TIN এর পূর্ণরূপ কি?
TIN এর পূর্ণরূপ হলো Tax Identification Number.
লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি ছিল?
লালবাগ কেল্লার আদি নাম ছিল আওরঙ্গবাদ দূর্গ ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (ইংরেজি বিভাগ) প্রথম বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
‘অর্থ বিল' সম্পর্কিত বিধানাবলি বাংলাদেশের সংবিধানের ৮১ নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে।
NBR কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
NBR অর্থমন্ত্রণালয়ের আভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অধীনে।
IMF এর প্রথম নারী ব্যবস্থপনা পরিচালক কে?
IMF-এর প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক গীতা গোপীনাথ ।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ২৯তম অধিবেশনে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন।
১৯৪০-১৯৪২ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়নি।
মুদ্রাস্ফীতি
মুদ্রাস্ফীতি: কোন কালপরিধিতে পণ্য-সেবার মূল্য টাকার অঙ্কে বেড়ে গেলে অর্থনীতির ভাষায় তাকে মুদ্রাস্ফীতি বলা হয়। সাধারণত পণ্যদ্রব্যের দাম বেড়ে গেলে স্থানীয় মুদ্রা দিয়ে ঐ পণ্য ক্রয়ে বেশি পরিমাণ মুদ্রার প্রয়োজন কিংবা একই পরিমাণ মুদ্রা দিয়ে আগের পরিমাণ পণ্য কিনতে গেলে পরিমাণে কম পাওয়া যায় ৷ সুতরাং মুদ্রাস্ফীতির ফলে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে যায়। একই ভাবে অর্থনীতিতে পণ্যের আসল বিনিময়মূল্য কমে যায়। সাধারণত মুদ্রাস্ফীতি সূচকের মাধ্যমে হিসাব করা হয় যাকে মুদ্রাস্ফীতি সূচক বলা হয়। মুদ্রাস্ফীতি একটি অর্থনীতিতে একাধারে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। নেতিবাচক প্রভাবের মধ্যে নগদ অর্থের সুযোগ ব্যয় কমে যায় এবং মানুষ নগদ অর্থের সঞ্চয়ের বদলে তা খরচ করে ফেলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এর ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান সঞ্চয়ের অভাবে ভোগে এবং অর্থনীতিতে বিনিয়োগ কমে আসে। এছাড়াও মুদ্রাস্ফীতির ফলে গদবাধা আয়ের মানুষের জীবনযাত্রার মান নিচে নেমে আসে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সূদের প্রকৃত হার পুনরায় নিরূপণ করতে হয়। অপরদিকে ইতিবাচক প্রভাবগুলো হল পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে উৎসাহী হয় যার ফলে অর্থনীতিতে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় এবং যার মাধ্যমে নতুন উপভোক্তা তৈরি হয়।
ড্যাম্পিং
ড্যাম্পিং: ডাম্পিং হ'ল দেশ থেকে দেশীয় দামের চেয়ে কম মূল্যে পণ্য রফতানি করা হয়, প্রতিযোগীদের ভিড় করতে এবং বিদেশী বাজার দখল করতে পরিচালিত হয়। ডাম্পিং উভয়ই রফতানিকারক সংস্থার ব্যয় এবং রাজ্যের বাজেট থেকে রফতানি ভর্তুকির মাধ্যমে ব্যয় করা যায়। ডাম্পিংকে আন্তর্জাতিক বিপণনের নন-শুল্ক বাণিজ্য নীতি পদ্ধতি হিসাবেও বোঝা যায়, যা রফতানিকারক দেশে বিদ্যমান রফতানির দামকে হ্রাস করে বিদেশের বাজারে পণ্য প্রচারে জড়িত। ডাম্পিং এক ধরনের অন্যায্য প্রতিযোগিতা। এর তাৎক্ষণিক লক্ষ্যগুলি উদ্বৃত্ত তালিকা থেকে মুক্ত, বিক্রয় ও বাজারের শেয়ার বৃদ্ধি, প্রতিযোগীদের নির্মূল করা এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ জোরদার করা। তদুপরি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ডাম্পিংও চালানো যেতে পারে, যখন একটি অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশ স্বল্পোন্নত দেশগুলির সাথে বাণিজ্যে ডাম্পিং করে, এই দেশগুলিতে পণ্য উৎপাদকদের দমন করার চেষ্টা করে এবং এর মাধ্যমে তাদের উপর অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।