নিচের বাক্যগুলো শুদ্ধ করে লিখুন।
রচনাটির উৎকর্ষতা অনস্বীকার্য।
সৌজন্যতার জন্য অর্থের প্রয়োজন হয় না।
শুধুমাত্র তোমার আশায় এ পর্যন্ত এলাম।
সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ আমাদের কাম্য
আমার সনদপত্রগুলো সত্যায়িত করা প্রয়োজন।
আজকাল সব ছাত্রছাত্রীগণ অমনোযোগী।
অষ্টরম্ভা
ইঁদুর কপালে
কচ্ছপের কামড়
তুলসীবনের বাঘ
গয়ংগচ্ছ
নাটের শুরু
গঠনগত দিক থেকে বাংলা বাক্য কত প্রকার ও কী কী ? উদাহরণ ব্যাখ্যা করুন।
ভোগে সুখ নাই, কর্মেই প্রকৃত সুখ।
এক ঝাঁক হরিয়াল পাখি উড়ে গেলে মনে হয় দুই পায়ে হেঁটে কতদূর যেতে মানুষ একাকী।
মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে কারে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়, সেই পথ লক্ষ্য করে স্বীয় র্কীতি ধ্বজা ধরে আমরাও হব বরণীয়। সময়-সাগর তীরে পদাঙ্ক অঙ্কিত করে আমরাও হব হে অমর; সেই চিহ্ন লক্ষ্য করে অন্য কোনো জন পরে যশোদ্বারে আসিবে সত্বর। করো না মানবগণ বৃথা ক্ষয় এ জীবন সংসার – সমরাঙ্গন মাঝে, সংকল্প করেছ যাহা সাধর করহ তাহা রত হয়ে নিজ নিজ কাজে।
সারাংশ লিখুন: প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকলে শিক্ষা ব্যর্থতায় পর্যিবসিত হয়। তখণ পরীক্ষা পাশ করাটাই বড় হয় এবং পাঠ্যপুস্তবকের পষ্ঠায় জ্ঞান সীমাবদ্ধ থাকে। এই কারণে পরীক্ষা পাশ করা লোকের অভাব নেই আমাদের দেমে, কিন্তু অভাব আছে জ্ঞানের। যেখানেই পরীক্ষা পাশের মোহ তরুণ ছাত্র-ছাত্রীদের উৎকণ্ঠিত রাখে, সেখানেই জ্ঞান নির্বাসিত জীবনযাপন করে। একটি স্বাধীণ জাতি হিসেবে জগতের বুকে পরিচয়লাভ করতে হলে জ্ঞানের প্রতি তরুণসমাজকে আকৃষ্ট করতে হবে। পরীক্ষা পাশের মোহ থেকে মুক্ত না হলে তরুণসমাজের সামনে কখনোই জ্ঞানের দিগন্ত উন্মোচিত হবে না।
চর্যাপদের ভাষা সম্পর্কে ধারণা দিন।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘অন্ধকার যুগ’ এর অস্তিত্ব সম্পর্কে আপনার অভিমত ব্যক্ত করুন।