হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় || জুনিয়র অডিটর (22-07-2022) || 2022

All

চলা ও থামা - এই দুয়ের মেলবন্ধনেই জীবনের ছন্দ। এই বৈপরীত্য সৃষ্টিকে বৈচিত্র্য্য দেয়, গতিকে ছন্দবহ করে তোলে। একইভাবে কাজ এবং বিশ্রাম একে অন্যের পরিপূরক। কাজের ক্ষেত্রেও তাই আমাদের থামতে হয়, বিরামহীন কাজ। জীবনকে বিভূষিত করে। কাজ জীবনে আনে সমৃদ্ধি, আর বিশ্রাম আনে কাজের শক্তি ও প্রেরণা ।

কর্ম বা কাজই জীবন, কর্মের মধ্যেই মানুষ বেঁচে থাকে। যে ব্যক্তি জীবনে যত বেশি কাজ করতে পারে তার সফলতা ও সুখ তত বেশি। তবে এ কথা মনে রাখতে হবে যে, মানুষ শুধু কাজের খাতিরেই কাজ করে না, মানুষ কাজ করে সুখের জন্যে, শান্তির জন্যে। সুতরাং সেই সুখকে অনুভব করার জন্যে তাকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হয়। যেখানে কাজ আছে বিশ্রামকে সেখানে থাকতেই হবে। চোখের পাতা যেমন চোখেরই একটা অংশ তেমনি বিশ্রামও কাজের একটা অংশ। চোখের কাজ দেখা, কিন্তু চোখের পাতা সেই দেখার কাজ কখনো কখনো বন্ধ রেখে চোখকে অবসর দেয়। এতে চোখকে আরো বেশি কাজ করার সুযোগ দেয়া হয়। আমরা যদি কিছু সময় একটানা কাজ করি, তবে আমাদের শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং কর্মক্ষমতা লোপ পায়। তখন আমরা বিশ্রামের প্রয়োজন অনুভব করি। কিছুক্ষণ বিশ্রাম করলে আমাদের ক্লান্তি দূর হয়, মন প্রশান্ত হয় এবং আমাদের কর্মশক্তি ফিরে আসে। আমরা তখন নতুন উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে কাজে আত্মনিয়োগ করতে সক্ষম হই। এ জীবন কর্মময়। জীবনধারণ ও জীবনযাপনের জন্যে মানুষের কর্ম সম্পাদন অপরিহার্য। সেদিক থেকে বিচারে মানুষের জীবন কর্মচক্রের অনিবার্য বন্ধনে আবদ্ধ। সে বন্ধন থেকে মানুষের মুক্তি নেই। কিন্তু বিরতিহীন কর্ম সম্পাদনে মানুষের জীবন হয় দুর্বিষহ। তখন কর্মক্লান্ত মানুষের অন্তরাত্মা আর্তনাদ করে ওঠে - ‘সহেনা সহেনা আর জীবনেরে খণ্ড খণ্ড করি দণ্ডে দণ্ডে ক্ষয়। ‘সে জন্যে কর্মময় জীবনের ধূসর মরূভূমিতে ছায়াশীতল মরূদ্যানের মতো আবির্ভূত হয় বহুকাঙ্ক্ষিত অবকাশ । কর্মবিরতির অমূল্য ছাড়পত্র বহন করে সে নিয়ে আসে ছুটির নিমন্ত্রণ। এ অবসরে নতুন কর্মোদ্যমের প্রেরণা সৃষ্টি হতে থাকে দেহ ও মনে। কর্মবিরতি তাই কর্মময় জীবন ও জগতের একমাত্র চাবিকাঠি।

চোখের পাতা দৃষ্টিকে অবরূদ্ধ করে না, বরং তাকে বিশ্রাম দিয়ে অবিরত দেখার ক্লান্তি থেকে মুক্তি দিয়েছে। কাজ ও বিশ্রাম একে অপরের সঙ্গে জড়িত। একটাকে বাদ দিয়ে অন্যটাকে ভাবা যায় না। কর্ম ও বিরতির সুষম ব্যবহারেই জীবনের পরিপূর্ণ বিকাশ ।

বাক্যগুলো শুদ্ধ করুনঃ
2.

তার সৌজন্যতা ভুলতে পারব না।

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

তার সৌজন্যতা ভুলতে পারব না। 

= তার সৌজন্য ভুলতে পারব না।

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

এই সব মানুষগুলির কোন ঠিকানা নেই। 

= এই মানুষগুলির কোন ঠিকানা নেই ।

বাক্যগুলো শুদ্ধ করুনঃ
4.

গনিত খুব কঠিন

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

গনিত খুব কঠিন। 

 = গণিত খুব কঠিন ।

বাক্যগুলো শুদ্ধ করুনঃ
5.

নিরাপরাধী ব্যাক্তিকে ক্ষমা কর

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

নিরাপরাধী ব্যাক্তিকে ক্ষমা কর। 

= নিরপরাধ ব্যক্তিকে ক্ষমা কর ৷

কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করুন:
6.

আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। 

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। =  অধিকরণে ৬ষ্ঠী ।

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

নাগরিক সংকট অনুসন্ধানে রাতের গভীরে রাজা প্রবেশ করলেন। = কর্তৃকারকে শূন্য/ প্রথমা বিভক্তি ।

কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করুন:
8.

জগতে কীর্তিমান হও সাধনায়। 

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

জগতে কীর্তিমান হও সাধনায়। = করণ কারকে সপ্তমী ।

কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করুন:
9.

শুক্রবার স্কুল ছুটি 

Created: 2 months ago | Updated: 2 weeks ago

শুক্রবার স্কুল ছুটি । = অধিকরণে শূন্য/ প্রথমা বিভক্তি ।

নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলির রচয়িতা কে?
10.

একাত্তরের ডায়রি

Created: 2 months ago | Updated: 2 days ago

একাত্তরের ডায়রি = সুফিয়া কামাল ।

নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলির রচয়িতা কে?
11.

শ্যামল ছায়া

Created: 2 months ago | Updated: 2 weeks ago

শ্যামল ছায়া = হুমায়ূন আহমেদ ।

নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলির রচয়িতা কে?
12.

বন্দী শিবির থেকে

Created: 2 months ago | Updated: 6 hours ago

বন্দী শিবির থেকে = শামসুর রাহমান।

নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলির রচয়িতা কে?
13.

নেকড়ে অরণ্য

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

নেকড়ে অরণ্য = শওকত ওসমান ।

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
14.

নাবিক

Created: 2 months ago | Updated: 3 days ago

নাবিক = নৌ + ইক । 

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
15.

সঙ্গীত

Created: 2 months ago | Updated: 1 day ago

সঙ্গীত = সম্ + গীত 

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
16.

উদ্যোগ

Created: 2 months ago | Updated: 4 days ago

উদ্যোগ = উৎ + যোগ

সন্ধি বিচ্ছেদ করুন:
17.

পর্যন্ত

Created: 2 months ago | Updated: 2 days ago

পর্যন্ত = পরি + অন্ত।

Related Sub Categories