শুকনো পাতার শব্দ
শুকনো পাতার শব্দ = মর্মর
সেবা করার ইচ্ছা
সেবা করার ইচ্ছা = শুশ্রূষা
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই = অবিসংবাদিত
শুভক্ষণে জন্ম যার
শুভক্ষণে জন্ম যার = ক্ষণজন্মা
একই গুরুর শিষ্য যারা
একই গুরুর শিষ্য যারা = সতীর্থ
স্নেহাশীষ
স্নেহাশীষ - স্নেহাশিস
পিপিলিকা
পিপিলিকা - পিপীলিকা
বিভিষীকা
বিভিষীকা - বিভীষিকা
সামর্থ
সামর্থ - সামর্থ্য
জোতির্ময়
জোতির্ময় - জ্যোতির্ময়
পাখিরা আকাশে উড়ে।
পাখিরা আকাশে উড়ে
= Birds fly in the sky
সে গতকাল বাড়ি এসেছিল
সে গতকাল বাড়ি এসেছিল
= He came home yesterday
আমরা বাংলাদেশে বাস করি
আমরা বাংলাদেশে বাস করি
= We live in Bangladesh
আমি চা অপেক্ষা কফি পছন্দ করি।
আমি চা অপেক্ষা কফি পছন্দ করি
= I prefer coffee to tea
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী
আমি চা অপেক্ষা কফি পছন্দ করি
= I prefer coffee to tea
Please keep the book ___ the table.
Please keep the book on the table.
He is not capable ___ doing this.
He is not capable of doing this.
Vegetables are good ___ health.
Vegetables are good for health.
Dhaka is on ___ bank of Buriganga.
Dhaka is on the bank of Buriganga.
He is ___ university student.
He is a university.
a2i
a2i এর পূর্ণরূপঃ Access to Information
অ্যাসপায়ার টু ইনোভেশন (এটুআই) (পূর্বে "একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম" হিসেবে পরিচিত)
WWW
WWW এর পূর্ণরূপ World Wide Web.
MMS
MMS এর পূর্ণরূপ হল- Multimedia Messaging Service
SIM
SIM এর পূর্ণরূপ : Subscriber Identity Module
GIS
GIS - Geographic Information System
GPS
GPS-এর পূর্ণ নাম Global Positioning System.
VoIP
VoIP এর পূর্ণরূপ হলো Voice Over Internet Protocol
EDGE
EDGE এর পূর্ণরূপ : Enhanced Data Rates for GSM Evolution
ICT
ICT শব্দের পূর্নরূপ হচ্ছে Information and Communication Technology.
GPRS
GPRS এর পূর্ণ রূপ General Packet Radio Service.
কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিস্তার প্রথম কোন দেশে শুরু হয়?
কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিস্তার প্রথম শুরু হয় চীনের উহান শহরে
দহগ্রাম ছিটমহল কোন জেলায় অবস্থিত?
দহগ্রাম ছিটমহল লালমনিরহাট অবস্থিত
'আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থের রচয়িতা কে?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস কত তারিখ?
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি
SDG এর লক্ষ্য কয়টি?
SDG এর লক্ষ্য ১৭টি
'নীলগিরি' কোন জেলায় অবস্থিত?
নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় তেংপ্লং চুট পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এটি বাংলাদেশের সর্ব উঁচুতে অবস্থিত পর্যটন কেন্দ্র।
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এর বাড়ি কোন জেলায়?
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এর বাড়ি বরিশাল
সর্বশেষ G20 সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
সর্বশেষ G20 সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ভারত
আসন্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ কোন শহরে অনুষ্ঠিত হবে?
আসন্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেট বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ধর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে
মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা কোন সেক্টরের অধীন ছিল?
মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা ২ নং সেক্টরের অধীন ছিল
গাস্টার চেইন
এটি ভূমি পরিমাপের জন্য একটি বিশেষ ধরনের চেইন। এটির মোট দৈর্ঘ্য ৬৬ ফুট । এই ৬৬ ফুটকে ১০০ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি ভাগকে ১ লিংক বলা হয়। প্রতি ১০ লিংক পর পর চিহ্ন দেওয়া আছে। এই চিহ্নকে ‘ফুলী’ বলা হয়। এই ফুলীগুলো বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে যাতে ‘ফুলী’ দেখে কত লিংক তা সহজে বলা যায়। সে হিসাবে ১ ফুট = ১.৫১৫ লিংক হয়। মিঃ গান্টার নামের এক ব্যক্তি এই চেইন উদ্ভাবন করায় তার নাম অনুসারে এই চেইনের নামকরণ করা হয়েছে গান্টার চেইন ।
মৌজা ম্যাপ
মৌজা বলতে সাধারণত গ্রামকে বুঝানো হয়। জমির হিসাব এর ক্ষেত্রে গ্রামকে মৌজা নামে উল্লেখ করা হয়। মৌজা ম্যাপ হল কোন জমির নকশা। তথা আপনি উক্ত নকশা দেখে আপনার জমির স্থান সনাক্ত করতে পারবেন। সাধারণত জায়গা জমি সংক্রান্ত সরকারি কাজে গ্রামকে মৌজা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
খতিয়ান
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর ন প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান" বলে। খতিয়ান প্রস্তুত করা মৌজা ভিত্তিক।
সিএস জরীপ
“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৮ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপ ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের ১০ম পরিচ্ছেদে অনুসারে সিলেট ও পার্বত্য জেলা ব্যতীত সারা দেশে পরিচালিত হয়। উক্ত জরিপের মাধ্যমে জমির বিস্তারিত মৌজা নকশা (ম্যাপ) প্রস্তুত করা হয় এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপূর্বক ভূমির বাস্তব অবস্থা, আয়তন, শ্রেণী, পরিমাণ, খাজনার পরিমাণ ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়। এ জরিপ পি-৭০ সীটে কিস্তোয়ারের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
সিএস জরিপ ১৮৮৮ সালে কক্সবাজারের রামু থানা হতে আরম্ভ হয় এবং ১৯৪০ সালে দিনাজপুর জেলায় শেষ হয়। সে সময়ে সিলেট জেলা আসাম প্রদেশের অধীন থাকায় সিলেট জেলায় সিএস জরিপ হয়নি। তবে জরুরী বিবেচনায় ১৯৩৬ সালের সিলেট প্রজাস্বত্ব আইনের (Sylhet tenancy Act) আওতায় সিলেট জেলার ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে ১৯৫০ সালে আরম্ভ করা হয় এবং পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০ এর অধীনে ঐ জরিপ ১৯৬৩ সালে শেষ হয়।
সি.এস. জরিপে সময় প্রস্তুতকৃত খতিয়ানে জমিদারগঠের নাম খতিয়ানের উপরিভাগে এবং দখলকার রায়তের নাম খতিয়ানের নিচে লেখা হত। সে সময় জমিদারগণ সরকার পক্ষে জমির মালিক ছিলেন এবং রায়তগণ প্রজা হিসেবে শুধুমাত্র ভোগ দখলকার ছিলেন। প্রথম জরিপ এই জরিপ এবং প্রস্তুতকৃত নকশা ও খতিয়ান খুবই নিখুঁত ও নির্ভরযোগ্য হিসেবে এখনো গ্রহণীয়। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় পণ্য করা হয়।
পয়ন্তি
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
থিওডোলাইট
একটি ভূমির নকশা প্রস্তুতির জন্য সরজমিনে কিছু নির্দিষ্ট পয়েন্টে চিহ্নিত করে (ট্রাভার্স পয়েন্ট) ঐ সকল পয়েন্টের স্থানাংক নির্ণয়ের জন্য এক পয়েন্ট হতে অপর পয়েন্টের কৌণিক দূরত্ব পরিমাপ, পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি কাজের জন্য দূরবীণযুক্ত যে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় তাকে থিওডোলাইট যন্ত্র বলে। এর সাহায্যে প্রাপ্ত ট্টাভার্স পয়েন্টের স্থানাংক দ্বারা তৈরি নির্দিষ্ট স্কেলের পি-৭০ শীট (যার উপর নকশা আকা হয়) প্রস্তুত করা হয়। জরিপ কাজে এ যন্ত্রের কোন বিকল্প নেই।
তফসিল
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
ছুট দাগ
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
বদর
বদর হচ্ছ বর্তমান ভূমির সঙ্গে মিল রেখে পুনরায় মাপ জোখের মাধ্যমে জমি (সাবেক দাগ ) একাধিক দাগে বিভাজন অথবা একাধিক দাগের জমি এক দাগে একত্রিত করার জমি জরিপ রেকর্ডে যে পরিবর্তন সাধিত হয় সেই পরিবর্তন কর্মকান্ডকে বদর বলে ।
নামজারী
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।