সকল বিষয়

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

পেট্রোল,ডিজেল আর কেরোসিন উভয়ই হাইড্রোকার্বন।তবে কার্বন সংখ্যায ওপর ভিত্তি করে এরা আলাদা।প্রেট্রোলিয়ামের যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক  21 degree centigred থেকে 70 degree c তারাই পেট্রোল।এদের কার্বনের সংখ্যা 5-10 টি।আর যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক 171 degree c থেকে 270 degree c তারাই ডিজেল।এদের কার্বন সংখ্যা 17-20 পর্যন্ত।আর যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক 121-170 degree c তারাই কেরোসিন।এদের কার্বন সংখ্যা 11-16 পর্যন্ত।

পেট্রোল,ডিজেল আর কেরোসিন উভয়ই হাইড্রোকার্বন।তবে কার্বন সংখ্যায ওপর ভিত্তি করে এরা আলাদা।প্রেট্রোলিয়ামের যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক  21 degree centigred থেকে 70 degree c তারাই পেট্রোল।এদের কার্বনের সংখ্যা 5-10 টি।আর যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক 171 degree c থেকে 270 degree c তারাই ডিজেল।এদের কার্বন সংখ্যা 17-20 পর্যন্ত।আর যে অংশের স্ফূটনাঙ্ক 121-170 degree c তারাই কেরোসিন।এদের কার্বন সংখ্যা 11-16 পর্যন্ত।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
124.

ICRC-এর সদর দফতর কোথায় অবস্থিত?

Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

'Seven Sisters' বলতে উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যকে বোঝানো হয়, যা তাদের ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক, এবং সাংস্কৃতিক সাদৃশ্যের কারণে এই নামে পরিচিত হয়েছে। এই সাতটি রাজ্য ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাস এবং বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। এবার প্রতিটি রাজ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক:

1. অরুণাচল প্রদেশ

  • অবস্থান ও সীমানা: অরুণাচল প্রদেশ উত্তর-পূর্ব ভারতের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত। এটি উত্তরে চীন (তিব্বত), পূর্বে মিয়ানমার, দক্ষিণে অসম এবং পশ্চিমে ভুটানের সাথে সীমান্ত ভাগ করে।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: এই রাজ্যটি প্রধানত পাহাড়ি এলাকা নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে হিমালয়ের অংশ। এটি 'সূর্যোদয়ের ভূমি' নামেও পরিচিত।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: এখানে ২০টিরও বেশি প্রধান নৃগোষ্ঠী এবং আরও অনেক ছোট নৃগোষ্ঠী বাস করে। অরুণাচল প্রদেশে বিভিন্ন আদিবাসী সংস্কৃতি এবং জীবনধারা লক্ষ্য করা যায়। এখানকার বাসিন্দারা সাধারণত বিভিন্ন নৃত্য, সঙ্গীত এবং হস্তশিল্পের জন্য বিখ্যাত।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্টগুলিও রাজ্যের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখে।

2. অসম

  • অবস্থান ও সীমানা: অসম রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্বের কেন্দ্রে অবস্থিত। এর সীমানা পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভুটান এবং অরুণাচল প্রদেশ, পূর্বে নাগাল্যান্ড এবং মণিপুর, দক্ষিণে মেঘালয়, ত্রিপুরা, এবং মিজোরাম রাজ্যের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: এই রাজ্যের মাটিতে ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রবাহিত হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। অসমের ভূপ্রকৃতিতে উর্বর সমতলভূমি, বনাঞ্চল এবং পাহাড়ি অঞ্চল রয়েছে।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: অসমে বসবাসকারী মানুষদের মধ্যে প্রধানত অসমীয়া, বাঙালি, বোড়ো, মিশিং ইত্যাদি নৃগোষ্ঠীর মানুষ রয়েছে। ভাওনা, বিহু, সত্ত্রীয়া নৃত্যসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য রাজ্যটি পরিচিত।
  • অর্থনীতি: অসম ভারতের প্রধান চা উৎপাদনকারী রাজ্য এবং এখানকার অর্থনীতি চা শিল্প, পেট্রোলিয়াম, এবং বনজ পণ্যের উপর নির্ভরশীল।

3. মণিপুর

  • অবস্থান ও সীমানা: মণিপুর পূর্বে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এবং পশ্চিমে আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: মণিপুরের ভূমি পাহাড়, উপত্যকা এবং হ্রদ নিয়ে গঠিত। এখানে লোকটাক হ্রদ অবস্থিত, যা উত্তর-পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় হ্রদ।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মণিপুরের প্রধান জনগোষ্ঠী হল মেইতেই, যারা রাজ্যের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী। এছাড়া নাগা, কুকি, এবং অন্যান্য উপজাতি গোষ্ঠীর মানুষ এখানে বাস করে। এখানকার মণিপুরি নৃত্য এবং মার্শাল আর্ট 'থাংটা' বিখ্যাত।
  • অর্থনীতি: মণিপুরের অর্থনীতি কৃষি, বোনা কাপড়, এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল।

4. মেঘালয়

  • অবস্থান ও সীমানা: মেঘালয় পশ্চিমে অসম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: রাজ্যটি পাহাড়ি এবং ঘন বনাঞ্চল নিয়ে গঠিত। চেরাপুঞ্জি এবং মাউসিনরাম পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মেঘালয়ের প্রধান জনগোষ্ঠী হল খাসি, গারো, এবং জৈন্তিয়া। এখানকার সংস্কৃতি এবং জীবনধারা খুবই বৈচিত্র্যময় এবং ঐতিহ্যবাহী।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং পর্যটনের উপর নির্ভরশীল।

5. মিজোরাম

  • অবস্থান ও সীমানা: মিজোরাম পূর্বে মিয়ানমার, দক্ষিণে এবং পশ্চিমে বাংলাদেশ এবং উত্তরে ত্রিপুরা, আসাম, এবং মণিপুরের সাথে সীমানা ভাগ করে।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: মিজোরামের ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং নদী রয়েছে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অরণ্য রাজ্যটিকে বিশেষ আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মিজোরামের প্রধান জনগোষ্ঠী হল মিজো, যারা মিজো ভাষায় কথা বলে। এখানকার নৃত্য, গান এবং পোশাক তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
  • অর্থনীতি: মিজোরামের অর্থনীতি প্রধানত কৃষি এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া বেত এবং বাঁশের তৈরি সামগ্রী এখানকার অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা পালন করে।

6. নাগাল্যান্ড

  • অবস্থান ও সীমানা: নাগাল্যান্ড পূর্বে মিয়ানমারের সীমান্তে এবং উত্তরে অরুণাচল প্রদেশ ও আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: নাগাল্যান্ডের ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং ঘন বনাঞ্চল রয়েছে। এখানকার জলবায়ু মূলত শীতল এবং মনোরম।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: নাগাল্যান্ডে প্রধানত ১৬টি প্রধান নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী বাস করে, যাদের মধ্যে প্রধান হল নাগা। এখানকার হর্ণবিল উৎসব বিখ্যাত, যা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জনপ্রিয়।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল।

7. ত্রিপুরা

  • অবস্থান ও সীমানা: ত্রিপুরা পশ্চিমে, উত্তরে এবং দক্ষিণে বাংলাদেশের সাথে সীমানা ভাগ করে এবং পূর্বে আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: রাজ্যটির ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং নদী রয়েছে। এখানকার জলবায়ু উষ্ণ এবং আর্দ্র।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: ত্রিপুরার প্রধান জনগোষ্ঠী হল ত্রিপুরী, বাঙালি, এবং অন্যান্য উপজাতি গোষ্ঠী। এখানকার গোমতি নদী এবং উজন্তা পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত প্রাচীন মন্দির ত্রিপুরার একটি প্রধান ঐতিহ্য।
  • অর্থনীতি: ত্রিপুরার অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং চা শিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া বেত, বাঁশ, এবং কাঠের কাজ ত্রিপুরার হস্তশিল্প শিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে।

উপসংহার: 'Seven Sisters' নামকরণটি শুধু ভৌগোলিক অবস্থান দ্বারা নয়, বরং এই সাতটি রাজ্যের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং অর্থনৈতিক সংযোগের প্রতিফলন। তারা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি অপরিহার্য অংশ এবং তাদের বৈচিত্র্যময়তা ভারতের ঐক্যের প্রতীক। এই অঞ্চলের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, এবং ইতিহাস এটি দেশের অন্যতম আকর্ষণীয় অঞ্চল করে তুলেছে।

 

বাংলাদেশে  'Seven Sisters'  নিয়ে আলোচনার কারণ

 

বাংলাদেশে 'Seven Sisters' বা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্য নিয়ে আলোচনার কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে:

1. ভৌগোলিক এবং ঐতিহাসিক সংযোগ:

  • বাংলাদেশের সীমানা ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের (বিশেষ করে ত্রিপুরা, মেঘালয়, আসাম) সঙ্গে যুক্ত। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের সীমানা ত্রিপুরা এবং মিজোরামের সঙ্গে, এবং সিলেট বিভাগের সীমানা মেঘালয় ও আসামের সঙ্গে মিলে যায়। ঐতিহাসিকভাবে, বাংলাদেশ ও এই রাজ্যগুলির জনগণের মধ্যে সংস্কৃতি, ভাষা এবং আদিবাসী জীবনের মিল রয়েছে। যেমন, সিলেটের সঙ্গে আসাম ও মেঘালয়ের সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত মিল বিদ্যমান।

2. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ:

  • ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের গুরুত্ব রয়েছে। এই রাজ্যগুলির জন্য বাংলাদেশ একটি 'ভূকৌশলগত প্রবেশদ্বার' হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ তারা এই অঞ্চলের বাণিজ্য এবং যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। উদাহরণস্বরূপ, ভারত-বাংলাদেশ ট্রানজিট চুক্তির মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন করতে পারে, যা বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

3. অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুযোগ:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাব্য বাণিজ্য অংশীদার। বাংলাদেশের পণ্য ও সেবা রপ্তানি করার সুযোগ রয়েছে এই অঞ্চলে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, খাদ্যপণ্য, এবং অন্যান্য সামগ্রীগুলি এই রাজ্যগুলিতে সরবরাহ করা যেতে পারে, এবং উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে কৃষিজাত পণ্য ও বনজ সামগ্রী বাংলাদেশে আমদানি করা যেতে পারে।

4. পর্যটন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বাংলাদেশের পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়। বাংলাদেশের পর্যটকেরা এই অঞ্চলে ভ্রমণ করতে আগ্রহী, এবং একইভাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের জনগণ বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান পরিদর্শন করতে আগ্রহী।

5. সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গ:

  • সীমান্ত নিরাপত্তা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত কিছু বিষয়ও বাংলাদেশের সাথে যুক্ত। কিছু সময়ে, উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি থেকে মানুষ বাংলাদেশে অভিবাসিত হয়েছে, এবং এর ফলে কিছু সামাজিক এবং রাজনৈতিক সমস্যা দেখা দিয়েছে। দুই দেশের সরকার এই ধরনের ইস্যু নিয়ে আলোচনা করে থাকে।

6. ভূকৌশলগত গুরুত্ব:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যগুলি চীন, মিয়ানমার, ভুটান এবং বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক সীমান্তের নিকটবর্তী। এই অঞ্চলটি কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা এই অঞ্চলের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এই কারণগুলির মাধ্যমে বোঝা যায় কেন বাংলাদেশে 'Seven Sisters' নিয়ে আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ।

'Seven Sisters' বলতে উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যকে বোঝানো হয়, যা তাদের ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক, এবং সাংস্কৃতিক সাদৃশ্যের কারণে এই নামে পরিচিত হয়েছে। এই সাতটি রাজ্য ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাস এবং বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। এবার প্রতিটি রাজ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক:

1. অরুণাচল প্রদেশ

  • অবস্থান ও সীমানা: অরুণাচল প্রদেশ উত্তর-পূর্ব ভারতের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত। এটি উত্তরে চীন (তিব্বত), পূর্বে মিয়ানমার, দক্ষিণে অসম এবং পশ্চিমে ভুটানের সাথে সীমান্ত ভাগ করে।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: এই রাজ্যটি প্রধানত পাহাড়ি এলাকা নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে হিমালয়ের অংশ। এটি 'সূর্যোদয়ের ভূমি' নামেও পরিচিত।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: এখানে ২০টিরও বেশি প্রধান নৃগোষ্ঠী এবং আরও অনেক ছোট নৃগোষ্ঠী বাস করে। অরুণাচল প্রদেশে বিভিন্ন আদিবাসী সংস্কৃতি এবং জীবনধারা লক্ষ্য করা যায়। এখানকার বাসিন্দারা সাধারণত বিভিন্ন নৃত্য, সঙ্গীত এবং হস্তশিল্পের জন্য বিখ্যাত।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্টগুলিও রাজ্যের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখে।

2. অসম

  • অবস্থান ও সীমানা: অসম রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্বের কেন্দ্রে অবস্থিত। এর সীমানা পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভুটান এবং অরুণাচল প্রদেশ, পূর্বে নাগাল্যান্ড এবং মণিপুর, দক্ষিণে মেঘালয়, ত্রিপুরা, এবং মিজোরাম রাজ্যের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: এই রাজ্যের মাটিতে ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রবাহিত হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। অসমের ভূপ্রকৃতিতে উর্বর সমতলভূমি, বনাঞ্চল এবং পাহাড়ি অঞ্চল রয়েছে।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: অসমে বসবাসকারী মানুষদের মধ্যে প্রধানত অসমীয়া, বাঙালি, বোড়ো, মিশিং ইত্যাদি নৃগোষ্ঠীর মানুষ রয়েছে। ভাওনা, বিহু, সত্ত্রীয়া নৃত্যসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য রাজ্যটি পরিচিত।
  • অর্থনীতি: অসম ভারতের প্রধান চা উৎপাদনকারী রাজ্য এবং এখানকার অর্থনীতি চা শিল্প, পেট্রোলিয়াম, এবং বনজ পণ্যের উপর নির্ভরশীল।

3. মণিপুর

  • অবস্থান ও সীমানা: মণিপুর পূর্বে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এবং পশ্চিমে আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: মণিপুরের ভূমি পাহাড়, উপত্যকা এবং হ্রদ নিয়ে গঠিত। এখানে লোকটাক হ্রদ অবস্থিত, যা উত্তর-পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় হ্রদ।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মণিপুরের প্রধান জনগোষ্ঠী হল মেইতেই, যারা রাজ্যের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী। এছাড়া নাগা, কুকি, এবং অন্যান্য উপজাতি গোষ্ঠীর মানুষ এখানে বাস করে। এখানকার মণিপুরি নৃত্য এবং মার্শাল আর্ট 'থাংটা' বিখ্যাত।
  • অর্থনীতি: মণিপুরের অর্থনীতি কৃষি, বোনা কাপড়, এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল।

4. মেঘালয়

  • অবস্থান ও সীমানা: মেঘালয় পশ্চিমে অসম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: রাজ্যটি পাহাড়ি এবং ঘন বনাঞ্চল নিয়ে গঠিত। চেরাপুঞ্জি এবং মাউসিনরাম পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মেঘালয়ের প্রধান জনগোষ্ঠী হল খাসি, গারো, এবং জৈন্তিয়া। এখানকার সংস্কৃতি এবং জীবনধারা খুবই বৈচিত্র্যময় এবং ঐতিহ্যবাহী।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং পর্যটনের উপর নির্ভরশীল।

5. মিজোরাম

  • অবস্থান ও সীমানা: মিজোরাম পূর্বে মিয়ানমার, দক্ষিণে এবং পশ্চিমে বাংলাদেশ এবং উত্তরে ত্রিপুরা, আসাম, এবং মণিপুরের সাথে সীমানা ভাগ করে।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: মিজোরামের ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং নদী রয়েছে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অরণ্য রাজ্যটিকে বিশেষ আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: মিজোরামের প্রধান জনগোষ্ঠী হল মিজো, যারা মিজো ভাষায় কথা বলে। এখানকার নৃত্য, গান এবং পোশাক তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
  • অর্থনীতি: মিজোরামের অর্থনীতি প্রধানত কৃষি এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া বেত এবং বাঁশের তৈরি সামগ্রী এখানকার অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা পালন করে।

6. নাগাল্যান্ড

  • অবস্থান ও সীমানা: নাগাল্যান্ড পূর্বে মিয়ানমারের সীমান্তে এবং উত্তরে অরুণাচল প্রদেশ ও আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: নাগাল্যান্ডের ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং ঘন বনাঞ্চল রয়েছে। এখানকার জলবায়ু মূলত শীতল এবং মনোরম।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: নাগাল্যান্ডে প্রধানত ১৬টি প্রধান নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী বাস করে, যাদের মধ্যে প্রধান হল নাগা। এখানকার হর্ণবিল উৎসব বিখ্যাত, যা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জনপ্রিয়।
  • অর্থনীতি: রাজ্যটির অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল।

7. ত্রিপুরা

  • অবস্থান ও সীমানা: ত্রিপুরা পশ্চিমে, উত্তরে এবং দক্ষিণে বাংলাদেশের সাথে সীমানা ভাগ করে এবং পূর্বে আসামের সাথে যুক্ত।
  • ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য: রাজ্যটির ভূপ্রকৃতিতে পাহাড়, উপত্যকা, এবং নদী রয়েছে। এখানকার জলবায়ু উষ্ণ এবং আর্দ্র।
  • জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি: ত্রিপুরার প্রধান জনগোষ্ঠী হল ত্রিপুরী, বাঙালি, এবং অন্যান্য উপজাতি গোষ্ঠী। এখানকার গোমতি নদী এবং উজন্তা পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত প্রাচীন মন্দির ত্রিপুরার একটি প্রধান ঐতিহ্য।
  • অর্থনীতি: ত্রিপুরার অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ পণ্য, এবং চা শিল্পের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া বেত, বাঁশ, এবং কাঠের কাজ ত্রিপুরার হস্তশিল্প শিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে।

উপসংহার: 'Seven Sisters' নামকরণটি শুধু ভৌগোলিক অবস্থান দ্বারা নয়, বরং এই সাতটি রাজ্যের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং অর্থনৈতিক সংযোগের প্রতিফলন। তারা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি অপরিহার্য অংশ এবং তাদের বৈচিত্র্যময়তা ভারতের ঐক্যের প্রতীক। এই অঞ্চলের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, এবং ইতিহাস এটি দেশের অন্যতম আকর্ষণীয় অঞ্চল করে তুলেছে।

 

বাংলাদেশে  'Seven Sisters'  নিয়ে আলোচনার কারণ

 

বাংলাদেশে 'Seven Sisters' বা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্য নিয়ে আলোচনার কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে:

1. ভৌগোলিক এবং ঐতিহাসিক সংযোগ:

  • বাংলাদেশের সীমানা ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের (বিশেষ করে ত্রিপুরা, মেঘালয়, আসাম) সঙ্গে যুক্ত। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের সীমানা ত্রিপুরা এবং মিজোরামের সঙ্গে, এবং সিলেট বিভাগের সীমানা মেঘালয় ও আসামের সঙ্গে মিলে যায়। ঐতিহাসিকভাবে, বাংলাদেশ ও এই রাজ্যগুলির জনগণের মধ্যে সংস্কৃতি, ভাষা এবং আদিবাসী জীবনের মিল রয়েছে। যেমন, সিলেটের সঙ্গে আসাম ও মেঘালয়ের সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত মিল বিদ্যমান।

2. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ:

  • ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের গুরুত্ব রয়েছে। এই রাজ্যগুলির জন্য বাংলাদেশ একটি 'ভূকৌশলগত প্রবেশদ্বার' হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ তারা এই অঞ্চলের বাণিজ্য এবং যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। উদাহরণস্বরূপ, ভারত-বাংলাদেশ ট্রানজিট চুক্তির মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন করতে পারে, যা বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

3. অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুযোগ:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাব্য বাণিজ্য অংশীদার। বাংলাদেশের পণ্য ও সেবা রপ্তানি করার সুযোগ রয়েছে এই অঞ্চলে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, খাদ্যপণ্য, এবং অন্যান্য সামগ্রীগুলি এই রাজ্যগুলিতে সরবরাহ করা যেতে পারে, এবং উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে কৃষিজাত পণ্য ও বনজ সামগ্রী বাংলাদেশে আমদানি করা যেতে পারে।

4. পর্যটন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বাংলাদেশের পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়। বাংলাদেশের পর্যটকেরা এই অঞ্চলে ভ্রমণ করতে আগ্রহী, এবং একইভাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের জনগণ বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান পরিদর্শন করতে আগ্রহী।

5. সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গ:

  • সীমান্ত নিরাপত্তা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত কিছু বিষয়ও বাংলাদেশের সাথে যুক্ত। কিছু সময়ে, উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি থেকে মানুষ বাংলাদেশে অভিবাসিত হয়েছে, এবং এর ফলে কিছু সামাজিক এবং রাজনৈতিক সমস্যা দেখা দিয়েছে। দুই দেশের সরকার এই ধরনের ইস্যু নিয়ে আলোচনা করে থাকে।

6. ভূকৌশলগত গুরুত্ব:

  • উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যগুলি চীন, মিয়ানমার, ভুটান এবং বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক সীমান্তের নিকটবর্তী। এই অঞ্চলটি কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা এই অঞ্চলের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এই কারণগুলির মাধ্যমে বোঝা যায় কেন বাংলাদেশে 'Seven Sisters' নিয়ে আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ।

যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
130.

BIMSTEC-এর পূর্ণ নাম কা এবং এর সদস্য কোন কোন দেশ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
131.

আরব বিশ্বের বাহিরে ওপেক (OPEC) দেশগুলাের নাম কি?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

NAM এর প্রধান উদ্যোক্তা………………….

১>মার্শাল টিটো (যুগোপ্রোভিয়া)ড.

২> আহমেদ সুকর্ণ (ইন্দোনেশিয়া) 

৩> জওহর লাল নেহরু (ভারত)

৪>জামাল আবদেল নাসের (মিশর)

৫>কাউমি নজুমা (ঘানা) 

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
134.

আইসল্যান্ড ও মৌরিতানিয়ার রাজধানীর নাম কী?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
135.

ও.আই.সি (OIC)-র বর্তমান মহাসচিবের নাম কী?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে দশটি প্রশ্নের উত্তর দিন ।
136.

চাঁদে অবতরণকারী প্রথম দুই মহাশূন্যচারার নাম কী?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
138.

ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন (WTO)

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
139.

Amnesty International

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
140.

সিআইএস (CIS)

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
141.

White House এবং White Hall

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
142.

নেলসন ম্যান্ডেলা।

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
143.

দ্বি-জাতি তত্ত্ব ।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যে কোনাে পাঁচটির উপর সংক্ষেপে লিখুন:
144.

ক্ষুদ্রঋণ ও গ্রামীণ ব্যাংক (Micro-credit and GraJTgjer Bark)।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যেকোনাে একটি বিষযে রচনা লিখুন ।
151.

সাহিত্য আদর্শবাদ ও বস্তুবাদ

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যেকোনাে একটি বিষযে রচনা লিখুন ।
152.

সুশাসনে নাগরিক সমাজের ভূমিকা।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যেকোনাে একটি বিষযে রচনা লিখুন ।
153.

পার্বত্য শান্তি চুক্তি

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যেকোনাে একটি বিষযে রচনা লিখুন ।
154.

শিল্পীর স্বাধীনতা।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
যেকোনাে একটি বিষযে রচনা লিখুন ।
155.

আলস্যের আনন্দ।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 15 hours ago
Write an essay on any one of the following:
163.

Traffic Jam in Dhaka City.

Created: 3 months ago | Updated: 15 hours ago
Write an essay on any one of the following:
164.

The prospect of Tourism in Bangladesh.

Created: 3 months ago | Updated: 15 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Write a report on any one of the following.
174.

Noise Pollution in Dhaka City.

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Write a report on any one of the following.
175.

Empowerment of Women.

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
Write a report on any one of the following.
176.

Elimination of Child Labour.

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
নিচের প্রশ্নসমূহের উত্তর লিখুন :
184.

লােক শিল্পের সংজ্ঞা দিন।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
নিচের প্রশ্নসমূহের উত্তর লিখুন :
185.

জুমচাষ পদ্ধতি কি?

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
নিচের প্রশ্নসমূহের উত্তর লিখুন :
186.

সমুদ্রসীমা সমস্যা কি?

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
নিচের প্রশ্নসমূহের উত্তর লিখুন :
187.

ইন্টিগ্রেটেড কোস্টাল জোন ম্যানেজমেন্ট কি?

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
188.

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
189.

ওয়ারি বটেশ্বর।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
190.

আর্সেনিক সমস্যা

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
191.

এশিয়ান হাইওয়ে

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
192.

ছয় দফা কর্মসূচি ১৯৬৬

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (যে কোনাে চারটি) :
193.

সামাজিক বনায়ন।

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (সংবিধানের সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ অনুযায়ী) :
198.

সুযােগের সমতা

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (সংবিধানের সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ অনুযায়ী) :
199.

দায়মুক্তি

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago
টীকা লিখুন (সংবিধানের সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ অনুযায়ী) :
200.

ন্যায়পাল

Created: 3 months ago | Updated: 10 hours ago

Related Sub Categories