মুজিব শতবর্ষ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
সুন্দরবন
সুন্দরবন
সুন্দরবনঃ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে খুলনা-বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সাতটি থানা এলাকায় সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ৬ হাজার কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরের তীরে ৮৯ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ ও ২১.০৩ ডিগ্রি থেকে ২২.৩০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মাঝে সুন্দরবন অবস্থিত। এর মধ্যে বন প্রায় ৪০১৬.৮৫ বর্গকিলোমিটার, নদী খাল ও অন্যান্য চ্যানেল ১৭৫৬ বর্গকিলোমিটার। সুন্দরবনের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে রায়মঙ্গল, হাড়িয়াডাঙ্গা ও কালিন্দি নদী । উত্তরে বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলা, পূর্বে ধলেশ্বর ও হরিণঘাটা নদী, পিরোজপুর ও বরিশাল জেলা। দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বিশাল এলাকাজুড়ে সুন্দরবনের অবস্থান। দুইশ' বছর আগে মূল সুন্দরবনের বিস্তৃতি ছিল প্রায় ১৬ হাজার ৭০০ বর্গকিলোমিটার। সঙ্কুচিত হতে হতে বর্তমানে প্রকৃত আয়তন এসে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার বর্গকিলোমিটারে। ব্রিটিশ ভারত বিভাগের পর সুন্দরবনের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ পড়েছে বাংলাদেশে এবং বাকিটা ভারতে। এ হিসেবে সুন্দরবনে বাংলাদেশের অংশ প্রায় ৫ হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার এবং ভারতের অংশে প্রায় ৪ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার । বাংলাদেশ অংশের মধ্যে প্রায় ৪ হাজার ১০০ বর্গকিলোমিটার স্থলভাগ ও ১ হাজার ৭০০ বর্গ কিলোমিটার জলাভূমি। পূর্ব ও পশ্চিম দুই বিভাগের অধীনে চারটি প্রশাসনিক রেঞ্জে ভাগ করা হয়েছে সুন্দরবনকে। রেঞ্জগুলো হলো চাঁদপাই, শরণখোলা, খুলনা ও সাতক্ষীরা। ১৮৭৫ সালে সুন্দরবনকে প্রথম সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে প্রায় ৩২ হাজার ৪০০ হেক্টর এলাকা বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ১৯৯৭ সালে সুন্দরবন ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পায়। ৭৯৮তম বিশ্ব ঐতিহ্য এটি। বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রা হরিণ, বনমোরগ, শূকর, হরেক রকম বানর, অজগর, বহু প্রজাতির পাখি, অপরূপ লতাগুল্ম ও বৃক্ষরাজি এবং নদীতে নানা প্রজাতির মাছ রয়েছে। গাছের মধ্যে সুন্দরী, কেওড়া, গরান, বাইন, গেওয়া, পশুর, গোলপাতা, হেতাল, কাঁকড়া, ঝানা, সিংড়া, খলসা ইত্যাদি। নদীতে নানা প্রজাতির মাঝে কুমির ও ভয়াল অজগরসহ প্রায় ৩৩ প্রজাতির সরীসৃপ বাস করে সুন্দরবনে। এছাড়াও শীতকালে অসংখ্য অতিথি পাখির আগমন ঘটে সুন্দরবন অঞ্চলে। প্রকৃতির নিজ হাতে গড়া সুন্দরবনের এই অপরূপ সৌন্দর্য যে কাউকে মুগ্ধ করে। সুন্দরবনে সুন্দরী গাছের প্রাচুর্য থেকে বা এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে এর নামকরণ করা হয়েছে বলে কেউ কেউ মনে করেন। সুন্দরবনে রয়েছে দর্শনীয় স্থান - করমজল, কটকা, কচিখালী, পক্ষীর চর, ডিমের চর, তিনকোনা, হারবাড়িয়া, কোকিলমোনি, হিরণপয়েন্ট, দুবলারচর ও আলোরকোল। এ স্পটগুলোর প্রতি পর্যটকদের মূল আকর্ষণ। মংলা থেকে মাত্র ১ থেকে দেড় ঘণ্টায় যাওয়া যায় সুন্দরবনের করমজলে। এখানে বন বিভাগ কুমির প্রজনন খামার ও মিনি চিড়িয়াখানা তৈরি করেছে। কচিখালীতে আছে সুন্দরবনের অপার সৌন্দর্যের হাতছানি। ভ্রমণ-পিপাসুদের জন্য কচিখালী হচ্ছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান। এরপর কটকা ও হিরণপয়েন্ট। এ ৩টি পয়েন্টে মংলা থেকে ট্রলারে করে পৌঁছাতে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা সময় লাগে। বনের কটকাতে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। এ টাওয়ারে উঠে একনজরে দেখে নেওয়া যায় অপূর্ব সুন্দর সুন্দরবনকে। এর চেয়ে একটু বেশি সময় নিয়ে পৌঁছানো যায় দুবলারচর ও আলোরকোল। আলোরকোল পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণ। এখান থেকে সূর্য উদয় ও অস্তের দৃশ্য দেখার জন্য ভ্রমণ-পিপাসুরা ভিড় জমান। যেন পানির ভেতর থেকে সূর্য উঠে আসে আবার ডুবে যায়। এ দৃশ্য দেখার জন্য সবাইকে হাতছানি দেয়। দুবলারচরে গেলে দেখা যাবে বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অস্থায়ী জেলেপল্লী। হাজার হাজার জেলে ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে আছেন এই চরে।
Judiciary
Yours hobby
Your hobby
Hobby is the favorite work. It vary person to person that he likes to do in his leisure time. My favourite hobby is reading books. Whenever I get time, I read the books of my choice. As a student, I have to read books for examination purpose and I read them attentively. whenever I get leisure time I start reading books of my interest. I spend at least an hour a day for my hobby. I like reading books because it helps me gather knowledge, remove monotony and loneliness and broaden my outlook. I read different types of books such as story books, novels, fairy tales, poems, essays, detective novels and other books that pave the way of my career. I know books are best friends. They help us in many ways. Instead of wasting time in idle gossip, I spend time in fostering my habit of reading books. Reading books gives me much pleasure. So everybody should have a hobby that gives him pleasure and knowledge, removes monotony and brightens his future.
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। → Where there is a will, there is a way.
তোমার বাড়ি কোথায়?
তোমার বাড়ি কোথায়? → Where is your home?
নাচতে না জানতে উঠান বাঁকা
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা ৷ → A bad workman quarrels with his tools.
সে তার লোভ সংবরণ করতে পারল না
সে তার লোভ সংবরণ করতে পারল না। → He could not resist his greed / He could not restrain his greed.
আমি , তুমি এবং সেই সবাই যশোরে থাকি।
আমি, তুমি এবং সে সবাই যশোরে → You, he and I live Jessore
All citizen are equal before law.
All citizens are equal before law. বাক্যের অর্থঃ আইনের কাছে সবাই সমান ।
We should avoid violence
We should avoid violence. বাক্যের অর্থঃ আমাদের সহিংসতা পরিহার করা উচিত
A bolt from the blue
A bolt from the blue. বাক্যের অর্থঃ বিনা মেঘে বজ্রপাত
Necessity knows no law
Necessity knows no law. বাক্যের অর্থঃ প্রয়োজন আইন মানে না
The beauty of the the flowers charms all.
The beauty of the flowers charms all. বাক্যের অর্থঃ ফুলের সৌন্দর্য্য সকলকে মুগ্ধ করে।
কোভিড-১৯ রোগী প্রথম কোন দেশে দেখা যায়?
চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ করোনা মিলে ভাইরাস গোত্রের সপ্তম প্রজাতির প্রথম শনাক্ত হয়। উল্লেখ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে রোগটিকে ‘কোভিড-১৯' নামকরণ করে ।
বাংলাদেশের সর্বশেষ বিভাগের নাম কি?
বাংলাদেশের সর্বশেষ বিভাগের নাম ময়মনসিংহ (৮ম তম)।
CPU কি ?
Central Processing Unit হলো কম্পিউটারের মস্তিষ্ক
বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব অর্জন করেছিল মোট কয়জন?
মোট ৭জন বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব অর্জন করেছিল।
UNHCR এর সদর দফতর কোথায়?
UNHCR এর সদর দপ্তর নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র।
আগরতলা ষঢ়যন্ত্র মামলায় কতজনকে আসামী করা হয়?
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মোট ৩৫জনকে আসামি করে সরকার পক্ষ মামলা দায়ের করে। উল্লেখ্য, তৎকালীন পাকিস্তান সরকার এই ষড়যন্ত্রকে 'আগরতলা ষড়যন্ত্র' নামে অভিহিত করে। এই একই অভিযোগে ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৮ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকেও গ্রেফতার করা হয়।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কি?
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সংবিধান
বাংলাদেশের মহামান্য প্রধান বিচারপতির নাম কি?
বাংলাদেশের বর্তমান ও ২২তম প্রধান বিচারপতি হলেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।
‘কৃষ্ষকান্তের উইল’ নামীয় উপন্যাসের রচয়িতা কে?
বাংলার মুক্তির সনদ কি?
বাংলার মুক্তির সনদ → ছয়-দফা দাবি হলো বাংলার মুক্তির সনদ।
‘কৃষ্ণকান্তের উইল' নামীয় উপন্যাসের রচয়িতা কে?
‘কৃষ্ণকান্তের উইল' নামীয় উপন্যাসের রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। এটি ১৮৭৮ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।