"আইওটি হলো বিশ্বগ্রাম ধারণার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন" এই বাক্যটি তথ্যপ্রযুক্তি ও ডাটা বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত একটি মূল ধারণা উল্লেখ করছে। এটি বলতে চায়, আইওটি বা ইন্টারনেট অব থিংস হলো বিশ্বজুড়ে প্রচুর সংখ্যক উপাদানে সংযুক্ত ডিভাইস ও অবয়ব। এই ডিভাইসগুলি তথ্য প্রতিবেদন করতে সক্ষম এবং তাদের মধ্যে প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যারের মাধ্যমে তথ্য চিন্তার এবং কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়। এই বিশ্বগ্রাম ধারণা বলতে চায়, এই ডিভাইসগুলি বিশ্বজুড়ে এক সাথে যুক্ত হয়ে একটি সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সক্ষম এবং তার মাধ্যমে তথ্য প্রবাহ হয়। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়, যেমন শহর পরিসর, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, উদ্যোগ এবং অন্যান্য। সাধারণভাবে, এটি বোঝানো হয়, ইন্টারনেট অব থিংস প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাধারিত জীবনের বিভিন্ন দিকে সহায়ক তথ্য এবং সেবা উপলব্ধ করার সুযোগ তৈরি করতে।
ই-কমার্স হলো ইলেকট্রনিক কমার্স বা ইন্টারনেট কমার্সের সংক্ষেপ। এটি ব্যবসায়িক গুণধর্ম বা পণ্য এবং সেবা প্রদানের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে এমন সকল পণ্য এবং সেবার মাধ্যমে কেনাকাটা এবং বিনিময়ের প্রক্রিয়া।
ই-কমার্সের সুবিধাসমূহ:
1. **সুলভ এবং সহজ কেনাকাটা:** ই-কমার্স দ্বারা মাল্টিপল পণ্য এবং সেবা একই সাইট থেকে সহজেই কেনা যায়, এবং এটি ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ এবং স্বল্প সময়ে এটি সম্পন্ন হতে সাহায্য করে।
2. **অনুসন্ধান এবং তুলনা:** গ্রাহকরা আসন্ন তথ্য, পণ্যের সহজ তুলনা, এবং রিভিউ পড়ে একটি সুস্থ নির্ধারণ নিতে পারে।
3. **সহজ পরিশোধ:** ই-কমার্সে অনেক সময় সহজ অর্থ পরিশোধের পদ্ধতি উপলব্ধ, যেমন ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ইত্যাদি।
4. **পণ্য এবং সেবা বিশ্বজুড়ে উপলব্ধ:** ই-কমার্স প্রেক্ষিতে গ্রাহকরা বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য এবং সেবা কেনা যায়, যাতে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনও দেশের দ্বারা অফার করা পণ্য অথবা সেবা প্রাপ্ত হতে পারে।
5. **অসীম বাজারে প্রবেশ:** ই-কমার্স করে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানরা বৃহত্তর বাজারে তাদের পণ্য এবং সেবা প্রদানের পৌঁছাতে পারে, যা স্থানীয় বাজারের সীমা দেওয়া থাকতে পারে।
সংক্ষেপে, ই-কমার্স ব্যবসার প্রক্রিয়া সহজ করে এবং গ্রাহকদের বিশ্বব্যাপী অনুভূতি অনুভব করতে সাহায্য করতে পারে।
সামাজিক মিডিয়া হলো ইন্টারনেটে ভিত্তি একটি প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তাদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের কাজে অংশ নিতে পারে। এটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, বাণিজ্যিক এবং সার্বজনিক লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়।
সামাজিক মিডিয়ার গুরুত্ব:
1. **সামাজিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া দ্বারা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সংযোগ সৃষ্টি হয় এবং পুরাণো এবং নতুন সম্পর্ক উন্নত হয়।
2. **তথ্য এবং সংবাদ প্রচার:** সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের জীবনের ঘটনাগুলি, মতামত, এবং আবেগগুলি শেয়ার করতে পারে এবং পৃথিবীব্যাপী তথ্য এবং সংবাদ প্রচার করতে সক্ষম হয়।
3. **বাণিজ্যিক এবং পরিবেশনাত্মক লাভ:** বিভিন্ন কোম্পানি এবং পেশাদার ব্যক্তিগণ সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার এবং বিপণি করতে পারে।
4. **প্রশাসনিক এবং সার্বজনিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে সরকার, সংস্থা, এবং সার্বজনিক বিনিয়োগের প্রতি জনগণের সংযোগ বাড়াতে পারে এবং বিভিন্ন সামাজিক কাজে অংশ নিতে সৃষ্টি হয়।
সামাজিক মিডিয়া হলো ইন্টারনেটে ভিত্তি একটি প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তাদের মধ্যে তথ্য শেয়ার করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের কাজে অংশ নিতে পারে। এটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, বাণিজ্যিক এবং সার্বজনিক লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়।
সামাজিক মিডিয়ার গুরুত্ব:
1. **সামাজিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া দ্বারা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সংযোগ সৃষ্টি হয় এবং পুরাণো এবং নতুন সম্পর্ক উন্নত হয়।
2. **তথ্য এবং সংবাদ প্রচার:** সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের জীবনের ঘটনাগুলি, মতামত, এবং আবেগগুলি শেয়ার করতে পারে এবং পৃথিবীব্যাপী তথ্য এবং সংবাদ প্রচার করতে সক্ষম হয়।
3. **বাণিজ্যিক এবং পরিবেশনাত্মক লাভ:** বিভিন্ন কোম্পানি এবং পেশাদার ব্যক্তিগণ সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার এবং বিপণি করতে পারে।
4. **প্রশাসনিক এবং সার্বজনিক সংযোগ:** সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করে সরকার, সংস্থা, এবং সার্বজনিক বিনিয়োগের প্রতি জনগণের সংযোগ বাড়াতে পারে এবং বিভিন্ন সামাজিক কাজে অংশ নিতে সৃষ্টি হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে এর পূর্বে ১৯৫৭ সালে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায় (EEC) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। EU প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হলো মাষ্ট্রিখট চুক্তি।
EU ভুক্ত ৬টি দেশের নাম হলো:
বেলজিয়াম
ফ্রান্স
জার্মানি
ইতালি
লুক্সেমবার্গ
নেদারল্যান্ডস