নিউটনের ৩য় সূত্র হতে আমরা জানি,
F1 = - F2
বা, m1 a1 = - m2 a2
বা, m1. (v1 - u1) / t = - m2. (v2 - u2) / t
বা, m1 v1 - m1 u1 = - m2 v2 + m2 u2
সুতরাং, m1 v1 + m2 v2 = m1u1 + m2 u2
ইহাই ভরবেগের সংরক্ষণ বা নিত্যতার সূত্র।
টর্ক এবং কৌণিক ত্বরণের মধ্যে সম্পর্ক হল, τ=Iα
দেখান যে, তেজষ্ক্রিয়তা একটি নিউক্লিয় প্রক্রিয়া।
কৌণিক ত্বরণ ও রৈখিক তরণ কাকে বলে? তাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করুন।
ইলেকট্রন আসক্তি হচ্ছে কোনো মৌলের ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হওয়ার প্রবণতা।
ফ্লোরিন(F) এবং ক্লোরিন(Cl) গ্রুপ-VIIA এর মৌল। গ্রুপ-VIIA অর্থাৎ 17 নং গ্রুপের মৌলগুলোকে ইলেকট্রন আসক্তি অনুসারে এভাবে সাজানো যায়-
CI>F>Br>I
VIIA গ্রুপের মৌলের ইলেকট্রন আসক্তির ক্রমে একটি ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়। তা হচ্ছে ফ্লোরিনের ইলেকট্রন আসক্তি ক্লোরিন অপেক্ষা কম।
কারণ ফ্লোরিনের আকার ছোট। এর ২য় শক্তিস্তরে ৭টি ইলেকট্রন থাকায় ইলেকট্রন ঘনত্ব খুব বেশি। সুতরাং অন্য ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করতে হলে হলে বহিঃস্থ স্তরের ইলেকট্রনের সাথে নবাগত ইলেকট্রনের বিকর্ষণ হয়। ফলে ফ্লোরিনের ইলেকট্রন আসক্তি কমে যায়। অন্যদিকে, ক্লোরিন ৩য় পর্যায়ের মৌল বলে এর আকার বড়। ফলে ৩য় শক্তিস্তয়ে ৭টি ইলেকট্রন অবস্থান করার তাদের মধ্যে তেমন বিকর্ষণ হয় না। অন্য ইলেকট্রনকে ইহা সহজেই আকর্ষণ করতে পারে। তাই ফ্লোরিনের ইলেকট্রন আসক্তি ক্লোরিন অপেক্ষা কম।
©অক্ষরপত্র।
কার্বিল অ্যামিন বিক্রিয়া
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার
পাইরোলের ইলেকট্রোফিলিক প্রতিস্থাপন মূলত C-2 অবস্থানে ঘটে।
নাইলন 6, 6
পলিস্টাইরিন