উল্লেখিত পংক্তিটির রচয়িতা হলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন উক্ত লাইনটি কপোতাক্ষ নদ' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
আইনের শাসন বলতে বিধিবদ্ধ আইন অনুসারে বিচার প্রক্রিয়া পরিচালনা করা বুঝায়। বিশ্বব্যাংক ১৯৯৪ সালে প্রথম সুশাসন (Good Governance) শব্দটি সকলের সামনে নিয়ে আসে। আইনের শাসন বা Rule of Law বলতে আইনের চোখে সবাই সমান এবং সবকিছুর উপরে আইনের প্রাধান্যকে বুঝায়। আইনের শাসনের অর্থ হচ্ছে ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণি, ছোট-বড় নির্বিশেষে সবাই আইনের কাছে সমান। যে কেউ আইন ভঙ্গ করলে তাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হবে এটা আইনের শাসনের বিধান। আইনের শাসন ব্যক্তির সাম্য ও স্বাধীনতার রক্ষা করা।
আইনের শাসন ও বাংলাদেশঃ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও অবকাঠামো উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কিন্তু পিছিয়ে আছে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ওয়ার্ল্ড জাস্টিস প্রজেক্টের (ডব্লিউজেপি) প্রতিবছর আইনের শাসনের উপর প্রতিবেদন প্রকাশ করে। আইনের শাসনের উপস্থিতি বিবেচনায় বিশ্বের ১০২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৩তম।
সুশাসনের বৈশিষ্ট্যঃ
০১. অংশগ্রহণ
০২. আইনের শাসন
০৩. স্বচ্ছতা
০৪. সংবেদনশীলতা
০৫. ঐক্যমত
০৬. জবাবদিহিতা
বাংলাদেশে সুশানে প্রতিষ্ঠায় সমস্যাঃ
০১. দুর্নীতি
০২. আমলাতান্ত্রিক জটিলতা
০৩. আইনের শাসনে দুর্বলতা
০৪. স্বজন প্রীতি
০৫. দুর্বল আইনি প্রক্রিয়া
০৬. সরকারের সদিচ্ছার অভাব
০৭. সমন্বয়হীন প্রশাসন ব্যবস্থা
০৮. জবাবদিহিতার অভাব ইত্যাদি ।
সুশাসনের প্রতিষ্ঠায় সরকারের করণীয়ঃ
০১. জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা
০২. সকলের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা
০৩. আইনের শাসন নিশ্চিত করা
০৪. মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
০৫. স্বচ্ছতা
০৬. তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা
০৭. দুর্নীতি দূর করা
০৮. প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা
০৯. প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা
১০. প্রচলিত আইনের আধুনিকায়ন ও যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা
১১. প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ
১২. সকলের ক্ষেত্রে সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা করা ১৩. বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ইত্যাদি।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত জরুরি। সুশাসন প্রত্যেক নাগরিকেরই কামনা। এর মাধ্যমে নাগরিকের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়। জনসচেতনতা বৃদ্ধি, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং নিয়মিত কর প্রদান করে সরকারি সেবা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখে সুশাসন নিশ্চিত করা যেতে পারে।
‘Bangladesh is a land of river'
= বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ
আমার একটি ছাতা প্রয়োজন ।
= I need an umbrella.
What is the plural for of the word “” Half?
The plural form of the word 'Half' is Halves.
What is the feminine gender of “Drone”?
The feminine gender of ‘Drone’ is Bee.
What is the verb form of the word ‘Action’?
The verb form of the word 'Action' is Act.
Put the correct preposition in the blank space: What is the time ___your watch?
What is the time by your watch?
What is the Bengali meaning of the word “Learned”?
Learned শব্দের অর্থ (জ্ঞানী/পণ্ডিত)।
১৫ দিনে করতে পারে ১৪ জন লোক
∴ ১ দিনে করে একটি কাজ জন লোকে
∴ ১০ দিনে করে একটি কাজ = ২১ জন লোকে
∴ নতুন নিয়োগ দিতে হবে ২১ - ১৪ = ৭ জন লোক ।
ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কোন ধরনের বিচার করা হয়?
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি মামলার বিচার করা হয়। উল্লেখ্য, দায়রা আদালত, মেট্রোপলিটন দায়রা আদালত, স্পেশাল কোর্ট, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এবং ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ফৌজদারি আদালতের অন্তর্ভুক্ত।
জাতির বঙ্গবন্ধু শেথ মুজিবুর রহমান কত তারিখে ঐতিহাসিক ৬ দফা ঘোষণা করেন?
ঐতিহাসিক ৬ দফার প্রবক্তা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পূর্ব বাংলার জনগণের প্রতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের চরম বৈষম্যমূলক আচরণ ও অবহেলার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম গভীর ও সুস্পষ্ট রূপ লাভ করে ৬ দফার স্বায়ত্তশাসনের দাবিনামায়। ১৯৬৬ সালের ৫ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলসমূহের এক সম্মেলনে যোগদান করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। সেখানে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা কোন সেক্টরের অধীনে ছিল?
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা ২নং সেক্টরের অধীন ছিল। উল্লেখ্য, ঢাকা, কুমিল্লা, আখাউড়া, ভৈরব, নোয়াখালী ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ। মেলাঘর, আগরতলা, ত্রিপুরা, ভারতে এই সেক্টরের সদরদপ্তর ছিলো আর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ এবং মেজর এ. টি. এম. হায়দার।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা কোথায়?
বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা অবস্থিত সৈয়দপুর, নীলফামারী (প্রতিষ্ঠা ১৮৭০ সালে)। উল্লেখ্য, রেলওয়ে ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন কারখানা দুইটি (চট্টগ্রাম এবং সৈয়দপুর)। রেলওয়ের লোকোমোটিভ কারখানা চারটি (ঢাকায় ১টি, পার্বতীপুরে ২টি এবং চট্টগ্রামে ১টি)। বাংলাদেশের বৃহত্তম রেলওয়ে জংশন পার্বতীপুর। পার্বতীপুর চার লাইনের রেলওয়ে জংশন, অন্যদিকে ঈশ্বরদী তিন লাইনের রেলওয়ে জংশন ।
সম্প্রতি বাংলাদেশের কোন জেলায় জলাবায়ু উদ্বাস্ত আশ্রয়কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে?
জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য কক্সবাজারের খুরুশকুলে প্রস্তুত করা হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ আশ্রয়ণ কেন্দ্র। ২৩ জুলাই, ২০২০ সালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখানে প্রায় ৪,৪০৯টি পরিবার স্থান পাবে।