পণ্য ডিজাইনের ধরনগুলো হলো-
i. ক্রিয়াগত ও রুচিসম্মত ডিজাইন
ii. উৎপাদন ও প্যাকেজিং ডিজাইন
iii. আনুমানিক ও যোগ্যতাভিত্তিক ডিজাইন
নিচের কোনটি সঠিক?
রুচিসম্মত ডিজাইনের ক্ষেত্রে-
i. পণ্যের মানের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়
ii. পণ্যকে আকর্ষণীয় করা হয়
iii. পণ্যের বাহ্যিক পরিবর্তন করা হয়
পণ্যের স্টাইল ও বাহ্যিক ডিজাইনের পরিবর্তন করা হয়-
i. ক্রিয়াগত ডিজাইনে
ii. রুচিসম্মত ডিজাইনে
iii. প্যাকেজিং ডিজাইনে
প্যাকেজিং ডিজাইন ও রুচিসম্মত ডিজাইনের মধ্যে পার্থক্য হলো-
i. উদ্দেশ্যগত পার্থক্য
ii. স্টাইল ও প্যাকেজিং-এ পার্থক্য
iii. ক্রেতার বয়সের পার্থক্য
পণ্য বা সেবা ডিজাইনের ক্ষেত্রে বিবেচনা করতে হয়-
i. অপারেশনের সুবিধা, ক্রেতার চাহিদা
ii. কার্যকারিতা
iii. গ্রহণযোগ্যতা
পণ্য ডিজাইনে একটি অপরিহার্য বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়-
i. প্রতিযোগীদের মোকাবিলার ক্ষেত্রে
ii. বাজার দখলের ক্ষেত্রে
iii. ক্রেতা সন্তুষ্টি বিধানের ক্ষেত্রে
পণ্য ডিজাইনের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো-
i. ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতা
ii. সরকারের নিয়মনীতি
iii. অপ্রাকৃতিক পরিবেশ
প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার অন্যতম শর্ত হলো-
i. তুলনামূলক কম মূল্য নির্ধারণ
ii. কম ব্যয়ে উন্নতমানের পণ্য প্রদান
iii. বেশি ব্যয়ে বেশি উন্নত পণ্য প্রদান
পণ্য ডিজাইন করা উচিত-
i. বর্তমান পদ্ধতি ও মেশিনকে সম্প্রসারণ করে
ii. বর্তমান সুযোগ-সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে
iii. বিদ্যমান পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিকে বিবেচনা করে
ডিজাইনকৃত পণ্যটি এমন হতে হবে যেন-
i. পণ্যটি ক্রেতার নিকট একেবারে সাধারণ হয়ে যায়
ii. পণ্যটি ক্রেতার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়
iii. প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি নষ্ট না হয়
পণ্য ডিজাইনের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া উচিত-
i. ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতার ওপর
ii. পণ্যের স্থায়িত্বের ওপর
iii. দ্রুত পরিবর্তনশীল স্টাইলকে
ঘন ঘন পণ্যের ডিজাইন পরিবর্তন করা হলে-
i. পণ্যের উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি পায়
ii. বিক্রয়মূল্য বৃদ্ধি পায়
iii. প্রতিষ্ঠানের সুনামে ঋণাত্মক প্রভাব ফেলে
পণ্য ডিজাইনের উদ্দেশ্যগুলো হলো-
i. পণ্যের গুণগত মান পরিবর্তন করা
ii. পণ্যের আকার-আকৃতি পরিবর্তন করা
iii. উৎপাদন কলাকৌশলের পরিবর্তন করা