এখন দিন গিয়েছে। অন্ধকার হয়ে আসে। একদিন এই পথকে মনে হয়েছিল আমারই পথ, একান্তই আমার। এখন দেখছি, কেবল একটি বার মাত্র এই পথ দিয়ে চলার হুকুম নিয়ে এসেছি, আর নয়। নেবুতলা উজিয়ে সেই পুকুরপাড়, দ্বাদশ দেউলের ঘাট, নদীর চর, গােয়ালবাড়ি, ধানের গােলা পেরিয়ে- সেই চেনা চাউনি, চেনা মুখের মহলে আর একটি বারও ফিরে গিয়ে বলা হবে না। ইয়ে’! এই পথ যে চলার পথ, ফেরার পথ নয় আর ধূসর সন্ধ্যায় একবার পিছন ফিরে তাকালুম; দেখলুম, এই পথটি বহু বিস্মৃত পদচিহ্নের পদাবলী, ভৈরবীর সুরে বাঁধা। যতকাল যত পথিক চলে গেছে তাদের জীবনের সমস্ত কথাকেই এই পথ আপনার একটি মাত্র ধূলিরেখায় সংক্ষিপ্ত করে এঁকেছে, সে একটি রেখা চলেছে সূর্যোদয়ের দিক থেকে সূর্যাস্তের দিকে, এক সােনার সিংহদ্বার থেকে আর এক সােনার সিংহদ্বার। |
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা: যাদের হৃদয়ে কোনাে প্রেম নেই, প্রীতি নেই, করুণার আলােড়ন নেই, পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া। যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি, এখনাে যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয় । মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।
এমন অসহ্যনীয় ব্যাথা কখনও অনুভব করিনি ।
সে কৌতুক করার কৌতুহল সম্বরণ করতে পারলো না।
মহারাজ সভাগৃহে প্রবেশ করলেন।
সর্ব বিষয়সমূহে বাহুল্যতা বর্জন ক্রবে।
অন্নাভাবে প্রতি ঘরে ঘরে হাহাকার।
শশীভূষণ গীতাঙ্গলী পাঠ করেছে।
তিনিও তোমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিলেন। আমার আর বাঁচাবার স্বাদ নেই।
সে সঙ্কট অবস্থায় পড়েছে।
আবাল্য হতেই সযত্ন পূর্বক ব্যাকরণ পাঠ করা উচিত।
সব ধনাঢ্য ব্যাক্তি বর্গের আতিথ্য সৎকার করা উচিত।
তার কাজ করার জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব ।
মাতৃবিয়োগ তিনি শোকানলে মগ্ন ।
গতকাল নীলিমা লাল পেড়ে শাড়ি পরেছিল।
তোমার গোপন কথা শোনা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
সেটা ছিল তার - যাত্রা ।
যে যা পারলো লুটে নিল আর আমার ভাগ্যে - ডিম ।
তোমার তো - মাসে বছর, কাজটা কবে শেষ হয় ।
সারাদিন ধরে - গুড়ি ঝরছে ।