পূর্ণাঙ্গ আরোহকে অপ্রকৃত আরোহ বলার যৌক্তিক কারণ হলো-
i. আরোহমূলক লম্ফ অনুপস্থিত
ii. কার্যকারণ সম্পর্কের অস্পষ্ট প্রয়োগ
iii. প্রকৃতির নিয়মানুবর্তিতা নীতির অস্পষ্ট প্রয়োগ
নিচের কোনটি সঠিক?
পূর্ণাঙ্গ আরোহ ও বৈজ্ঞানিক আরোহের মধ্যে সাদৃশ্য বিদ্যমান। এর যথার্থতা নিরূপণে বলা যায়-
i. উভয়ই আরোহমূলক লম্ফকে অনুসরণ করে
ii. উভয় প্রকার আরোহ প্রত্যক্ষণনির্ভর
iii. উভয়েই কার্যকারণ নীতির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে
অবৈজ্ঞানিক আরোহের সিদ্ধান্তটি-
i. নিশ্চিত
ii. সম্ভাব্য
iii. অসম্ভব
পূর্ণাঙ্গ আরোহ পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায় শুধু-
i. সীমিত সংখ্যক দৃষ্টান্তে
ii. অল্প সংখ্যক দৃষ্টান্তে
iii. বেশি সংখ্যক দৃষ্টান্তে
সাধু সাদৃশ্যানুমানের ভিত্তি হলো-
i. মৌলিক সাদৃশ্য
ii. বাহ্যিক সাদৃশ্য
iii. গুরুত্বপূর্ণ সাদৃশ্য
আরোহের আকারগত ভিত্তি হলো-
i. নিরীক্ষণ
ii. কার্যকারণ নীতি
iii. প্রকৃতির নিয়মানুবর্তিতা নীতি
যুক্তিবিদ্যায় ব্যবহৃত অধিকাংশ পদের দুটি দিক রয়েছে। বিষয়টি তুমি যেভাবে বিশ্লেষণ করবে-
i. একটি দিক হচ্ছে পদের গুণ বা জাত্যর্থের দিক
ii. একটি দিক হচ্ছে পদের পরিমাণ বা ব্যক্তর্থের দিক
iii. জাত্যর্থ আলোচিত হয় যৌক্তিক সংজ্ঞায় আর ব্যক্তর্থ আলোচিত হয় যৌক্তিক বিভাগে
যৌক্তিক বিভাগ বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। বক্তব্যটির যথার্থতা যেভাবে মূল্যায়ন করবে-
i. আধুনিক বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখা বিভাজন প্রক্রিয়ার উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল
ii. একটি শ্রেণির অন্তর্গত প্রতিটি উপশ্রেণির বৈশিষ্ট্য জানা থাকলে শ্রেণিটির ধারণা লাভ সহজ হয়
iii. যৌক্তিক বিভাগের মাধ্যমে অন্যের মনোভাবের উপর প্রভাব বিস্তার করা যায়
যৌক্তিক বিভাগের শুদ্ধতার ব্যাপারে তুমি যা বলবে-
i. শুদ্ধতার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ii. যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করা হলে বিভাজন প্রক্রিয়া সঠিক হয়
iii. নিয়ম অনুসরণ না করলে বিভিন্ন অনুপপত্তির সৃষ্টি হয়
একক কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর যৌক্তিক বিভাজনের সম্ভাব্যতার ব্যাপারে তুমি যা বলবে-
i. একক কোনো ব্যক্তি বা যৌক্তিক বিভাজন সম্ভব নয়
ii. একক কোনো বা বস্তুকে কেবল তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গে বা বিভিন্নগুণে বিভক্ত করা যায়
iii. যৌক্তিক বিভাগের ক্ষেত্রে জাতিবাচক বা শ্রেণিবাচক পদকে তার অন্তর্গত বিভিন্ন উপজাতি বা উপশ্রেণিতে বিভক্ত করতে হয়