চতুর্থ শিল্প বিপ্লবঃ বাংলাদেশের প্রস্তুতি
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবঃ বাংলাদেশের প্রস্তুতি
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব হল একটি প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল বিপ্লব। এই বিপ্লবের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা যোগ হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইন্টারনেট অব থিংস, রোবোটিক্স, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, ব্লকচেইন ইত্যাদি প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির ফলে এই বিপ্লব ঘটছে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বিশ্ব অর্থনীতি, সমাজে এবং মানুষের জীবনে ব্যাপক পরিবর্তন আনবে। এই বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে এবং এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুযোগ
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য সৃষ্টির সুযোগ তৈরি হবে। নতুন নতুন শিল্প ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে কিছু চ্যালেঞ্জও তৈরি হবে। যেমন, নতুন প্রযুক্তি শিখতে শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন হবে। অনেক শ্রমিকের চাকরি হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। বৈষম্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাংলাদেশের প্রস্তুতি
বাংলাদেশ চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে এবং এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যেমন,
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের উন্নয়ন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন। তাই শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়ন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজন দক্ষ প্রযুক্তিগত অবকাঠামো। তাই সরকার ইন্টারনেট সুবিধা বৃদ্ধি, ডেটা সেন্টার নির্মাণ, ই-গভর্নেন্স বাস্তবায়নের মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
নীতিগত সহায়তা: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুষ্ঠু বাস্তবায়নের জন্য সরকার বিভিন্ন নীতিগত সহায়তা প্রদান করছে। যেমন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বাস্তবায়ন নীতিমালা প্রণয়ন, শিল্প ও ব্যবসায়ের জন্য সহায়তা প্রদান ইত্যাদি।
উপসংহার
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বিশ্বকে বদলে দেবে। বাংলাদেশ এই বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে এবং এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এ ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে:
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধি: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন। তাই শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসতে হবে।
প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়ন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজন দক্ষ প্রযুক্তিগত অবকাঠামো। তাই সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসতে হবে।
নীতিগত সহায়তা: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুষ্ঠু বাস্তবায়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ যদি এই বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দেয়, তাহলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে এবং এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম হবে।
দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ
সূচনা : বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচিঃ বাংলাদেশ বিশ্বের একটি অন্যতম দারিদ্র্যপীড়িত দেশ। বাংলাদেশে যেসব সামাজিক সমস্যা রয়েছে তার মধ্যে দারিদ্র্য প্রধান সমস্যা। দারিদ্র্যের নির্মম কষাঘাতে এ দেশের সমাজজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত। কাজেই দারিদ্র্য বাংলাদেশের আর্থ- সামাজিক উন্নয়নের প্রধান প্রতিবন্ধক। বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাই বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে গৃহীত কর্মসূচিসমূহের পর্যালোচনা অত্যন্ত গুরুত্বের দাবিদার।
দারিদ্র্য: দারিদ্র্য একটি আপেক্ষিক বিষয় একে সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় না। আভিধানিক অর্থে ‘দারিদ্র্য্য’ বলতে অভাব বা অনটনকেই বোঝায়। দারিদ্র্য মানে মৌলিক সামর্থ্যের অভাব। ন্যূনতম খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার অভাবসমূহ মৌলিক সামর্থ্যের অভাবের আওতায় পড়ে বস্তুত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দরিদ্র হলো সেই ব্যক্তি, যে তার আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে নিতান্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং চিকিৎসার ন্যূনতম মানও বজায় রাখতে পারে না। বর্তমানে দারিদ্র্য পরিমাপে ‘দারিদ্র্যসীমা’ ধারণাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এই হিসাবে যারা দৈনিক
২১২২ কিলো ক্যালরির কম খাবার পায় তারা দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করে। আর যারা ১৮০৫ কিলো ক্যালরির কম খাবার পায় তারা চরম দারিদ্র্যের শিকার।
বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি: যদিও বিভিন্ন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাসহ সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ক্ষীত সকল নীতি-পরিকল্পনায় দারিদ্র্য বিমোচনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বিগত প্রায় সব সরকারই বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে এবং দারিদ্র্য বিমোচনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, তবুও বাংলাদেশে দারিদ্রা পরিস্থিতি এখনো উদ্বেগজনক।
বিভিন্ন তথ্য মতে, দেশে দারিদ্র্য্য ক্রমহ্যসমান হলেও এখনো দারিদ্র্যের উপস্থিতি সুবিস্তৃত ও গভীর। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত থানা আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপ, ২০০০-এর প্রাণনিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দৈনিক মাথাপিছু ২১২২ কিলোক্যালরি গ্রহণ পরিমাপে ২০০০ সালে পরী দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ৪২.৩ শতাংশ ছিল দারিদ্র্যসীমার নিচে এবং দৈনিক ১৮০৫ কিলোক্যালরি গ্রহণ পরিমাপে ১৮৭ শতাংশ ছিল চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে।
ধনী-গরিবের বৈষম্য বৃদ্ধি: ১৯৯৫-৯৬ সালে সর্বোচ্চ ধনী ৫ শতাংশের আয়ে পরিমাণ ছিল সবেচেয়ে গরিব ৫ শতাংশের আয়ের তুলনায় ২৭ গুণ বেশি। ২০০০ সালে তা বেড়ে ৪ গুণ হয়েছে। সমীক্ষার তথ্যে দেখা যায়, সবচেয়ে গরিবদের মধ্যেও শহর-গ্রামের বৈষম্য বেড়েছে শহরের চেয়ে গ্রামীণ গরিবদের আয় কমেছে অনেক বেশি হারে।
অর্থনীতিবিদগণ মনে করেন, দীর্ঘদিন যাবৎ জাতীয় আয় বন্টনের ক্ষেত্রে গরিব জনগোষ্ঠীকে বঞ্চিত রাখা ও উন্নয়ন কার্যক্রমে আমাবলকে উপেক্ষা করাই এই বৈষম্য বৃদ্ধির কারণ। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার দারিদ্র্য বিমোচনের বাহারি কর্মসূচি এ ক্ষেত্রে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। শহরগুলোতে এক শ্রেণীর মানুষের ভোগবিলাসের পাশাপাশি সবচেয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসাহীন জীবনযাপন প্রকটভাবেই এই বৈষম্যের বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারি কর্মসূচি: বাংলাদেশ সরকার দেশের দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য যে সকল কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:
১. দারিদ্র্য বিমোচনে নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি । ২. দারিদ্র্য বিমোচনে আবাসন প্রকল্প । ৩. দারিদ্র্য বিমোচন ও ছাগল উন্নয়ন প্রকল্প । ৪. বয়স্ক ভাতা কর্মসূচি । ৫. গৃহায়ন তহবিল । ৬. কর্মসংস্থান ব্যাংক । ৭. দুস্থ মহিলা ভাতা কর্মসূচি । ৮ দরিদ্র ও অসহায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য গৃহায়ন কর্মসূচি । ৯. আশ্রায়ন প্রকল্প।
ফরাসি
ফরাসি
উড়নচণ্ডী বাগধারাটির অর্থ অমিতব্যয়ী
ক্রিয়াপদের মূল অংশকে ধাতু বলে।
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা
সাহেব শব্দের বহুবচন সাহেবান।
Bangladesh is on a mission to become "Smart Bangladesh" by 2041. This ambitious project goes beyond just having fast internet and fancy gadgets. It's about using technology to improve every aspect of life for Bangladeshis. Imagine smart traffic lights that ease congestion, or farmers using sensors to optimize crop yields. Smart Bangladesh also means easy access to healthcare through telemedicine or online education for everyone. The government is committed to bridging the digital divide, ensuring everyone has the skills and tools to participate. This "Smart" vision isn't just about technology though. It's about creating a sustainable and equitable society where everyone benefits. By empowering its citizens and embracing innovation, Bangladesh hopes to fulfill the dream of "Sonar Bangla"
In a nutshell
In a nutshell = সংক্ষেপে : I have done my in a nutshell.
Crocodile tears
'Crocodile tears' একটি phrase, যার অর্থ মায়াকান্না, কৃত্রিম কান্না
Take after
ABC
Primary knowledge=প্রাথমিক জ্ঞান(primary knowledge is necessary everyone for english learning)
Bring to light
My brother is _____ FCPS.
My brother is an FCPS.
I am not bad ____ tennis.
I am not bad at tennis.
I am not bad at tennis.
He has no desire ____ fame.
He has no desire for fame.
He has no desire for fame.
He was accused ____ negligence.
He was accused of negligence.
Suddenly he burst ____ tears.
Suddenly he burst into tears
সে সাঁতার জানে না
He doesn't know how to swim
বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ
দু'য়ে দু'য়ে চার হয়
সে তিন দিন যাবৎ জ্বরে ভুগছে
He is suffering from fever for three days
He is suffering from fever for three days
চা একটি জনপ্রিয় পানীয়
চা একটি জনপ্রিয় পানীয়
= Tea is a popular drinks
চা একটি জনপ্রিয় পানীয়
= Tea is a popular drinks
Take care of your health. (Make it passive)
I am not as brave as he. (Comparative)
I am not as brave as he. (Comparative) = He is braver than I.
Nobody dislikes him. (Affirmative)
Nobody dislikes him. (Affirmative) = Everyone likes him
Karim is not better than him. (Positive)
Karim is not better than him. (Positive) = He is just as good as Karim.
Who does not love flowers? (Assertive)
everyone loves flowers.
everyone loves flowers.
পূর্বের জনসংখ্যা = (নতুন জনসংখ্যা * 100) / (100 + বৃদ্ধির হার)
পূর্বের জনসংখ্যা = (1100 * 100) / 110
পূর্বের জনসংখ্যা = 1000
অতএব, পূর্বের জনসংখ্যা ১০০০ জন।
(১- ১/২)২ (১-১/৩)২ ( অংকটি ভুল দেয়া আছে )
=( ২-১/২)২ (৩-১/৩)২
=(১/২)২ (২/৩)২
=১/৪ * ৪/৯
=১/৯
(১- ১/২)২ (১-১/৩)২ ( অংকটি ভুল দেয়া আছে )
=( ২-১/২)২ (৩-১/৩)২
=(১/২)২ (২/৩)২
=১/৪ * ৪/৯
=১/৯
দুইটি সংখ্যার যোগফল হলো ৫০, বিয়োগফল হলো ৬।
ধরা যাক, বড় সংখ্যাটি x, ছোট সংখ্যাটি y।
তাহলে, যোগফল হলো x + y = ৫০ ... (সমীকরণ ১)
এবং বিয়োগফল হলো x - y = ৬ ... (সমীকরণ ২)
এই দুইটি সমীকরণ সমাধান করলে, x = 28 এবং y = 22।
অতএব, বড় সংখ্যাটি হলো 28।
দেওয়া সমীকরণটির মূল বের করতে, আমরা প্রথমে এটির ডিসক্রিমিনেন্ট (discriminant) বের করতে পারি:
সমীকরণের কোনো সাধারিত রূপ হলো \(ax^2 + bx + c = 0\), তাদের ডিসক্রিমিনেন্ট হলো \(b^2 - 4ac\)।
এখানে সমীকরণটির \(y\) হলো \(y^2 - 15y + 56 = 0\) এবং এর \(a = 1\), \(b = -15\), \(c = 56\)।
তাদের ডিসক্রিমিনেন্ট হলো: \(b^2 - 4ac = (-15)^2 - 4(1)(56) = 225 - 224 = 1\)।
এবং সমীকরণটির মূল হতে \(y\) এর মান বের করতে হবে:
\[ y = \frac{-b \pm \sqrt{b^2 - 4ac}}{2a} \]
অর্থাৎ,
\[ y = \frac{15 \pm \sqrt{1}}{2} \]
এখানে সমীকরণটির মূল হতে \(y\) এর মান দুটি হবে:
\[ y_1 = \frac{15 + 1}{2} = 8 \]
\[ y_2 = \frac{15 - 1}{2} = 7 \]
অতএব, সমীকরণটির মূল হলো \(y = 8\) এবং \(y = 7\)।
দেওয়া সমীকরণটির মূল বের করতে, আমরা প্রথমে এটির ডিসক্রিমিনেন্ট (discriminant) বের করতে পারি:
সমীকরণের কোনো সাধারিত রূপ হলো \(ax^2 + bx + c = 0\), তাদের ডিসক্রিমিনেন্ট হলো \(b^2 - 4ac\)।
এখানে সমীকরণটির \(y\) হলো \(y^2 - 15y + 56 = 0\) এবং এর \(a = 1\), \(b = -15\), \(c = 56\)।
তাদের ডিসক্রিমিনেন্ট হলো: \(b^2 - 4ac = (-15)^2 - 4(1)(56) = 225 - 224 = 1\)।
এবং সমীকরণটির মূল হতে \(y\) এর মান বের করতে হবে:
\[ y = \frac{-b \pm \sqrt{b^2 - 4ac}}{2a} \]
অর্থাৎ,
\[ y = \frac{15 \pm \sqrt{1}}{2} \]
এখানে সমীকরণটির মূল হতে \(y\) এর মান দুটি হবে:
\[ y_1 = \frac{15 + 1}{2} = 8 \]
\[ y_2 = \frac{15 - 1}{2} = 7 \]
অতএব, সমীকরণটির মূল হলো \(y = 8\) এবং \(y = 7\)।
বেতনের অনুপাত ৭:৫ অর্থাৎ করিম : রহিম = ৭:৫
এবং করিমের বেতন রহিমের বেতন অপেক্ষা ৪০০ টাকা বেশি, তাদের মধ্যে প্রতি এক একক অংশের পরিমাণ হলো ৪০০/২ = ২০০ টাকা।
তাদের বেতন হবেঃ
করিমের বেতন = ৭ * ২০০ = ১৪০০ টাকা
রহিমের বেতন = ৫ * ২০০ = ১০০০ টাকা
অতএব, রহিমের বেতন ১০০০ টাকা।
"আইওটি হলো বিশ্বগ্রাম ধারণার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন" এই বাক্যটি তথ্যপ্রযুক্তি ও ডাটা বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত একটি মূল ধারণা উল্লেখ করছে। এটি বলতে চায়, আইওটি বা ইন্টারনেট অব থিংস হলো বিশ্বজুড়ে প্রচুর সংখ্যক উপাদানে সংযুক্ত ডিভাইস ও অবয়ব। এই ডিভাইসগুলি তথ্য প্রতিবেদন করতে সক্ষম এবং তাদের মধ্যে প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যারের মাধ্যমে তথ্য চিন্তার এবং কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়। এই বিশ্বগ্রাম ধারণা বলতে চায়, এই ডিভাইসগুলি বিশ্বজুড়ে এক সাথে যুক্ত হয়ে একটি সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সক্ষম এবং তার মাধ্যমে তথ্য প্রবাহ হয়। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়, যেমন শহর পরিসর, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, উদ্যোগ এবং অন্যান্য। সাধারণভাবে, এটি বোঝানো হয়, ইন্টারনেট অব থিংস প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাধারিত জীবনের বিভিন্ন দিকে সহায়ক তথ্য এবং সেবা উপলব্ধ করার সুযোগ তৈরি করতে।
ই-কমার্স হলো ইলেকট্রনিক কমার্স বা ইন্টারনেট কমার্সের সংক্ষেপ। এটি ব্যবসায়িক গুণধর্ম বা পণ্য এবং সেবা প্রদানের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে এমন সকল পণ্য এবং সেবার মাধ্যমে কেনাকাটা এবং বিনিময়ের প্রক্রিয়া।
ই-কমার্সের সুবিধাসমূহ:
1. **সুলভ এবং সহজ কেনাকাটা:** ই-কমার্স দ্বারা মাল্টিপল পণ্য এবং সেবা একই সাইট থেকে সহজেই কেনা যায়, এবং এটি ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ এবং স্বল্প সময়ে এটি সম্পন্ন হতে সাহায্য করে।
2. **অনুসন্ধান এবং তুলনা:** গ্রাহকরা আসন্ন তথ্য, পণ্যের সহজ তুলনা, এবং রিভিউ পড়ে একটি সুস্থ নির্ধারণ নিতে পারে।
3. **সহজ পরিশোধ:** ই-কমার্সে অনেক সময় সহজ অর্থ পরিশোধের পদ্ধতি উপলব্ধ, যেমন ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ইত্যাদি।
4. **পণ্য এবং সেবা বিশ্বজুড়ে উপলব্ধ:** ই-কমার্স প্রেক্ষিতে গ্রাহকরা বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য এবং সেবা কেনা যায়, যাতে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনও দেশের দ্বারা অফার করা পণ্য অথবা সেবা প্রাপ্ত হতে পারে।
5. **অসীম বাজারে প্রবেশ:** ই-কমার্স করে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানরা বৃহত্তর বাজারে তাদের পণ্য এবং সেবা প্রদানের পৌঁছাতে পারে, যা স্থানীয় বাজারের সীমা দেওয়া থাকতে পারে।
সংক্ষেপে, ই-কমার্স ব্যবসার প্রক্রিয়া সহজ করে এবং গ্রাহকদের বিশ্বব্যাপী অনুভূতি অনুভব করতে সাহায্য করতে পারে।
সামাজিক মিডিয়া হলো ইন্টারনেটে ভিত্তি একটি প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তাদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের কাজে অংশ নিতে পারে। এটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, বাণিজ্যিক এবং সার্বজনিক লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়।
সামাজিক মিডিয়ার গুরুত্ব:
1. **সামাজিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া দ্বারা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সংযোগ সৃষ্টি হয় এবং পুরাণো এবং নতুন সম্পর্ক উন্নত হয়।
2. **তথ্য এবং সংবাদ প্রচার:** সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের জীবনের ঘটনাগুলি, মতামত, এবং আবেগগুলি শেয়ার করতে পারে এবং পৃথিবীব্যাপী তথ্য এবং সংবাদ প্রচার করতে সক্ষম হয়।
3. **বাণিজ্যিক এবং পরিবেশনাত্মক লাভ:** বিভিন্ন কোম্পানি এবং পেশাদার ব্যক্তিগণ সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার এবং বিপণি করতে পারে।
4. **প্রশাসনিক এবং সার্বজনিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে সরকার, সংস্থা, এবং সার্বজনিক বিনিয়োগের প্রতি জনগণের সংযোগ বাড়াতে পারে এবং বিভিন্ন সামাজিক কাজে অংশ নিতে সৃষ্টি হয়।
সামাজিক মিডিয়া হলো ইন্টারনেটে ভিত্তি একটি প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তাদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের কাজে অংশ নিতে পারে। এটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, বাণিজ্যিক এবং সার্বজনিক লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়।
সামাজিক মিডিয়ার গুরুত্ব:
1. **সামাজিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া দ্বারা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সংযোগ সৃষ্টি হয় এবং পুরাণো এবং নতুন সম্পর্ক উন্নত হয়।
2. **তথ্য এবং সংবাদ প্রচার:** সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের জীবনের ঘটনাগুলি, মতামত, এবং আবেগগুলি শেয়ার করতে পারে এবং পৃথিবীব্যাপী তথ্য এবং সংবাদ প্রচার করতে সক্ষম হয়।
3. **বাণিজ্যিক এবং পরিবেশনাত্মক লাভ:** বিভিন্ন কোম্পানি এবং পেশাদার ব্যক্তিগণ সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার এবং বিপণি করতে পারে।
4. **প্রশাসনিক এবং সার্বজনিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে সরকার, সংস্থা, এবং সার্বজনিক বিনিয়োগের প্রতি জনগণের সংযোগ বাড়াতে পারে এবং বিভিন্ন সামাজিক কাজে অংশ নিতে সৃষ্টি হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে এর পূর্বে ১৯৫৭ সালে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায় (EEC) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। EU প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হলো মাষ্ট্রিখট চুক্তি।
EU ভুক্ত ৬টি দেশের নাম হলো:
বেলজিয়াম
ফ্রান্স
জার্মানি
ইতালি
লুক্সেমবার্গ
নেদারল্যান্ডস