সকল বিষয়

যে কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
1.

মা, ভাষা ও মাতৃভূমি

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

মা, ভাষা ও মাতৃভূমি

ভূমিকাঃ মানুষের অস্তিত্বের প্রধান তিনটি অবলম্বনই হচ্ছে মা, ভাষা আর মাতৃভূমি। মা, মাটি ও মাতৃভাষা একই সূত্রে গাঁথা। পৃথিবীতে মা একজনই যিনি আমাদের শক্তি, সাহস আর আশ্রয়ের ঠিকানা। যার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমরা বেড়ে উঠি। মানুষের সেরা উপহার মা। যার চোখে আমরা স্বপ্ন দেখি, যাকে নিয়ে আমরা আমাদের পৃথিবী সাজাই। মায়ের শেখানো ভাষাই আমাদের মাতৃভাষা আর মায়ের কোলে আমরা যেখানে জন্ম নেই সেটাই আমাদের মাতৃভূমি।

মমতাময়ী মাঃ মা বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রচণ্ড আকর্ষণীয় স্নেহময়ী ও আবেগময় শব্দ। মায়ের মধ্যেই সন্তানের অস্তিত্ব নিহিত। মা মানেই একটি মায়াবী স্নেহময়ী অবস্থান। মা সম্পর্কে বাংলা সাহিত্যে একটি কথা প্রচলিত আছে “কুপুত্র যদি বা হয়, কুমাতা কখনো নয়”। অর্থাৎ মায়ের অবস্থানটি অত্যন্ত সহনশীল ও স্নেহময়ী। সন্তানেরা মায়ের সাথে অসদাচরণ করলেও মা কখনো সন্তানের অমঙ্গল কামনা করে না। সন্তানকে দুটো ভালো খাওয়াতে পারলে কিংবা পরাতে পারলে মায়ের সুখের সীমা থাকে না। সন্তানের অমঙ্গল হলে মা হয়ে পড়ে পাগলপ্রায়। সন্তান বড় হলে, নিজের পায়ে দাঁড়ালে, সুখী হলে মাতৃত্বের সার্থকতায় মায়ের মন ভরে উঠে।

ভাষাঃ আমাদের হাসি-আনন্দ, সুখ-দুঃখ, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, আকুলতা-ব্যাকুলতা সবকিছু প্রকাশের মাধ্যম আমাদের মাতৃভাষা। এই ভাষার মাধ্যমেই আমরা শৈশব থেকে আমাদের ভাব বিনিময় করতে শিখি। এই ভাষার মাধ্যমেই মানুষ জ্ঞান, শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন করে । এই ভাষার মাধ্যমেই মানুষ নিজের আবেগ অনুভূতি, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও চিন্তা অন্যের নিকট পৌছে দেয়।

সাধারণত নিম্ন জাতি প্রভাবশালী জাতির ভাষা, কৃষ্টি, কালচারে প্রভাবিত হয়। পরাজিত জাতি বিজয়ী জাতির ভাষা গ্রহণ করে আবার বিজয়ী জাতি পরাজিত জাতির ভাষাও গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে ভাষার সংমিশ্রণ ঘটে এবং নতুন ভাষার সৃষ্টি হয়। এভাবেই যুগে যুগে বিভিন্ন জনপদে অজস্র ভাষার উদ্ভব ঘটেছে।

মায়ের সঙ্গে যেমন সন্তানের সম্পর্ক, মাতৃভাষার সঙ্গেও মানুষের সম্পর্ক তেমনি গভীর। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমাদের দেশের এক শ্রেণীর মানুষ বর্তমানে বিদেশী ভাষায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। বিদেশী ভাষাই এদের ধ্যান-জ্ঞান। এরা হয়তো জানেও না যে, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যখন বিদেশী ভাষার দাসত্ব ছেড়ে নিজেদের ভাষার চর্চা আরম্ভ করেছে তখনই তাদের উন্নতির শুরু হয়েছে।

মাতৃভূমিঃ মা ও মাতৃভাষার মতো মাতৃভূমিও আমাদের অস্তিত্বের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মায়ের পেট থেকে বের হয়ে পৃথিবীর আলো দেখার মুহূর্ত থেকেই মাতৃভূমির মাটিতে আমাদের বেড়ে ওঠা। মাতৃভূমির প্রকৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতিকে আমরা ধারণ করি। মাতৃভূমির জন্য আমাদের যে ভালোবাসা তা সহজাত ও স্বাভাবিক। মাতৃভূমির সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য আমাদের প্রয়োজনে নিজের জীবনও বিলিয়ে দেওয়া উচিত।

উপসংহারঃ জন্ম গ্রহণ করার পর আমরা যথার্থ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠি মা, মাতৃভূমি ও মাতৃভাষার মাধ্যমে। আমাদের জীবনে এদের দান অপরিসীম এবং এদের ঋণ কখনো পরিশোধ করা সম্ভব নয়। আমাদের সকলের উচিত শ্রম ও মেধা দিয়ে মা, মাতৃভূমি ও মাতৃভাষার কল্যাণ করা।

যে কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
2.

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প, সম্ভাবনা ও করণীয়

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago
যে কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
3.

রোহিঙ্গা সমস্যা ও সমাধান

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago
যে কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
4.

নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ

ভূমিকাঃ নৈতিকতার সঙ্গে মানুষের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য ও গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। প্রতিদিনের ছোট ছোট কথা, ছোট ছোট ব্যবহার, হাসি-রহস্য, একটুখানি সহায়তা, একটু স্নেহের বাক্য, অসহায়ের প্রতি একটুখানি দয়া প্রদর্শন, নম্রতা প্রকাশ, সৌজন্যতা প্রকাশ ইত্যাদির মাধ্যমেই মানুষের নৈতিক শিক্ষা বিকশিত হয়। জন্মগত ভাবে 'মানুষ' হিসেবে পরিচিতি পেলেও ‘মনুষ্যত্ব' অর্জন একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। 'Morality is a Particular System of Values and Principles of Conduct.

নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধঃ নীতিবিষয়ক যে শিক্ষা, তা-ই নৈতিক শিক্ষা। সাধারণত ধর্ম বিষয়ক শিক্ষাগুলো নৈতিক শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। সাধারণত কোনো সমাজের অন্তর্ভুক্ত সদস্যদের কাছ থেকে প্রাপ্ত কল্যাণকর ও কাঙ্ক্ষিত স্থায়ী বিশ্বাস বা আদর্শকে মূল্যবোধ বলা হয়। মূল্যবোধ ও শিক্ষার মধ্যে অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক বিদ্যমান। নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার মাধ্যমেই মানুষ মূল্যবোধ সম্পন্ন ও সুনাগরিক হয়ে ওঠে। নৈতিক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যই হলো মানুষকে কোনো একটি সমাজ-স্বীকৃত আদর্শের পথে পরিচালিত করে তার চরিত্রের উৎকর্ষ সাধন করা। নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের প্রত্যয়টি স্থায়ী হয়। এবং সমাজ, দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করার স্পৃহা তৈরী হয়। নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের কারণে সমাজের সার্বিক কল্যাণ সাধিত হয় এবং শৃঙ্খলা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।

সমাজে নৈতিক শিক্ষার প্রভাবঃ নৈতিক আদর্শ সম্বলিত সমাজে কোনো অনাচার থাকে না। ঘুষ, দুর্নীতি, বঞ্চনা, শোষণ, স্বার্থপরতা এসব থেকে সমাজ মুক্ত থাকলেই তাতে নৈতিকতার আদর্শ প্রতিফলিত হয়। নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ মানুষকে মনের দিক থেকে সম্পদশালী করে তোলে। নৈতিক শিক্ষার বলে বলীয়ান হয়ে একজন মানুষ হয়ে ওঠে সকল প্রকার কলুষমুক্ত। নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ সত্যকে সত্য বলে চিনতে পারে, মিথ্যাকে মিথ্যা বলে স্বীকৃতি দেয়, যা তার নৈতিক মূল্যবোধেরই ফল।

নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমঃ নৈতিকতা ও মূল্যবোধের শিক্ষা শুরু হয় পরিবার থেকে। একটি শিশুকে মূল্যবোধ শিখাতে হয় নানা ভাবে। নেপোলিয়ান বলেছিলেন, “আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাকে একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব”। কিন্তু বর্তমান সময়ে শিক্ষিত মা পাওয়া গেলেও নৈতিক ও আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত সন্তানের খুব অভাব। তাই শিশুকে নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া উচিত পরিবার থেকে। শিশুকে নানা ভাবে নৈতিকতা শিক্ষা দিতে হবে। সালাম দেওয়া, বিদায় নেওয়ার সময় শুভ কামনা করা, ধন্যবাদ জানানো, দুঃখ প্রকাশ করা, মিথ্যা কথা না বলা, চুরি না করা, অন্যকে অন্যায়ভাবে না মারা, অন্যকে ক্ষমা করতে শেখা, দয়া করা, দান করা, আত্মত্যাগ, দেশপ্রেম ইত্যাদি শিক্ষা দেওয়া পরিবারের প্রধান কাজ।

নৈতিক শিক্ষার অভাবে সমাজের প্রভাবঃ নৈতিকতার অভাব থাকলে মানুষ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। নৈতিকতার অভাবে শিক্ষা গ্রহণ করেও নানা অপকর্মে মানুষ জড়িয়ে পড়ে। মানুষ মানবতা ভুলে নিজের পশুত্বকে জাগিয়ে তুলছে প্রতিনিয়ত। প্রখ্যাত ব্রিটিশ কবি ও ঔপন্যাসিক স্যার উইলিয়াম গোল্ডিং বলেছেন, “মানুষের আদিমতা ও হিংস্রতা সহজাত, সেরকম বুনো পরিবেশ পেলে মানুষ তার সভ্যতার লেবাস খুলে হিংস্র হয়ে ওঠে”। আমাদের সমাজে মূল্যবোধ শিক্ষার অভাবে ব্যাপক অবক্ষয় শুরু হয়েছে। চারদিকে কেবল অন্যায় করার প্রতিযোগিতা। অন্যায় করে কে কত বড় হতে পারে সেই প্রতিযোগিতায় উন্মাদ হয়ে ছুটছে মানুষ। বর্তমানে সবকিছুতেই শুধু ভেজাল আর ভেজাল। মিথ্যাচার, আদর্শহীনতা, উচ্ছৃঙ্খলা, ঘুষ, জালিয়াতি, রাহাজানি প্রভৃতি সমাজ বিরোধী কার্যকলাপে এখন সমাজ নিমজ্জিত মূল্যবোধ শিক্ষার অভাবে।

উপসংহারঃ সমাজকে বিশৃঙ্খলার হাত থেকে মুক্ত করতে হলে এখনকার শিশুদেরকে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে। শিক্ষার্থীদের সামনে রাখতে হবে নৈতিক মূল্যবোধের আদর্শ। সত্য ন্যায় ও সুন্দরের প্রতি তাদের ভালোবাসা জাগাতে হবে। নৈতিক মূল্যবোধের পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এখন আমাদের সবাইকে সচেতন, উদ্যোগী ও সক্রিয় হতে হবে।

যে কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
5.

বই পড়ার আনন্দ

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

বই পড়ার আনন্দ

ভূমিকাঃ “বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি ।

বিশাল বিশ্বের আয়োজন 

মোর মন জুড়ে থাকে অতি ক্ষুদ্রতারই এক কোণে 

সেই ক্ষোভে পড়ি গ্রন্থ ভ্রমণ বৃত্তান্ত আছে যাহে 

অক্ষয় উৎসাহে”

বই মানুষের বিশ্বস্ত বন্ধু। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষ অন্যের সাহচর্য পাওয়ার পাশাপাশি বইকেও বন্ধু হিসেবে বেছে কে নিয়েছে। বইয়ের সাথে গড়ে তুলেছে আত্মিক সম্পর্ক। মানুষের হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনার অনুভূতি ধারণ করে বই অতীত বর্তমান ও অনাগত ভবিষ্যতের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করে। আর এজন্যই বই পড়ে আমাদের মন লাভ করে পরম প্রশান্তি ।

বই পাঠের প্রয়োজনীয়তাঃ মানব জীবনে বই এর প্রয়োজনীয়তার কথা বলতে গিয়ে বিশ্ববিখ্যাত ঔপন্যাসিক লিয় টলস্টয় বলেন: “Three things are essential for life and those are books, books and books”. বই মানুষকে একই সাথে আনন্দ ও জ্ঞান দান করে। যুগে যুগে পৃথিবীতে মহা মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা মানুষকে শুনিয়েছেন আত্মার মুক্তির কথা। হোমার, ভার্জিল, শেক্সপিয়ার, দান্তে, কাজী নজরুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, এরিস্টটল, প্লেটো, জীবনানন্দ দাস, প্রমথ চৌধুরী সহ বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন। কিন্তু তারা রেখে গেছেন তাঁদের মহামূল্যবান বই। এসব বই পড়ে আমরা তাঁদের সান্নিধ্য লাভ করতে পারি। তাঁদের উপস্থিতি উপলব্ধি করতে পারি। তাদের দর্শন, জ্ঞান লাভ করতে পারি, তাঁদের জীবন দর্শন সম্পর্কে জানতে পারি। তাঁরা আমাদের ছেড়ে চলে গেলেও বই তাঁদের সাথে আমাদের সম্পর্ক তৈরী করছে। মানুষের জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করার জন্য এবং আনন্দের অফুরন্ত উৎসের জন্য বই পাঠের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। স্পিনোজার মতে 'ভাল খাদ্য বস্তু পেটভরে কিন্তু ভাল বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে'।

আনন্দের উৎস বইঃ বই পাঠে মানুষের কোমল মনে জন্ম দেয় আনন্দ, বেদনা, বিস্ময়, ভীতি, সহানুভূতি, প্রেম-ভালবাসা মায়া-মমতা, ভক্তি ইত্যাদি সুকুমার বৃত্তি। বই পাঠ করার মাধ্যমে মানুষের মনে জাগে এক অপূর্ব শিহরণ। বই পাঠ করে মানুষ এ পৃথিবীর বিশালত্ব অনুভব করতে পারে, অজানাকে জানতে পারে। বই পাঠের মাধ্যমে মানুষ সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের সন্ধান পায়। বই মানুষের মনে নতুন প্রেরণা ও উৎসাহের জন্ম দেয়। সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা সর্বাবস্থায় বই আমাদের পাশে থাকে। বই কখনো পুরানো হয় না ।

বই মানুষের হৃদয়ে আনন্দের এক অফুরন্ত উৎস। বই বিচিত্র বিষয় নিয়ে রচিত, যা মানুষের মনকে আনন্দে ভরিয়ে তুলে। বই পাঠের মাধ্যমে মানুষ তার হৃদয় ও মনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। বই আনন্দ দানের পাশাপাশি সভ্যতার বাহক হিসেবে কাজ করে। বই পাঠ করার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সভ্যতা সম্পর্কে জানতে পারি। বই বিভিন্ন অজানাকে আমাদের জানতে সাহায্য করে । বই আমাদের নিয়ে যায় কল্পনার রাজ্যে । বই পাঠের মাধ্যমে আমরা কল্পনার জানা-অজানা রাজ্যে ভ্রমণ করতে পারি।

বই নির্বাচনঃ বই জ্ঞানের বাহন হলেও বই নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদেরকে খুবই সতর্ক হতে হবে। বাজারে আজ অশ্লীল ও নিম্নমানের বইয়ে সব জায়গায় সয়লাব হয়ে গেছে। এসকল বই আমাদের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। আর বই পড়ার প্রকৃত আনন্দ কেবল মাত্র ভালো বই থেকেই পাওয়া যায়। তাই চরিত্র গঠন ও জ্ঞান অন্বেষনের জন্য আমাদের ভালো বই পাঠ করতে হবে।

সমাপনীঃ বই পাঠে মানুষ আনন্দ লাভ করে থাকে। বইয়ের জন্মলগ্ন থেকে আনন্দ লাভের জন্য মানুষকে অধ্যাবসায়ী হতে হবে। উৎকৃষ্ট বই মানুষকে প্রকৃত আনন্দ দান করে। তাই ভালো বই বেশি বেশি পাঠ করতে হবে।

আবহমান কাল ধরে আমাদের পূর্বপুরুষগণ জন্ম ভূমির আলো বাতাসে বড় হয়ে আবার জন্মভূমির মাটিতেই মিশে গেছেন। তেমনি বর্তমান কালের মানুষ আজ পৃথিবীতে বিচরণ করলেও একদিন পূর্বপুরুষদের মতো জন্মভূমির মাটিতে বিলীন হয়ে যাবে । এজন্যই প্রতিটি দেশ প্রেমিক মানুষ জন্মভূমির প্রতি কৃতজ্ঞ থাকে ।

১৫.১০.২০১৯ 

সদর রোড, ফরিদপুর

প্রিয় শাওন,
আমার স্নেহ ও ভালোবাসা নিও। বাবা-মা'কে আমার সালাম জানিও । গতকাল বাবার চিঠিতে জানতে পারলাম যে, আজকাল তুমি নাকি লেখাপড়ায় অমনোযোগী হয়ে উঠেছো। ঠিকমতো পড়াশুনা করছো না। এটা জেনে আমি কিছুটা হতাশ। পত্র মারফত আরো জানতে পারলাম ইদানিং তুমি ইন্টারনেটে অধিক সময় কাটাচ্ছো। ইন্টারনেট বর্তমান সময়ের একটি বড় আবিস্কার কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার করার পূর্বে এর সুফল এবং কুফল সম্পর্কে তোমাকে বিস্তারিত জানতে হবে। তাই আজ তোমাকে আমার এ পত্র লেখা ।

বিশ্বকে আজ হাতের মুঠোয় এনেছে যে প্রক্রিয়া তার নাম ইন্টারনেট। তথ্য প্রযুক্তির এ ক্ষেত্রটি আজ পুরো বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে । ইন্টারনেটের সাহায্যে মানুষ উন্নীত হয়েছে এমন এক স্তরে যেখানে সারা বিশ্বের সকল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একটি সমাজে পরিণত হয়েছে। মানুষের সময় ও দূরত্বকে কমিয়ে এনেছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের কতিপয় সুফল দিকের মধ্যে রয়েছে- বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের খবর দ্রুত জানতে পারা। লেখাপড়া ও গবেষণার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বই। অনেক সময় বিদেশ থেকে বই অর্ডার দিয়ে আনতে হয়, যা অনেক খরচ ও সময় সাপেক্ষ। কিন্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন লাইব্রেরীর বই ঘরে বসেই যে কোন সময়ই পড়া সম্ভব। ইন্টারনেটের কল্যাণে আজ আমরা ঘরে বসেই বিভিন্ন জিনিস কেনাকাটা করতে পারছি। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানের আবহাওয়া, জলবায়ু, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ইত্যাদি সম্পর্কেও আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানতে পারি। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা আমাদের আবেগ, অনুভূতি ইত্যাদি জন্য প্রকাশ করতে পারি। পূর্বে যে চিঠি পাঠিয়ে আমাদের দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হতো, এখন ই-মেইলের মাধ্যমে তা সেকেন্ডেই অন্যের নিকট পৌছে যাচ্ছে। এছাড়াও ইন্টারনেটের কল্যাণে আমরা দূরবর্তী আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধবের সাথে চাইলেই ভিডিও কলের মাধ্যমে কথা বলতে ও দেখতে পারছি।ইন্টারনেটের সুফলের পাশাপাশি কিছু কুফলও রয়েছে। যেমনঃ ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষ বিভিন্ন ধরণের ক্রাইম করে যাচ্ছে যা সাইবার ক্রাইম নামে পরিচিত। বর্তমানে সাইবার ক্রাইম ভয়াবহ আকারে বেড়ে চলেছে। নানা রকমের মিথ্যা ও গুজব ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে। বর্তমান সময়ের যুবক-যুবতীরা পর্নোগ্রাফির চিত্র আদান প্রদান করার মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের অশ্লীল ও খারাপ কাজে জড়িয়ে পরছে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা বিভিন্ন রকমের গেইম খেলে তাদের সময় অপচয় করছে এবং চোখ ও মেধার মারাত্মক ক্ষতি করছে। সন্ত্রাসী সকল কর্মকাণ্ড আজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংঘটিত হচ্ছে। ইন্টারনেটের কল্যাণে আজ সামাজিক যোগাযোগ অনেক সহজ হয়েছে। কিন্তু সামাজিক নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভরশীলতা সত্যিকারের যোগাযোগ অনুভূতিকে কমিয়ে দিচ্ছে। বাইরে ঘুরে বেড়ানো, খেলাধুলা, মানুষের সঙ্গে মেলামেশার দক্ষতা ও ইচ্ছা কমে যাচ্ছে।

ইন্টারনেটের অনেক কুফল রয়েছে। তাই তোমাকে সতর্কতার সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হবে এবং এর ভালো দিক গুলো তোমাকে গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন ধরণের শিক্ষনীয় ওয়েবসাইট থেকে তুমি তোমার জ্ঞান ভাণ্ডারকে আরো সমৃদ্ধ করো। তোমার সফলতা ও সুস্থতা কামনা করি। চিঠির মাধ্যমে তোমার অগ্রগতি জানাইও।

ইতি
সোহাগ

অক্টোবর ১৫, ২০১৯

বরাবর, 
সম্পাদক

দৈনিক প্রথম আলো
সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ,
কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

বিষয় : সংযুক্ত পত্রটি প্রকাশের জন্য আবেদন ।

জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছি। আশা করছি, প্রতিবেদনটি বিবেচ্য হলে আপনার বহুল প্রচারিত পত্রিকায় প্রকাশ করবেন ।

বিনীত
শামস্ শাওন
কোতয়ালি, ফরিদপুর।

পরিবেশ বিপর্যয় রোধে বৃক্ষরোপণ

বৃক্ষ মানুষের পরম বন্ধু । দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে সুজলা-সুফলা পৃথিবী প্রতিদিন বৃক্ষ শূন্য হচ্ছে। প্রতিনিয়তই অবাধ ও নির্বিচারে চলছে বৃক্ষনিধন। ক্রমাগতভাবে বৃক্ষনিধনের ফলে প্রাণীর জীবনধারণের নিয়ামক অক্সিজেনের সরবরাহ হ্রাস পাচ্ছে প্রবলভাবে। বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন “আমরা যেমন ম্লান করি এবং শুভ্র বস্ত্র পরিধান করি, তেমনি বাড়ির চারপাশে যত্নপূর্বক একটি বাগান করে রাখা ভূদ্রপ্রথার একটি অবশ্য কর্তব্য অঙ্গ হওয়া উচিত” ।

মানুষ ও প্রাণীর জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত বৃক্ষের ব্যাপক আবশ্যকতা রয়েছে। তাই বৃক্ষকে মানব জীবনের ছায়াস্বরূপ বলা হয় । বৃক্ষ মূলত পরিবেশ, আবহাওয়া ও জলবায়ুর ভারসাম্য বজায় রাখে। গাছপালা নিয়মিত বৃষ্টিপাতে সাহায্য করে, নদী ভাঙন থেকে জমিনকে রক্ষা করে। ঝড়-ঝঞ্চা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে বাসগৃহকে রক্ষা করে বৃক্ষ। এছাড়াও বৃক্ষ হতে আমরা খাদ্য পাই, বৃক্ষ আমাদের ত্যাগ করা কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর আমাদের জন্য দেয় প্রাণ রক্ষাকারী অক্সিজেন। ঘর-বাড়ি তৈরীর জন্য কাঠ, আসবাবপত্র, নৌকা, জাহাজ, লঞ্চ, স্টিমার, ট্রাক ইত্যাদি তৈরীর জন্যও কাঠ প্রয়োজন। গাছপালা পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করে, জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করে অধিক উৎপাদনে সাহা করে। এছাড়াও বক্ষ হতে আমরা জীবন রক্ষাকারী নানা রকমের ওষুধ পেয়ে থাকি ৷ 
পৃথিবী যদি বৃক্ষ শূন্য হয়ে পরে তবে তা আমাদের জন্য হবে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছাস নদী ভাঙন, পাহাড় ধস ইত্যাদি সমস্যা প্রতিনিয়তই দেখা যাবে। ক্রমাগত বৃক্ষ নিধনের ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমাগত বেড়ো চলেছে, লেক অঞ্চলের বরফ গলতে শুরু করেছে, সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, ফলে অদূর ভবিষ্যতে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যাবে। কবি রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, 'দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর' ।

তাই আমাদের সকলের উচিত বেশি বেশি পরিমাণে বৃক্ষরোপন করে এ পৃথিবীকে আমাদের বাসযোগ্য করে গড়ে তোলা ।

The women have proved in the modern world that they do not lag behind the men in works. Their role does not come to an end as a mother or a wife. There are many fields of works which are now opened to them. They are now working in schools, colleges, universities as teachers. They do not lag behind in politics and governing a state. It is they who are now in the front line of the politics of Bangladesh.

= আধুনিক বিশ্বে নারীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, তাঁরা কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের থেকে পিছিয়ে নেই। একজন মা অথব একজন স্ত্রী হিসেবে তাদের ভূমিকা কখনো শেষ হয় না। বর্তমান সময়ে তাদের জন্য কাজের বিভিন্ন ক্ষেত্র খোলা রয়েছে। তাঁরা বর্তমানে শিক্ষক হিসেবে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করছেন। তাঁরা বর্তমানে রাজনীতি বা রাজ পরিচালনায়ও পিছিয়ে নেই । ইনারা তাঁরাই যারা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতির সামনের সারিতে অবস্থান করছেন।

প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন
10.

সৌন্দর্য 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

সৌন্দর্য = সুন্দর + ষ্ণ্য। 

প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন
11.

ভাঙন 

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

ভাঙন = ভাঙ্ + অন ৷

প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন
12.

দ্রষ্টব্য 

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

দ্রষ্টব্য = দৃশ + তব্য 

প্রকৃতি ও প্রত্যয় নির্ণয় করুন
13.

মোগলাই 

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

মোগলাই = মোগল + আই 

উল্লেখিত শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ লিখুনঃ
14.

তোরন

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

তোরন = তোরণ

উল্লেখিত শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ লিখুনঃ
15.

উচীৎ

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

উচীৎ = উচিত

উল্লেখিত শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ লিখুনঃ
16.

বাল্মিকী

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

বাল্মিকী = বাল্মীকি 

উল্লেখিত শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ লিখুনঃ
17.

গীতাঞ্জলী

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

গীতাঞ্জলী = গীতাঞ্জলি 

উল্লেখিত শব্দগুলোর শুদ্ধরূপ লিখুনঃ
18.

কুজ্বটিকা

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

কুজ্বটিকা = কুজ্‌ঝটিকা

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

বাংলা ভাষায় ণত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম হলোঃ

১. ঋ, র, ষ এই তিনটি বর্ণের পর তৎসম শব্দের দন্ত্য ‘ন’ মুধন্য “ণ” হয়। যেমন: ঋণ, ঘৃণা, রণ, বর্ণ ইত্যাদি ।
২. ঋ, র, ষ এর পর স্বরবর্ণ, ক-বর্গ, প-বর্গ, ষ হ অথবা ং (অনুস্বার) থাকলে তার পরবর্তী দন্ত্য 'ন' মূর্ধন্য “ণ” হয়। যেমন: লক্ষণ, ভক্ষণ, রেণু, পাষাণ ইত্যাদি ।
৩. ট বর্গের পূর্বে দন্ত্য ‘ন' মূর্ধন্য 'ণ' হয়। যেমন: বণ্টন, লুণ্ঠন, খণ্ড ইত্যাদি। 
৪. প্র, পরা, পরি, নি এই চারটি উপসর্গের পরবর্তী দন্ত্য ‘ন’ মূর্ধন্য “ণ” হবে। যেমন: প্রণাম, প্রমাণ, পরায়ণ, পরিণতি ইত্যাদি।
৫. ত, থ, দ, ধ এর পূর্বে সংযুক্ত বর্ণে দন্ত্য 'ন' হয়, ‘ণ' হয় না। যেমন: দৃষ্টান্ত, বৃত্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন, বন্ধন ইত্যাদি ।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুনঃ
20.

শকুনিমামা 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

শকুনিমামা = কুচক্রী লোক 

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুনঃ
21.

মুখ তুলে চাওয়া 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

মুখ তুলে চাওয়া = প্রসন্ন বা অনুকূল হওয়া ।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুনঃ
22.

তালপাতার সেপাই 

Created: 3 months ago | Updated: 6 days ago

তালপাতার সেপাই = ক্ষীণজীবী

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুনঃ
23.

হাতপাতা 

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

হাতপাতা = সাহায্য চাওয়া 

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুনঃ
24.

ননীর পুতুল

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

ননীর পুতুল = শ্রম বিমুখ

Introduction: A village primary school is an institution where the village children come to get their first lesson. Bangladesh is a land of villages. Majority of her population live in the villages. So the most of her children receive their knowledge in village primary schools. 

Description of the School: Now almost every village in Bangladesh, there is at least one primary school. Our village has also got one. It has a model primary school run and funded by the government. There are sufficient rooms for the students to sit in. The School provides five grades of education. These are Classes I, II, III, IV and V. In the class I the students learn alphabets in their mother-tongue. They learn counting. They learn more and more in the next higher classes.

Teachers: Teachers are now government employees. Almost all of them are trained. They are given a good salary.

Their relation with the students and the guardians: Positive Teacher-student relationships are very important for quality teaching and student learning. Most of the students don't know the greatest and best relationship between a teacher and student. In our school teachers are just like parents. They give their all happiness, love, attention and special care towards their Students.

Teaching and learning process: Home works are compulsory for the students. At the end of each hour, the little boys and girls repeat their lessons in chorus. Reading, Writing, Arithmetic and mother tongue are daily lessons in our school.

Importance of primary education: Primary schools are the center of developing mind and body of the children. So, the primary school teachers should think of the improvement of teaching. The parents should see that their children go to school and their lessons regularly.

Conclusion: The child of today is the citizen of tomorrow. So, the children should be given the proper primary education. Everybody should try his best to look after the village primary school.

Introduction: Gratefulness is the key to a happy life that we hold in our hands, because if we are not grateful, then no matter how much we have we will not be happy because we will always want to have something else or something more.

What is gratefulness: Gratefulness is being warmly or deeply appreciative of kindness or benefits received; Gratitude was once described as "a habit of the heart." Like love, it is a choice, and not just an emotion.

Occasions for expressing gratefulness: Gratitude can have a lasting positive impact if we work towards incorporating it into our daily lives. The expression of gratitude is a self-promoting exercise, grateful people are found to be more likely to respond with gratitude to a wider range of scenarios and recognize the beneficence on the part of others. When you think about expressing gratitude and thanks, how does it make you feel? Embarrassed? Awkward? You are not alone. For some, expressing gratitude does not come easily, even to those people who mean the most to us. Whether it's a friend, teacher, or parent, the positive impact of a little bit of gratitude can have immense for both parties.

It is often the simplest of gestures that speak volumes in showing your gratitude. We all have people in our lives who inspire us and generally just make life better by being in it; here we will look at ways to express gratitude to those who should really hear it.

Say the words! Words are powerful and the simplest, most direct, way to express gratitude to the people we may take for granted. Given proximity, a verbal expression of your appreciation in is effective - if you can't do it in person, make the phone call and brighten somebody's day.

2. Write a gratitude letter or note: Spend some time thinking about what you appreciate most about your friends, teacher, or parents and draft a letter by hand, expressing your sentiments. While recognizing your gratitude is important just writing it down is enough to make you feel warm inside - actually reading the letter out loud is worth so much more.

Maybe jumping in with a full gratitude letter is too big a first step for you to make, that's OK! Why not try a thank you note in a thoughtfully selected or handmade card? While writing thank you notes is a bit of a lost art; it takes almost no time at all but is a sincere expression of gratitude. 

3. Show gratitude through creative expression: We can't all be talented artists, but it really is the thought and effort put in that counts. Often homemade gifts mean the most, a little bit of creativity goes a long way.

4. Give a gratitude gift: When choosing a gift aimed specifically at expressing gratitude, opt for meaningful over monetary value. Gratitude in itself is a gift but giving a thoughtful, personal gift that can be kept, displayed and treasured is something really special.

5. Express your appreciation face to face with a gratitude visit: While expressing gratitude in person might be a big step for some, the gesture of going out of your way to tell someone how much you appreciate them is enough for everyone to feel the benefits. If you can't make the visit in person, send a personalized video message.

6. Ask how they are (and listen to their response!): It's easy to feel overwhelmed; the simple act of actively listening to your loved ones can be an effective way to show you value them. Put down your phone, remain attentive and let them steer the conversation.

7. Make a gratitude scrapbook: If you are thinking of how to show appreciation for a teacher, try making your own scrapbook or even better, ask your entire class to get involved, each student can add a page of gratitude then put it all together in a book. Make one for your friend or parents and fill it with photographs of special moments over the years.

Friend, teachers and parents are probably the people we're most grateful for but show least gratitude towards. Expressing gratitude is personal to you you know the person best, think about what would have the most value to them.

Impact of the virtue of a person:

1. Gratitude makes us happier. 
2. Gratitude makes us healthier.
3. Gratitude boosts our career.
4. Gratitude strengthens our emotions 
5. Gratitude develops our personality
6. Gratitude makes us more optimistic.
7. Gratitude reduces materialism. 
8. Gratitude increases spiritualism
9. Gratitude makes us less self-centered. 
10. Gratitude increases self-esteem
11. Gratitude keeps you away from the doctor 
12. Gratitude lets you live longer

Conclusion: Gratitude is no cure-all, but it is a massively underutilized tool for improving life- satisfaction and happiness. The important thing is to keep your mind focused on your feelings of gratitude, practice expressing your gratitude and in time you will develop a tendency towards a grateful life.

October 15, 2019
Mayor
Dhaka South City Corporation,
Dhaka

Subject: Prayer for take measures to redress the suffering of citizens from mosquito.

Respected sir,
I am writing this letter to inform you about the situation of Shahjahanpur which comes under your supervision. I am writing this behalf of all the people of Shahjahanpur that we are suffering from serious Mosquito problem. It is now threatening to our lives.

We have cast vote by putting our trust in the government but somewhere we are dissappointed. I request you to take a visit to us just to see our miserable condition. Please take action against our complain. We all shall be really happy about this act of kindness as it is prior responsibility of state towards its citizens.

Regards,
Mamun
On Behalf the people of Shahjahanpur

15, Green Road
Dhaka

Dear Shohag,
I have learned that you have developed bad habits like smoking. I am sorry that you have been addicted to smoking. You know that smoking is a bad habit. It does a lot of harm to us.

A single puff of cigarette smoke contains 15 billion particles of substances which are very dangerous for health. Smoking causes cancer, heart attack, and other fatal diseases. Excessive smoking may lead a person to premature death. By quitting smoking, you are protecting those you love. Smoking not only harms your health, but it hurts the health of those around you.

I would suggest you to give up smoking now. Firm determination of mind will help you in this respect. Never indulge in such dangerous habit again.

I sincerely advise you to give up the bad habit and take more interest in other stuff otherwise, it will be too late.

Sneha

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

I prefer tea to coffee. 

Created: 3 months ago | Updated: 4 days ago

Does the fly fly? 

= The fly flies.

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

The huge loss of the company was incurred for the mismanagement.

= The authority incurred the huge loss for mismanagement.

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

The birds flown have away. 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

The hen has (lay) ten eggs. 

= The hen has laid ten eggs. 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Who is knocking the door? 

= Who is knocking at the door? 

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

The kite is being flown by the boy. 

= The boy is flying the kite.

Khaled is the tallest boy in the class. 

= Khaled is taller than any other boy in the class.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Karim said to Farid, 'Will you go to the polling centre to cast your vote?' 

= Karim asked Farid if/whether he (Farid) would go to the polling centre to cast his (Farid) vote.

Change the sentences as directed.
38.

Do or die. (make it a complex sentence)

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

Do or die. 

= Unless you do, you will die.

a) Monumental Ruins are the remains of human-made architecture.

b) Children are taken aback while looking on those monumental ruines.

c) People in general feel very much interested in it because it has charms and haunting beauty.

d) The ruins are the sings of the former wealth and power of their builders. 

e) Mysterious abandonment commit ecological suicide by ecological problems.

পূর্ণরূপ লিখুন
40.

RAM

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

RAM এর পূর্ণরূপ Random Access Memory বা অস্থায়ী মেমরি।

পূর্ণরূপ লিখুন
41.

ROM

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

ROM এর পূর্ণরূপ Read Only Memory বা স্থায়ী মেমরি।

পূর্ণরূপ লিখুন
42.

WAN

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

WAN এর পূর্ণরূপ Wide Area Network.

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলাদেশের একটি কৃত্রিম উপগ্রহের নাম। বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করে। বাংলাদেশ সময় ১২ মে ২০১৮ / ১১ মে রাত ২ টা ১৪ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্পেসএক্স এর ফ্যালকন-৯ রকেটে করে উৎক্ষেপন করা হয়। 

টিভি চ্যানেলগুলো তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য স্যাটেলাইট ভাড়া করে। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট চ্যানেলের সক্ষমতা বিক্রি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। আবার দেশের টিভি চ্যানেলগুলো যদি এই স্যাটেলাইটের সক্ষমতা কেনে তবে দেশের টাকা দেশেই থাকবে। এর মাধ্যমে ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম ডিশ সার্ভিস চালু সম্ভব । সুবিধাঃ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ। এর ব্যান্ডউইথ ও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ইন্টারনেট বঞ্চিত অঞ্চল যেমন পার্বত্য ও হাওড় এলাকায় ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া সম্ভব। প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট ও ব্যাংকিং সেবা, টেলিমেডিসিন ও দূরনিয়ন্ত্রিত শিক্ষাব্যবস্থা প্রসারেও ব্যবহার করা যাবে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট । 

বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে। তখন এর মাধ্যমে দুর্গত এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখা সম্ভব হবে।

বিজ্ঞান: বিজ্ঞান হলো প্রকৃতি-সম্পর্কিত জ্ঞান, যা পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রাকৃতিক ঘটনাকে ব্যাখ্যা এবং বর্ণনা করে।

প্রযুক্তি: প্রযুক্তি আমাদের জীবনের বাস্তব সমস্যা সমাধানের জন্য বিজ্ঞানের ব্যবহারিক প্রয়োগ। মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে বিভিন্ন পণ্য, যন্ত্রপাতি ও পদ্ধতির উদ্ভাবন করে প্রযুক্তি ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কিছু পার্থক্যঃ
১. প্রাকৃতিক ঘটনাসমূহ কিভাবে ঘটে সেটার জ্ঞানই বিজ্ঞান। আর যা আমাদের দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করে তা প্রযুক্তি ।
২. প্রযুক্তি হলো বিজ্ঞানের ফল ।
৩. প্রাকৃতিক বিভিন্ন ঘটনা থেকে উৎসাহিত হয়ে মানুষ যা আবিষ্কার করে তা প্রযুক্তি
৪. বিজ্ঞান একটি মৌলিক বিষয়; কিন্তু সকল প্রযুক্তি বিজ্ঞানের উপর নির্ভর করে ।

অপটিক্যাল ফাইবার খুবই সূক্ষ্ম, স্বচ্ছ কাচতন্ত্র যার মধ্য দিয়ে আলোর প্রতিফলনের মাধ্যমে কোনো একটি প্রতিবন্ধ অথবা তথ্য এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে প্রেরিত হতে পারে। অপটিক্যাল ফাইবার-এর বহুবিধ ব্যবহারিক প্রয়োগ রয়েছে, যেমন: যোগাযোগ ব্যবস্থা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে মেডিক্যাল ইমেজিং ব্যবস্থা এবং শিল্পকারখানা ও শল্যচিকিৎসায় পথনির্দেশক হিসেবে ব্যবহারের জন্য উচ্চ ক্ষমতার লেজার থেকে উৎসারিত আলোককে অপটিক্যাল ফাইবারের মধ্য দিয়ে পাঠানো হয়।

ফেসবুক বিশ্ব সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ৪ তারিখ মার্ক জুকারবার্গ প্রতিষ্ঠা করেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকগণ বিনামূল্যে ফেসবুকে যুক্ত হতে পারেন। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ ও ছবি শেয়ার, ভিডিও শেয়ার, ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন।

টুইটারঃ টুইটার সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা ও মাইক্রোব্লগিংয়ের একটি ওয়েবসাইট। টুইটারে ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ১৪০ অক্ষরের বার্তা আদান প্রদান ও প্রকাশ করতে পারেন। এসকল তথ্যকে টুইট বলা হয়। টুইটারে একজন সদস্য অপর সদস্যকে অনুসরণ করতে পারে। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে টুইটারের যাত্রা শুরু হয়। তবে ২০০৬ সালের জুলাই মাসে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় । টুইটারের জনক হলেন জ্যাক ডোরসে, নোয়া গ্লাস, ইভঅন উইলিয়ামস ও বিজে স্টোর । 

ইন্সটাগ্রামঃ ইন্সটাগ্রাম হলো অনলাইনে ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করার একটি অনলাইন মোবাইল ফটো শেয়ারিং, ভিডিও শেয়ারিং এবং সামাজিক নেটওয়ার্কিং পরিসেবা। ইন্সটাগ্রাম এর মাধ্যমে ছবি এবং ১৫ সেকেন্ডের দৈর্ঘ্যের ভিডিও আপলোড করা যায়। ইন্সটাগ্রাম ২০১০ সালে কেভিন সিমেট্রোম প্রতিষ্ঠা করেন।

ইনস্যুলিন হলো অগ্ন্যাশয়ের প্রধান হরমোন, এক ধরনের পলিপ্যাপটাইড, যা গ্লুকোজকে রক্ত থেকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করা নিয়ন্ত্রণ করে। ইনস্যুলিন প্রথম জার্মানিতে ১৯২২ সালে ফ্রেডরিক গ্র্যাড বেন্টিং আবিষ্কার করেন এবং ১৯২৩ সালে তিনি এর জন্য নোবেল পুরস্কার পান। ইনস্যুলিন নিঃসরণকারী কোষগুলো (আইলেটস অব ল্যাঙ্গাহেন্স-এর বিটা কোষ) থেকে নিঃসৃত হয় । মূলত ডায়বেটিস মেলাইটাস ও ইনস্যুলিন ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।

ডায়াবেটিসের রোগীরা ইনস্যুলিন গ্রহণ করতে বেশ অস্বস্তি ও অনীহা বোধ করেন। অবশ্য সব সময় ডায়াবেটিসে ইনস্যুলিন নিতেই হবে, তা নয়। ইনস্যুলিন গ্রহণের নির্দিষ্ট কারণ ও নির্দেশনা আছে। টাইপ-২ ডায়াবেটিস বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জীবনাচরণ পরিবর্তন ও নানা ধরনের ওষুধেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিছু বিশেষ রোগীর বেলায় ইনস্যুলিন দরকার হয়। যেসব অবস্থায় ইনস্যুলিন নিতে হয় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো :

১. গর্ভাবস্থায় ও শিশুকে স্তন্যপান করানোর সময় সবচেয়ে নিরাপদ হচ্ছে ইনস্যুলিন। তাই গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে এবং আগে থেকে জানা ডায়াবেটিসের রোগী যদি মা হতে চান তবে সব ওষুধ বন্ধ করে দিয়ে ইনস্যুলিন দিতে হবে।
২. ডায়াবেটিসের রোগীদের যেকোনো অস্ত্রোপচারের আগে ও পরে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেবল মা শুকানোকে ত্বরান্বিত করাই নয়, নানা ধরনের জটিলতা এড়াতে এ পরিস্থিতিতে সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি ইনস্যুলিন লাগতে পারে।
৩. বিভিন্ন গুরুতর রোগ যেমন: হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা মারাত্মক কোনো সংক্রমণে (যেমন: যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ফোড়া, গ্যাংগ্রিন ইত্যাদি) দ্রুত সেরে উঠতে ইনস্যুলিনই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ। ৪. উচ্চ মাত্রায় কয়েকটি বা তিন ধরনের ওষুধ প্রায় সর্বোচ্চ মাত্রায় ব্যবহার করার পর কারও ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত
থাকলে একে ওরাল হাইপোগ্লাইসেমিক এজেন্ট ফেইলিওর বলে। এটা প্রমাণ করে তার ওষুধে আর কাজ হবে না,
কেননা তার অগ্ন্যাশয়ে যথেষ্ট ইনস্যুলিন উৎপাদন হচ্ছে না। এই ক্ষেত্রে তাকে ইনস্যুলিননির্ভর হয়ে যেতে হবে।
৫, কিডনি ও যকৃতের জটিলতা থাকলে ইনস্যুলিন ব্যবহার করতে হবে। জন্ডিস হলে সাময়িকভাবে ওষুধ বন্ধ রেখে ইনস্যুলিন দিতে হতে পারে।
৬. অনেকের প্রথমেই রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক বেশি ধরা পড়ে। রক্তে শর্করা ১৬৭ মিলিমোল বা ৩০০ গ্রাম/ডেসিলিটারের বেশি বা গড় শর্করা এইচবিএওয়ান সি ১০ শতাংশের বেশি হলে ইনস্যুলিন দিয়ে আগে কমিয়ে নিতে হবে। এ অবস্থায় ওষুধ কার্যকর নয়। বরং নানা জটিলতা ডেকে আনবে ।
৭. রক্তে শর্করা আকস্মিকভাবে অনেক বেড়ে গেলে ডায়াবেটিক কিটোএসিডোসিস ও হাইপারঅসমলার কমা নামের জীবননাশী জটিলতা হতে পারে। এ রকম আশঙ্কা বেড়ে গেলে হাসপাতালে ভর্তি করে স্যালাইনের মাধ্যমে ইনস্যুলিন দিতে হয় ৷
৮. টাইপ১ ডায়াবেটিসে ওষুধ কাজ করে না। এদের ইনস্যুলিননির্ভর হয়ে বেঁচে থাকতে হয়।

ভিটামিন 'ডি' এর অভাবে রিকেটস রোগ হয় ।
ভিটামিন 'এ' এর অভাবে রাতকানা রোগ হয় ।
আয়োডিন এর অভাবে গলগন্ড রোগ হয়।
ভিটামিন 'বি,' এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়।

ভিশন ২০২১

বাংলাদেশের রূপকার ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উন্নয়ন দর্শন ছিল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তি। যা বিনির্মাণে নিয়ামক ভূমিকায় থাকবে জনগণ। তাঁর এ স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে দেশকে ২০২১ সালে একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দেয়ার সুস্পষ্ট অঙ্গীকার নিয়ে ২০০৮ সালে ঘোষণা করা হয়েছে রূপকল্প-২০২১। ২০২১ সালে বাংলাদেশ পঞ্চাশ বছরে পা রাখবে। সুবর্ণ জয়ন্তীর এ লগ্নে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে আমরা কোন অবস্থানে দেখতে চাই, সেটাই বস্তুত ভিশন ২০২১ এর মূল কথা।  ভিশন ২০২১-এর প্রধান লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হলো নির্ধারিত সময়ে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা যেখানে চরম দারিদ্র্য সম্পূর্ণভাবে বিমোচিত হবে। সেজন্যে একগুচ্ছ সহায়ক কাজ নিশ্চিত করতে হবে। যেমনঃ গণতন্ত্র ও কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠা করা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরণ এবং জনপ্রতিনিধিত্বমূলক রাজনৈতিক অবকাঠামো বিনির্মাণ করা; রাজনৈতিক পক্ষপাত বিবর্জিত আইনের শাসন নিশ্চিত করে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা; রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন করা; দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ে তোলা; নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমঅধিকার নিশ্চিত করা; অর্থনৈতিক উন্নয়নের রূপরেখা এমনভাবে প্রণয়ন করা যাতে মৌলিক চাহিদাসমূহ পূরণের নিশ্চয়তা থাকে; জনগণ ও শ্রমশক্তির সুরক্ষার বন্দোবস্ত থাকে, দারিদ্র্য দূরীকরণের ব্যবস্থা থাকে, খাদ্য, পুষ্টি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ব্যবস্থা থাকে, ভৌত অবকাঠমো উন্নয়ন, আবাসন, পরিবেশ, পানিসম্পদের নিরাপত্তা থাকে এবং সার্বিকভাবে জনজীবন ও সম্পদের সুরক্ষা থাকে।

সংস্থাগুলোর পূর্ণনাম এবং এর সদর দপ্তর কোথায় লিখুন?
50.

PLO

Created: 3 months ago | Updated: 17 hours ago

PLO এর পূর্ণরূপ Palestine Liberation Organization এবং এর সদর দপ্তর ফিলিস্তিনের রামাল্লায় অবস্থিত । PLO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৪ সালে।

সংস্থাগুলোর পূর্ণনাম এবং এর সদর দপ্তর কোথায় লিখুন?
51.

UNESCO

Created: 3 months ago | Updated: 17 hours ago

UNESCO এর পূর্ণরূপ United Nations Educational, Scientific, and Cultural Organization এর সদর দপ্তর ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত এবং এটি ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

সংস্থাগুলোর পূর্ণনাম এবং এর সদর দপ্তর কোথায় লিখুন?
52.

MIGA

Created: 3 months ago | Updated: 15 hours ago

MIGA এর পূর্ণরূপ Multilateral Investment Guarantee Agency এবং এর সদর দপ্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডি.সি-তে অবস্থিত।

জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট জনেরা। তাঁদের আশঙ্ক সত্যি হলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ২০ শতাংশ এলাকা সমুদ্রে তপিয়ে যাবে। করলে কোটি কোটি মানুষ। খাদ্যশস্যের উৎপাদন হবে ব্যাহত, দুর্ভিক্ষ ও মহামারীর প্রকোপ বাড়বে, প্রতি হার । আপনা পরিবর্তনের ফলে বাংলদেশে যে সকল ঘটনা ঘটতে পারে তাদের মধ্যে উगा - ১, পৃষ্ঠ বৃদ্ধির কারণে প্রায় ১২০ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা প্লাবিত হবে। ২. সুন্দরবনের অনেকাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে যাবে, করে জীববৈচিত্র ও উদ্ভিদ প্রজতি ধ্বংশ হবে ।  ৩. গ্রিষ্মের সময় প্রচন্ড তাপদাহে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে খরার প্রকোপ বাড়বে। ৪. আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে ফসল উৎপাদন বিপুপভাবে ব্যাহত হবে। ৫. অতিবৃষ্টির কারণে বন্যার প্রকোপ বাড়বে। ৬. সামুদ্রিক লোনা পানি ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ভূগর্ভস্ত পানির পবণাক্ততা বাড়িয়ে দেবে। যার ফলে দেশে তীব্র খাবার পানির সংকট দেখা দেবে। ৭. জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রা বেড়ে যাবে, যার ফলে সামুদ্রিক ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের তীব্রতা ও পৌনঃপুনিকতা বাড়বে।

মুক্তিযুদ্ধ শুরুর এক মাসের মধ্যেই ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল গঠন করা হয় মুজিবনগর সরকার। ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলার (বর্তমান মুজিবনগর) ভবেরপাড়ার আম্রকাননে এই সরকার শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জাতীয় চারনেতাঃ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহাম্মেদ, মোহাম্মদ মনসুর আলী এবং আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান এর ভূমিকা অপরিসীম।

১। সৈয়দ নজরুল ইসলামঃ
১৯৭১ এর অসহযোগ আন্দোলনে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধু কারাগারে থাকায় ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।

২। তাজউদ্দীন আহমেদঃ
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রতিরক্ষা, যোগাযোগ, পরিকল্পনাবিভাগ, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, স্বাধ্য, শ্রম, সমাজকল্যাণ ও সংস্থাপন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য যেসব বিষয় কারও উপর ন্যস্ত হয়নি তার দায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের পর ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করেন। মুক্তিবাহিনীর অস্ত্র সংগ্রহ, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আর্ন্তজাতিক সমর্থন লাভের ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা অপরিসীম।

৩। মোহাম্মদ মনসুর আলীঃ
একজন সফল আইনজীবী। তিনি অর্থ, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। ১৯৪৮ সালে যশোর ক্যান্টনমেন্টে প্রশিক্ষণ নেন এবং পিএলজি ক্যাপ্টেন পদে অধিষ্ঠিত হন। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করেন

৪। আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানঃ 

১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুর্নবাসন এবং কৃষি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করে মুক্তিযুদ্ধ করেন।

বাংলার প্রাচীন জনপদ সমূহের মধ্যে রয়েছে গৌড়, বঙ্গ, পুত্র, হরিকেল, সমতট, বরেন্দ্র, তাম্রলিপ্ত, চন্দ্রদ্বীপ, উত্তরা, দক্ষিণ রাঢ়, বাংলা, দপ্তভক্তি ইত্যাদি 

হুমায়ুন আহমেদ রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস হলো আগুনের পরশমণি, দেয়াল ও শ্যামল ছায়া। চাপাইনবাবগঞ্জের লোক সংগীত হলো গম্ভীরা।

ট্রানজিট বলতে বুঝায় একটি রাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী কোন রাষ্ট্রের মধ্য দিয়ে আরেকটি রাষ্ট্রের সাথে যোগাযোগ। যেমন: বাংলাদেশের পণ্য যদি ভারতের মধ্য দিয়ে নেপালে সরবরাহ করা হয় তবে সেটা হবে ট্রানজিট বাণিজ্য।

ট্রানজিটের সুবিধাঃ
আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়াঃ আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এগিয়ে গেছে। পৃথিবীর কিছু কিছু দেশ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ এবং সেই সম্পদ ব্যবহার করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটিয়েছে। কিছু দেশ আছে যারা ভৌগলিক অবস্থানগত বিশেষ সুবিধা ভোগ করে এবং তা ব্যবহার করে তাদের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে। বাণিজ্যিক লাভঃ ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে প্রতি টনে একটি সার্ভিস চার্জ পাওয়া যায় যা দেশের জন্য একটি বাণিজ্যিক কর হিসেবে আদায়কৃত অর্থ। যার ফলে জাতীয় আয় অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।

পরিবহন খরচ হ্রাসঃ যেসকল দেশ ট্রানজিট সুবিধা গ্রহণ করে তারা তাদের পণ্য কম খরচে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পরিবহন করতে পারে। ফলে অন্যদেশ সে সকল পণ্য কমদামে ক্রয় করতে পারে।

ট্রানজিটের অসুবিধাঃ
অবকাঠামোগত ক্ষতিঃ ট্রানজিটের ফলে এক দেশ অন্য দেশের পরিবহন ব্যবস্থাগ্রহণ করে ফলে ট্রানজিট দাতা দেশের পরিবহন খাতের অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়। এছাড়াও ট্রানজিট প্রদান করার জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হয় যার জন্য বিশাল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, ১৯৯৭ বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং শান্তি বাহিনীর পক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির নেতা সন্তু লারমা প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর সামরিক জান্তাদের অদূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিষিদ্ধ এলাকায় পরিণত হয়েছিল। দুই দশক স্বাভাবিক জীবনযাত্রার চাকা বন্ধ ছিল। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পার্বত্য এলাকা তার স্বাভাবিক ছন্দ ফিরে পায়, সমসাময়িককালে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার সফল রাজনৈতিক পরিসমাপ্তি আমাদের দেশের জন্য এক বিরল অর্জন হিসেবে গণ্য হয়। চুক্তির পরে পুরো পার্বত্যাঞ্চল জুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সুষ্ঠু অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিকাশ যথেষ্ট বেগবান হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকে সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নিরাপত্তা বাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন বা ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়নসমূহ পার্বত্য এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করেছে। সরকারের আন্তরিক প্রয়াসের কারণে তিন পার্বত্য জেলার উপজাতি-অ-উপজাতিদের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। পাশাপাশি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়  দেশি-বিদেশি এনজিও কাজ করে যাচ্ছে উপজাতি জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে। এতে করে বাঙালি জনগোষ্ঠীর তুলনায় উপজাতি  জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়ন ঘটেছে অনেক বেশি ।

ব্রেক্সিট (BREXIT) চুক্তি হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের অপসারণ। এটি সংক্ষেপে বেক্সিট নামে পরিচিত। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৮টি দেশ একে অন্যের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারে এবং এক দেশ থেকে অন্য দেশে অবাধে যেতে পারে, সেখানে বসবাস বা কাজ করতে পারে। বৃটেন ১৯৭৩ সালে ইউরোপীয়ান ইকনোমিক কমিউনিটির সাথে যুক্ত হয়। ২০১৬ সালে জুনে একটি গণভোট নিয়েছিলো যুক্তরাজ্য। সেখানে ভোটাররা ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে ভোট দেন।

27 September, 2015 সালে মোট 17টি Sustainable Development Goals (SDGs), 169টি Targets এবং 304টি Indicators সহ Sustainable Development Goal of United Nations তৈরী হয়। 17টি Sustainable Development Goals (SDGs) গুলো হলো :

1No Poverty2Zero Hunger
3Good Health & Well - Being4Quality Education
5Gender Equality6Clean Water & Sanitation
7Affordable & Clean Energy8Decent works & Economic Growth
9Industry, Innovation & Infrastructure10Reduced Inequality 
11Sustainable Cities & Communities12Responsible Consumption & Production
13Climate Action14Life Below Water
15Life on Land16Peace, Justice & Interiors
17Partnerships for the Goals

১. তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যা

২. সীমান্ত সমস্যা ।

৩. অভিন্ন নদীগুলোর পানি বণ্টন সমস্যা।

৪. বিভিন্ন সময়ের চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়া।

বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা (WTO- World Trade Organization) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বিশ্বের বানিজ্য সংক্রান্ত নীতি প্রবর্তন এবং সদস্য রাষ্ট্র বা পক্ষ সমূহের মধ্যকার মতপার্থক্য দূর করতে সাহয্য করে থাকে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে অবস্থিত। ১ জানুয়ারি ১৯৯৫ সালে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মৌলিক নীতিমালা- ক. সদস্য দেশসমূহের পারস্পারিক আলোচনার ভিত্তিতে শুল্কহার নির্ধারণ। খ সমতার ভিত্তিতে সমস্যা নিরসন। গ. সীমিত আকারে সংরক্ষণ। ঘ. পক্ষপাত নিরপেক্ষ বাণিজ্যনীতি। ঙ. সংগঠনের নীতিমালার সাথে অভ্যন্তরীন নীতিমালা দেখা। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিম্নরূপ: ১. বিশ্ববাণিজ্যের প্রসার। ২. মুক্ত বাণিজ্যের প্রসার। ৩. বাণিজ্যে অ-শুল্ক বাধাসমূহ দূর করা ।

BIMSTEC (Bay of Bengal Initative for Multi-Sectoral Technical and Economic Co-operation) এটি দক্ষিণ ও দক্ষিণ এশিয়ার একটি আঞ্চলিক জোট। এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৬ জুন ১৯৯৭ সালে। এর সদস্য সংখ্যা ৭টি যথাঃ বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, নেপাল ও ভুটান (সর্বশেষ সদস্য নেপাল, ভুটান)। এর সদরদপ্তর ঢাকা। বিমসটেক-এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং বঙ্গোপসাগর উপকূলের দেশগুলোর মধ্যে প্রযুক্তি, অর্থনীতি, ব্যবসা, পর্যটন, কৃষি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, যোগাযোগসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করা ।

রোহিঙ্গারা পশ্চিম মায়ানমারের রাখাইন স্টেটের উত্তরাংশে বসবাসকারী একটি জনগোষ্ঠী। ধর্মের বিশ্বাসে এরা অধিকাংশই মুসলমান। রোহিঙ্গারা বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে নিপীড়িত জনগোষ্ঠীগুলোর একটি। মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মায়ানমারের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। মায়ানমার সরকারের মতে, রোহিঙ্গারা হল বাংলাদেশী, যারা বর্তমানে অবৈধভাবে মায়ানমারে বসবাস করছে। যদিও ইতিহাস ভিন্ন কথা বলে। ইতিহাস বলে, রোহিঙ্গারা মায়ানমারে কয়েক শতাব্দী ধরে বসবাস করে আসছে। ১৯৮২ সালে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নাগরিকত্ব হারায়। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যা যা করণীয় হতে পারে:  

১. রোহিঙ্গা জাতিকে একটি কার্যকরী পরিষদ গঠন করে, তার অধীন একতা বদ্ধ করা । 

২. সেই কার্যকরী পরিষদের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মঞ্চে রোহিঙ্গাদের শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব সৃষ্টি করা।

৩. সকল রোহিঙ্গাদের একটি ডাটাবেইস তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ ।

৪. রোহিঙ্গাদের শিক্ষা ও প্রাথমিক চাহিদাপূরণে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহে ও তার ব্যবস্থাপনায় জাতিসংঘের সাথে একযোগে কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা।

৫. জঙ্গিবাদ ও জঙ্গি সংগঠন বিরোধী কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করা ।

৬. আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আদালতে মায়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে প্রমাণসহ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ।

৭. রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে মায়ানমার যাতে বাধ্য হয়, সেজন্য প্রচলিত বৈধ পন্থায় আন্তর্জাতিক আইন মেনে সামরিক- বেসামরিক আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।

৮. আনান কমিশনের প্রতিবেদন বাস্তবায়ন করা।

 

বাংলাদেশের করণীয়ঃ
১. আর কোন রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না দেয়া। 

২. যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আছে, তাদের তালিকা তৈরী করা ও কড়া নজরদারীর ব্যবস্থা করা ।

৩. রোহিঙ্গাদের জন্য আলাদা নীতিমালা প্রণয়ন করা, যার মাধ্যমে রোহিঙ্গারা কি কি সুবিধা বাংলাদেশ সরকারের থেকে পাবে তা উল্লেখ থাকবে।

৪. যেসব রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আছে, তাদের পর্যায়ক্রমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও সংগঠনের সহায়তায় মায়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা।

৫. আন্তর্জাতিক ও স্থানীয়ভাবে মায়ানমার সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করা, যাতে মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের নাগরিক হিসেবে স্বীকার করে এবং আরকানের উত্তরাঞ্চলে স্বায়ত্বশাসন দেয় ।

৬. রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে শেখ হাসিনার ৪ প্রস্তাবের বাস্তবায়ন ।

৭. আন্তর্জাতিক জনমত গঠন করা।

বর্ণিত সংস্থাসমূহের পূর্ণরূপ লিখুনঃ
64.

NATO

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

NATO এর পূর্ণরূপঃ North Atlantic Treaty Organization. NATO ৪ এপ্রিল ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বর্ণিত সংস্থাসমূহের পূর্ণরূপ লিখুনঃ
65.

INTERPOL

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

INTERPOL এর পূর্ণরূপঃ International Criminal Police Organization. INTERPOL ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বর্ণিত সংস্থাসমূহের পূর্ণরূপ লিখুনঃ
66.

WTO

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

WTO এর পূর্ণরূপঃ World Trade Organization. WTO ১ জুন ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

শিক্ষিত ও অশিক্ষিত ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য হলো তাদের চিন্তা করার প্রক্রিয়া, মানসিকতা এবং আচরণ । শিক্ষা মানুষের জ্ঞান ও প্রজ্ঞার জন্য। একজন শিক্ষিত ব্যক্তি যৌক্তিকভাবে জীবনের প্রতিটি পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা করে। একজন অশিক্ষিত ব্যক্তি একই কাজ করতে পারে বা নাও করতে পারে।

সাধারণত আমরা শিক্ষিত বলতে বুঝি যারা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া আর ডিগ্রি পাওয়া লোক। আর যারা স্কুল কলেজে পড়েননি তাঁদের আমরা অশিক্ষিত মনে করি। অর্থাৎ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া লোক = শিক্ষিত আর নিরক্ষর মানুষ = অশিক্ষিত । তবে নিরক্ষরতা আর অজ্ঞতাকে এক করে দেখার কোনও অর্থ হয় না। নিরক্ষর মানুষ অনেক তথাকথিত ‘শিক্ষিত’র চেয়ে সব অর্থে বেশি 'জ্ঞানী' হতে পারে। নিরক্ষর মানুষ হিসেবে মহৎ হতে পারেন আবার শিক্ষিত মানুষ দাঙ্গাবাজ ও বদমাস হতে পারেন। এর উল্টোটাও ঘটতে পারে।

শিক্ষাঃ শিক্ষা মানুষের আচরণিক পরিবর্তন আনয়নের প্রক্রিয়া। শিক্ষা দ্বারা মানুষের কাঙ্খিত পরিবর্তন আনয়নের চেষ্টা করা হয়। আমাদের দেশেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতই বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের মধ্যে কাঙ্খিত পরিবর্তন আনয়নের জন্য শিক্ষার বিভিন্ন স্তরের প্রবর্তন করা হয়েছে। যেমন- প্রাথমিক শিক্ষা, মাধ্যমিক শিক্ষা, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা, স্নাতক, ভোকেশনাল, ধর্মীয় ও বয়স্ক শিক্ষা। মানুষের মধ্যে কাঙ্খিত আচরণিক পরিবর্তন আনয়নের পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনাকে শিক্ষা বলা যেতে পারে ।

শিখনঃ শিখন হচ্ছে শিক্ষার্থীর মধ্যে তার আচরণিক পরিবর্তনের প্রক্রিয়া। প্রকৃত পক্ষে শিখনের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াটি আমরা Se সরাসরি প্রত্যক্ষ করতে পারি না। ব্যক্তির আচার আচরণ থেকে শিখনের ব্যাপারটা অনুধাবন করা যায়। শিখনের জন্য দরকার ব্যক্তির শারীরিক ও স্নায়ুবিক পরিবর্তন। শিখনের সাথে ব্যক্তির দৈহিক ও সামাজিক বিকাশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে । একজন কৃষককে উপকারী পোকা চিহ্নিত করতে শেখালে, সে যদি নির্ভুলভাবে উপকারী পোকা শনাক্ত করতে পারে, তাহলে আমরা বলব সে কৃষককে যা শিখতে বলা হয়েছিল সে তা শিখেছে অর্থাৎ তার শিখন হয়েছে। শিখনের প্রধান ভূমিকা হলো মানুষের নতুন জ্ঞান লাভের সাথে সাথে পুরাতন জ্ঞানকে সংশোধন করে শক্তিশালী করা।

শিক্ষার উদ্দেশ্য ও চাহিদার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক পরিবর্তন ও প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ফলে শ্রেণিকক্ষের শিক্ষণ-শিখনেও পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে । যুগোপযোগী ও আদর্শ শিক্ষণ-শিখন কার্যক্রম নিশ্চিত করতে একজন শিক্ষা কর্মকর্তা যেসকল ভূমিকা রাখতে পারেন তা নিম্নরূপঃ

  • শিক্ষকের পেশাগত উন্নয়ন এর মাধ্যমে ।
  • শ্রেণীকক্ষে আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষাদান করতে তা শিক্ষার্থীদের মনে স্থান করে নেয়। তাই শিক্ষকের উচিত শ্রেণীকক্ষকে আনন্দঘন করে তোলা ।
  • শিক্ষার্থীদের আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তনে সহায়তা করা।
  • যেসব কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের মনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে, সেগুলোর উল্লেখযোগ্য হলো ছাত্রছাত্রী উভয়কে সমানভাবে কর্মে সম্পৃক্ত করা, উপস্থাপনায় সমান সুযোগ দিয়ে ক্ষমতায়ন বিচার করা, সমানভাবে নেতৃত্বের সুযোগ সৃষ্টি করা, তথ্যপ্রযুক্তি শ্রেণীর ও উপকরণ ব্যবহারে সমান সুযোগ সৃষ্টি করা।
  • শিক্ষা পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন হতে হবে পরিকল্পিত এবং সুচিন্তিত। শিক্ষা পরিকল্পনার মূলে রয়েছে শিক্ষানো।
  • বয়স উপযোগী আকর্ষণীয় শিল্প উপকরণ শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
  • মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের এমন সুযোগ দেয়া দরকার, যাতে শিক্ষার্থীরা অর্থের পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে এবং নতুন নতুন ও বাস্তবভিত্তিক সমস্যা সমাধানের চ্যালেঞ্জের সন্মুখীন হতে তা সমাধানের চেষ্টা করে।
  • বর্তমান শতাব্দীর নতুন প্রজন্ম প্রবেশ করেছে দ্রুত, পরিবর্তনশীল এক নতুন পৃথিবীতে। বিজ্ঞান, টেকনোলজি, রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন শিক্ষাক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রধান ভূমিকা পালন করে শিক্ষক সমাজ। কারণ যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমেই নতুন প্রজন্মকে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ কাঠামোর এ নতুন পৃথিবীর সঙ্গে খাপ খাওয়ানো সম্ভব।

প্রযুক্তি কথার অর্থ হলো টেকনোলজি। শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের কিছু সুবিধা রয়েছে এর সাথে কিছু অসুবিধাও রয়েছে। নিয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলোঃ

  • জ্ঞান বৃদ্ধি ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রযুক্তির প্রয়োজন।
  • শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সকলের জীবনকে সহজ করে তোলে। প্রযুক্তির কল্যাণে অনেক দূরে থেকেও শিক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব।
  • শিক্ষকের লেকচার সহ যাবতীয় শিক্ষা উপকরণ রেকর্ড করে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই শিক্ষা কার্যক্রম হয়েছে আরো সহজতর। 
  • বিশ্বের বিভিন্ন শিক্ষকেেদর থেকে জ্ঞানার্জন করা যায় এবং বিশ্বের বিভিন্ন লাইব্রেরী থেকে ঘরে বসেই বই পড়া যায়। 
  • অডিও ভিজুয়াল শিক্ষা প্রদান শিক্ষাদান পদ্ধতিকে করেছে আরো আকর্ষণীয় ।

 

অসুবিধাঃ

  • অধিকমাত্রায় প্রযুক্তি নির্ভরশীলতা তৈরী করে।
  • মেধার অপব্যবহার হয়।
  • শিক্ষার্থীদের নিজেদের কর্মদক্ষতা হ্রাস করে।
  • প্রশ্নফাঁস সহ নানা ধরণের ঘটনা ঘটে।

শিক্ষা ক্ষেত্রে Test এর প্রচলিত বাংলা প্রতিশব্দ অভীক্ষা। বিখ্যাত শিক্ষাবিদ ম্যারী ও জয়সি ই. লিন এর মতে "পরীক্ষা গ্রহণের জন্য যে প্রশ্নপত্র বা উপকরণ বা কৌশল ব্যবহৃত হয় তাকে অভীক্ষা বলে” ।
অভিক্ষার বৈশিষ্ট্যঃ অভীক্ষা হলো একসেট প্রশ্ন বা কার্যের নির্দেশ যা শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থাপন করা হয় এসব প্রশ্নের উত্তর শিক্ষার্থীদের স্বতন্ত্রভাবে দিতে হয় বা এসব কার্যাবলী স্বতন্ত্রভাবে সম্পাদন করতে হয়। প্রাপ্ত ফল শিক্ষার্থীদের পরস্পরের মধ্যে শিক্ষাগত পার্থক্য নিরূপণে ব্যবহার করা হয় এবং অভীক্ষার ফল সংখ্যায় প্রকাশযোগ্য হয় ।

“টেকসই উন্নয়ন" এর প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করতে গেলে আমাদের প্রথমে জানতে হবে এর লক্ষ্যমাত্রা সমূহ। টেকসই উন্নয়নের ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা হলো: দারিদ্র্য বিমোচন; খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টির উন্নয়ন ও কৃষির টেকসই উন্নয়ন; সকলের অন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা; মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতকরণ; লিঙ্গ সমতা; সুপেয় পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা; সকলের জন্য জাপানি বা বিদ্যুতের সহজলভ্য করা; স্থিতিশীল ও অংশগ্রহণমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, পূর্ণকালীন উৎপাদনমূলক কর্মসংস্থান ও কাজের পরিবেশ; স্থিতিশীল শিল্পায়ন এবং উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করা; দেশের অভ্যন্তরে ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় বৈষম্য হ্রাস, মানব বসতি ও শহরগুলোকে নিরাপদ ও স্থিতিশীল রাখা; সম্পদের দায়িত্বপূর্ণ ব্যবহার; জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ, টেকসই উন্নয়নের জন্য সাগর, মহাসাগর ও সামুদ্রিক সম্পদ সংরক্ষণ ও পরিমিত ব্যবহার নিশ্চিত করা; ভূমির টেকসই ব্যবহার, শাস্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক সমাজ, সকলের জন্য ন্যায়বিচার, সকল স্তরে কার্যকর, জবাবদিহি ও অংশগ্রহণমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য এ সব বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণ ও বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের স্থিতিশীলতা আনা
উল্লিখিত লক্ষ্যমাত্রা সমূহ দ্বারা আমরা খুব সহজেই বাংলাদেশে এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে পারি। লক্ষ্যমাত্রা সমূহ বাস্তবায়ন করার দ্বারা আমরা আরো উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে পারবো। আমাদের জীবনযাত্রার মান আরো বৃদ্ধি পাবে ।

Related Sub Categories