খনার বচন মূল ভাব কি?
খনার বচনের মূল ভাব হলো কৃষিভিত্তিক ছড়া।
'বরফ গলা নদী' উপন্যাসের রচয়িতা কে?
'বরফ গলা নদী' উপন্যাসের রচয়িতা জহির রায়হান ।
বেগম রোকেয়া এর জন্ম ও মৃত্যু সাল কত?
বেগম রোকেয়া ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ সালে রংপুরে জন্মগ্রহণ করেন এবং মৃত্যু ১৯৩২ সালে।
‘বীরবল' কোন খ্যাতিমান লেখকের ছদ্মনাম?
‘বীরবল' প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম।
ময়মনসিংহ গীতিকা' কে সম্পাদনা করেন?
ময়মনসিংহ গীতিকা' সম্পাদনা করেন ড. দীনেশচন্দ্র সেন এবং সংগ্রহ করতেন চন্দ্রকুমার দে। এটি ২৩টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে
ইত্যাদি
ইত্যাদি = ইতি + আদি ।
অতীত
অতীত = অতি + ইত ।
রাজর্ষি
রাজর্ষি = রাজ + ঋষি।
হাসিমুখ
হাসিমুখ = হাসি মাখা মুখ (কর্মধারয় সমাস)।
আমরা
আমরা = তুমি আমি ও সে (নিত্য সমাস)।
তাহার জীবন সংশয়পূর্ণ
তাহার জীবন সংশয়পূর্ণ ।
= তার জীবন সংশয়পূর্ণ ।
দৈন্যতা প্রশংসনীয় নয় ৷
দৈন্যতা প্রশংসনীয় নয় ৷
= দীনতা প্রশংসনীয় নয় ৷
অপেক্ষমান
অপেক্ষামান = অপেক্ষমাণ
বাগ্ভঙ্গি বা অর্থানুসারে বাক্যকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ
০১. বর্ণনাত্মক বা নির্দেশাত্মক বাক্য । উদাহরণঃ সূর্য পূর্বদিকে উঠে।
০২. প্রশ্নবোধক বাক্য । উদাহরণঃ তোমার নাম কী?
০৩. অনুজ্ঞাসূচক বাক্য। উদাহরণঃ দয়া করে আমার কাজটা করে দিন।
০৪. ইচ্ছা বা প্রার্থনাসূচক বাক্য । উদাহরণঃ আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুন।
০৫. কার্যকারণাত্মক বাক্য। উদাহরণঃ মন দিয়ে না পড়লে পাশ করা যায় না।
০৬. সংশয়সূচক বাক্য। উদাহরণঃ বোধ হয়, ছেলেটা চাকরি পেয়ে যাবে।
০৭. আবেগসূচক বাক্য । উদাহরণঃ কী সাংঘাতিক লোক!
গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকারঃ। যথাঃ
০১. সরল বাক্যঃ যে বাক্যে একটিমাত্র কর্তা (উদ্দেশ্য) এবং একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া (বিধেয়) থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। যেমনঃ পুকুরে পদ্মফুল জন্মে। এখানে 'পদ্মফুল' উদ্দেশ্য এবং 'জন্মে' বিধেয়।
০২. মিশ্র বা জটিল বাক্যঃ যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যেমনঃ যে পরিশ্রম করে, সে-ই সুখ লাভ করে।
০৩. যৌগিক বাক্যঃ পরস্পর নিরপেক্ষ দুই বা ততোধিক সরল বা মিশ্র বাক্য মিলিত হয়ে একটি সম্পূর্ণ বাক্য গঠন করে তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যেমনঃ তিনি সৎ কিন্তু কৃপণ । সত্য কথা বলিনি তাই বিপদে পড়েছি ।