কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয়, তৈলাক্ত স্টেরয়েড যা কোষের ঝিল্লি বা (সেল মেমব্রেনে) পাওয়া যায় এবং যা সব প্রাণীর রক্তে পরিবাহিত হয়। এটি একটি অত্যাবশ্যক উপাদান, এই উপাদান মেমব্রেনের মধ্যদিয়ে তরল পদার্থের ভেদ্যতা সচল রাখে এবং তার তারল্য বজায় রাখে। এছাড়াও কোলেস্টেরল একটি জরুরি প্রিকার্সার মলিকিউল যা বাইল এসিড, স্টেরয়েড হরমোন এবং স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রাব্য ভিটামিনের জৈব সংশ্লেষণ ঘটায় ।

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে রক্তনালীর প্রাচীরে এক ধরণের স্তর জমে যার ফলে শিরা সরু হয়ে পড়ে। ফলে রক্ত সহজেই জমাট বাঁধে এবং রক্ত চলাচলে বাধাপ্রাপ্ত হয়, অক্সিজেন সরবরাহ ব্যাহত হয় ।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CPF) হলো মিথেন, ইথেন ও প্রোগনের বিভিন্ন ক্লোরিন এবং ফ্লোরিন প্রতিস্থাপিত জাতক ।

CPF এর প্রভাব:
১. ক্লোরোফ্লোরোকার্বন ওজোন স্তরে ফাটল সৃষ্টির প্রধান কারণ ।
২. ক্লোরোফ্লোরোকার্বন একটি অন্যতম গ্রিনহাউজ গ্যাস। যার ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
৩. জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটে।
৪. প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৫. খাদ্য শস্যের উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায় ।

যে সকল বস্তুর মধ্য দিয়ে খুব অল্প সময়ে বা অল্প বাধায় বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে তাকে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী বলে ।
যেমন: তামা, রূপা ইত্যাদি।
যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে না, তাকে বিদ্যুৎ কুপরিবাহী বলে ।
যেমন: প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি।

রক্তে ভাসমান বিভিন্ন কোষকে রক্তকণিকা বলে। রক্ত কণিকা ৩ প্রকার
যথা: লোহিত রক্তকণিকা; শ্বেত রক্তকণিকা; অণুচক্রিকা ।

ইনস্যুলিন এক ধরনের পলিপেপটাইড, যা গ্লুকোজকে রক্ত থেকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি অগ্ন্যাশয়ের প্রধান হরমোন।

ইনসুলিনের অভাবে যেসকল রোগ হতে পারে:

১. ইনসুলিনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয়।
২. ডায়াবেটিস হওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরণের চোখের অসুখ হতে পারে। যেমন: চোখে ছানি পরা। ইনসুলিনের অভাবে যেসকল রোগ হতে পারে:
৩. স্নায়ু পেশীর অসুস্থতা, প্যারালাইসিস, স্নায়ুবিক দুর্বলতা সহ বিভিন্ন রোগ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে দেখা যায় ।
৪. ডায়াবেটিস এর প্রভাবে মুখের বিভিন্ন রোগ দেখা যায় । যেমন: মাড়ির ক্ষয়, মুখে ঘা, দাঁত পড়ে যাওয়া, দাঁতের ক্ষয় ইত্যাদি।

Related Sub Categories