Test Mode
Reading
Mode
Right = 0
Wrong = 0
শিক্ষাবর্ষঃ ২০০৫-২০০৬
All
শুক্রাণু-নিউক্লিয়াসের সম্মুখপ্রান্তে গলগি বডি থেকে অ্যাক্রোসোম সৃষ্টি হয়
ব্যাঙের সাইটোপ্লাজমসহ ডিম্বাণু নিউক্লিয়াসটি কুসুম থেকে পৃথক হয়ে ডিম্বাণুর নিম্নপ্রান্ত জুড়ে থাকে
স্পার্মিওজেনেসিসে হ্যাপ্লয়েড ক্রোমোসোম সেটের DNA অপরিবর্তিত থাকে
প্রত্যেকটি উত্তগোনিয়াম ডিপ্লয়েড (2n) সংখ্যক ক্রোমোসোম বহন করে
খুব অল্পমাত্রায় উপস্থিত থেকে বিক্রিয়ার হারকে ত্বরান্বিত করে
কার্যকারিতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়
স্ট্রোক হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপজনিত কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতা
বেসোফিল অ্যান্টিবডি উৎপন্ন করে
রক্তের প্রায় 45% তরল প্লাজমা
লোহিত রক্ত কণিকা রক্তের তরলতা রক্ষা করে
এই প্রক্রিয়ায় ফটোসিস্টেম-১ অংশগ্রহণ করে
রক্ত থেকে আলট্রাফিলট্রেশনের মাধ্যমে রেচন দ্রব্যসহ অনেক প্রয়োজনীয় বস্তু প্রক্সিমাল প্যাঁচানো নালিকায় প্রেরণ করে
নালিকার এক প্রান্ত মেসনটেরনের এবং পশ্চাৎ খাদ্যনালীর সংযোগস্থলে সংযুক্ত , অন্যপ্রান্ত হিমোসিলে ভাসমান থাকে
ভাইরাসে বংশগতিক পুনঃসংযোগ ঘটে না বলে প্রমাণ আছে
ব্যাকটেরিয়ায় DNA ও RNA উভয় প্রকার নিউক্লিক অ্যাসিড থাকে
ভাইরাস কেবল সজীব কোষের ভেতর বংশবৃদ্ধি করতে পারে
ব্যাকটেরিয়াকে কেলাসিত করলে, জীবনের লক্ষণ প্রকাশ করে না
ফাইটোপ্লাকটন দশা দিয়ে এর সূচনা হয়
সাতটি দশায় এর সমাপ্তি ঘটে
চতুর্থ দশার উদ্ভিদের মধ্যে নলখাগড়া উদ্ভিদ অন্যতম
ক্লোরোপ্রাস্ট ক্রোমোপ্লাস্টে রূপান্তিত হয়
পুরাতন ক্লোরোপাস্ট দূরীভূত হয়ে নতুন ক্লোরোপ্লাস্ট তৈরি হয়
দুই ধরনের হিমোসাইট দেখা যায়। যথা -প্রোহিমোসাইট ও ট্রানজিশনাল হিমোসাইট
রক্তের আপেক্সিক গুরুত্ব 7.5-8.0
রক্ত প্রধানত কাদ্যসার ও বর্জ্য পদার্থ সংবহনের কাজ করে
ভ্রূণীয় মেসোডার্ম খেকে সৃষ্ট হয়
প্রত্যেক বৃক্কে ১২ কোটি নেফ্রন থাকে
নেফ্রনগুলো মাঝে মাঝে ও সরল প্রক্রিয়ায় রক্ত থকে নাইট্রোজেন বর্জ্য পৃথক করে
ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম থেকে সৃষ্টি হয়
কাজ : লালাক্ষরণ ও অশ্রুক্ষরণে সহায়তা করে
বিস্তার : মুখমণ্ডল. কর্ণপটহ ও নিম্ন চোয়াল
এতে কোষের মধ্যে সৃষ্ট বিভিন্ন এনজাইম সরাসরি বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে
দেহের অভ্যন্তরীণ গ্লুকোজ ব্যবহৃত হয়
ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া এক প্রকার অবাত শ্বসন
কোন জীবে এওকটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রনকারী অ্যালীল দুটি অসম প্রকৃতির হলে ,তাকে হেটারোজাইগাস জীব বলে।
DNA জীবের বংশগতির মৌলিক ভৌত ও কার্যিক একক এবং বংশ থেকে বংশান্তর জীবের বৈশিষ্ট্য বহন করে একে ফ্যাক্টর জিন বলে।
কোন জীবের লক্ষণ নিয়ন্ত্রণকারী জিন যুগলের গঠনকে জিনোটাইপ বলে।
জীবের বাহ্যিক লক্ষণকে ফিনোটাইপ বলে
অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ঘটতে পারে
এতে কোষের মধ্যে সৃষ্ট বিভিন্ন এনজাইম কোষের বাইরে নিঃসৃত হয়ে বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে
দেহের অভ্যন্তরীণ গ্লুকোজ ব্যবহৃত হয়
ব্যাকটেরিওফায ভাইরাসের গঠন বেশ জটিল
ভাইরাসের দেহে কোনরূপ বিপাকীয় ক্রিয়া সংঘটিত হয় না
প্রোক্যারিয়টেরগঠন জটিল ও অত্যন্ত ক্ষুদ্র
ইউক্যারিয়টের সুনির্দিষ্ট নিউক্লিয়াস আছে