ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এর মতে মাগধী প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে।
”বৈষ্ণব” এর সংস্কৃত শব্দের অর্ধতৎসম রূপ হবে বোষ্টম ।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের স্বল্পতা থাকে, তাকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে ।
বিষ নেই যার কুলোপনা চক্কর’ বাক্যটির অর্থ অক্ষম ব্যক্তির বৃথা আস্ফালন।
বাংলা ভাষার মৌলিক উপাদান চারটিঃ
১. ধ্বনি
২. শব্দ
৩. বাক্য
৪. অর্থ
"যে গাছে ফুল ধরে, কিন্তু ফল আসে না “ এক কথায় বনস্পতি ।
’সত্য কথা বলিনি, তাই বিপদে পড়েছি’ গঠন অনুসারে এটি যৌগিক বাক্য।
আরবি, ফারসি, ইংরেজি ইত্যাদি শব্দ থেকে আগত শব্দে শ, স, ও ষ এর “ষ” ব্যবহার করা যাবে না। কারণ ষ শুধুমাত্র তৎসম শব্দেই ব্যবহারযোগ্য।
'জ্যোৎস্নারাত’ = জ্যোৎস্না শোভিত রাত। এটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।
মাতা শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় = মা + তৃচ
Hybridization’ শব্দের বাংলা পারিভাষিক শব্দ সংকরায়ণ।
মাৎস্য শব্দের অর্থ মৎস্য সম্পর্কিত (বিশেষণ পদ) এবং পুরাণবিশেষ (বিশেষ্য পদ)
এবার তোর ভরা আধার বিলিয়ে দে তুই হাতে ভরে। চিহ্নিত শব্দটির অর্থ পাত্র।
”অবিভাজ্য” শব্দের বিপরীত শব্দ ‘বিভাজ্য’
'নরক গুলজার' বাগধারাটির অর্থ প্রচুর খারাপ লোকের একত্র সমাবেশে জমাট আসর।
'আপনারে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়’ কবিতাংশটি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত -এর রচনা।
অপরাজিতা উপন্যাসের রচয়িতা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ।
Diamond cuts diamond এ কাব্যটির ভাবানুবাদ ‘রতনে রতন চিনে’
বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা ‘বড়ু চিন্ডীদাস’
কেউ ভোলেনা, কেউ ভোলে, অতীত দিনের স্মৃতি’ গানটি রচয়িতা ‘কাজী নজরুল ইসলাম’