ণ-ত্ব বিধান: যে নিয়মে দন্ত্য ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’-তে পরিণত হয়, তাকে ণ-ত্ব বিধান বলে।
ণ-ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম দেওয়া হলো:
১. ঋ,র,ষ এরপর মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন: ঋণ,ভীষণ ,রণ,ইত্যাদি।
২. প্র, পরা, পরি, নির—এই চারটি উপসর্গের পরবর্তী দন্ত্য ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হবে। যেমন: প্রণাম, পরায়ণ, প্রমাণ, পরিণতি, নির্ণয় ইত্যাদি।
৩.যুক্তব্যঞ্জনে ট-বর্গের সঙ্গে মূর্ধন্য-ণ হয়।যেমন: ঘণ্টা,কণ্ঠ,ভণ্ড ইত্যাদি।
৪.ত, থ, দ, ধ-এর পূর্বে সংযুক্ত বর্ণে দন্ত্য ‘ন’ হয়, ‘ণ’ হয় না। যেমন: দৃষ্টান্ত,গ্রন্থ, , বৃন্ত, ক্রন্দন, বন্ধন ইত্যাদি।
৫.ঋ, র, ষ-এর পর স্বরবর্ণ, ক-বর্গ, প-বর্গ, ষ, হ অথবা ং (অনুস্বার) থাকলে তার পরবর্তী দন্ত্য ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়। যেমন: লক্ষণ, নির্বাণ, দর্পণ, গ্রহণ ইত্যাদি।
সোক সভায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজিবি, বিজ্ঞানি, দার্শনিক প্রমুখগন শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদান করেন
শোক সভায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানী, দার্শনিক প্রমুখ শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করেন।
পরপোকার মনুষত্ত্বের পরিচায়ক
পরোপকার মনুষ্যত্বের পরিচায়ক
বিদ্বান মুর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর
বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ
নীরিহ শুধুমাত্র আশির্বাদ অতিথী চেয়েছিলেন
নিরীহ অতিথি শুধু আশীর্বাদ চেয়েছিলেন।
বাজিকরের অদ্ভুদ ক্রিয়া দেখে ছাত্রগণেরা প্রফুল্লিত হইল
বাজিকরের অদ্ভুত খেলা দেখে ছাত্ররা আনন্দিত হল।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কখন এবং কেন নাইট উপাধি বর্জন করেছিলেন?
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যা কান্ডের কারনে নাইট উপাধি বর্জন করেছিলেন।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনের বৈচিত্র্যময় দিকগুলো তুলে ধরুন
নজরুল, কল্লোলযুগের কবি ছিলেন। বাংলা কবিতায় আরবি-ফারসি ব্যবহারে নজরুলের দক্ষতা ছিলো। নজরুল প্রথম বাঙালি মুসলিম চলচ্চিত্রকার। নজরুল পরিচালিত চলচ্চিত্র ধূপছায়া।১৯৩১ সালে, ধূপছায়া, প্রদর্শিত হয়। নজরুল অভিনীত চলচ্চিত্র ধ্রুব।
১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লরের ডাক দেন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি আওয়ামীলীগসহ দেশের সবকয়টি রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটিয়ে একটি জাতীয় প্লাটফর্ম হিশেবে বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ) গঠন করেন। একটি আধুনিক ও শোষণ-দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্রগঠনের লক্ষ্যে দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি নিয়ে যখন দ্রুত অগ্রসর হচ্ছিলেন, ঠিক তখন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে সামরিক বাহিনীর কযেকজন সদস্যের হাতে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হন। জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় তাকে সমাহিত করা হয়। তাই এ দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য
ভূমিকা
সংস্কৃতিকে আমরা সহজ কথায় ‘কৃষ্টি’ বা ‘কালচার’ বলতে পারি। কৃষ্টি অর্থ কর্ষণ করা বা চাষ করা।
বাংলাদেশের সংস্কৃতি
সংস্কৃতি হলো প্রবহমান জীবনের মূলধারা। প্রত্যেক দেশ ও জাতির নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে। তেমনি বাংলাদেশেরও নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে। এই সংস্কৃতির নাম লোকসংস্কৃতি।
বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতি
লোকসংস্কৃতিকে এক কথায় গ্রামবাংলার সংস্কৃতি বলা যায়। এই সংস্কৃতির সহজে পরিবর্তন হয় না। বিদেশি, পশ্চিমা ও নগর সংস্কৃতির প্রভাব এখানে খুব কমই পড়ে। যদি বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিতে পশ্চিমা উলঙ্গ সংস্কৃতি প্রবেশ করে, তাহলে সংস্কৃতির অবক্ষয় ঘটে।
সংস্কৃতি অবক্ষয় প্রতিরোধের উপায়
পশ্চিমা সংস্কৃতি, ও ভারতীয় সংস্কৃতি প্রতিরোধের ক্ষেত্রে ভালো উপায়গুলো হলো-
উপসংহার
প্রতিটি জাতির জন্য তার সংস্কৃতি, সমাজ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কৃতি হল সমাজের প্রত্যক্ষ প্রতিচ্ছবি। এই প্রতিচ্ছবিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিকশিত করতে হবে।