বাংলাদেশ মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর || জুনিয়র ইনস্ট্রাকটর (মেকানিক্যাল) ইলেকট্রিক্যাল মেকানিক্যাল, আর্কিটেকচার (15-02-2019) || 2019

All

সকল বিষয়

যেকোন একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা লিখুন:
1.

টেকসই উন্নয়ন ও বাংলাদেশের অর্জন

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যেকোন একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা লিখুন:
2.

আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ও বাংলাদেশ

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago
যেকোন একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা লিখুন:
3.

দেশপ্রেম

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

                                                                                                                          দেশপ্রেম

নিজ দেশ ও জন্মভূমির প্রতি মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসাই দেশপ্রেম। স্বদেশের প্রকৃতি ও ধূলিকণা আমাদের নিকট অধি প্রিয় ও পবিত্র। শিশুকাল থেকেই মানুষ দেশের মাটিতে বেড়ে ওঠে। মায়ের বুক যেমন সন্তানের নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত আহয়, স্বদেশের কোলে মানুষ তেমনি নিরাপদ ও নিশ্চিত আশ্রয় লাভ করে। স্বদেশকে ভালোবাসার মাঝেই মানব জীবনের চরম সার্থকতা নিহিত। তাই কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন- 

"সার্থক জন্ম আমার জন্মেছি এই দেশে। 
সার্থক জনম মাগো তোমায় ভালোবেসে।" 

দেশপ্রেম মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ও সহজাত প্রবৃত্তি। মানুষ যে দেশে জন্মগ্রহণ করে সেটিই তার জন্মভূমি। জন্মভূমির প্রতি, মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও গভীর শ্রদ্ধাবোধই দেশপ্রেম। দেশপ্রেমীর নিজ দেশের প্রতি রয়েছে সীমাহীন ভালোবাসা ও আনুগত্য। বিশ্বের উন্নত জাতিগুলো স্বদেশের জন্য আত্মত্যাং করেই উন্নতির স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেছে। স্বদেশপ্রেম না থাকলে দেশ ও জাতির উন্নতি আশা করা যায় না। মানুষ সমগ্র বিশ্বের বাসিন্দা হলেও একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সে বেড়ে উঠে। একটি বিশেষ দেশের অধিবাসী হিসেবে সে পরিচয় লাভ করে। এ দেশই তার জন্মভূমি, তার স্বদেশ। মানুষ স্বদেশে জন্মগ্রহণ করে ও স্বদেশের ভালোবাসায় লালিত-পালিত হয়। নিজেকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার সকল উপাদান সে স্বদেশ থেকে পায়। ফলে স্বদেশের প্রতি প্রবল মমত্ববোধ সৃষ্টি হয়। এ জন্য মানুষ স্বদেশের গৌরবে গৌরবান্বিত হয় এবং স্বদেশের অপমানে অপমাণিত হয়। স্বদেশের স্বাধীনতা ও মান-মর্যাদা রক্ষার জন্য নিজের প্রাণ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকে। কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ভাই লিখেছেন- 

"মিহা মনিমুক্তা হেম স্বদেশের প্রিয় প্রেম 
তার চেয়ে রত্ন নাই আর।" 

স্বদেশপ্রেম মানব হৃদয়ে লালিত হয়। আর স্বদেশপ্রেম প্রকাশ পায় জাতীয় জীবনের দুঃসময়ে মানুষের কর্মের মাধ্যমে। স্বদেশের স্বাধীনতা রক্ষায়, স্বদেশের মানুষের কল্যাণ সাধনে মানুষের মনে স্বদেশপ্রেম জেগে ওঠে। যাঁরা দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন, দেশের জন্য সংগ্রাম করেছেন তাদের নাম ও কীর্তি চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁদের সে প্রেম ও আত্মত্যাগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে চিরকাল। স্বদেশের তরে জীবন উৎসর্গকারীরা সমগ্র বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাই কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় বলতে হয়- 

ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা। 
তোমাতে বিশ্বময়ীর তোমাতে বিশ্বমায়ের আঁচল পাতা। 

কেবল দেশকে ভালোবাসার মধ্যে দেশপ্রেম সীমাবদ্ধ নয়। দেশকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এগিয়ে নেওয়া যেমন শিল্প, সাহিত্য, বিজ্ঞান, অর্থনীতি, সমাজনীতি প্রভৃতির ক্ষেত্রে অবদান রাখাও দেশপ্রেমের বহিঃপ্রকাশ। সম্প্রতি ২৬ মার্চ জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা গাইতে ২ লক্ষ ৫৪ হাজার ৬৮১ জন মানুষের একত্রিত হওয়া দেশপ্রেমরই বহিঃপ্রকাশ। দেশের কল্যাণ ও অগ্রগতিতে ভূমিকা রেখে বিশ্বসভ্যতায় গৌরব বাড়ানো যায়। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, ড. মুহাম্মদ ইউনুস, সাকিব আল হাসান প্রমুখের গৌরবময় অবদানের জন্য বিশ্বে আমাদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। দেশপ্রেমের উজ্জ্বল বহিঃপ্রকাশ আমরা নবী করীম (স.) এর মধ্যে দেখতে পাই, দেশকে ভালোবেসে তিনি বলেছিলেন “হে মাতৃভূমি তোমার লোকেরা যদি আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র না করত তবে আমি কখনই তোমাকে ছেড়ে যেতাম না।"

স্বদেশকে ভালোবাসার মধ্য দিয়ে বিশ্বকে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। স্বদেশপ্রেম কখনও বিশ্বপ্রেমের বাধা হয় না। দেশপ্রেম যদি বিশ্ববন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্ত্বের সহায়ক না হয় তবে তা প্রকৃত দেশপ্রেম হতে পারে না। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকেই দেশপ্রেমের চেতনায় উৎসাহিত হতে হবে। যে নিজের দেশকে ভালোবাসে না সে অন্য দেশ, ভাষা, গোষ্ঠী তথা মানুষকে ভালোবাসতে পারবে না। তাই দেশপ্রেমের মধ্যেই বিশ্বপ্রেমের প্রকাশ ঘটে। 

সাহিত্যের আয়নায় দেশপ্রেম। বিভিন্ন কবি সাহিত্যিক তাদের কবিতা, কাব্য, নাটক, গান, উপন্যাস প্রভৃতি লেখনির মাধ্যমে তাদের দেশপ্রেমকে ফুটিয়ে তুলেছেন। আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যে দেশপ্রেমের বিকাশ ঘটে ব্রিটিশ আমল থেকেই। নীলদর্পণ, আনন্দমঠ, মেঘনাদ বধ প্রভৃতি গ্রন্থে দেশপ্রেমের প্রকাশ ঘটেছে। 

এছাড়া নজরুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশ প্রমুখের সাহিত্যে দেশপ্রেমের প্রকাশ ঘটেছে। ছাত্রজীবনে স্বদেশ প্রেমের শিক্ষা: স্বদেশপ্রেম মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হলেও এ গুণটি তাকে অর্জন করতে হয়। তাই ছাত্রজীবন থেকেই দেশপ্রেমের দীক্ষা গ্রহণ করতে হয়। দেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসতে হবে। ছাত্রজীবনে যে দেশপ্রেম মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হয় তা মনে আজন্ম লালিত হয়। আজকের ছাত্ররাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যতে দেশের ভালো- মন্দ তাদের উপর অর্পিত হবে। সবার আগে দেশের বিপদে-আপদে ও প্রয়োজনে ছাত্রদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে দেশের স্বার্থে ছাত্রদেরকে জীবন উৎসর্গ করতে হবে। যেমনটি ছাত্ররা করেছিল ১৯৫২ সালের মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার আন্দোলনে বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে অকাতরে প্রাণ উৎসর্গ করে। 

দেশেপ্রেমের মহৎ চেতনায় মানব চরিত্রের সৎ গুণাবলি বিকশিত হয়। মানুষের মন থেকে সংকীর্ণতা ও স্বার্থপরতা দূর হয়। স্বদেশপ্রেম মানুষকে উদার ও মহৎ করে, পরার্থে জীবন উৎসর্গ করতে প্রেরণা দেয়। স্বদেশপ্রেমের কারণেই মানুষ আত্মপুৰ ত্যাগ করে দেশ ও জাতির কল্যাণ করে, দেশবাসীকে ভালোবাসে। 

যুগে যুগে অসংখ্য মনীষী দেশের কল্যাণে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। এ উপমহাদেশে মহাত্মা গান্ধী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং নাম না জানা লক্ষ লক্ষ শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা দেশের জন্য জীবন দিয়ে অমর হয়েছেন। বিশ্ব আসনে দেশপ্রেমের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত রেখেছেন চীনের মাওসেতুং, রাশিয়ার লেলিন ও স্ট্যালিন, আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন প্রমুখ ব্যক্তি। দেশেপ্রেমের জন্যেই তাদের সকলের নাম বিশ্বের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। 

জন্মভূমি সকলেরই প্রিয়, তা রক্ষার দায়িত্বও সকলের। তবে মনে রাখতে হবে নিজের দেশকে রক্ষার নামে অপরকে আক্রমণ করা মানবতাবিরোধী। স্বদেশপ্রেমের মতো পবিত্র গুণ আর নেই। তাই জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের উচিত স্বদেশকে ভালোবাসা। প্রকৃত দেশপ্রেমী মানুষ সকলের কাছে পরম পূজনীয়। দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মত্যাগকারী ব্যক্তিই বিশ্ববরেণ্য।

যেকোন একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা লিখুন:
4.

আমার প্রিয় লেখক

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যেকোন একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা লিখুন:
5.

মাদকাসক্তির কুফল: প্রতিরোধে করণীয়

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

                                                                                        মাদকাসক্তির কুফল: প্রতিরোধে করণীয়

বর্তমান বিশ্ব সভ্যতা যে কয়টি মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন তার মধ্যে মাদকাসক্তি অন্যতম। বিশ্ব জুড়ে আজ মাদকাসক্তি একটি জটিল সামাজিক ব্যাধিরূপে বিস্তার লাভ করেছে। আমাদের সমাজে এই দূরারোগ্য ব্যাধির তীব্রতা আরো বেশি প্রবল। এর শিকার হয়ে প্রতিটি দেশের যুব সমাজ তাদের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। দিন যত যাচ্ছে এর ভয়াবহতা আরো বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এখনই উচিত মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে দৃঢ় অঙ্গিকারবদ্ধ হওয়া। 

মাদকদ্রব্য হচ্ছে সেসব দ্রব্য বা বস্তু যা গ্রহণের ফলে মানুষের স্বাভাবিক আচরণের পরিবর্তন ঘটে। শুধু তাই নয় এসব দ্রব্যের প্রতি তাদের এক ধরণের নেশার সৃষ্টি হয়। এই সকল মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে নেশা সৃষ্টি করাকে মাদকাসক্তি বলে। মাদকদ্রব্যের এই নেশা সম্পর্কে মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন 'নেশা জাতীয় যে কোনো দ্রব্যই মদ, আর যাবতীয় মদই হারাম।' সকল প্রকার নেশা জাতীয় দ্রব্য হারাম হওয়া সত্ত্বেও এসব দ্রব্যসামগ্রীর প্রতি মানুষের আকর্ষণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে 'মাদকাসক্তি হচ্ছে চিকিৎসা গ্রহণযোগ্য নয় এমন দ্রব্য অতিরিক্ত পরিমাণে ক্রমাগত বিক্ষিপ্তভাবে গ্রহণ করা এবং এসব দ্রব্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া। 

আধুনিক বিশ্বে বিভিন্ন ধরণের মাদকদ্রব্য লক্ষ্য করা যায়। সভ্যতার বিবর্তনের মধ্য দিয়ে মাদকদ্রব্যেরও যথেষ্ট পরিমাণে উন্নতি হয়েছে। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকারের মাদকদ্রব্য দেখা যায়। এগুলোর মধ্যে যেসব মাদকদ্রব্যের সেবন সর্বাধিক বেশি সেগুলো হলোঃ গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, ইয়াবা, রেকটিফাইড স্পিরিট, মদ, বিয়ার, তাড়ি, পড়ুই, কোকেন, আফিম, মারিজুয়ানা, ভাং, ক্যানাবিস, হাসিস, ঘুমের ওষুধ, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন ইত্যাদি।

আধুনিক বিশ্বের প্রায় সব দেশেই কম-বেশি মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়। কোনো দেশে কম আবার কোনো দেশে অনেক বেশি। যেমন, গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (লাওস, মায়ানমার, থাইল্যান্ড), গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (গানিস্তান, ान ) ওয়েজ-এ তিন স্থানে পপি উৎপাদিত হয়। এই পপি ফুলের নির্যাস থেকে এ সর্বনাশা হেরোইন তৈরি হয়। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, কলম্বিয়া, গুয়াতেমালা, জ্যামাইকা, ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে, খানা, ইয়া কেনিয়া, ক্ষ আফ্রিকা ও থাইল্যান্ডসহ ১১টি দেশে মারিজুয়ানা উৎপন্ন হচ্ছে। দক্ষিণ আমেরিকার পেরু, কলা, দেশ কোকেন উৎপাদনে বিখ্যাত। তাছাড়া এশিয়া মহাদেশের প্রায় অনেক দেশেই আফিম, হেরোইন ও হাসিস উৎপন্ন হয়। মাদকাসক্তির বহুবিধ কারণ রয়েছে। আমাদের সমাজে বিভিন্ন কারণে মাদকাসক্তির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। এ পর্যন্ত বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা মাদকাসক্তির অন্তরালে বিভিন্ন কারণের কথা বলেছেন। নিম্নে তা বর্ণনা করা হলো-

মাদকাসক্তির অন্যতম প্রধান একটি কারণ হলো হতাশা। এই হতাশার করণেই ব্যক্তি তার নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। যার ফলে সাময়িকভাবে আত্মমুক্তির জন্য সর্বনাশা মাদকাসক্তির দিকে ঝুঁকে পড়ে। 

মাদকাসক্তির জন্য সঙ্গদোষ আরেকটি মারাত্মক কারণ । নেশাগ্রস্থ বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে এটি বিস্তার লাভ করে। কৌতূহল মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ। অনেকেই মাদকাসক্তির ভয়াবহতা জেনেও কৌতূহলবশত মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে। অনেক সময় মানুষ মাদককে আনন্দ লাভের সহজ উপায় হিসাবে মাদকগ্রহণ করে এবং ধীরে ধীরে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। 

তরুণদের মধ্যে মাদক গ্রহণের জন্য এটি অন্যতম কারণ। পরীক্ষায় ফেল, পারিবারিক কলহ, প্রেমে ব্যর্থতা, বেকারত্ব ইত্যাদি কারণে তারা মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। 

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানুষকে সচেতন করে তোলে। কিন্তু সাম্প্রতিককালে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিচ্যুতি হওয়ার ফলে মাদকাসক্তির বিস্তার বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় পরিবারে পিতা-মাতার নেশার অভ্যাস থাকে। ফলে তাদের সন্তান সহজেই মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। 

সুতরাং, সামগ্রিকভাবে হতাশা, আদর্শহীনতা, বিভ্রান্তি, বেকারত্ব, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ অবক্ষয় ইত্যাদি কারণে মাদকাসক্তির সংখ্যা দিন দিন বহুগুণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদকাসক্তি এক ধরণের মরণ নেশা। মৃত্যুই তার একমাত্র গন্তব্যস্থল। মাদক গ্রহণ ধীরে ধীরে স্নায়ুকে দুর্বল করে তোলে। শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে নিঃশেষ করে দেয়। তাছাড়া ক্ষুধা ও যৌন অনুভূতি হ্রাস ঘটায়। মাদক গ্রহণে শ্বাস-প্রশ্বাস ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসে। হৃদস্পন্দন দ্রুত হয় এবং রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। রাগান্বিতভাব, নিদ্রাহীনতা, উগ্রমেজাজ, ওজন হ্রাস পাওয়া ইত্যাদি প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। মাদকদ্রব্য ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিক প্রজনন ক্ষমতায় ক্ষতিকর প্রভাবসহ মস্তিষ্ক, হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতে পারে। তাছাড়া ইনজেকশনের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য গ্রহণ করলে এইচআইভি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এক কথায় মাদকাসক্ত মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। সারাবিশ্বে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও চোরাচালানের মাধ্যমে এর ব্যাপক প্রসার ঘটায় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এটি এক মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে। মাদকের নিষ্ঠুর ছোবলে অকালে ঝরে পড়ছে লক্ষ লক্ষ প্রাণ। অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে বহু তরুণের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। আমাদের দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে মাদকাসক্তির ধ্বংসাত্মক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো- মাদকদ্রব্যের অবৈধ পাচার আমাদের দেশের যুব সমাজের উপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করছে। যার ফলে যুব সমাজের বিরাট একটা অংশ অবচেতন ও অকর্মণ্য হয়ে পরছে। 

মাদকাসক্তরা মাঝে মাঝে মাদকগ্রহণের জন্য চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ইত্যাদি বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজ করে। যার ফলে মাদকদ্রব্য সেবনের ফলে তারা মারাত্মকভাবে শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরিবার ও সমাজে তারা বিভিন্ন সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট হয়। 

মাদকদ্রব্য ও মাদকাসক্তির প্রভাবে আমাদের সমাজে পারিবারিক দ্বন্দ্ব-কলহ এবং এ সম্পর্কিত হতাশা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। পরিবারিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি নষ্ট হয়। অস্বাভাবিক আচরণ করে। 

মাদকদ্রব্য গ্রহণের ফলে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বাহ্যিক আচরণ প্রকাশ পায়। যেকোনো ব্যাপারে তখন ব্যক্তির মধ্যে চরম নৈতিক অধপতন লক্ষ্য করা যায়। উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ জীবনকে নষ্ট করছে। তাই দেখা যায় মাদকাসক্তি সমস্যা আমাদের দেশের শিক্ষার ওপর মারাত্মক প্রভাব বিস্তার করছে।

মাদকদ্রব্যের এই সর্বনাশা ব্যবহার বর্তমান বিশ্বে এক ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করেছে। এ জন্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অপরিহার হয়ে পড়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে নিম্নলিখিত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করা বাঞ্চনীয়- 

→ মাদকদ্রব্য উৎপাদন ও আমদানি রোধ করার জন্য প্রতিরোধ কর্মসূচি আরো জোরদার করা। 

→ মাদক চোরাচালান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা। সমাজের প্রত্যেক মানুষকেই এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করা। 

→ বেকারত্ব হ্রাস করা এবং কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা। 

→ স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য বইয়ে মাদকের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা। 

→ আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগকারী সংস্থার কার্যকরী ভূমিকা পালন করা। 

→ সরকারি উদ্যোগ বন্ধি করা। 

→ সভা, সমিতি, সেমিনার ও আলোচনার মাধ্যমে মাদক প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা। 

→ মানক প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত আইন বাস্তবায়ন করা। 

মাদকাসক্তির প্রতিকার আন্দোলনে বাংলাদেশের ভূমিকা দিন দিন তরান্বিত হচ্ছে। আধুনিক (আমরা ধূমপান নিবারণ করি) সংস্থাটি মাদক নিরাময় আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তাছাড়া রেডিও, টেলিভিশন, সংবাদপত্র ইত্যাদি গণমাধ্যমগুলোও সব সময় মাদক নিরাময়ে কাজ করছে। তারা সব সময় মাদকাসক্তির ভয়ানক পরিণাম নিয়ে বিভিন্ন নাটক প্রচার করে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করছে। এছাড়া বাংলাদেশে বর্তমানে Narcotics Control Act ১৯৯০ চালু আছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশ ও প্রতিবছর ২৬ জুন মাদকদ্রব্যের পাচার, অপব্যবহার বিরোধী দিবস পালন করে আসছে। 

সভ্যতার এই আধুনিক যুগে মাদকাসক্তি হিংস্র রূপ ধারণ করেছে। এর ছোবলে হারিয়ে যাচ্ছে অজস্র তরুণ-তরুণীর সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ। এর প্রভাব বাংলাদেশে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এটি প্রতিরোধের ব্যবস্থা না করলে মাদকের অতল গর্ভে হারিয়ে যাবে আমাদের দেশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ। তাই মাদক প্রতিরোধের জন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগ, সামাজিক প্রতিরোধ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা উচিত।

নিজ জন্মের ওপর মানুষের কোনো হাত নেই। সে সমাজের একেবারে নিম্ন স্তরে জনগ্রহণ করতে পারে আবার সমাজের উঁচু স্তরেও জন্ম গ্রহণ করতে পারে। তেমনি ভাঙ্গা প্রাচীরের গায়ে এক অখ্যাত ফুল ফুটেছে যার আকার ছোট, রঙের কোনো বাহার নেই, নেই কোনো গন্ধ, নেই শোভা। তার স্বজাতি ফুলগুলোও তাকে পরিচয় দিতে নারাজ। এমন কি সে ছোট বলে তার কোনো নাম নেই বলে তাকে ধিক্কার জানাতে দ্বিধাবোধ করে না। কিন্তু সেই অবহেলিত ফুলকে সূর্য প্রতিদিন সম্মান জানিয়ে মহত্ত্বের পরিচয় দিয়েছে। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যারা ধন সম্পদের অঢেল মালিক, তাদেরকে সবাই শ্রদ্ধা করে, সম্মান করে। অথচ তারাই সমাজের নিরীহ ও গরিবদের মানুষ হিসেবে মনে করে না। তাদেরকে সবসময় এড়িয়ে চলে। এমনকী প্রয়োজনে ঘৃণা করতেও কুণ্ঠাবোধ করে না। সমাজে সাধারণ মানুষের অর্থ, প্রতিপত্তি না থাকায় সমাজ থেকে তারা কখনো সম্মান পায় না। সকলেই তাদের আড় চোখে দেখে, ঘৃণা করে, তিরস্কার করে। কিন্তু তারা ভাবে না যে সমাজের সে স্তর থেকেও যে তারা বড় কিছু হতে পারে। তারপরও সমাজে সব মানুষ সমান নয়। যারা প্রকৃত মহৎ এবং উদার তাদের মন সবসময় সুন্দরের আলোয় আলোকিত। তাদের চোখে সমাজে ছোট বড় বলে কিছুই নেই। সকলকেই তারা সমানভাবে মূল্যায়ন করে। সূর্যের মতোই তাঁরা মহৎ এবং উদার। সূর্য যেমন অখ্যাত ফুলকে সবসময় কুশল জানায় তেমনি। সমাজের মহৎ ব্যক্তিবর্গ নিরীহ ও গরিবদের পাশে থাকে। তাদের যেকোনো প্রয়োজনে মহৎ ব্যক্তিগণ এগিয়ে আসেন। এই উদারতার আলোকেই তারা সমাজের সবাইকে সমানভাবে মর্যাদা দিয়ে থাকেন। 

সমাজে যাঁরা প্রকৃত উদার মনের অধিকারী তারা ধনী-গরিব সবাইকে সমানভাবে মূল্যায়ন করেন। কোনো ব্যক্তি রা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ থেকে তারা বিরত থাকে ।

১৫.০২.২০২৩
ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর

স্নেহের শাওন,
আমার সালাম গ্রহণ করো। বাবা-মাকে আমার সালাম জানিও। ফারজানা ও ছোট ভাই রিয়ালের প্রতি রইলো অশেষ স্নেহ। পত্র মারফত জানতে পারলাম সাম্প্রতিক সময়ে তুমি ফেসবুক ব্যবহার করা আরম্ভ করেছো। এজন্য তোমাকে এ বিষয়ে কিছু জানানো প্রয়োজন মনে করছি। বর্তমান সময়ে বিশ্বের তুমুল জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ফেসবুকের উত্তর হয়েছে। বর্তমান সময়ে বিশ্বের বিপুল সংখ্যক জনগন ফেসবুক ব্যবহার করেন। ফেসবুক ব্যবহার কারীদের মধ্যে দেশের রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, নাট্যকারসহ বিভিন্ন পেশা ও স্তরের মানুষ রয়েছে। ফেসবুকের বদৌলতে সহজেই বন্ধুত্ব হচ্ছে, প্রেম হচ্ছে এমনকি বিবাহও হচ্ছে। ফেসবুকের কল্যানে আমরা বিভিন্ন রকমের সাহায্য পেতে পারি। বিভিন্ন সময়ে রক্তের অনুসন্ধান, পুলিশি সহায়তা ইত্যাদি বিষয়ে আমরা ফেসবুকের সাহায্য পেয়ে থাকি। 

ফেসবুক বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বকে আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দেওয়ার কারনে এর কতিপয় কুফলও রয়েছে। বর্তমানে ফেসবুক আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট করছে। বিভিন্ন রকমের অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ জিনিস ফেসবুকের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করছে। অনেকে এর মাধ্যমে মিথ্যা ব্যবসা করে সাধারণ মানুষকে যৌন হয়রানি করছে। এ ছাড়াও এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধর্মীয় অবমাননা করও রাষ্ট্রবিরোধী কথাবার্তা প্রচার করা হয়ে থাকে। 

ফেসবুক ব্যবহারে তোমাকে অবশ্যই কৌশলী হতে হবে এবং এর কুফল হতে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। আজ আর বিশেষ কিছু লিখবো না। নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নিও। 

ইতি 

সোহাগ

তারিখঃ ১৭.০৮.২০১৮ 

সম্পাদক 
দৈনিক জনকণ্ঠ 
৪০, কাওরান বাজার, ঢাকা ১২১৫। 

বিষয়ঃ সংযুক্ত পত্রটি প্রকাশের জন্য আবেদন। 

জনাব, 
আপনার বহুল প্রচারিত, দৈনিক জনকণ্ঠ' পত্রিকার চিঠিপত্র কলামে নিম্নলিখিত প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে বাধিত করবেন। 

বিনীত 
মোঃ ফাইদ ইসলাম 
জাহাঙ্গীরনগর হাউজিং সোসাইটি, সাভার, ঢাকা। 

                                                                        ট্রাফিক আইন মেনে সতর্কভাবে চলাচলের পরামর্শ। 

সড়ক দুর্ঘটনা বাংলাদেশের একটি নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে। প্রতিদিন খবরের কাগজের পৃষ্ঠা উল্টালেই মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়। এই সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের জন্য গাড়ির চালক, পথচারী এবং গাড়ির মালিকদের পাশাপাশি জনসাধারণ যদি নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো মেনে চলে তাহলে এই দুর্ঘটনার হার অনেকাংশে কমানো সম্ভব। 

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাবেন না। 
  • রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স টোকেন, ফিটনেস, রোড পার্মিট ও ইন্সুরেন্স সাথে নিয়ে বের হবেন।
  • মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী উভয়ে মাথায় হেলমেট পরিধান করবেন। 
  • ডানে বামে দিক পরিবর্তনে সংকেত দিবেন। 
  • যেখানে সেখানে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী উঠানামা করবেন না। 
  • নেশা বা মদ্য পান অবস্থায় গাড়ি চালাবেন না। 
  • ধৈর্য্য ও মনোযোগের সাথে গাড়ি চালাবেন। 
  • হাইড্রোলিক হর্ণ বর্জন করুন। 
  • গাড়ি চালানো অবস্থায় মোবাইলে কথা বলা হতে বিরত থাকুন। 
  • অতিরিক্ত ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাবেন না। টার্নিং-এ ওভারটেকিং করবেন না। 
  • সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। 
  • চোখে ঘুম নিয়ে অথবা অসুস্থ, ক্লান্ত অবস্থায় গাড়ি চালাবেন না। 
  • একটানা পাঁচ ঘণ্টার বেশি গাড়ি চালাবেন না। 
  • যদি যাত্রী হউন অন্যমনস্ক হয়ে বা মোবাইলে কথা বলতে বলতে রাস্তায় হাঁটা বা রাস্তা অতিক্রম করবেন না। 
  • রাস্তা পারাপার কিংবা গাড়িতে উঠা অবস্থায় অথবা নামাজের সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। 
  • অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই গাড়িতে কিংবা গাড়ির ছাদে ভ্রমণ করবেন না। 


যদি মালিক হউন

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া চালক নিয়োগ দিবেন না। 
  • এক চালক দিয়ে একটানা ৫ ঘণ্টার বেশি গাড়ি চালাবেন না । 
  • যাত্রীবাহী গাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স ও অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র রাখুন। 
  • রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স টোকেন, ফিটনেস, রোড পার্মিট ও ইন্সুরেন্স বিহীন গাড়ি রাস্তায় নামাবেন না। 

বিনীত 
মোঃ ফাইদ ইসলাম 
জাহাঙ্গীরনগর হাউজিং সোসাইটি, সাভার, ঢাকা ।

ভালোবাসা সমস্ত গুণাবলির মুকুটস্বরূপ। এটা একজনকে সমস্ত গুণাবলির দ্বারা অলঙ্কৃত করে। ভালোবাসাই আমাদের নম্রতাকে শক্তিশালী করে। স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসাই পরমোৎকর্ষ গুণ ।

যে কোন তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিন:
10.

গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী?

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

যে সুবিন্যস্ত পদসমষ্টি দ্বারা বক্তার মনের ভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায় তাকে বাক্য বলে। গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার। যথা: 
১. সরল বাক্য ২. মিশ্র বা জটিল বাক্য ৩. যৌগিক বাক্য। 
১. সরল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র কর্তা ও একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া তাকে সরল বাক্য বলে। 
২. মিশ্র বা জটিল বাক্য: যে বাক্যে একটি প্রধান বাক্য এবং একাধিক খণ্ড বাক্য বা আশ্রিত বাক্য থাকে তাকে মিশ্র বাক্য। বলে। 
৩. যৌগিক বাক্য: পরস্পর নিরপেক্ষ দুই বা ততোধিক সরল বা মিশ্র বাক্য মিলে যৌগিক বাক্য গঠিত হয়।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

১. তৎসম শব্দে ঋ, ও, ষ এর পরে মূর্ধণ্য-ণ হয়। যেমন: ঋণ, তৃণ, বর্ণ , বর্ণনা, কারণ, ব্যাকরণ, বিকিরণ, মরণ, সমীরণ, ভীষণ, ভাষণ ইত্যাদি।

২. ট-বর্গীয় ট, ঠ, ড, ঢ) ধ্বনির আগে দস্তা-ন ব্যবহৃত হয়ে যুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হলে, সব সময় মূর্ধণ্য হয়। যেমন: লন্ঠন, কান্ড, কণ্টক, দণ্ড ইত্যাদি। 

৩. ঋ, র, ষ এর পরে স্বরধ্বনি য য়, ব, হ এবং ক বর্গীয় ও প-বর্গীয় পরর্তী - - কপণ ( কারের পরে প, তার পরে ণ), হরিণ (ও এর পরে ই এবং তার পরে গ) অর্পণ, , প্রণয়ন, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ । 

৪. অ, আ ভিন্ন অন্য স্বরধ্বনি এবং ক ও র এর পরের 'য' প্রত্যয়ের 'স' থাকলে তা 'খ' হয়। যেমন: মুমূর্ষু, ভবিষ্যৎ, চিকীর্ষা, নিষুতি, চক্ষুষ্মান ইত্যাদি। 

৫. ই-কারান্ত এ উ-কারান্ত উপসর্গের পর কতগুলো ধাতুতে 'য' হয়। যেমন: বিসম > বিষম, সুসমা > সুদমা, অভিসেক > অভিষেক, সুসুপ্ত > সুষুপ্ত, অনুসঙ্গ > অনুষঙ্গ, অনুস্থান > অনুষ্ঠান, প্রতিসেধক > প্রতিষেধক, প্রতিস্থান > প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি ।

শুদ্ধ বানান লিখুন:
12.

নাগরীক

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

নাগরীক = নাগরিক

শুদ্ধ বানান লিখুন:
13.

উপকারীতা

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

উপকারীতা = উপকারিতা

শুদ্ধ বানান লিখুন:
14.

পীপিলিকা

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

পীপিলিকা = পিপীলিকা

শুদ্ধ বানান লিখুন:
15.

মন্ত্রীসভা

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

মন্ত্রীসভা = মন্ত্রিসভা

শুদ্ধ বানান লিখুন:
16.

গিতাঞ্জলি

Created: 3 months ago | Updated: 4 weeks ago

গিতাগুলি = গীতাঞ্জলি

ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্ণয় করুন:
17.

অনশন

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

অনশন = ন অশন = নঞ তৎপুরুষ সমাস

ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্ণয় করুন:
18.

সপ্তর্ষি

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

সপ্তর্ষি = সপ্ত ঋষির সমাহার = দ্বিগু সমাস

ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্ণয় করুন:
19.

পরানপাখি

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

পরানপাখি = পরান রূপ পাখি = রূপক কর্মধারয় সমাস

ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্ণয় করুন:
20.

হাটবাজার

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

হাটবাজার = হাট ও বাজার = দ্বন্দ্ব সমাস

ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্ণয় করুন:
21.

আয়কর

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

আয়কর = আয়ের উপর কর = মধ্যপদলোপী কর্মধারয়

বিপরীত শব্দ লিখুন:
22.

বর্তমান

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বর্তমান = ভবিষ্যৎ

বিপরীত শব্দ লিখুন:
23.

তন্দ্রা

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

তন্দ্রা = জাগরণ

বিপরীত শব্দ লিখুন:
24.

বিন্দু

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বিন্দু = রাশি 

বিপরীত শব্দ লিখুন:
25.

অশনি

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

অশনি = আশীর্বাদ

বিপরীত শব্দ লিখুন:
26.

হরদম

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

হরদম = কালে ভাদ্র

                                                                                                                  "A journey by Train"

In modern days man remains preoccupied with his daily activities and worldly affairs. He has no time to enjoy the beauty of nature and refresh himself. But the journey by train may serve him well if he wants to escape the monotonous urban life and pass the time in the midst of natural beauty. My annual examination got over. I had recess for some days. During this time of the year the weather is good enough to make a journey. Incidentally I, with some of my friends, took a sudden decision to go my sister's house in Chittagong by train. Accordingly, on the appointed day we reached Kamlapur railway station by taxi before sunrise. We bought our tickets and got into the train. The guard blew the whistle, waved his green flag and the train began to move.

The train began running at a full speed. I am fond of scenic beauty from the very beginning of my life. 1, keeping myself aloof, sat beside a window and looked outside through it. The sun was rising with all its splendid beauty. Dew drops on the soft grass of meadows were glittering like pearls.1 enjoyed these scenes and sights with a joyful mind. By this time the train was moving through rural areas. I gazed and gazed at the house, trees, meadows with golden crops and other panoramic view with a cheerful mind. Things came to my vision and disappeared in the twinkle of an eye. 

My mind was full of joy. I looked and looked through the window. Everything seemed running swiftly to opposite direction. The train ran at full speed. Now and then it crossed a bridge over a river with a chattering noise. As it was an express train, it touched only at a few big stations. At about noon when the train entered the Chittagong district I felt great joy seeing the hills on either side of the line as I had not seen a hill before. After eight hours journey at last our train reached Chittagong railway station at about I p.m. We got down from the train and went to my sister's house by taxi. Our return journey was equally pleasant one. 

The pleasant and enjoyable journey lasted for a few hours. Despite that the journey left a permanent impression in my mind. I never forget the sweet memory of this journey. The scene of the memorable journey peeps into my mind in the moment of solitude when I become tired of the mechanical urban life.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

15.02.2019 
The Deputy Commissioner, 
Manikgonj. 

Subject: Application for relief for the flood affected people. 

Dear Sir, 
We, the inhabitants of Shibalaya Upazila, would like to attract your attention to the flood that has recently visited in our locality. The flood has broken all the records of the past. The sufferings and the miseries of the flood affected people know no bounds. Many people have become homeless. Thousands of people have taken shelter on roads, boats and embankments. They are now living under the open sky without any civil amenities. Nevertheless, cholera, typhoid, diarrhaea, dysentery etc have broken out in an epidemic form. So they are badly in need of foods, medicines, clothes, shelters and pure drinking water. These people are eagerly awaiting for your assistance. 

In the above mentioned circumstances, we earnestly call on you for sending sufficient relief goods to the flood distressed people of this locality immediately to lessen their sufferings and oblige us thereby. 

Sincerely yours 
Md. Shafiqul Islam 
On behalf of the people of 
Ulail Union, Shibalaya, Manikgonj.

Dashchira, Tepra 
Manikgonj 
15.02.2019 

Dear Opu,

As salamualaikum. Hope you are fine with the blessings of the Almighty Allah. Today, I want to share my views about the excess use of mobile phone with you. In today's fast-moving and globalize world it is almost impossible to imagine our day-to-day life without mobile phones. But there are certain harmful health effects which might be caused by immoderate use of cell phones. The most menacing problem is the connection between cell phone and cancer. It is reported that people who talk on the phone for several hours a day are 50% more likely to develop brain cancer. The reason for this is the radio waves produced by mobile phones. It is calculated, that every minute of use the human brain receives about 220 electromagnetic impulses, which are not necessarily harmful, but which definitely affect the brain in cases of prolonged impact. Besides cell phones can cause headaches, decreased attention, shortness of temper, sheep disorders and depression. 

I believe you will understand it by now and make the proper use of your valuable time in study. 
No more today convey my 'Salam' to mother and father and love to the younger. 

Your loving 
Md. Tarek

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Insulin is a hormone produced in the pancreases by the isletes of langerhans that allows glucose in food to enter the body's cells.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Energy is needed for muscles and tissues to function properly.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

When a person cannot absorb glucose properly is attacked by diabetes.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

Heart, kidney and eyes may be affected by diabetes.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

Disability is the largest economic burden imposed by diabetes.

Correct any five of the following sentence:
36.

His English language is poor.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

His English language is poor.

= His English speaking is poor.

Correct any five of the following sentence:
37.

It is raining for four days.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

It is raining for four days.

= It has been raining for four days.

Correct any five of the following sentence:
38.

He sold all his furniture’s.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

He sold all his furniture's.

= He sold all his furniture.

Correct any five of the following sentence:
39.

Yesterday I saw a ewe.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

Yesterday I Saw a ewe.

= I saw a ewe yesterday.

Correct any five of the following sentence:
40.

He does not know to swim.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

He does not know to swim.

= He does not know how to swim.

Correct any five of the following sentence:
41.

I prefer to read than write.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

I prefer to read than write.

= I prefer read to write.

Correct any five of the following sentence:
42.

The gold is a precious mertal.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

The gold is a precious mertal.

= Gold is a precious metal.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
43.

Look___the word in the dictionary.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

Look up the word in the dictionary.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
44.

The man has been charged___theft.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

The man has been charged with theft.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
45.

The boy comes___a respectable family.

Created: 3 months ago | Updated: 3 weeks ago

The boy comes of a respectable family.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
46.

We should not boast___our riches.

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

We should not boast of our riches.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
47.

He died___accident.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

He died by accident.

Fill in the gaps with appropriate preposition (any five):
48.

We cannot rely____them.

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

We cannot rely on them.

Make sentences with any five of following:
49.

 All but

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

All but ( প্রায় ) = We have support from all but one of the networks.

Make sentences with any five of following:
50.

by far

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

By far ( সর্বাংশে ) = Jafor is by far the best boy in the class.

Make sentences with any five of following:
51.

Look after

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Look after ( দেখাশুনা) = We should look after out parents.

Make sentences with any five of following:
52.

On behalf

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

On behalf of (পক্ষে) = On behalf of my colleagues I address you tonight.

Make sentences with any five of following:
53.

In a body

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

In a body (দলবদ্ধভাবে) = They departed in a body.

Make sentences with any five of following:
54.

For good

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

For good (স্থায়ীভাবে) = Karim has left his village for good.

Make sentences with any five of following:
55.

Turn down

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Turn down ( প্রত্যাখ্যান) = He turned down my proposal.

সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কি.মি.। বাংলাদেশ অংশে এই বনের আয়তন প্রায় ৬০১৭ বর্গ কি.মি. (৬২%)। সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন।

ব্লু ইকোনমি বা সমুদ্র অর্থনীতির প্রথম ধারণা দেন অধ্যাপক গুন্টার পাওলি ১৯৯৪ সালে তাঁর "The open Source from the Source." গ্রন্থে। বিষয়টি সবার নজর কাড়ে ২০১০ সালে গ্রন্থটি প্রকাশিত হলে। সমুদ্র নির্ভর খাদ্য, জ্বালানি ব্যবসা ও বিনোদনই ব্লু ইকোনোমি। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে ২০১২ সালে মিয়ানমারের সাথে এবং ২০১৪ ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি হওয়ায় বাংলাদেশ লাভ করেছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ টেরিটোরিয়াল সমুদ্র এলাকা এবং ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল মহীসোপান এবং ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক এলাকা।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে শীর্ষ ১০টি মহাপ্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পাঁচ মেগাপ্রকল্পের নাম হলো- 

১. পদ্মা সেতু (মুন্সিগঞ্জ-শরীয়তপুর ও মাদারীপুর)

২. মেট্রোরেল (ঢাকা) 

৩. রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প (বাগেরহাট) 

৪. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (পাবনা) 

৫. পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর (পটুয়াখালী)

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

চলন বিল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল, এর দৈর্ঘ্য ৩৬৮ বর্গ কি.মি.। বিলটি তিনটি জেলা পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ এর অংশবিশেষ জুড়ে অবস্থান করছে। এই বিলের ওপর দিয়েই আত্রাই নদী বহমান।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

বাংলাদেশের বর্তমান মোট নদীবন্দর ৩৩টি। সর্বশেষ সিরাজগঞ্জের মেঘাই ঘাট-নাটুয়ার পাড় নদীবন্দর। পাঁচটি নদী বন্দরের নাম হলো: নারায়ণগঞ্জ, গোয়ালন্দ, চাঁদপুর, বাঘাবাড়ী, নরসিংদী।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ৫০টি। সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত নারী আসন ৪৫টি থেকে ৫০টি করা হয় (১০ বছরের জন্য)। ১৭তম সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের মেয়াদ ২৫ বছর করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ক্রিকেটে 'টেস্ট মর্যাদা' লাভ করে ২৬ জুন, ২০০০। বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটের দশম সদস্য দেশ বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট খেলে ভারতের বিপক্ষে। । এশিয়া কাপ ২০১৮ ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় দুবাইয়ে। ভারত ৭ম বারের মত চ্যাম্পিয়ন হয় এবং বাংলাদেশ রানার্স আপ হয়।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি দেশ নিয়ে জাতিসংঘের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমান মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেস। (৯ম)। জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৯৩টি। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তি, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টির করার উদ্দেশ্যে এই সংস্থা গঠিত হয় এবং জাতিসংঘ “লীগ অব নেশন্স" এর স্থলাভিষিক্ত হয়।

ASEAN তথা Association of South East Asian Nations ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইন্দোনেশিয়ার জার্কাতায়। এর সদস্য সংখ্যা ১০টি (মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন)। ভৌগোলিকভাবে মিয়ানমারের অবস্থান বাংলাদেশের অতি নিকটে।

এ বছর ২০২২ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তি ও দুই সংস্থাকে। বেলারুশের মানবাধিকার আইনজীবী অ্যালেস বিয়ালিয়াতস্কি এই পুরস্কার পেলেন রাশিয়ার মানবাধিকার সংস্থা মেমোরিয়াল এবং ইউক্রেনীয় মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিজের সঙ্গে।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

ভারতের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মূর্মু (১৫তম)। ফ্রান্সের ২৫তম প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
67.

“Silk Route” কী ? বুঝিয়ে লিখুন ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

সিল্ক রুট' এশিয়া, ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগরের অঞ্চলকে সংযুক্ত করে একটি প্রাচীন বাণিজ্যিক পথ। প্রায় চার হাজার মাইল দীর্ঘ এই পথের নামকরণ করা হয় সিল্কের নামানুসারে। প্রধান পণ্য সিল্ক ছাড়া অন্যান্য পণ্য আনা নেওয়া হত এ পথে। ১৮৮৭ সালে এই নামকরণ করেন জার্মান ভূতত্ত্ববিদ ফার্ডিনান্ড ভন রিথোফেন।

হোয়াইট হাউজ = মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির দাপ্তরিক বাসভবন। এটি ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত। এর স্থপত্তি জেমস হোবান। 

এলিসি প্যালেস = ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন। এটি ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত। এর স্থপতি আরমেন্ড ক্লাউট মালট। 

বাকিংহাম প্যালেস = লন্ডনের স্বরাষ্ট্র এবং প্রশাসনিক সদর দপ্তর বাকিংহাম প্যালেস। ওয়েস্ট মিনিস্টার শহরে এটি অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রাসাদ / বাসভবন।

মার্ক টোয়েন = মার্ক টোয়েন একজন মার্কিন রম্য লেখক ও সাহিত্যিক। তার আসল নাম স্যামুয়েল ল্যাঙ্গহোন ক্লিমেন্স। 

মাদার তেরেসা = মাদার তেরেসার আসল নাম মেরি টেরিজা বোজাঝিউ। তিনি আলবেনিয়ায় ১৯১০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৮ সালে ভারতে আসেন এবং সেখানেই ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ধর্মপ্রচারক ও 'দ্য মিশনারিজ অব চ্যারিটি' এর জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯৭৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। নেলসন ম্যান্ডেলা: দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা (১৮ জুলাই ১৯১৮ থেকে ৫ ডিসেম্বর ২০১৩) দীর্ঘ ২৭ বছর কারাযাপনের পর ১৯৯০ সালে মুক্তি পান। তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৩ সালে শাস্তিতে তিনি নোবেল পুরস্কার পান।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
70.

অপটিক্যাল ফাইবার কী ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

অপটিক্যাল ফাইবার একধরনের পাতলা, স্বচ্ছ তন্তু বিশেষ যা কাঁচ বা প্লাষ্টিক দিয়ে তৈরি। এটি অধিক দূরত্বে টেলিযোগাযোগের ক্ষেত্রে আলো পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এর তিনটি অংশ। যথা: ১. কোর ২. ক্ল্যাডিং ও ৩. জ্যাকেট।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
71.

ডাটাবেজ (Database) কী ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

ডাটাবেজ হলো কম্পিউটার সিস্টেমে সঞ্চিত রেকর্ডসমূহের একটি কাঠামোবদ্ধ সংগ্রহ। এই উপাত্তকে একটি উপাত্ত মডেল অনুসারে সাজিয়ে এই কাঠামোটি তৈরি করা হয়।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
72.

পেসমেকার কী? এটার কাজ কী ?

Created: 3 months ago | Updated: 2 weeks ago

পেসমেকার হলো এমন এক ধরনের ডিভাইস যেটি অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদপিণ্ডের ডান অ্যাট্রিয়াম প্রাচীরে উপর থেকে অবস্থিত বিশেষায়িত কার্ডিয়াক পেশিগুচ্ছ গঠিত ও স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রে নিয়ন্ত্রিত একটি ছোট অংশ যা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ প্রবাহ ছড়িয়ে দিয়ে হৃদস্পন্দন সৃষ্টি করে এবং স্পন্দনের ছন্দময়তা বজায় রাখে তাকে পেস মেকার বলে। অসুস্থ ও দুর্বল হৃদপিণ্ডে বিদ্যুৎ তরঙ্গ সৃষ্টি স্বাভাবিক করে স্পন্দন ফিরিয়ে আনতে এটি ব্যবহৃত হয়।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
73.

সাবমেরিন ক্যাবল কী ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

সাবমেরিন ক্যাবল এমন একটি সিস্টেম যা সমুদ্রের নীচ দিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়। মহাদেশ থেকে মহাদেশে যোগাযোগের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। এতে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা হয়।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
74.

ইনস্যুলিন কী ? এর অভাবে কী হয় ?

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

ইনস্যুলিন হলো একটি হরমোন, যেটি মানবদেহের অগ্ন্যাশয়ের আইলেটস বা ল্যাঙ্গারহান্টসের বিটা কোষ থেকে নিঃসৃত হয়। ইনস্যুলিন এর অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয়।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি
75.

সুষম খাদ্যের উপাদান কি কি ?

Created: 3 months ago | Updated: 11 hours ago

যে খাদ্যে শর্করা, আমিষ, স্নেহ, ভিটামিন, খনিজ ও পানি-এই ছয়টি উপাদান পরিমিত পরিমাণে থাকে তাকে সুষম খাদ্য বলে। সুষম খাদ্যের উপাদান ৬টি।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ এক শ্রেণির জৈব যৌগ যা বিভিন্ন খাদ্য স্বল্প মাত্রায় এবং জীবের পুষ্টি সাধনেও স্বাভাবিক বিকাশে ও প্রজননে ভূমিকা রাখে। ভিটামিন ছয় প্রকারের ( A, B, C, D, E, K ). ভিটামিন A এর অভাবে রাতকানা রোগ হয় এবং ভিটামিন D এর অভাবে শিশুদের রিকেটস্ রোগ হয়।

Define the following terms:
77.

Unit Operation

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Define the following terms:
78.

Unit Process

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Define the following terms:
79.

MSDS

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
Define the following terms:
80.

Avogadro's Number

Created: 3 months ago | Updated: 14 hours ago
Explain the differences between the following terms with examples
81.

Exothermic and Endothermic process

Created: 3 months ago | Updated: 14 hours ago
Explain the differences between the following terms with examples
82.

Allow and Composite

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago
Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago
Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

Related Sub Categories