কাঁচা পয়সা
কাঁচা পয়সা (নগদ উপার্জন) নাইম কাঁচা পয়সার লোভ সামলাতে পারলো না।
গো-বৈদ্য
গো-বৈদ্য (হাতুড়ে) নাইম একজন গো-বৈদ্য লোক।
তীর্থের কাক
তীর্থের কাক (প্রতিক্ষারত/অপেক্ষারত) নাইম আজও তার বান্ধবীর জন্য তীর্থের কাকের মতো এই জায়গায় এসে বসে থাকে।
বসন্তের কোকিল
বসন্তের কোকিল এর অর্থ সুসময়ের বন্ধু। টাকা থাকলে বসন্তের কোকিলের অভাব হয় না
তামার বিষ
তামার বিষ (অর্থের কু-প্রভাব) তামার বিষে নাইম ছেলেটি গোল্লায় গিয়েছে
যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই
যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই। = অবীরা
নৌ চলাচলের যোগ্য
নৌ চলাচলের যোগ্য। = নাব্য।
কর দান করে যে
কর দান করে যে। = করদ।
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই। = অবিসংবাদী।
মৃতের মতো অবস্থা যার।
মৃতের মতো অবস্থা যার। = মুমূর্ষু
নতুন ধান্যে হবে নবান্ন
নতুন ধান্যে হবে নবান্ন = করণে সপ্তমী।
সেখানে সাপের ভয় আছে
সেখানে সাপের ভয় আছে = অপাদানে ষষ্ঠী।
শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে
শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে = কর্তৃকারকে শূন্য।
সোনার খাঁচায় রাখব তোমায়
সোনার খাঁচায় রাখব তোমায় = কর্মকারকে সপ্তমী।
তারা বল খেলে
তারা বল খেলে = করণে শূন্য।
গড্ডালিকা
গড্ডালিকা = গড্ডলিকা
স্মশান
স্মশান = শ্মশান
অধিকারিনি
অধিকারিনি = অধিকারিণী
কুজ্জ্বটিকা
কুব্জটিকা = কুঞ্ঝটিকা
বিভিষিকা
বিভিষিকা = বিভীষিকা
কানাকানি
কানাকানি = কানে কানে যে কথা (ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস)
তেলেভাজা
তেলেভাজা = তেলে ভাজা (অলুক তৎপুরুষ সমাস)
মহাকীর্তি
মহাকীর্তি = মহতী যে কীর্তি (কর্মধারয় সমাস)
নরসিংহ
নরসিংহ = নর সিংহের ন্যায় (উপমিত কর্মধারয় সমাস)
সেতার
সেতার = সে/ তিন তারের সমাহার (দ্বিগু সমাস)
সুনীল অর্থনীতি বা Blue Economy অর্থনীতির এমন একটি বিষয় যেখানে একটি দেশের সামুদ্রিক পরিবেশ কিংবা সামুদ্রিক সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষন নিয়ে আলোচনা করা হয়। সুনীল অর্থনীতি বা ব্লু-ইকোনমি হচ্ছে সমুদ্রের সম্পদনির্ভর অর্থনীতি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশি ও এর তলদেশের বিভিন্ন প্রকার সম্পদকে কাজে লাগানোর অর্থনীতি। অর্থাৎ, সমুদ্র থেকে আহরণকৃত যে কোন সম্পদ দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়, তাই ব্লু-ইকোনমির বা সুনীল অর্থনীতির পর্যায়ে পড়বে। সমুদ্র পৃথিবীর অন্যতম মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ। সমুদ্র, মাছ এবং মৎস্য সম্পদের মাধ্যমে খাবার চাহিদা মেটায়, মানুষ এবং পণ্য পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও সমুদ্র নানা ধরনের প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ যেমন বালি, লবণ, কবাল্ট, গ্রাভেল এবং কপার ইত্যাদির আধার হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং তেল ও গ্যাস আহরণ ক্ষেত্র হিসেবে সমুদ্র প্রয়োজন হয়। এসব উপাদান সমষ্টিকেই বলা হয় সুনীল অর্থনীতি (Blue Economy)। সুনীল অর্থনীতির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করা, দেশের সম্পদ বৃদ্ধি করা, সামাজিক পুঁজির সৃষ্টি করা, আয় বাড়ানো এবং সর্বোপরি পরিবেশে সঞ্চয়-বিনিয়োগের মধ্যে ভারসাম্য সৃষ্টি করা