বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (BCSIR) || রিসিপসনিস্ট কাম অফিস সহকারী (18-03-2022) || 2022

All

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
1.

সিংহাসন

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

সিংহাসন = সিংহ+আসন

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
2.

নিস্কর

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

নিস্কর = নি:+কর

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
3.

সন্ধি

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

সন্ধি = সম্ + ধি।

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
4.

কৃষ্টি

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

কৃষ্টি = কৃষ+তি

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
5.

শিরচ্ছেদ

Created: 5 months ago | Updated: 4 days ago

শিরচ্ছেদ = শির:+ছেদ

বিপরীত শব্দ লিখুন:
6.

সৌম্য

Created: 5 months ago | Updated: 19 hours ago

সৌম্য = উগ্র ।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
7.

দুর্জন

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

দুর্জন = সজ্জন ।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
8.

উৎকর্ষ

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

উৎকর্ষ = অপকর্ষ ।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
9.

সুশীল

Created: 5 months ago | Updated: 19 hours ago

সুশীল = দুঃশীল ।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
10.

ঐক্য

Created: 5 months ago | Updated: 19 hours ago

ঐক্য = অনৈক্য, বিভেদ।

সমার্থক শব্দ লিখুন:
11.

সমুদ্র

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

সমুদ্র এর সমার্থক শব্দ হলো নদীকান্ত, রত্নাকার, পাথার, পয়োধি, উদধি, অর্ণব, জলধী, জলনিধি, পারাবার, বারিধি, রত্নাকর, সাগর, সিন্ধু।

সমার্থক শব্দ লিখুন:
12.

রাত

Created: 5 months ago | Updated: 19 hours ago

রাত এর সমার্থক শব্দ হলো শর্বরী, ত্রিযামা, যামিনী, রজনী, বিভাবরী, নিশীথিনী, নিশা ।

সমার্থক শব্দ লিখুন:
13.

অরণ্য

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

অরণ্য এর সমার্থক শব্দ হলো বিপিন, কান্তার, বিজন, গহন, অটবী, জঙ্গল, বন, কানন ।

সমার্থক শব্দ লিখুন:
14.

পৃথিবী

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

পৃথিবী এর সমার্থক শব্দ হলো  ভূ, অবনী, বসুমতি, ধরণী, ধরিত্রী, বসুন্ধরা, মেদিনী, বসুধা, মহী, উর্বী, পৃথ্বী, ভুবন, জগৎ, অদিতি, ক্ষিতি।

সমার্থক শব্দ লিখুন:
15.

সূর্য

Created: 5 months ago | Updated: 1 day ago

সূর্য এর সমার্থক শব্দ হলো আদিত্য, তপন, দিবাকর, ভাস্কর, ভানু, রবি, সবিতা, আদিত্য, অর্ক,কিরণমালী, বিভাকর, বিভাবসু, বিবস্বান।

নবান্ন উৎসব


কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে কৃষিসংশ্লিষ্ট অনেক উৎসব রয়েছে। নবান্ন উৎসব এর মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণই কৃষিজীবী । কঠিন মাটিকে তারা তাদের শ্রম ও শক্তির দ্বারা নমনীয় করে সেখানে প্রাণের জোয়ার সৃষ্টি করে । রোদ- বৃষ্টি মাথায় নিয়ে অসম্ভব খাটুনির পর খেতের সোনালি ফসল যখন তারা ঘরে তুলতে পারে তখন তাদের প্রাণেও আনন্দের বান ডেকে যায় । নবান্ন উৎসব এই আনন্দমুখর প্রাণেরই উৎসব। হেমন্তের শুরু থেকেই সারা বাংলার ঘরে ঘরে ফসল তোলার ধুম পড়ে যায়। তখন এই লোকউৎসব গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে পালিত হয়। উৎসবের দিন ভোর না হতেই ছেলেমেয়েরা ঘরের বাইরে এসে ছড়া কেটে দাঁড় কাকদের ঢেঁকিতে কোটা হয়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ির প্রবীণরা পরলৌকিক ক্রিয়া বরত। এ দিন ভোরে নতুন ধানের নতুন চাল। সম্পন্ন করেন এবং ছোট ছেলে-মেয়েরা নতুন জামা-কাপড় পরে। এরপর বাড়ির উঠোনে গর্ত করে জ্যান্ত কই মাছ ও দুধ দিয়ে একটি বাঁশ পোঁতা হয় । একে বলে ‘বীর বাঁশ’। বীর বাঁশের প্রতিটি কঞ্চিতে নতুন ধানের ছড়া বাঁধা হয়। বীর বাঁশ পোঁতার পর একটি কলার খোলে চাল মাখা কলা ও নারকেলের নাড়ু কাককে খেতে দেওয়া হয় । কাককে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত এ পর্বটির নাম 'কাকবলি' । এই অনুষ্ঠান শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ আহার করে না। ক্রমান্বয়ে এই লোক উৎসবটি সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করে। বর্তমান সময়ে নবান্ন উৎসবের ব্যাপকতা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। আমাদের উচিত বাংলা ও বাঙালির এই লোক ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখা।

Related Sub Categories