মুক্তিযুদ্ধে নারী
প্রযুক্তি ও সাহিত্য
সুবর্ণ জয়ন্তীর পথে বাংলাদেশ
সুবর্ণ জয়ন্তীর পথে বাংলাদেশ
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল একটি ভূখণ্ডের, যার নাম বাংলাদেশ। সবুজের জমিনে রক্তিম সূর্যখচিত মানচিত্রের এ দেশটির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করছি আমরা। বিজয় অর্জনের পর ৫০ বছরের পথচলায় দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। একাত্তরে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি স্বতন্ত্র দেশ পেয়েছি, আর তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গড়ে তুলতে চলেছি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর 'তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ আখ্যা দিয়ে যারা অপমান-অপদস্থ করেছিল, সেই তাদের কণ্ঠেই এখন বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা। দারিদ্র্য আর দুর্যোগের বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের পথে। অনেকের জন্য রোলমডেল। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ আর্থ-সামাজিক প্রতিটি সূচকে এগিয়েছে বাংলাদেশ।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ এই দিনে বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিয়েছিল একটি ভূখণ্ড, যার নাম বাংলাদেশ। সবুজ জমিনে রক্তিম সূর্যখচিত মানচিত্রের এই দেশটির স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর এ দিনটি বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর বছরও। এবার তাই উদযাপনেরও যোগ হয়েছে ভিন্ন মাত্রা। এর সাথে আর একটি নতুন পালক যোগ হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ।
মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ, জলবায়ু ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা যোগ্যতা নির্ধারণের তিনটি সূচকের ২০১৮ ও ২০২১ সালের মূল্যায়নে মান অর্জন করায় এলডিসি থেকে উত্তরণের সুপারিশ পায় বাংলাদেশ। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) সম্প্রতি এ সুপারিশ করেছে। বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের সুপারিশ করার এই ঘটনাকে বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা 'ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে। বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও ভিয়েতনামের উন্নয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের মিল আছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও ভিয়েতনামের উন্নয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের যে তুলনা দেওয়া হয়েছে, তার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এই দেশগুলোও রপ্তানিভিত্তিক উন্নয়নের পথে হেঁটে আজ এত দূর গিয়েছে। আধুনিক ইতিহাসে দেখা গেছে, রপ্তানিমুখী উন্নয়নের বদৌলতে অতি নিম্ন আয়ের দেশও মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হতে পারে। বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার সফল অর্থনীতি হিসেবেও আখ্যা দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে 'তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ আখ্যা দেয়া হয়েছিল। স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে দারিদ্র্য আর দুর্যোগের বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের পথে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সূচকে এগিয়েছে বাংলাদেশ। এ প্রাপ্তি নিয়েই জাতি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছে।
দেশে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৪৭ শতাংশ, এখন তা মাত্র ৬.২ শতাংশ। এ হার আরও কমানোর জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি-উভয় সূচকের স্থিতিশীলতার বিচারেও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম। এছাড়া রপ্তানি খাতে বিশাল রূপান্তর ঘটেছে। ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল মাত্র ৩৮৩ মিলিয়ন ডলার। মূলত পাকিস্তান আমলে গড়ে ওঠা রপ্তানি নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় স্বাধীনতার পরপর রপ্তানি কমে গিয়েছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি ৮১ গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১.২ বিলিয়ন ডলার। একই সঙ্গে বেড়েছে রপ্তানি পণ্যের সংখ্যাও স্বাধীনতার পর রপ্তানি আয়ের সত্তর ভাগ ছিল পাটের দখলে। বর্তমানে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশই তৈরি পোশাক খাতের দখলে। তৈরি পোশাকে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ৪০ লাখের বেশি শ্রমজীবী এ খাতের পেশায় নিয়োজিত রয়েছে- যার আশি ভাগই নারী শ্রমিক। ব্যবসা-বাণিজ্যের এ চিত্র বাংলাদেশের অর্থনীতির সক্ষমতা নির্ণয়ে একটি অকাট্য প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপিত হতে পারে। সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলাদেশে আমদানি ব্যয়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেশি হবে।
দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার স্বার্থে আমাদের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে দিতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগে সবার জন্য সমান হতে হবে। পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সবার জন্য সমান ও যথাযথ আইনের প্রয়োগে সব অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা দূর হবে। সব ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অর্থপাচার রোধ করতে হবে। ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি। ধনী-গরিবের বৈষম্য কমাতে অর্থনৈতিক সমতা প্রতিষ্ঠার পরে এগিয়ে যেতে হবে। বৈষম্য কমাতে অর্থনৈতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করাও অপরিহার্য। মত প্রকাশের স্বাধীনতার পাশাপাশি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও নিশ্চিত করা চাই। শিক্ষাসহ সব ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ ঘটাতে হলে। মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, মূল্যবোধ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবার আগে তরুণদেরই যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করে। যেতে হবে। পরিকল্পিত উন্নয়নের ধারা আরও বেগবান হোক, সবাই এর সুফল পাক, সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ এগিয়ে যাক- মানুষ এটাই চায়।
দারিদ্রা জীবনকে করে মহিমান্বিত। দারিদ্র্য মানুষকে স্পষ্টভাষী করে, ফলে সে নির্মম বাণী প্রকাশের প্রেরণা পায়, নিজের মাহি আনাতে সাহস পায়। কিন্তু দারিদ্র্যের অভিশাপে জীবনের অনেক স্বপ্ন অপূর্ণ থাকে এবং সৌন্দর্য-আনন্দ বিনষ্ট হয়।
দশচিড়া, টেপরা,
শিবালয়,মানিকগঞ্জ-১৮৫০
প্রিয় প্রণয়,
আমার অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিও। আশা করি ভালো আছো। গত ২৪.০২.২০২১ তারিখে তোমার একটি চিঠি পেয়েছি। চিঠিতে তুমি আমার সম্প্রতি পাঠ করা মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক একটি উপন্যাস সম্পর্কে জানতে চেয়েছো। সম্প্রতি আমি আল মাহমুদ রচিত উপমহাদেশ' বইটি পড়েছি।
'উপমহাদেশ" প্রথম পুরুষের বয়ানে রচিত। এর প্রধান চরিত্র তথা সমগ্র কাহিনী বয়ানকারী নায়ক ঢাকার পাকিস্তান আর্টস কাউন্সিলের লাইব্রেরিয়ান সৈয়দ হাদী মীর। তিনি একজন বেশ পরিচিত কবিও, বয়স পঁয়ত্রিশের দিকে। ঢাকায় ২৫ মার্চের ঘটনার পর এক পর্যায়ে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তার নিজের বাড়ির দিকে রওনা হয়ে নারায়ণপুর বাজারে এসে অবস্থান করতে থাকেন। তার আসার দু'দিন আগে তার স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রী হামিদা তার ছোটভাইকে নিয়ে ঢাকা থেকে দেশের বাড়ির দিকে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু তার কোনো সন্ধান হাদী মীর পাচ্ছিলেন না। ইতিমধ্যে আগরতলায় অবস্থানরত পার্বত্য চট্টগ্রামের ডিসি, প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা তার ভগ্নিপতি হোসেন তৌফিক ইমাম ও বোনের কাছে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের মাধ্যমে চিঠি দেন। চিঠিতে নিজের বর্তমান অবস্থান জানালে ভগ্নিপতি ও বোন তাকে আগরতলা যাওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধা আনিসকে পাঠান। নারায়ণপুর থেকে নৌকাযোগে তারা ভারত সীমান্তের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার সময় ঘটে প্রথম নাটকীয় ঘটনা। নৌকায় ত্রিশজনের বেশী যাত্রী নেয়া সম্ভব নয়। এই রোমাঞ্চকর ঘটনা নিয়ে উপন্যাসের কাহিনী সামনের দিকে এগুতে থাকে।
আজকের মতো আর না। তোমার আব্বু এবং আম্মুকে আমার সালাম দিও ও ভাই-বোনকে দিও আমার অফুরন্ত আদর।
ইতি
মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম
প্রেরক, নাম: মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম | প্রাপক, নাম: প্রণয় তির্কী
|
২৪-০২-২০২১
সুধী,
আগামী ২৬ মার্চ ২০২১, শুক্রবার আমাদের মহান 'স্বাধীনতার সুবর্ণ-জয়ন্তী' অনুষ্ঠান উপলক্ষে রাজবাড়ী সরকারি কলেজের উদ্যোগে কলেজ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করবেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। অধ্যক্ষ মহোদয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য উক্ত অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও শিল্পীগণ অংশগ্রহণ করবেন।
অনুষ্ঠানে সবান্ধব উপস্থিত থাকার জন্যে আপনাকে সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
অনুষ্ঠানসূচিঃ
সকাল ৮ টায় উদ্বোধন
সকাল ৮.১৫ টায় পতাকা উত্তোলন, মশাল প্রজ্জ্বলন ও কুচকাওয়াজ ।
সকাল ৯ টায় শপথ গ্রহণ।
সকাল ৯.১৫ টায় প্রতিযোগিতা শুরু।
বিকাল ৩ টায় পুরস্কার বিতরণ।
নিবেদক 'প্রণয়'
আহ্বায়ক
স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন কমিটি
মনসুর হোসাইন ডিগ্রী কলেজ, নন্দীগ্রাম
নন্দীগ্রাম, বগুড়া
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১
অধিকাংশ মানুষই যা খায় তা থেকে যথেষ্ট পুষ্টি পায় না। অনেক শিশুই অন্ধ হয়ে যায়। কারণ তারা প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না। ডায়রিয়া একটি খুবই সাধারণ ব্যাধি। এজন্য অনেক মানুষই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়।
বাংলা ভাষায় শব্দ গঠনের দুটি নিয়ম উদাহরণসহ উল্লেখ করুন।
বাংলা ভাষায় শব্দ গঠনের কিছু নিয়মঃ
১. সন্ধির মাধ্যমে। যেমনঃ বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয়; আশা + অতীত = আশাতীত ইত্যাদি ।
২. শব্দের শুরুতে উপসর্গ যোগ করে। যেমনঃ বি + কল = বিকল; সু + ফল = সুফল ইত্যাদি ।
৩. শব্দের শেষে প্রত্যয় যোগ করে। যেমনঃ কৃৎ প্রত্যয়- √গম্ + অন = গমন; খেল্ + অনা = খেলনা ইত্যাদি।
৪. পদ পরিবর্তন। যেমনঃ বাদল > বাদলা; ঈশ্বর > ঐশ্বরিক ইত্যাদি।
৫. সমাসের মাধ্যমে। যেমনঃ মা ও বাবা = মা-বাবা; বিদ্যার আলয় = বিদ্যালয় ইত্যাদি।
বাংলা ভাষায় সন্ধি ও সমাসের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করুন।
বাংলা ভাষায় সন্ধির প্রয়োজনীয়তাঃ 'ধ্বনি' পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সন্ধি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। নতুন শব্দ গঠনের জন্য সন্ধির প্রয়োজন রয়েছে। শব্দের আকার ছোটো করতেও সন্ধির প্রয়োজন পড়ে। সন্ধির ফলে ভাষা সাবলীল ও শ্রুতিমধুর হয়। উচ্চারণ সহজ করার জন্য সন্ধির প্রয়োজন রয়েছে। সর্বোপরি ভাষার উচ্চারণের সৌকর্য ও শ্রুতিমাধুর্য বৃদ্ধি, ভাষাকে প্রাঞ্জল ও সংক্ষিপ্ত করার জন্য সন্ধির প্রয়োজন অপরিসীম।
বাংলা ভাষায় সমাসের প্রয়োজনীয়তাঃ শব্দ গঠনের অন্যতম উপায় 'সমাস'। বাক্যে শব্দের ব্যবহার সংক্ষেপ করার উদ্দেশ্যে সমাসের সৃষ্টি। সমাস দ্বারা দুই বা ততোধিক পদকে একপদ করলেই তা সমাসগঠিত শব্দ হবে না। যেসব পদ নিয়ে সমাস তৈরি হয় তাদের মধ্যে অর্থের মিল এবং পদগুলোর পরস্পরের মধ্যে সম্বন্ধ থাকতে হয়, যাতে করে পদগুলোর দ্বারা একটি বিশিষ্ট অর্থ প্রকাশ পায় ।
আবশ্যক ব্যায়ে কার্পণ্যতা অনুচিৎ।
আবশ্যক ব্যায়ে কার্পণ্যতা অনুচিৎ।
= আবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।
অংক করতে ভুল করিও না।
অংক করতে ভুল করিও না।
= অঙ্ক করতে ভুল করো না।
আমাদের পাচকী চলিয়া গেছে।
আমাদের পাচকী চলিয়া গেছে।
= আমাদের পাচক চলে গেছে।
এ জগতে হায় সে বেশী চাহে আছে যাহার ভুরিভুড়ি।
এ জগতে হায় সে বেশী চাহে আছে যাহার ভুরিভুড়ি।
= এ জগতে হায়, সে বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুড়ি।
দেশবাসীকে স্বাক্ষর করা দরকার।
দেশবাসীকে স্বাক্ষর করা দরকার।
= দেশবাসীকে সাক্ষর করা দরকার।
Victory day of Bangladesh
[Hints: Introduction Historical background of Bangladesh movement - Genocide and atrocities - Resistance by Mukti Bahini - Surrender of Pakistan army - Conclusion]
Victory day of Bangladesh
Introduction: In political science, (a) population, (b) territory, (e) government, and (d) sovereignty are widely accepted and generally known as the elements of a State. According to the Montevideo Convention of 1933, a State also needs to have capacity to enter into relations with other States. Bangladesh, the then East Pakistan, in 1971, had her own population of 75 million having allegiance to the leader Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and a land area of 147,610 km (56.993 sq mi). This area of land was vested on the eastern provisional-State for independent administration after the 1947 partition between India and Pakistan. In exercise of its right to self. determination, the first (provisional) government of Bangladesh was formed by the elected representatives of Bangladesh on the 10th April 1971, and the formal swearing was held on the 17th April 1971, at Mujibnagar. Thus, a de facto government turned into a de jure one with the force of the Proclamation of Independence which served as an interim constitution for the country. Till the Constitution was formally drafted and adopted, this government administered the country having functional executive and legislative wings both during and after liberation war. The Proclamation of Independence was given retrospective effect from the 26th of March, 1971.
Historical background of Bangladesh movement: In 1947, India was partitioned by the British, creating the 'Dominion of Pakistan', which was two separate regions to the north-west and northeast of India. The new dominion was governed from West Pakistan, which led to frictions between the two regions. In the 1970 general elections, the Bangla-based Awami League won an overall majority, but the West Pakistani regime was reluctant to hand over power. On March 25th 1971, Pakistani troops were used to quell the growing unrest. This marked the start of the War of Independence, also known as the War of Liberation. During the War of Liberation, Mukti Bahini, a guerrilla resistance movement consisting of the Bangladeshi military, paramilitary forces and civilians was created. In November 1971, India entered the war, supporting East Pakistan. This led to victory for East Pakistan on December 16th 1971 with the Pakistan army's surrender to the Mukti Bahini at the Race Course Maidan (now Suhrawardy Udyan) in Dhaka.
Genocide and atrocities: The genocide in Bangladesh began on 26 March 1971 with the launch of Operation Searchlight, as West Pakistan (now Pakistan) began a military crackdown on the Eastern wing (now Bangladesh) of the nation to suppress Bengali calls for self-determination. During the nine-month-long Bangladesh War for Liberation, members of the Pakistani military killed between 200,000 and 3,000,000 people and raped between 200,000 and 400,000 Bengali women, according to Bangladeshi and Indian sources, in a systematic campaign of genocidal rape. As a result of the conflict, a further eight to ten million people, mostly Hindus, fled the country to seek refuge in neighbouring India. It is estimated that up to 30 million civilians were internally displaced out of 70 million. During the war, there was also ethnic violence between Bengalis and Urdu-speaking Biharis. Biharis faced reprisals from Bengali mobs and militias and from 1,000 to 150,000 were killed.
Resistance by Mukti Bahini: Mukti Bahini appellation of the forces of the war of liberation. The immediate precursor of the Mukti Bahini was Mukti Fauj, which was preceded denominationally by the Sangram Parishads formed in the cities and villages by the student and youth leaderships in early March 1971. When and how the Mukti Fauj was created is not clear nor is the later adoption of the name Mukti Bahini. It is, however, certain that the names originated from the people who joined the liberation struggle. The Mukti Bahini obtained strength from the two main streams of fighting elements: members of armed forces of erstwhile East Pakistan and members of the urban and rura sangram parishads. On 12 April 1971 Colonel (later General) M.A.G. Osmany assumed the command of armed forces at Teliapara (Sylhet) headquarters. Osmany was made the commander-in chief of Bangladesh Armed Forces on 17 April 1971. Serious initiative for organizing the Bangladesh liberation army was taken between 11 and 17 July. In a meeting of the sector commanders in Calcutta four important resolutions were taken in consideration of strategic aspects of the war, existing problems and future course of resistance.
Surrender of Pakistan army: The liberation forces started carrying out massive raids into enem fronts from October 1971. After the signing of the Indo-Soviet Treaty in August 1971, India began to demonstrate more interest in the Bangladesh war. And finally, India entered the war o December 1971. In fact, the Indian soldiers were already participating in the war in different guises since November when the freedom fighters had launched the Belonia battle. Because of the g morphology of Bangladesh, the war could not be won too swiftly. Even then, Dhaka was liberated in a matter of two weeks, the previous successes of the freedom fighters during the preceding few months having been a major contributing factor. On 16 December 1971, commander of the 14 division of Pakistan army Major General Jamshed surrendered to Indian General Nagra near Mirpur bridge in Dhaka. At 10.40 am, the Indian allied force and Kader Siddiqui entered Dhaka city. That signaled the end of 9-month long War of Liberation of Bangladesh. Stray battles were still waged at various places of the country. The Commander of Eastern Command of the Pakistan Army Lt General Ameer Abdullah Khan Niazi surrendered to the commander of the joint Indo-Bangladesh force and the chief of Indian eastern command Lt. General Jagjit Singh Aurora. The Bangladesh Forces were represented at the ceremony by Group Captain AK Khondakar.
Conclusion: Today marks 50 years of Bangladesh as an independent country. Today, we feel proud as a nation for how far we have come in only a little less than half a century since independence. But not only is today a moment of elation for us all, it is also one of grief and mourning. The massacre that the barbarous Pakistani military junta embarked upon in March 25, 1971 has left permanent scars on our collective conscience.
Peasants of Bangladesh
[Hints: Introduction-Methods of farming in Bangladesh-Condition and nature of our farmers-Challenges faced by the farmers-Conclusion]
24.02.2021
To
Manager
XYZ Bank Ltd.
EPZ Branch, Savar, Dhaka
Subject: Complaint about the services provided by your bank.
Dear Sir,
We due respect I want to draw your attention to the fact that I have opened a savings account with your bank three months ago. While opening the account, I have mentioned that I want a cheque book also. I received the ATM card, password for Internet banking within 15 days. But, cheque book was not sent. After 20 days, I went to the EPZ Branch, where the bank official asked me write an application requesting for issue a cheque book. I completed the process. But, one month has passed and I am yet to receive the cheque book. It is not possible to make all the payments through cash. It is also very tedious for me go to ATM to withdraw the huge amount of money. I am a working woman and have other responsibilities too. I do not have time to come to bank only to file a complaint or fill the application for cheque book. It has been a long time. It is really very disappointing that bank is taking so much time for issue of cheque book. I request you to look into the matter and have the cheque book issued soon.
Saving account number: XXXXXXXXXX
postal address: EPZ, Savar-1344
Thanks,
(Pronay Tirki)
Signature of the applicant
My Dear Aleya,
I have received your letter and am glad to learn that you are well. Today I want to share with you some hygiene rules that you need to maintain during COVID-19 Pandemic. Some hygiene rules are as follows:
I hope you will always maintain these above mentioned rules. No more today. convey my best x regerds to your husband and son.
Your loving brother
Md. Shahidul Islam
FROM Md. Mohidul Islam Dashchira, Tepra Manikgonj | To Mrs. Aleya |
As the lion was aged and too weak, the lion was not able to hunt for his food.
The lion pretended to be ill and lay in wait for animals. He then seized them and ate.
Many animals were entangled of lion's trap and thus got perished.
The fox did not enter the cave as it had seen through the lion's trick.
Never go for helping a risky person.
Advise the students to follow hygiene rules. (Change the Voice)
Advise the students to follow hygiene rules. (Change the Voice)
= Students are advised to follow hygiene rules.
বাক্যের অর্থঃ ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হয়।
When the dog found me, it acted crazy. (Make it Simple)
When the dog found me, it acted crazy. (Make it Simple)
= The dog acted crazy finding me.
বাক্যের অর্থঃ আমাকে দেখে কুকুরটি ক্ষিপ্ত হয়েছিল।
What an exciting match it was. (Make it Assertive)
What an exciting match it was. (Make it Assertive).
= It was a very exciting match.
বাক্যের অর্থঃ কত চমৎকার ম্যাচ ছিল এটা।
As soon as I reached home, it rained heavily. (Make it Negative)
As soon as I reached home, it rained heavily. (Make it Negative).
= No sooner had I reached home than it rained heavily.
বাক্যের অর্থঃ আমি বাড়িতে পৌঁছাতে না পৌঁছাতেই ভারী বর্ষণ হতে লাগলো ।
I am sure it is a mistake. (Make Compound)
I am sure it is a mistake. (Make Compound)
= It is a mistake and I am sure of it.
বাক্যের অর্থঃ আমি নিশ্চিত যে এটা একটি ভুল ।
Fayor's is one of the most expensive restaurants. (Make it Positive)
Fayor's is one of the most expensive restaurants. (Make it Positive)
= Very few restaurants are as expensive as Fayot's.
বাক্যের অর্থঃ Fayot's ব্যয়বহুল রোস্তোরা গুলোর একটি ভুল।
Muster strong
Muster strong (দলে দলে একত্র হওয়া) = When people heard about the Hanjala's visit to the town, the mustered strong to greet him.
Nip in the bud
Nip in the bud ( অঙ্কুরে বিনষ্ট হওয়া) = The young boy has gone astray because he was nipped in the bud.
Pros and cons
Pros and cons ( খুঁটিনাটি, সুবিধা-অসুবিধা) = I know the pros and cons of the deal.
In view of
In view of ( দৃষ্টিগোচর অবস্থায়; এতদৃষ্ট; তজ্জন্য) = Yamin was excused in view of his age.
In reference to
In reference to ( বিষয়ে; সম্বন্ধে ) = War can only be explained in reference to complex social factors.
Sine dic
Sine dic (অনির্দিষ্টকালের জন্য ) = The case was adjourned since die.
Fish out of water
Fish out of water ( অস্বস্তিকর বা বিব্রতকর পরিস্থিতি) = When Hanjala came to the new town, he felt like a fish out of water.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনের নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ।
বাংলাদেশের সংবিধানের বর্ণিত মৌলিক অধিকার সমূহের (২৭-৪৪ পর্যন্ত) যেকোন একটি লংঘিত হলে সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে তার জন্য মামলা করার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৭নং অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান আছে।
১৯৭১ সালের ৩ মার্চ আ.স.ম আবদুর রব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে 'জাতির জনক' উপাধি দেন। উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে তোফায়েল আহমদ শেখ মুজিবুর রহমানকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি দেন।
১০ এপ্রিল ১৯৭১ (যেদিন স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করা: হয়, সেদিন থেকে স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।
মুক্তিযুদ্ধের সময় 'মুজিবনগর' ৮নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল ।
কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর মাতারবাড়িতে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর রয়েছে।
পদ্মা সেতুর পাইল বা মাটির গভীরে বসানো ভিত্তি এখন পর্যন্ত (২০২১) বিশ্বের গভীরতম । সর্বোচ্চ ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত গেছে পদ্মা সেতুর অবকাঠামো।
পদ্মা সেতুর শেষ স্প্যানটি (মোট ৪১তম) বসানো ১০ ডিসেম্বর ২০২০ সালে ১২ এবং ১৩নং জুটিতে। উল্লেখ্য, পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি বসানো হয় ৩০ সেপ্টেম্ব ২০১৭ সালে ৩৭ এবং ৩৮নং খুঁটিতে।
বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে ২০১০ সালে পাটের জীবন রহস্য উন্মোচিত হয়।
বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয়।
পাট থেকে তৈরি জুটন আবিস্কার করেন ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।
NIPSOM
NIPSOM এর পূর্ণরূপ National Institute of Preventive and Social Medicine (জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান)।
BINA
BINA এর পূর্ণরূপ Bangladesh Institute of Nuclear Agriculture (বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা কেন্দ্র)।
REB
REB এর পূর্ণরূপ Rural Electrification Board (বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড)।
জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্মেলন বা United Nations Conference on Environment and Development (UNCED) যা বিশ্বব্যাপী ধরিত্রী সম্মেলন নামে পরিচিত। ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪৪তম অধিবেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৯২ সালের ৩ থেকে ১৪ জুন ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও শহরে জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন এর প্রথম সম্মেলন হয়। জাতিসংঘের ইতিহাসে ধরিত্রী সম্মেলন ছিল অংশগ্রহণের দিক থেকে সবচেয়ে ব্যাপক ভিত্তিক সম্মেলন। উক্ত সম্মেলনে ১৭২টি দেশ অংশগ্রহণ করে। আর ধরিত্রী দিবস ২২ এপ্রিল আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি পালন করা হয়।
এদেশের লাখ লাখ নাগরিক নানা সময়ে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, দাবদাহ ও খরার মতো মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের অনেক অংশ ডুবে যাবে।
পৃথিবীকে বাসযোগ্য রাখার লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট হুমকিসমূহ নিরসনে প্রথম করণীয় উপায় হলোঃ ম্যানগ্রোভের সংরক্ষণ। বাংলাদেশ উপকূলীয় অঞ্চলে ম্যানগ্রোভের সংরক্ষণের পাশাপাশি পুনরায় বৃক্ষ রোপণ করতে পারে, যেটি পরিবেশকে কার্বনমুক্ত করার পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড়ের বিরুদ্ধে একটি প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবেও কাজ করবে। ম্যানগ্রোভ ক্রমবর্ধমান জীববৈচিত্র্য, মাছের আবাসস্থল ও ইকোট্যুরিজম সুবিধাসহ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে। কিন্তু এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল, কারণ এই ব্যবস্থায় প্রতিবছর প্রায় ৪০ কিলোমিটার উপকূলরেখায় ম্যানগ্রোভ রোপণ করতে হবে। সুন্দরবনের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবস্থিত ম্যানগ্রোভ সংরক্ষণে পরবর্তী ৩০ বছরে প্রয়োজন হবে ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকারও বেশি। সব মিলিয়ে জলবায়ু সুরক্ষা ও পর্যটনের উন্নয়নের পাশাপাশি ম্যানগ্রোভ সংরক্ষণ এবং পুনর্বনায়নের পেছনে ব্যয়িত প্রতি টাকায় ২ দশমিক ৮ টাকার কল্যাণ সাধিত হবে।
দ্বিতীয় প্রস্তাবটি হলো আগাম সতর্কতা ব্যবস্থা তৈরি করা এবং আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলা, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলে যেখানে মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। অনেকে বর্তমান আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ব্যবহার করে না, কারণ সেখানে তারা তাদের গবাদিপশু ও অন্যান্য মূল্যবান প্রাণিসম্পদ রাখার ব্যবস্থা করতে পারে না, তাই প্রস্তাবিত কাঠামো মানুষ এবং গবাদিপশু উভয়ের বাসস্থানের ব্যবস্থা করবে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ৫৩০টি আশ্রয় কেন্দ্রের প্রয়োজন, কিন্তু প্রতিটি ঘূর্ণিঝড় বিবেচনায় নিলে এগুলো বেশ ব্যয়বহুল হিসেবে দেখানো হয়েছে, যেখানে সবচেয়ে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়গুলো কালেভদ্রে ঘটে। প্রতিটি বহুমুখী আশ্রয়কেন্দ্রের পেছনে খরচ হবে প্রায় ৮ দশমিক ৫ কোটি টাকা এবং ব্যয়িত প্রতি টাকা ১ দশমিক ৮ টাকার কল্যাণ সাধন করবে।
তৃতীয় সম্ভাব্য সমাধানটি হলো নিচু জমির চারপাশে বাঁধ দেওয়া, যা বন্যা থেকে কৃষিজমি, বাড়িঘর ও অবকাঠামোকে রক্ষা করবে। তবে এর উপকারিতাগুলো সুনির্দিষ্টভাবে বন্যার ধরনের ওপর নির্ভর করে। বন্যার পানি যদি ৩ মিটারের বেশি উচ্চতায় প্রবাহিত হয়, কিছু এলাকায় যা নিয়মিতভাবে ঘটে থাকে, তাহলে জমির বাঁধগুলোতে প্রায়ই ফাটল ধরে যায় এবং এটি কোনো উপকারেই আসে না। এগুলোও অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও এগুলো করতে বাংলাদেশের খরচ হবে ৩৭ হাজার ২০০ কোটি টাকারও বেশি। বন্যার পানি যেখানে ৩ মিটারের বেশি উচ্চতা ছাড়িয়ে যায়, সেখানে বাঁধ নির্মাণের খরচ প্রাপ্ত সুবিধার চেয়ে বেশি হবে। একটি উত্তম প্রস্তাব হলো, এমন এলাকাগুলোর দিকে নজর দেওয়া বন্যার পানি ৩ মিটারের চেয়ে কম উচ্চতায় প্রবাহিত হয়, তারপরেও যা মৃত্যু ও ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট। এসব ক্ষেত্রে ব্যয়িত প্রতি টাকায় ১ দশমিক ৮ টাকার সুবিধা পাওয়া যাবে।
‘স্ট্যাচু অব পিস' কোথায় অবস্থিত?
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত 'স্ট্যাচু অব পিস'।
PERESTROIKA এবং GLASNOST এর উদ্যোক্তা কে?
Perestroika এর উদ্যোক্তা হলেন মিখাইল গর্বাচেও। উল্লেখ্য, Perestroika শব্দের অর্থ সংস্কার বা পুনর্গঠন। সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ ঘোষিত অর্থনৈতিক সংস্কার নীতিই, 'পেরোয়া' নামে খ্যাত। তিনি বনেদি সমাজতান্ত্রিক ঘরানা থেকে বেরিয়ে এসে তার গ্লাসনস্ত বা খোলা নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সোভিয়েত ইউনিয়নে উদারনৈতিক অর্থনীতি প্রবর্তনের এই উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ফলে ১৯৮৭ সাল থেকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও পূর্ব ইউরোপীয় কমিউনিস্ট দেশসমূহে নতুন অর্থনৈতিক সুবাতাস বইতে শুরু করে।
রুশ শব্দ গ্লানস্ত মানে খোলানীতি। সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতির প্রবর্তক। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে সমাজতন্ত্র ব্যবস্থার বা পার্টি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন নেতাদের বিরোধীতা বা সমালোচনা করার অবকাশ সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ হয়। কিন্তু গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হয়েই অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই নাটকীয় ভূমিকা গ্রহণ করেন।
'ব্ল্যাক ফরেস্ট' কোন দেশে অবস্থিত?
ব্ল্যাক ফরেস্ট' অবস্থিত জার্মানিতে। ব্ল্যাক ফরেস্ট পর্বতশ্রেণী দক্ষিণ-পশ্চিম জার্মানির বাডেন-ওয়ার্টেমবার্গ রাজ্যের একটি বৃহৎ বনভূমি পর্বতশ্রেণী। এটি পশ্চিম এবং দক্ষিণ রাইন উপত্যকা দ্বারা আবদ্ধ। এর সর্বোচ্চ শিখরটির নাম ফিল্ডবার্গ। যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৯৯৩ মিটার বা ৪,৯৮৮ ফুট উঁচু।
কোনটি বিশ্বব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান নয়?
বিশ্বব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান নয় 'আইএমএফ'। উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলো হলোঃ IBRD, IDA, IFC, ICSID MIGA.
কসোভো কোথায় অবস্থিত?
কসোভো ইউরোপের নবীনতম স্বাধীন দেশ, যার রাজধানী হলো 'প্রিস্টিনা'। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ সালে সার্বিয়ার নিকট থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
পরিবেশের সঙ্গে জীব দেহের সম্পর্ক সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে ইকোলজি বলে ।
ভূপৃষ্ঠ এবং ভূগর্ভস্থ পানি সম্পর্কিত বিদ্যার নাম হাইড্রোলজি।
রক্ত রসে বা প্লাজমায় পানির পরিমাণ ৯১-৯২%। রক্তের ৫৫% হল রক্তরস। রক্তের ঈষৎ হলুদাভ বর্ণের তরল অংশ হলো রক্তরস। এছাড়া কঠিন পদার্থ ৮-৯% (জৈব ও অজৈব পদার্থ) থাকে।
'ব্লুটুথ' হলো একটি ওয়্যারলেস প্রযুক্তি যার মাধ্যমে একটি ওয়্যারলেস পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করা যায়। দশম শতাব্দির ডেনমার্কের রাজা হারাও খ এর নামানুসারে এই প্রযুক্তিটির নাম দেয়া হয় 'বুটুথ'। এর দূরত্ব সাধারণত ১০ থেকে ১০০ মিটার হয়ে থাকে। বিভিন্ন ডিভাইসে USB পোর্টের মাধ্যমে ব্লুটুথ সংযোগ দেয়া হয়। ১৯৯৪ সালে টেলিকম ভেন্ডর 'এরিকসন' সর্বপ্রথম ব্লুটুথ উদ্ভাবন করে। এর ডেটা ট্রান্সফার রেট প্রায় ১ মেগাবিট/সেকেন্ডে বা তার চেয়ে বেশি।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় মাস্ক ছাড়া কাউকে সরকারি ও বেসরকারি অফিসগুলোতে সেবা দেওয়া হয়। না। এ জন্য এই নীতিকে 'নো মাস্ক, নো সার্ভিস' নীতি বলে।
IR 4.0 বলতে Industry Revolution 4.0 কে বুঝায়। Industry 4.0 শব্দটি জার্মান থেকে উদ্ভব হয়েছে। IR 4 হল Industry Revolution এর এক নতুন অর্জন। সেটা প্রধানত ইন্টার কানেকটেভিটি (Interconnectivity) অটোমেশন (Automation), মেশিন লার্নিং (Machine Learning) এবং রিয়াল ডাটা (Real data) এর উপর গুরুত্ব আরোপ করে। আধুনিক প্রযুক্তির পর্যায়কেই সাধারণত IR 4.0 বলে।
Elements গুলো হলোঃ Big data (বিগ ডাটা), Internet of Things (IoT), সাইবার পিসিকাল সিস্টেম (Cyber Physical Systems), ইন্টারোপেরাবিলিটি (Interoperability).
Big data হল অনেকগুলো তথ্যের সমষ্টি। ডাটা মাইনিং এ যখন অনেক সুনির্দিষ্ট তথ্য নিয়ে কাজ করা হয় তখন তাকে Big data বলে। এই বিগ ডাটা সাধারণত আনষ্ট্রাকচার্ড ডেটার ক্ষেত্রে কাজ করা হয়। অর্থাৎ ডাটা এমনভাবে আছে যে, সরাসরি ব্যবহারের উপায় নেই। তখন বিভিন্ন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে সেই ডাটা থেকে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বের করা হয়।
Big data এর বেসিক চারটি বৈশিষ্ট হলোঃ Volume, Variety, Velocity, Variability. Big data গুরুত্বপূর্ণ কারণঃ আপনার খরচ কমবে; সময় ব্যয় হ্রাস করবে এবং স্মার্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।
Procedural programming এবং Object Oriented Programming Languages মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপঃ
Structural Programming | Object Oriented Programming |
Structural Programming Step-by-step approach অনুসরণ করে। | Object Oriented Programming OOP এমন ভাষা যা Class and object তৈরি করতে পারে । |
প্রোগ্রাম বিভিন্ন ছোট ছোট পার্টে ভাগ করে কাজ করে। | প্রোগ্রাম অবজেক্টে ভাগ করা হয়। |
কোন Private অথবা Public parameter থাকে না। | Public এবং Private প্যারামিটার থাকে। |
কোন Data abstraction মেথড নাই। সুতরাং কোন Data hide করা যায় না। | Data abstraction method আছে। তাই ডেটা Hide করা যায়। |
Data hide করা যায় না বলে এর Security ভাল না। | OOP তে ডাটা Security অনেক ভাল। |
at Abstraction, encapsulation, polymorphism এবং Inheritance বৈশিষ্ট্য নাই। | এতে Abstraction, encapsulation, polymorphism এবং Inheritance বৈশিষ্ট্য আছে। |
এটা সাধারণত জটিল প্রক্রিয়া। যেমনঃ c, fortan, c++, php ইত্যাদি। | এটা সাধারণত কম জটিল প্রক্রিয়া। যেমনঃ xava, java script, python ইত্যাদি। |
Recursion কীঃ প্রোগ্রামিং ভাষাতে একটা কাজকে করবার Call বা কল করাকে বুঝায়। Recursion দ্বারা একটা Function বা কাজ বারবার লিখতে হয় না। এর ফলে প্রোগ্রামের Redundancy কমে।
Recursion পদ্ধতিতে একটি Integer সংখ্যার Factorial নির্ণয়ের জন্য C-Language এ একটি Program:
#include
long int mutiplyNumbers(int n);
int main () }
int n;
printf ("Enter a integer: "");
Scanf(“%d”, &n);
Printf ("Factorial of 9.d = 9.1d", n multiplyNumbers (n)):
Return 0;
long int multiply Number int (n))
if (n>=l)
return n" multiply Numbers (n-1);
else
return 1;
]
ক্রমানুসারে রয়েছেঃ Cache memory (সবচেয়ে বেশি) RAM, SSD, DVD এবং Magnetic HD (সবচেয়ে কম)।
Open System Interconnected বা OSI এর 7টা লেয়ার আছে। OSI মডেল কোন নেটওয়ার্ক মডেল বিকাশে একটি নির্দেশিকা Tool হিসেবে কাজ করে।
Software Layer | 7 | Application | End user layer HTTP. FIP |
6 | Presentation | Syntax layer *SSH, FTP, JPEG | |
5 | Session | Synch and Send to port Sockets |
Hardware Layer | 4 | Transport | TCP, UDP, End to end connection |
3 | Network | Packet IP. 1 Psec | |
2 | Data Link | Switch, Bridge. Ethernet | |
1 | Physical | wirless, itubs, repeaters |
version: হলো Software release life cycle এর প্রথম ধাপ যেখান থেকে Software টেস্টিং শুরু করা হয়। এই ধাপে ডেভলপাররা Software টি White box টেস্টিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা করে। এই কাজটি করার জন্য সাধারণত আলাদা একটি টেস্টিং দল থাকে।
- version : হলো Software ডেভলপমেন্টের এমন এক ধাপ যা এর পরে সম্পন্ন করতে হয়। কোন Software এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হওয়ার পর এই ধাপটি শুরু হয়। - version এর মূল লক্ষ্য হল Software এর এমন কিছু পরিবর্তন করা যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের সুবিধা হয়, বেস্ট সংস্করণগুলো ব্যবহারকারীদের নিকট পৌঁছে দেয়ার পদ্ধতি বেটা রিলিজ নামে পরিচিত। এই সময়েই সর্বপ্রথম ডেভলপমেন্ট চলছে এমন কোন Software নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বাইরে সাধারণের মাঝে উন্মুক্ত করা হয়।
SRS মূলত একটি ডকুমেন্ট সেটি বিশ্লেষকদের দ্বারা গ্রাহকদের চাহিদা মাথায় রেখে নির্ধারণ করা হয়। SRS ঠিক করে কীভাবে অভীক্ষত Software হার্ডওয়্যারের সাথে কাজ করবে, রক্ষণাবেক্ষণ ও সিস্টেম নষ্ট হলে কীভাবে তা পুনরুদ্ধার করা যাবে, নিরাপত্তা মান, সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি কীভাবে সমালোচনা হবে। Software Development এর Analysis অর্থাৎ প্রথম স্টেজে SRS তৈরি করা হয়।
Unit testing: Unit হচ্ছে একক Unit testing Level code লেখার সময় প্রতি ইউনিটকে আলাদা আলাদা Test করা হয়। White box testing approach এর মাধ্যমে Unit testing সম্পাদিত হয়। অর্থাৎ এই Testing এ Developer এর প্রোগ্রামিং Knowledge জানা থাকতে হয়।
Integration testing: কতগুলো Functional unit কে একসাথে নিয়ে Integration করার সময় কেমন কাজ করে তা Test করার পদ্ধতিকে Integration testing বলে। যেমনঃ Argument passing data update ইত্যাদি।
Beat testing: কোন সফটওয়্যার Developer কর্তৃক Test সংক্রান্ত কার্যাবলি সম্পন্ন হওয়ার পর সেটা User এর নিকট প্রদান করা হয়, তাদের Product Environment ব্যবহার করা এবং এটা অবশ্যই Test করার উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়। Developer কর্তৃক সফটওয়্যারটি Beta version হিসেবে Release করা হয়। এই ক্ষেত্রে Developer গণ ধরে নেন যে User ছোট ছোট কিছু সমস্যা বের করবে। পরবর্তীতে সেই সমস্যাগুলো সমাধান করে Final product release করা হয়।
এনটিটি রিলেশনসিপ মডেলে Attribute এর Entity set এবং Entity set এর সাথে Relationship এর যে সম্পর্ক ডায়াগ্রাম এর মাধ্যমে দেখানো হয় তাকে Entity-Relationship (ER) Diagram বলে। বিভিন্ন প্রকার Entity সমূহের মধ্যে যে সম্পর্ক এটাই হলো Entity-Relationship ভায়াগ্রাম। ব্যবহারঃ এটি ডাটাবেসের Conceptual ডিজাইন করতে ব্যবহার করা হয় এবং ডাটার সহজ উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
One-to-many ER Diagram:
Relational Database Design : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো কতকগুলো প্রোগ্রামের সমন্বয়ে গঠিত একটি Software. অর্থাৎ যে Software ব্যবহার করে ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের রেকর্ডগুলো বিভিন্ন টেবিলে ফাইলে জমা হয় এবং কুয়েরির মাধ্যমে একাধিক ডেটাবেজের মধ্যে রিলেশনশীপ তৈরি করা যায় তাকে রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলা হয়। এটি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কয়েকটি ফাইল নিয়ে গঠিত। ডেটাবেজ তৈরি, নিয়ন্ত্রণ, রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদি কাজের জন্য এ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। রিলেশনাল ডেটাবেজ মডেল হলো আধুনিক ডেটাবেজ টেকনোলজির ভিত্তি। ১৯৭০ সালে এডগার কড (Edgar Codd) সর্বপ্রথম রিলেশনযুক্ত ডেটাবেজ পদ্ধতি প্রবর্তন করেন। তিনি তাঁর প্রবর্তিত ডেটাবেজকে চমৎকার গাণিতিক সূত্রের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করেন।
Primary Key: যে ফিল্ডের সাহায্যে কোন রেকর্ডকে ইউনিক বা অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করা যায়, তাকে Primary Key বলে।
Student-ID | Student-Name |
এই টেবিলের Student – ID ডুপ্লিকেট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই এটি Primary Key, একটি টেবিলে একটির বেশি Primary Key থাকে না। Primary Key তে একাধিক ভ্যালু বা নাল ভ্যালু (Null value) থাকতে পারে না।
Foreign Key: কোনো একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য কোন টেবিলের সাধারণ কী হিসেবে ব্যবহার করা হয় তাকে Foreign Key বলে।
Student-ID | Student Name |
Student-ID | egpa |
এখানে Student – ID প্রাইমারি কী অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয়েছে। তাই Student ID এখানে Foreign Key একটি টেবিলের Foreign Key কে অবশ্যই রেফারেন্স টেবিলের প্রাইমারি কী হতে হবে। ডুপ্লিকেট অথবা Null value ইনসার্ট, করা যাবে।
Wi-Fi শব্দের পূর্ণ অর্থ হলো Wireless fidelity, কম্পিউটার/ ডিজিটাল যন্ত্রগুলোকে তারবিহীন উপায়ে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার প্রক্রিয়া হলো Wi-Fi Wi-Fi হলো জনপ্রিয় একটি Wireless নেটওয়ার্কি প্রযুক্তি, যেটি তারবিহীন উচ্চগতির ইন্টারনেট এবং নেটওয়ার্ক সংযোগে বেতার তরঙ্গকে ব্যবহার করে। এটি একটি Wireless LAN স্টান্ডার্ড যা প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.11 নামে পরিচিত।
WiFi Network এবং Adhoc Network এর মধ্যে পার্থক্যঃ
WiFi Network | Adhoc Network |
Wi-Fi Network সাধারণত কোন একটা Access point এ কানেক্টেড হয়। Wi-Fi নেটওয়ার্কে প্রত্যেকটি ডিভাইস একটা অক্সেস পয়েন্টের মাধ্যেমে সংযোগ স্থাপন করে। যেমনঃ Router. | Adhoc Network একধরনের Wireless Network. যেখানে ডিভাইসগুলো ডিরেক্টলি কানেক্টেড হয়। যেমনঃ Mobile network. |
Authentication হলো এমন একটা পদ্ধতি যেখানে Users এর Identity, Recosnizing করা হয়। Authentication সাধারণত ক্লাইট ব্যবহার করে যখন সার্ভারের ক্লেইম সম্পর্কে Users এর জানতে হয়। Authentication এ ইউসার বা কম্পিউটারের সার্ভারের নিকট তার আইডেন্টিটি প্রমাণ করতে হয়। সার্ভার সাধারণত ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড Authentication করে।
Two Factor Authentication: Two Factor Authentication বা 2FA বলতে সাধারণত সার্ভারের একাধিক মাধ্যম ব্যবহার করে Authentication করার পদ্ধতিকে বুঝায়। সাধারণত এই পদ্ধতিতে সার্ভার ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে সার্ভারের এক্সেস প্রদান করে না। সার্ভারের এক্সেস এর জন্য ইউজার অন্য কোন মাধ্যম যেমনঃ E-mail অথবা মোবাইল ফোনের নাম্বার এর মাধ্যমে এক্সেস করে থাকে। 2FA এর প্রধান কাজ বা উদ্দেশ্য হল আরও সিকিউরিটি প্রদান করা। উদাহরণ (Text Message ) : Text Message সাধারণত কোন মোবাইল ডিভাইসে লগ ইন কোড প্রদান করে থাকে। User এর সাধারণত ঐ মোবাইল ডিভাইসটিকে কোন ইন্টারনেট সংযোগে থাকতে হয়। লগ ইন কোড পাওয়ার পর কোন ইউজার ঐ লগ ইন কোড প্রদান করে সার্ভারকে এক্সেস করে থাকে। Text Message-ই সাধারণত 2FA এর জনপ্রিয় মাধ্যম। এছাড়াও আরও কিছু মাধ্যম হলঃ Authentication Applications, Biometric ইত্যাদি।
সেবার ধরন অনুসারে Cloud Computing কে তিনভাগে ভাগ করা যায়ঃ
ক. অবকাঠামোগত সেবা বা Infrastructure as a Services - LaaS: ক্লাউড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তাদের নেটওয়ার্ক, সিপিইউ, স্টোরেজ এবং অন্যান্য মৌলিক কম্পিউটিং রিসোর্স ভাড়া দেয়; যেখানে ব্যবহারকারী তার প্রয়োজনীয় অপারেটিং সিস্টেম এবং সফটওয়্যার চালাতে পারেন।
খ. প্ল্যাটফর্মভিত্তিক সেবা বা Platform as a Service Paas: এই ব্যবস্থায় ক্লাউড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার, অপারেটিং সিস্টেম, ওয়েব সার্ভার, ডেটাবেজ, প্রোগ্রাম এক্সিকিউশন পরিবেশ ইত্যাদি থাকে। অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপারগণ তাদের তৈরি করা সফটওয়্যার এই প্ল্যাটফর্মে ভাড়ায় চালাতে পারেন ।
গ. সফটওয়্যার সেবা বা Software application as a Services - Saas: এই ব্যবস্থায় ক্লাউড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করা অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহারকারীগণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালাতে পারেন।
Algorithm কীঃ Algorithm হল কোন একটি সমস্যার সমাধানের ধাপসমূহকে ভাষাগতভাবে লিপিবন্ধ করা।
Algorithm প্রকাশের তিনটি পদ্ধতিঃ Flow Chart, System Flowchart এবং Process Flowchart.
যে সকল গেট দ্বারা অন্য সকল প্রাইমারি গেট তৈরি করা যায় তাকে Universal logic gate বা মৌলিক লতি গেইট বলে। NAND এবং NOR gate কে Universal logic gate বলে। কারণ NAND গেইট এবং NOR গে দিয়ে মৌলিক গেইটসহ যেকোনো লজিক গেইট বাস্তবায়ন করা যায়।
Logic symbol:
Truth Table বা সত্যক সারণীঃ সত্যক সারণি হচ্ছে এক প্রকার গাণিতিক সারণি। বুলিয়ান বীজগণিত, বুলিয়ান ফাংশ এবং প্রপরশনাল ক্যালকুলাসের বিভিন্ন যুক্তি দ্বারা এই টেবিল তৈরি করা হয়। মূলত, কোন গাণিতিক বাক্যের জন্য প্রদর সকল মানের জন্য বাক্যটি সত্য কিনা সেটা যাচাই করার জন্য সত্যক সারণি ব্যবহার করা হয়।
A | B | C | = |
0 0 0 0 1 1 1 1 | 0 0 1 1 0 0 1 1 | 0 1 0 1 0 1 0 1 | 1 0 0 0 0 0 0 0 |
সাধারণত কোন ওয়েব পেজের উপাদানগুলো HTML এবং CSS দ্বারা তৈরি করা হয়।
HTML: HTML কোন প্রোগ্রামিং ভাষা নয়। একে Hyper Text Markup Language বলে। Markup Language একসেট Mark up ট্যাগের সমন্বয়ে গঠিত হয়। একটা ওয়েব পেজের বিভিন্ন অংশ ব্রাউজারের মাধ্যমে কিভাবে প্রদর্শিত হবে, তা HTML এবং Mark up ট্যাগসমূহ ব্যবহার করে প্রকাশ করা হয়।
CSS: CSS হল ওয়েব ব্রাউজার ভিত্তিক ভাষা। এর পূর্ণরূপ হলো Cascading Style Sheets. এটি দিয়ে একটি ওয়ে পেজে ব্যবহৃত গঠন, অবস্থান, রং, বর্ডার, গতিশীলতা ইত্যাদি কিভাবে ওয়েব ব্রাউজারে প্রদর্শন করবেন তা সহজে নির্ধারণ করা যায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, CSS এর মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন ডিভাইসে একটি ওয়েব পেজকে প্রতিটি ডিভাইসের সাইজ অনুযায়ী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়।
শুধুমাত্র HTML এবং CSS ব্যবহার করে Static Website বা স্টটিক ওয়েব পেজ Development করা যায়। Dynamic website তৈরি করার জন্য HTML এবং CSS এর সাথে PHP, Java Script ইত্যাদি দরকার হয়।
PHP এর পূর্ণরূপ Hypertext Preprocessor. PHP হচ্ছে একটি সার্ভার সাইট ক্রিটিং ভাষা যা বিশেষভাবে যেকোন ডাইনামিক এবং ইন্টারর্কিড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অথবা ওয়েব ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারে। এটিকে জেনারেল পারপাস প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজও বলা হয়। অর্থাৎ অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে যা যা করা যায়, PHP দিয়েও মোটামুটি তার সবই করা যায়।
Java Script: Java Script একটি Client side প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।
Java Script এর প্রয়োজনীয়তাঃ