বিভাগীয় নিয়োগ পরীক্ষা, কর অঞ্চল (সিলেট) ।। অফিস সহায়ক (03-04-2023) || 2023

All

ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্নয় করুন
1.

কাঁচকলা

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

কাঁচা যে কলা = কাঁচকলা 

ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্নয় করুন
2.

মনমাঝি

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

মন রুপ মাঝি

ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্নয় করুন
3.

নবীনবরন

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

নবীনকে বরণ= নবীনবরণ

ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্নয় করুন
4.

বীণাপাণি

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

বীণাপাণি= বীণা পাণিতে যার।

বহুব্রীহি সমাস

যে বহুব্রীহি সমাসের সমস্যমান পদগুলি ভিন্ন বিভক্তিযুক্ত হয়, তাকে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস বলে। 

ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্নয় করুন
5.

দিনরাত

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

দিনরাত= দিন ও রাত, দ্বন্দ্ব সমাস

সমার্থক শব্দ লিখুনঃ
6.

অলক

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

অভিধানটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।  অলক এর বাংলা অর্থ হলো -

(p. 62) alaka বি. 1 কোঁকড়ানো চুলের গুচ্ছ, কুঞ্চিত চুল; 2 চুল, পাশের বা সামনের চুলের গুচ্ছ; 3 কেশগুচ্ছের মতো কুঞ্চিতঢেউ-খেলানো মেঘ।
[সং. √ অল্ + অক]।
.মেঘ বি. পেঁজা তুলোর মতো বা কেশগুচ্ছের মতো মেঘ, cirrus. 36)

সমার্থক শব্দ লিখুনঃ
7.

অঞ্জলি

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

দেবতার উদ্দেশ্যে অর্পিত পুষ্প, জলাদি; পূজা,দান|
---
‘অঞ্জলি’ শব্দের আভিধানিক অর্থ করপুট, যুক্তকর, হাতজোড় করে নৈবেদ্য প্রদান প্রভৃতি।

সমার্থক শব্দ লিখুনঃ
8.

রাত

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

তমিশ্র,নিশি

সমার্থক শব্দ লিখুনঃ
9.

বসুধা:

Created: 8 months ago | Updated: 2 days ago

পৃথিবী 

সমার্থক শব্দ লিখুনঃ
10.

তনয়া

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

কন্যা, মেয়ে, দুহিতা, নন্দিনী, দুলালী, আত্মজা।

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
11.

জানার ইচ্ছা

Created: 8 months ago | Updated: 1 week ago

জিজ্ঞাসা,

জানার ইচ্ছাকে এক কথায় জিজ্ঞাসা বলে।

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
12.

অক্ষির অগোচরে

Created: 8 months ago | Updated: 2 days ago

পরোক্ষ

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
13.

শত্রুকে আপন করে যে

Created: 8 months ago | Updated: 2 days ago

শত্রুকে জয় করেন যিনি= পরঞ্জয় বা শত্রুজিৎ

শত্রুকে দমন করে যে= অরিন্দম 

শত্রুকে হত্যা করেন যিনি= শত্রুহন্তা

শত্রুকে হনন করেন যিনি= শত্রুঘ্ন 

শত্রুকে পীড়া দেয় যে= পরন্তপ

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
14.

পঙ্কে জন্মেছে যে

Created: 8 months ago | Updated: 2 days ago

পঙ্কজ 

এক কথায় প্রকাশ করুনঃ
15.

জ্বলজ্বল করছে এমন

Created: 8 months ago | Updated: 1 day ago

জ্বলজ্বল করছে যা — জাজ্বল্যমান

ছয় দফা আন্দোলন  বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৬৬ সালে ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এক সম্মেলনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৬ দফা দাবি পেশ করেন। ছয় দফা দাবির মূল উদ্দেশ্য- পাকিস্তান হবে একটি Federal বা যৌথরাষ্ট্র এবং ছয় দফা কর্মসূচীর ভিত্তিতে এই Federation বা যৌথরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যকে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে। পরবর্তীতে এই ৬ দফা দাবিকে কেন্দ্র করে স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন জোরদার করা হয়।

ছয় দফা দাবি-এর দাবিগুলো নিম্নরূপ:

প্রথম দফা : সরকারের বৈশিষ্ট হবে Federal বা যৌথরাষ্ট্রীয় ও সংসদীয় পদ্ধতির; তাতে যৌথরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপক সভার নির্বাচন হবে প্রত্যক্ষ এবং সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকারের ভিত্তিতে। কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপক সভার প্রতিনিধি নির্বাচন জনসংখ্যারভিত্তিতে হবে।
দ্বিতীয় দফা : কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব থাকবে কেবল প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয় এবং তৃতীয় দফায় ব্যবস্থিত শর্তসাপেক্ষ বিষয়।
তৃতীয় দফা : পুর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য দুটি পৃথক মুদ্রা-ব্যবস্থা চালু করতে হবে, যা পারস্পরিকভাবে কিংবা অবাধে উভয় অঞ্চলে বিনিময় করা চলবে। অথবা এর বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে একটি মুদ্রা-ব্যবস্থা চালু থাকতে পারে এই শর্তে যে, একটি কেন্দ্রীয় সংরক্ষণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যার অধীনে দুই অঞ্চলে দুটি রিজার্ভ ব্যাংক থাকবে। তাতে এমন বিধান থাকতে হবে যেন এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে সম্পদ হস্তান্তর কিংবা মূলধন পাচার হতে না পারে।
চতুর্থ দফা : রাজস্ব ধার্য ও আদায়ের ক্ষমতা থাকবে অঙ্গরাজ্যগুলোর হাতে। প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয়ের ব্যয় নির্বাহের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রয়োজনীয় রাজস্বের যোগান দেয়া হবে। সংবিধানে নির্দেশিত বিধানের বলে রাজস্বের এই নির্ধারিত অংশ স্বাভাবিকভাবেই কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে জমা হয়ে যাবে। এহেন সাংবিধানিক বিধানে এমন নিশ্চয়তা থাকবে যে, কেন্দ্রীয় সরকারের রাজস্বের প্রয়োজন মেটানোর ব্যাপারটি এমন একটি লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে যেন রাজস্বনীতির উপর নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নিশ্চিতভাবে অঙ্গরাজ্যগুলোর হাতে থাকে।
পঞ্চম দফা : যৌথরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্য যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, সেই অঙ্গরাজ্যের সরকার যাতে স্বীয় নিয়ণ্ত্রনাধীনে তার পৃথক হিসাব রাখতে পারে, সংবিধানে সেরূপ বিধান থাকতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হবে, সংবিধান নির্দেশিত বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত অনুপাতের ভিত্তিতে অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে তা আদায় করা হবে। সংবিধান নির্দেশিত বিধানানুযায়ী দেশের বৈদেশিক নীতির কাঠামোর মধ্যে, যার দায়িত্ব থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও বৈদেশিক সাহায্য সম্পর্কে চুক্তি সম্পাদনের ক্ষমতা আঞ্চলিক বা প্রাদেশিক সরকারগুলোর হাতে থাকবে।
ষষ্ঠ দফা : ফলপ্রসূভাবে জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার কাজে সাহায্যের জন্য অঙ্গরাজ্যগুলোকে মিলিশিয়া বা আধা-সামরিক বাহিনী গঠনের ক্ষমতা দিতে হবে।
 

Related Sub Categories