ক্যাটফিশ জাতীয় মাছ -
i. সিলুরিফরমিস বর্গের অন্তর্ভুক্ত
ii. শরীরে আঁইশ আছে
iii. মুখে বিড়ালের ন্যায় গোঁফ আছে
নিচের কোনটি সঠিক?
শিং ও মাগুর মাছের দৈহিক বৈশিষ্ট্য হলো—
i. দেহ লম্বাটে
ii. সামনের দিকে নলাকার
iii. পিছনের দিকে চ্যাপ্টা ও আঁশবিহীন
মাগুর মাছের দেহের রং—
i. ছোট অবস্থায় বাদামি খয়েরি
ii. বড় অবস্থায় ধূসর বাদামি
iii. ছোট অবস্থায় ধূসর বাদামি
শিং, মাগুর পানি ছাড়াও দীর্ঘক্ষণ বাঁচতে পারে কারণ—
i. এদের অতিরিক্ত শ্বসনতন্ত্র আছে
ii. এরা বাতাস থেকে সরাসরি অক্সিজেন নিতে পারে
iii. এদের অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই
শিং ও মাগুর মাছ চাষের সুবিধা হলো এরা—
i. প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকে
ii. বৃষ্টির সময় পাড়ে উঠে যায় না
iii. বাজারে প্রচুর চাহিদা আছে
শিং, মাগুর মাছ চাষে পুকুর প্রস্তুতির সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো—
i. পাড়ের উপর ৩০ সেমি উঁচু নেটের বেড়া দেওয়া
ii. পরিমাণমতো সম্পূরক খাদ্য সরবরাহ করা
iii. পাড়ের উপর বিভিন্ন ধরনের গাছ সরিয়ে ফেলা
পুকুরে পানি পরিবর্তনের ব্যবস্থা থাকলে মজুদ করা যাবে -
i. মাগুরের পোনা ২৫০-৩০০টি
ii. শিং মাছের পোনা ৪০০-৫০০টি
iii. রুই জাতীয় মাছের পোনা ৪৫টি
পুকুরে পোনা মজুদ করা অনুচিত—
1. মেঘলা দিনে
ii. ঠাণ্ডা আবহাওয়ায়
iii. দুপুরের রোদে
এ্যাফানোমাইসিস ইনভাডেন্স -
i. এক ধরনের ভাইরাস
ii. এর আক্রমণে মাংসপেশিতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়
iii. এক ধরনের ছত্রাক
মাগুর মাছের ক্ষতরোগের প্রতিকারের জন্য প্রয়োগ করতে হবে শতক প্রতি—
i. ১ কেজি চুন
ii. ১ কেজি লবণ
iii. ১ কেজি পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট
ব্যাকটেরিয়া হলো—
i. এ্যারোমোনাডস
ii. মিক্সোব্যাকটার
iii. এ্যাফানোমাইসিস ইনভাডেন্স
গুলশা মাছের -
i. দৈর্ঘ্য ১৫-২৩ সেমি
ii. পিঠের অংশ বাঁকানো
iii. মুখে ৪ জোড়া গোঁফ আছে
মাছের কাঁটায় আছে —
i. ক্যালসিয়াম
ii. ফসফরাস
iii. ভিটামিন এ
ডাক্তার উক্ত মাছগুলো খেতে বললেন, কারণ এতে -
i. অধিক পরিমাণ লৌহ আছে
ii. এগুলো সহজে হজম হয়
iii. অধিক পরিমাণে চর্বি ও ক্যালসিয়াম আছে
উদ্দীপকের মাছটির দৈহিক বৈশিষ্ট্য—
i. উপরিভাগের রং ধূসর রূপালি
ii. পেটের দিক সাদা
iii. কানকোর পেছনে লাল ফোটা
সমন্বিত মাছ ও হাঁস চাষের ফলে—
i. মাছের জন্য উৎকৃষ্ট জৈব সারের ব্যবস্থা হয়
ii. পুকুরের পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ে
iii. মাছের আলাদা সম্পূরক খাদ্য দরকার হয়
হাঁস ও মাছের সমন্বিত চাষের সুবিধা হলো -
i. মাছের জন্য আলাদা খাদ্য দিতে হয় না।
ii. মাছের রোগবালাই কম হয়
iii. হাঁসের ঘর তৈরিতে আলাদা জায়গা লাগে না
হাঁস-মুরগির রোগবালাই দমনে -
i. নিয়মিত টিকা দিতে হবে
ii. ঘর সবসময় শুকনো রাখতে হবে
iii. খাদ্য ও পানির পাত্র পরিষ্কার রাখতে হবে