যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না = অজ্ঞাতকুলশীল
বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন
যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয় ।
যার বিশেষ খ্যাতি আছে = বিখ্যাত ।
যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে = সর্বহারা; হৃতসর্বস্ব।
আঠারো মাসে বছর (দীর্ঘসূত্রিতা): তোমার তো আঠারো মাসে বছর, কোনো কাজই তাড়াতাড়ি করতে পার না ।
অক্কা পাওয়া (মারা যাওয়া): অনেক রোগ ভোগের পর শয়তানটা শেষ পর্যন্ত অক্কা পেয়েছে ।
আষাঢ়ে গল্প (আজগুবি গল্প): চাঁদে যাওয়ার কথাটা একসময় ছিল আষাঢ়ে গল্প ।
কেঁচে গন্ডুস (নতুন করে আরম্ভ করা): সবটাই ভুল হয়েছে, আবার কেঁচে গন্ডুস করতে হবে দেখছি ।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব (অসম্ভব বস্তু): ঐ হাড়কিপটে করবে দান, কাঁঠালের আমসত্ত্ব আর কি ।
বিভিন্ন কারকে সপ্তমী বা এ বিভক্তিঃ
কর্তৃকারক | কর্ম কারক | করণ কারক | সম্প্রদান কারক | অপাদান কারক | অধিকরণ কারক |
গাঁয়ে মানে না, আপনি মোড়ল | জিজ্ঞাসিব জনে জনে | এ সুতায় কাপড় হয় না | সৎপাত্রে কন্যা দান কর | তিলে তৈল হয় | এ বাড়িতে কেউ নেই |
It has been raining since morning.
= সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে ।
I was a football player in my boyhood.
= বাল্যকালে আমি ফুটবল খেলোয়াড় ছিলাম ।
He comes here every now and then.
= সে মাঝে মাঝে এখানে আসে।
I like bread with butter.
= আমি রুটির সাথে মাখন পছন্দ করি ।
Natore is 30 miles from Rajshahi.
= রাজশাহী থেকে নাটোর ৩০ মাইল দূরে ।
We started for Dhaka. বাক্যের অর্থঃ আমরা ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিলাম ।
He saw me having lunch. বাক্যের অর্থঃ সে আমাকে দুপুরের খাবার খেতে দেখেছিল ।
Soap is made from coconut oil. বাক্যের অর্থঃ নারকেল তেল থেকে সাবান হয় ।
নোটঃ উৎপাদন প্রক্রিয়ার পর সৃষ্ট বস্তুতে উপাদান অপরিবর্তিত থাকলে অর্থাৎ চোখে দেখে উপাদান সনাক্ত করতে পারলে ‘made’ এরপরে ‘of” বসে। কিন্তু চোখে দেখে উপাদান সনাক্ত না করতে পারলে ‘made’ এরপরে ‘from’ বসে।
It has been raining for two hours. বাক্যের অর্থঃ দুই ঘণ্টা যাবৎ বৃষ্টি হচ্ছে।
She quarreled with her mother. বাক্যের অর্থঃ সে তার মায়ের সাথে ঝগড়া করেছিল।
Hard and fast (ধরাবাঁধা): Always abide by these hard and fast rules.
Part and parcel (অপরিহার্য অংশ): Books are the part and parcel of my life.
দেয়া আছে, ক + খ + গ = ২৬০ টাকা ………………..(i)
আবার, ২ক = ৩খ = 8গ …………………(ii)
এখানে আমরা পাই, ২ক = তখ
আবার, ৪গ = ২ক
এখন, ‘খ' এবং 'গ' এর মান (i) নং সমীকরণে বসিয়ে পাই
অতএব, খ পাবে = ৮০ টাকা এবং গ পাবে = ৬০ টাকা
উত্তরঃ ‘ক’ পাবে ১২০ টাকা; ‘খ' পাবে ৮০ টাকা এবং ‘গ’ পাবে ৬০ টাকা।
প্রদত্ত রাশিমালা
[মান বসিয়ে]
মুজিবনগর সরকার কবে গঠিত হয় এবং কবে শপথ গ্রহণ করে?
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ১০ এপ্রিল তারিখে। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রী পরিষদের সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন ।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি ও তাঁর মানবিকতার জন্য প্রধানমন্ত্রী আইপিএস ইন্টারন্যাশনাল অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং ২০১৮ স্পেশাল ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ গ্রহণ করেন । মার্চ ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড'-এ ভূষিত করা হয়। নারীর ক্ষমতায়ন ও দক্ষিণ এশিয়ায় অনন্য নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে শেখ হাসিনাকে এ পদক দেওয়া হয় ।
২০১৫ সালে শেখ হাসিনা পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ বৈশ্বিক পুরস্কার চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ পুরস্কার লাভ করেন। বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দূরদর্শী পদক্ষেপ নেওয়ায় তাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয় ।
মাদার তেরেসা পদক, এমকে গান্ধী পদক, ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার (২০০৯), ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণ পদক, হেড অব স্টেট পদক, গ্লোবাল ডাইভারসিটি অ্যাওয়ার্ড (২০১১, ২০১২) ও নেতাজী স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯৭) পেয়েছেন শেখ হাসিনা ।
বাংলাদেশের বিভাগ ৮টি। এগুলোঃ ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর এবং ময়মনসিংহ ।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ৪ ধরনের বীরত্বপূর্ণ খেতাব দেয়া হয়। এগুলো হলোঃ
প্রথমঃ বীরশ্রেষ্ঠ
দ্বিতীয়ঃ বীর উত্তম
তৃতীয়ঃ বীর বিক্রম
চতুর্থঃ বীর প্রতীক
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে। আর জাতিসংঘের সদর দপ্তর নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের সদর দপ্তরের স্থপতি ছিলেন ডব্লিউ হ্যারিসন। জাতিসংঘ বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। ১৯৪৫ সালে ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। জাতিসংঘের নাম করণ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ১ জানুয়ারি, ১৯৪২ সালে । প্রতি বছর ২৪ অক্টোবর, জাতিসংঘ দিবস পালিত হয় ।