যে পদ্ধতিতে জীবাণুর ক্রিয়ার ফলে মাটিতে অবস্থিত অ্যামোনিয়া প্রথমে নাইট্রাইট এবং পরে নাইট্রেট যৌগ পরিণত হয় তাকে নাইট্রিফিকেশন বলে ।
দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়গুলোঃ অঙ্কুরোদগম স্তর (২ থেকে ৩ দিন), চারা স্তর (৩০ থেকে ৪০ দিন), রোপন ও পূনরুদ্ধার স্তর (৭ থেকে ৮ দিন), কুঁশি স্তর (৪০ থেকে ৪২ দিন)।
প্রজনন পর্যায়ঃ কাইচ থোড়া স্তর (৫ থেকে ৭ দিন), থোড় স্তর (৮ থেকে ১০ দিন), শীষ বের হওয়া স্তর (৮ থেকে ১০ দিন), ফুল অবস্থা স্তরঃ (৪ থেকে ৫ দিন) ।
পাকা পর্যায়ঃ দুধ অবস্থা স্তর (৮ থেকে ১০ দিন), ক্ষীর অবস্থা স্তর (৮ থেকে ১০ দিন), পরিপক্ক স্তর (১০ থেকে ১২ দিন)।
গ্রিনহাউস কথাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন সুইডিস রসায়নবিদ সোভনটে আরহেনিয়াস ১৮৯৬ সালে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির মাধ্যমে পরিবর্তনশীল আবহাওয়ার প্রতিক্রিয়াকে গ্রিনহাউস ইফেক্ট বলে। গ্রিনহাউস হলো কাঁচের তৈরি ঘর যার ভেতর গাছপালা লাগানো হয়। শীতপ্রধান দেশে তীব্র ঠাণ্ডার হাত থেকে গাছপালাকে রক্ষার জন্য গ্রিনহাউস তৈরি করা হয়। গ্রিনহাউস ইফেক্ট বলতে মূলত তাপ আটকে রেখে পৃথিবীর সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বুঝায় । এর ফলে উত্তাপ অনেক বেড়ে যাবে যাতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে।
গাছের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য যথেষ্ঠ পরিমাণ খাদ্য উপাদান একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে সরবরাহ করা মাটির সহজাত অভ্যাস। একেই মাটির উর্বরতা বলে। আর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাটির শস্য উৎপাদন ক্ষমতাকে মাটির উৎপাদনশীলতা বলে ।
মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির উপায়সমূহঃ ভূমিক্ষয় রোধ, সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগ, জৈব পদার্থ ব্যবহার, উপযুক্ত শস্য বিন্যাস অনুসরণ, ডাল জাতীয় ফসলের চাষ, জমিকে বিশ্রাম দেয়া, মাটির অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব নিয়ন্ত্রণ, চাষাবাদ পদ্ধতির উন্নয়ন, সুষ্ঠু পানি সেচ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থা, ক্ষতিকারক রোগবালাই ও পোকামাকড় দমন ইত্যাদি।