পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তাহার নাগাল পায় নাই; কোনদিন পাইবেও না।
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়।
Copyright
Catalogue
Fiction
Mobile
Subsidy
নারীশিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন
বৈশ্বিক উষ্ণতা
স্মার্ট বাংলাদেশ
শিষ্টাচার
রূপসী বাংলা
While I (walk) in the field, I saw him running.
While I was walking in the field,I saw him running.
Everybody (wish) to be happy.
Everybody wishes to be happy.
If I had a cow, I (get) pure milk.
If I had a cow, I would/could/might get pure milk.
We reached the station after the train (come).
We reached the station after the train had come.
Scarcely he (enter) the classroom when the teacher came.
Scarcely had he entered the classroom when the teacher came.
He assigned the task _______ me.
His action is contrary ______ his words.
She was exempted _____ the fine.
Over eating tells ________ health.
She takes _______ her mother
It does not matter if I fail. (Interrogative)
I care very little what he says about me. (Negative)
There is no mystery so great as misery. (Comparative)
I am sure of her success in the examination. (Complex)
I was annoyed, still I kept quiet. (Simple)
make both ends meet;
on the wane;
rank and file;
turn a deaf ear to;
wild goose chase.
Irony
Paradox
Metaphor
Sonnet
Dramatic Monologue
(x) এর লেখচিত্র অঙ্কন করুন।
(x) এর ডোমেন ও রেঞ্জ নির্ণয় করুন।
এর মান কী বিদ্যমান?
মান নির্ণয় করুন:
দেখান যে, 0 ≤ x ≤ n ব্যবধিতে
কম্পিউটারের জেনারেশন: কম্পিউটারের জেনারেশন কে ৫ টি পর্যারে ভাগ করা যায়। যেমন-
১) প্রথম প্রজন্ম (১৯৪৬-১৯৫৯):
প্রথম প্রজন্মের প্রথম কম্পিউটার UNIVAC - 1 । প্রথম প্রজন্মের প্রথম কম্পিউটার হলো UNIVAC - 1 প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫১ - ১৯৫৯) - এর বৈশিষ্ট্যগুলো হলো ভ্যাকুয়াম টিউববিশিষ্ট ইলেক্ট্রনিক বর্তনীর বহুল ব্যবহার, ইনপুট বা আউটপুট ব্যবস্থার জন্য পঞ্চকার্ডের ব্যবহার, বিশাল আকৃতির ও সহজে বহন অযোগ্য ইত্যাদি ।
২) দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫)
এ প্রজন্মের একটি কম্পিউটার IBM 1620 দিয়ে ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয়। এ কম্পিউটারটি ঢাকার পরমাণু শক্তি কেন্দ্রে সুদীর্ঘ কয়েক বছর চালু ছিল । উদাহরণ: Honeywell 200, IBM 1620, IBM 1400,CDC 1604, RCA 301, RCA 501, NCR 300 GE 200, IBM 1600 ইত্যাদি।
৩) তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১)
এই প্রজন্মটি 300 টি ট্রানজিস্টরের ধারণক্ষমতার একটি ছোট চিপের বিকাশের মাধ্যমে প্রবর্তিত হয়েছিল। এই ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) গুলি চিপ নামে জনপ্রিয়। সুতরাং এটি বেশ স্পষ্ট যে কম্পিউটারের আকার আরও হ্রাস পেয়েছে।
৪) চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১-বর্তমান)
এখানে ৪র্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে:
৫) পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কম্পিউটার)
Super VLSI (Very Large Scale Integratiion) চিপ ও অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের অবতারণা করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত শক্তিশালী মাইক্রোপ্রসেসর ও প্রচুর ডেটা ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার। এ কম্পিউটারের বিশেষত্ব হলাে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ থেকে ১৫০ কোটি লজিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
কম্পিউটারের প্রসেসর কে বোঝানোর জন্য বিভিন্ন বর্ণ, প্রতীক, চিহ্ন, সংখ্যাকে বাইনারিতে (0,1) রূপান্তর করে ইউনিক সংকেত তৈরি করা হয়, যাকে কোড বলে।
কোডকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:
যেমন: (13)10 = (1101)2 [বাইনারি] (13)10 = (0001 0011)BCD [BCD]
BCD কোড অনেক প্রকারের হয়ে থাকে।যেমন: