কীসের ফলে হাত-পা চুলকায়?
ক্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন ব্যবহৃত হয়-
i. রং ও কালিতে
ii. কীটনাশকে
iii. ঔষধে
নিচের কোনটি সঠিক?
বিষক্রিয়া সৃষ্টিকারী ধাতব পদার্থ হলো-
i. এন্টিমনি
ii. সিসা
iii. আর্সেনিক
বহিরাগত বিষক্রিয়া হলো-
i. ধাতব বিষক্রিয়া
ii. ব্যাকটেরিয়াঘটিত
iii. রাসায়নিক দ্রব্য ঘটিত
জীবাণু বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন
i. আর্দ্রতা
ii. সঠিক তাপ
iii. পানি
স্যালমোনেলা জীবাণু দ্বারা খাদ্য দূষিত হলে দেখা দিতে পারে -
i. ডায়রিয়া, পেট ব্যথা
ii. চুলকানি
iii. মাথা ব্যথা জ্বর
সিগেলা জীবাণুর বিস্তার ঘটায় হতে পারে-
i. পেট ব্যথা
ii. জ্বর
iii. ডায়রিয়া
ই. কোলাই জীবাণুর আক্রমণের ফলে আমাদের হতে পারে-
i. পেট ব্যথা, বমি
ii. মাথা ব্যথা
iii. উদারাময়
স্টেফাইলোকক্কাস জীবাণুর বিষ খাদ্যে প্রবেশ করে-
i. নাক, মুখ, লালা দ্বারা
ii. হাঁচি, কাশি দ্বারা
iii. চুলকানির মাধ্যমে
স্টেফাইলোকক্কাস জীবাণু দ্বারা দূষিত হতে পারে-
i. পুডিং, কাস্টার্ড
ii. মেয়নেজ, ক্রিমজাতীয় খাবার
iii. পায়েস, বেকারি খাবার
ক্লোসট্রিডিয়াম জীবাণু দ্বারা দূষিত হতে পারে -
i. টিনজাত খাদ্য
ii. মাছ ও সবজি
iii. চাল, ডাল
লেথারিস স্টেডিয়া রোগের লক্ষণ হলো-
i. শরীরের নিচের অংশ দুর্বল হওয়া
ii. পায়ের গোড়ালি ও হাঁটু ব্যথা
iii. মাংসপেশিতে খিঁচুনি
হাইড্রোসায়ানিক এসিডের বিষ পাওয়া যায়-
i. কচু ও লেবুর বিচিতে
ii. আলু, টমেটো
iii. আপেল ও কমলার বিচিতে
হাইড্রো সায়ানিক এসিডের বিষক্রিয়ায়-
i. মানসিক বৈকল্য হয়
ii. চোখে ঝাপসা দেখা যায়
iii. কোনো কিছু মনে রাখতে সমস্যা হয়
ফ্লুরোসিস বিষক্রিয়ায় হতে পারে-
i. মাথা ঘোরা
ii. দাঁতের এনামেল নষ্ট
iii. হাতের নখ ভঙ্গুর
রাসায়নিক উপাদানের দ্বারা বিষক্রিয়া হতে পারে-
i. পোকামাকড় দমনে কীটনাশক ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে
ii. খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে
iii. পোশাক শিল্পে রঙের সাথে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে
বটুলিজম জীবাণু খাবারে প্রবেশ করে
i. টিনজাত খাদ্যের মাধ্যমে
ii. সিসার পাইপের পানির মাধ্যমে.
iii. নোংরা পরিবেশে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করা হলে
খাদ্য প্রস্তুত ও পরিবেশনের সময় কার ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ?
রান্নার পূর্বে সবজি ১০/১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখা দরকার কেন?
শিশুর খাবার বানানো ও খাওয়ানোর আগে কী করতে হয়?
ডাল রান্নার আগে অনেক সময় ভিজিয়ে রেখে পানি ফেলে দিলে কী অপচয় হয়?
শাকসবজি সিদ্ধ করে পানি ফেলে দিলে কোন ভিটামিন নষ্ট হয়?
পুষ্টিগুণ বজায় রাখার জন্য শাকসবজি কীভাবে রান্না করতে হয়?
শাকসবজি ও ফলের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান কোথায় বেশি থাকে?
মাংস ও ডাল সহজপাচ্য হয় কখন?
খাদ্যে নানা ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে যেসব ত্রুটির কারণে
i. খাদ্য প্রস্তুত
ii. খাদ্য পরিবেশন
iii. খাদ্য কেনা
অসাবধানতা ও অপরিচ্ছন্ন নোংরা পরিবেশে খাদ্য প্রস্তুত ও পরিবেশনের ফলে খাদ্য-
i. নষ্ট হয়
ii. দূষিত হয়
iii. রোগ সৃষ্টি করে
মাছ, মাংস অনেকক্ষণ বাতাসে উন্মুক্ত রেখে দিলে -
i. খাদ্যের মধ্যে জীবাণু সৃষ্টি হয়
ii. পচে কটু গন্ধ সৃষ্টি হয়
iii. খাদ্যের মধ্যে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয়
ভাতের মাড় ফেলে দেয়ার ফলে নষ্ট হয় -
i. থায়ামিন
ii. ভিটামিন-ডি
iii. ভিটামিন-বি
শাকসবজি, মাছ-মাংস বেশিক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখলে নষ্ট হয় -
i. শ্বেতসার
ii. ভিটামিন
iii. খনিজ উপাদান
ভাতের মাড়ে থাকে-
i. ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
ii. স্টার্চ
iii. খনিজ লবণ
কোনটি শস্য জাতীয় খাবার?
কোনটি উৎকৃষ্ট প্রোটিন
কীসের সংস্পর্শে মাংসের গুণগত মান নষ্ট হয়?
রান্নার সময় তরকারিতে সোডা ব্যবহার করলে কীসের অপচয় ঘটে?
কোন ধরনের খাবার সেলুলোজ জাতীয় কঠিন আবরণে ঢাকা থাকে?
নিচের কোন উপাদানটির কারণে শস্য জাতীয় খাবার রান্না করে খেতে হয়?
কীভাবে মাছ ভাজি করলে পুষ্টিমূল্য কম অপচয় হয়?
মাছ হলুদ, লবণ মাখিয়ে ভেজে রান্না করতে হয় কেন?
মাংসের এক্সট্রাক্ট এবং ধাতব লবণ সমূহের প্রকৃতি কীরূপ?
অত্যধিক তাপে মাংস রান্না করলে কোন ভিটামিন নষ্ট হবার ভয় থাকে?
রান্না করা মাংসের টুকরোগুলো বড় বড় হলে কী হয়?
মাংস রান্নার আদর্শ পদ্ধতি কোনটি?
সবজি ধোয়া ঠিক নয় কখন?
ডালের পুষ্টি উপাদানের অপচয় হয়
i. ঢাকনা দিয়ে অনেক সময় ধরে সিদ্ধ করলে
ii. অনেকক্ষণ ভিজিয়ে রেখে তারপর ধুলে
iii. সিদ্ধ করে পানি ফেলে দিলে
দুধ অনেক সময় ধরে ফুটিয়ে ঘন করলে -
i. পুষ্টিমান কমে যায়
ii. গুরুপাক হয়
iii. স্বাদ ও গুণ বৃদ্ধি পায়
ডিমের পুষ্টিমান নষ্ট হয়-
i. বেশি উত্তাপে ভাজলে
ii. বেশি পানিতে অনেকক্ষণ ফুটালে
iii. আধা সিদ্ধ করলে
শস্য জাতীয় খাদ্য রান্না করার ফলে -
i. সেলুলোজের আবরণটি ফেটে যায়
ii: শ্বেতসার কনিকা পানির সাথে মিশে মণ্ড তৈরি করে
iii. খাদ্যের পুষ্টি উপাদান সব নষ্ট হয়
অত্যাধিক উত্তাপে মাংস রান্না করা উচিত নয় কারণ
i. মাংসের প্রোটিন কঠিন ও সংকুচিত হয়
ii. প্রোটিনের গুণাগুণ নষ্ট হয়
iii. হজমে ব্যাঘাত ঘটে
মাংস রান্না করার সময় লক্ষ রাখতে হবে -
i. অত্যাধিক উত্তাপে রান্না করা যাবে না
ii. অত্যাধিক তেল মসলা ব্যবহার করা উচিত নয়
iii. ঢাকনা দিয়ে ও টুকরা বড় রেখে রান্না করতে হবে