রােকেয়া সাখাওয়াত হােসেন কেন বিখ্যাত?
বাংলাদেশের তিনজন নাট্যকার ও তাদের একটি করে নাটকের নাম লিখুন।
রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতা' কোন ধরনের গ্রন্থ?
জসীমউদ্দীন কোন অর্থে পল্লীকবি?
'কল্লোল' কী?
আন্তর্জাতিকতা ও জাতীয় চেতনা
বাংলাদেশের জনসংখ্যা সমস্যা ও তার সমাধান পরিকল্পনা।
পহেলা বৈশাখ
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা: পরিকল্পনা ও সাফল্য;
বাংলাদেশের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধের প্রতিফলন।
পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না।
বিদ্যা যতই বাড়ে ততই জানা গেল যে, কিছুই জানা হল না।
এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়লােকভয়, রাজভয়, মৃত্যুভয় আর।। দীন প্রাণ দুর্বলের এ পাষাণ ভার, এই চিরপেষণ যন্ত্রণা, ধূলিতলে । এই নিত্য অবনতি, দণ্ডে পলে পলে। এই আত্মঅবমান, অন্তরে বাহিরে এই দাসত্বের রঞ্জু, এস্ত নতশিরে সহস্রের পদপ্রান্ততলে বারম্বার মনুষ্য মর্যাদাগর্ব বিষপরিহার এ বৃহৎ লজ্জা রাশি চরণ আঘাতে চূর্ণ করি দূর কর। মঙ্গল প্রভাতে মস্তক তুলিতে দাও অনন্ত আকাশে উদার আলােক মাঝে উন্মুক্ত বাতাসে।
চরিত্র শুধু মানব জীবনের অলঙ্কার নহে, ইহা আবার একটি অমূল্য সম্পত্তিও। আমাদের পার্থিব ধনসম্পত্তির মূল্য নির্ধারণ করা যায়; কিন্তু চরিত্রের কোন মূল্য নির্ধারণ করা যায় না। চরিত্রবান লােক নির্ধন হইলেও ধনীর ন্যায় সম্মান লাভ করিয়া থাকেন। চরিত্রবলে মানুষ উপরে আধিপত্য স্থাপন করে। ধনী ধন লইয়া সকল সময় শান্তিলাভ করিতে পারে না, কিন্ত চরিত্রধনে ধনী ব্যক্তি সততই চিত্তের শান্তিলাভ করিতে পারেন। চরিত্র মানুষের মনুষ্য উপাদান। সুতরাং চরিত্রই মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ-একমাত্র কাম্যবস্তু।
জ্ঞানী মানুষ অবশ্যই যশলাভ করেন।
নিজের বিষয়ে তার কোন মনযোগ নেই।
তার দুরাবস্থা দেখে দুঃখ হয়।
নিরপরাধী ব্যক্তিকে ক্ষমা কর।
সে আকণ্ঠ পর্যন্ত পান করেছে।
মৃত্যুভয়ে সে সশঙ্কিত হল।