বয়স বাড়ার সাথে আবেগের ক্ষেত্রে পরিবর্তিত হয়-
i. বিকাশের ধারা
ii. প্রকাশের ধারা
iii. নিয়ন্ত্রণের ধারা
নিচের কোনটি সঠিক?
প্রাক শৈশবকালে শিশুর মনে ভীতির সঞ্চার করে?
i. অন্ধকার ঘর
ii. অপরিচিত ব্যক্তি
iii. উঁচু জায়গা
সাধারণত শৈশবকে যেসব পর্যায়ে ভাগ করা যায় সেগুলো হলো-
i. শৈশবের প্রথম পর্যায়
ii. শৈশবের মধ্য পর্যায়
iii. শৈশবের শেষ পর্যায়
শৈশবের প্রথম পর্যায়ে শিশুরা রেগে গেলে-
i. হাত-পা ছোঁড়াছুঁড়ি করে
ii. লাফালাফি করে
iii. চুপ করে থাকে
শৈশবের প্রথম পর্যায়ে শিশুরা ভয় পায় -
i. ভয়ের গল্প শুনলে
ii. জীবজন্তু দেখলে
iii. বীভৎস ছবি দেখলে
প্রাক-শৈশবকালে শিশুরা কৌতূহল উদ্রেককারী বস্তু ধরে-
i. ঝাঁকুনী দেয়
ii. আনন্দিত হয়
iii. চুষে কৌতূহল প্রকাশ করে
প্রাক-শৈশবকালে শিশুরা বাবা-মা বা আপনজনের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে-
i. জড়িয়ে ধরে
ii. চুমো দিয়ে
iii. লাফালাফি করে
শিশুদের কাজে বাধা দিলে বা কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করলে তারা-
i. আনন্দিত হয়
ii. প্রতিবাদ জানায়
iii. আবেগ তাড়িত হয়
বাল্যকালে শিশুদের আচরণে কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ করা যায়-
i. পরিপক্বতার কারণে
ii. অভিজ্ঞতার কারণে
iii. শিক্ষার কারণে
আবেগের ক্ষেত্রে বংশগতির জন্য পার্থক্য সৃষ্টি হয়-
i. অনুভব করার প্রবণতার
ii. প্রকাশের প্রবণতার
iii. নিয়ন্ত্রনের প্রবণতার
আবেগ মূলত মানুষের-
i. দেহাভ্যন্তরীণ অবস্থা
ii. মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে
iii. এর বহিঃপ্রকাশ রয়েছে
শিশুর আবেগের বৈশিষ্ট্য হলো-
i. শিশুর আবেগ ক্ষণস্থায়ী
ii. আবেগ পরিবর্তনশীল
iii. শিশুর আবেগ স্থায়ী
আবেগের ক্রমবিকাশে আলোচনার সুবিধার্থে আঁতুড়কাল থেকে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত সময়কে নিম্ন পর্যায়ে ভাগ করতে পারি-
i. প্রাক-শৈশব কাল
ii. শৈশব কাল
iii. বয়ঃসন্ধিকাল
বয়স বাড়ার সাথে সাথে শিশুর আবেগের-
i. পরিবর্তন আসে
ii. প্রকাশেরও পরিবর্তন হয়
iii. তীব্রতা নিঃশেষ হয়
সুমীর যেসব আচরণ পর্যবেক্ষণ করা যায়-
i. অত্যধিক রাগ
ii. অতিরিক্ত ভীতি
iii. কৌতূহল
সমাজে উপেক্ষিত শিশু আবেগগত দিক দিয়ে হয়ে থাকে-
i. অস্থিতিশীল
ii. ধীরস্থির
iii. বিশ্রামহীন
শৈশবের প্রথম পর্যায়ে শিশুরা সমবয়সিদের হিংসা করে, তাদের-
i. যোগ্যতা দেখে
ii. পিতা-মাতাকে দেখে
iii. জিনিসপত্র দেখে
শিশুর জীবনে সমবয়সি দলের প্রাধান্য বিস্তার করলে মা-বাবার সাথে-
i. সম্পর্ক মজবুত হয়
ii. সম্পর্ক ফাটল ধরে
iii. বিবাদের সূত্রপাত হয়