ড ধাতু জমাট বাঁধার সময় এর অভ্যন্তরে ধাতুমল আটকে পড়াকে ধাতুমল অন্তর্ভুক্ত বলে ।

Related Sub Categories