Probashi Kallyan Bank Ltd. || Officer (General) (10-12-2021) || 2021

                                                                                    কোভিড-১৯ অতিমারী আক্রান্ত বিশ্বের স্বাস্থ্যব্যবস্থা: উত্তরণ কৌশল

করোনাভাইরাস, যার পোশাকী নাম কোভিড-১৯ সেই রোগটি জানুয়ারি ২০২১ নাগাদ বিশ্বের ১৯১ দেশ ও বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভাইরাস যা মানুষের ফুসফুসের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে- যা পূর্বে বিজ্ঞানীদের অজানা ছিল- চীন থেকে ছড়িয়ে পড়েছে। ২০০২ সাল থেকে চীনে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া সার্স (পুরো নাম সিভিয়ার এ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামে যে ভাইরাসের সংক্রমণে পৃথিবীতে ৭৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল আর ৮০৯৮ জন সংক্রমিত হয়েছিল। সেটিও ছিল এক ধরনের করোনাভাইরাস। নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে নানা নামে ডাকা হচ্ছিল, যেমনঃ ‘চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস', '২০১৯ এনকভ', নতুন ভাইরাস', 'রহস্য ভাইরাস' ইত্যাদি । ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস ডিজিজ ২০১৯' এর সংক্ষিপ্ত রূপ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এতো বড় বিপর্যয়ে পৃথিবী আগে কখনো পড়েনি। ক্ষুদ্র এক ভাইরাস মোকাবেলায় যখন বিশ্বের একের পর এক বড় বড় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে এমন পরিস্থিতিতে আমাদের সামনে মহামারী থেকে মুক্তি পাওয়ার ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা অনেক ধরনের সমাধানের পথ বাতলে দিচ্ছেন। উত্তরনের কৌশল : 

১) শারীরিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যসুরক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে সব কর্মীদের সচেতন করে তোলা। কাজের সময়ে যে সকল স্বাস্থ্যবিধি এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা জরুরী, সকল কর্মীর জন্য সে বিষয়ক প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা নিয়োগকর্তার একটি প্রধান দায়িত্ব। 

২) মাস্ক ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তোলাঃ সর্বক্ষেত্রে সকল শ্রমিকদের জন্য যথাসম্ভব মাস্ক ও হ্যান্ডগ্লাভস সহজলভ্য করতে হবে। এই জিনিসগুলো একটি স্বল্প আয়ের দেশের জন্য খুব একটা ব্যয়সাপেক্ষ হওয়ার কথা না তাই সহজেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তবে এর জন্য সঠিক পরিকল্পনা, প্রস্তুতি এবং একই সঙ্গে এগুলোর সঠিক ব্যবহারের যথাযথ প্রশিক্ষণ দিতে হবে। 

৩) কর্ম পরিবেশ পরিবর্তনঃ যেখানে প্রয়োজন, সুস্পষ্ট এবং সহজবোধ্য নির্দেশিত দিতে হবে, যেমনঃ দেয়াল ও মেঝেতে ছবি এঁকে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা মনে করিয়ে দেওয়া যেতে পারে। 

-শিফটের শুরুতে বা শেষে কর্মীদের চলাচল এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ দূরত্ব বজায় রাখতে পারে।

-কর্মীদের সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া যেতে পারে, যাতে তাদের চলাফেরা শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সী থাকে। 

- সম্ভব হলে ব্যারিকেড ব্যবহার করে কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের আলাদা রাখার চেষ্টা করতে হবে। 

- পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রবেশ ও প্রস্থানের ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে খুব বেশি ভিড় না হয়। 

- দোকানপাটে একমুখী চলাচলের নিয়ম এবং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। দোকান (যেমন সুপারশপ) ও রেস্তোরাতে একসাথে নির্দিষ্টসংখ্যক গ্রাহকের বেশী প্রবেশের অনুমতি দেয়া যাবে না। কাউন্টারে কাঁচ, থাই অ্যালুমিনিয়ামের (ন্যূনতম পলিথিনের) প্রতিবন্ধক স্থাপন করা যেতে পারে । 

৪) শ্রমিকদের সীমিতভাবে কাজ করার সুবিধা প্রদানঃ বিশাল কর্মীবহর কিন্তু সীমিত জায়গা- এরকম কারখানায় পদ্ধতিটি সংক্রামণের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। তবে এর ফলে কারখানার সামগ্রিক উৎপাদন কিছুটা কমে যাবে, শ্রমিকদের আয়ও কিছুটা হ্রাস পেতে পারে। তবে এই ব্যবস্থা অন্তত মন্দের ভালো। দীর্ঘমেয়াদী লকডাউন যেমন খারাপ তেমনি শারীরিক দূরত্ব বজায় না রাখায় হঠাৎ প্রচুর সংখ্যক কর্মী একই সময়ে অসুস্থ হয়ে পুরো কারখানাটি বন্ধ হওয়াও কাম্য নয়। এরকম অবস্থায় এই পদ্ধতিটি ভারসামা নিয়ে আসতে পারে। 

৫) সকল শ্রমিকের জন্য পর্যাপ্ত পানি, সাবান ও সাধারণ স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করা এবং জীবাণুনাশক সরবরাহ করা। কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সব সময় মেনে চলতে হবে। 

৬) “স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা” বিষয়গুলো নিশ্চিতকরণে কর্মকর্তা নিয়োগ। 

উপরের সমস্ত পদক্ষেপগুলি যথাযথভাবে প্রয়োগ করা ও নিয়মিতভাবে তা মানা হচ্ছে কি না, তা দেখার জন্য একটি পদ তৈরি করা যেতে পারে। একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে, এবং লকডাউন তুলে নেওয়ার আগে এই নীতিমালা কঠোরভাবে মানার ব্যাপারে সব ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

Discrimination and humiliation surrounding individuals with disabilities are so deeply embedded in our society. As people with disabilities struggle to communicate and develop abilities, they experience social isolation and guilt. Fortunately, many organizations stand as a light of hope and inspiration in the fight against this gloomy scenario and help them become differently able'. The younger generation can start by simply including a differently abled friend or colleague in a conversation so they don't feel left out. So, it is time to contemplate the status quo and realise how far we have come in making the disabled feel welcome.

= আমাদের সমাজে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে বৈষম্য আর অপমান গভীরভাবে গেঁথে আছে। যেহেতু প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা যোগাযোগ ও দক্ষতা বিকাশের জন্য চেষ্টারত থাকে, তাই তারা এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা ও অপরাধবোধের মধ্যে নিপতিত থাকে। সৌভাগ্যবশত অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের এই অন্ধকারচ্ছন্নতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আশার আলো ও অনুপ্রেরণা হয়ে ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তিতে পরিণত করতে সাহায্য করছে। তরুণ প্রজন্ম ভিন্নভাবে সক্ষম কোনো ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ বা কথোপকথনের মাধ্যমে এটা শুরু করতে পারে যাতে তারা নিজেদের একা কথোপকথনের মাধ্যমে এটা শুরু করতে পারে যাতে তারা নিজেদের একা না ভাবে। প্রতিবন্ধীদের অনুভূতিকে স্বাগতম জানানোর ক্ষেত্রে স্থিতিবস্থা নিয়ে চিন্তা ও গভীরভাবে উপলব্ধি করার সময় এসেছে যে আমরা এই বিষয়টিতে কতদূর এগোলাম ।

                                                                                 The Challenges and Prospects of Non-resident Bangladeshi Workers

FOREIGN remittance is the second-largest economic contributor to the national GDP of Bangladesh. Yet expatriate workers are treated inappropriately both by their native and employed countries. 

Currently, Bangladesh has about eight million migrant workers, mostly in the countries located in the Arabian Peninsula, which remit about USD 15 billion per annum on average and make indispensable contributions to the economy. 

According to government data, a total of 13,080,501 Bangladeshis has gone abroad since 1976 in search of a life. Of them, the highest number, 4,183,585, went to Saudi Arabia, followed by 2,372,398 to United Arab Emirates; 1,518,268 to Oman; and 1,057,177 to Malaysia. The rest of the migrants went to different other countries. 

Catastrophically, Saudi Arabia was the highest remittance sending country in the 2019-2020 fiscal year but the highest number of rapes, domestic violence cases and deaths victimising the workers are registered in Saudi Arabia so far. It is also similar to other Gulf nations. Nevertheless, every expatriate worker has the reasons that forced them to leave their native country to economically support themselves and their family. 

Whilst the world is facing an economic recession, Bangladesh is still enjoying the GDP growth. thanks to the expatriate workers. In October this year, more than USD 2.11 billion was sent to the country as a remittance. In November this number dropped to around USD 2.08 billion. Foreign remittance is breaking previous records. In the first five months of 2020-21 fiscal year (July-November), remittance went up by 41.32 per cent. Another record is that this month the total remittance has crossed USD 10 billion. In these five months, the remittance arriving in the country totalled around USD 10.90 billion. A World Bank report said that remittance would decrease globally due to the economic impacts of the COVID-19 outbreak, but it would increase in Bangladesh. 

In the current fiscal year, around USD 20 billion may come in remittance despite the catastrophe of the COVID-19. Bangladesh will rank 8th in receiving remittance. According to the estimates of the Asian Development Bank, the flow of remittances to South Asian countries is likely to fall by 26 per cent whereas Bangladesh is leading the board. 

Bangladesh is one of the fastest-growing economies but lacks in its strategies to utilise the resources and treat the resource-people properly. On the other side of the coin, it is alarming too. Bangladeshi migrant workers face traumatic incidents in oversea countries. Expatriate workers face inhumane sufferings. Women workers are raped and tortured by their employers while working abroad, specifically in the Gulf nations. On average, every day more than ten dead bodies of migrant workers arrive at the Hazrat Shahjalal International Airport. 

Inhumane treatment in these Gulf countries is well known to the globe. Lack of robust foreign policies, strategies, inefficient negotiation skills and poor bureaucracy are responsible for not ensuring justice for the migrant workers. Bangladeshi migrant workers often accuse the administration of Bangladesh of not providing them with adequate and preventive measures to protect its remittance warriors. 

The urban-rural population ratio is 30:70 in Bangladesh. Hence, people in the rural area is the easy target of human traffickers. Rural population is trapped into the net of the traffickers as they are desperate to earn money and support their family. Additionally, people living in the rural area are any basic facilities. It ignites people to go abroad with a dream to have a better life.

As a result, people have to go through the dreadful way which makes the consequence even worse. Migrant workers try hard to reach to foreign soil by legal or illegal way either for the survival of themselves or their families. But every way certainly has the fear of a miserable life or even death. 

On the other hand, it was reported that Bangladesh is the third remittance senders to India while accommodating almost half-million illegal Indian migrant workers. According to Transparency International Bangladesh, maximum numbers of foreign workers work in Bangladesh in the apparel sector of the country. Besides, a lot of foreigners serve in various development projects, power plants, international agencies, NGOs, multinational companies, hospitals, hotels and restaurants. Many of them are taking away money illegally, which is estimated to be a whopping BDT 264 billion per year, thereby causing an annual tax revenue leakage of BDT 120 billion. 

Whereas, Bangladeshi expatriate workers or even aspirants always have to go through terrific humiliation, unfairness and traumatic situation. Still, they do not get enough support from the policymakers and its executors. So, all stakeholders have to take their share of responsibility to give them the right sense of direction and the government should create adequate policies and execute them to make the lives of our migrant workers better. 

On top of that, more than 50 per cent of the population is young in Bangladesh. The future driver of opportunities is the young population. The unskilled workforce is also responsible for not getting employment opportunities in Bangladesh and also for not getting a skilled job aboard. This is holding the youth back from contributing substantially to the economy. 

It is high time we all should concentrate on increasing human development first. It is essential to provide all the facilities to the expatriate workers conveniently and provide them with all the legal supports to get justice. After all, it is these knights who are always there to contribute the most to our economy even during the COVID-19 pandemic.

                                                                                               Mujib Borsho and Ashrayan Project: A Dream

Bangladesh government has set a target in Mujib Borsho that not a single person will remain without address or home. Government will ensure an address for everyone under Ashrayan Project. Bangladesh government would ensure accommodation for all marking Mujib Borsho. The government has built 66,189 houses at a cost of Taka 1,168 crore for homeless people on the occasion of Mujib Borsho. Each of the houses was built on two decimals of land having two rooms, one corridor and one latrine alongside connection of electricity and water. The residents of the houses will be given necessary training to ensure their earnings and after completion of the training they will get a loan from the government. Besides, the Ashrayan Project under the Prime Minister's Office (PMO) rehabilitated 3,715 families by constructing 743 barracks under 44 project villages in 36 upazilas in 21 districts during Mujib Borsho. The Ashrayan Project has prepared a list of 885,622 families in 2020, including 293,361 landless and homeless families, and 592.261 families having 1- 10 decimal land but no housing facility.

                                                                                                Consumer rights and responsibilities

Consumer rights are a set of rights governed by the law that gives allows customers to have the necessary information about goods and services while purchasing. Similarly, consumer responsibilities indicate that customers have a specific responsibility towards the society and other consumers and help them to fight against the unfair practice or at least be aware of it. These rights and responsibilities are registered under the Consumer Protection Act 1986. 

Consumer Rights 

• Right to Safety- Before buying, a consumer can insist on the quality and guarantee of the goods. They should ideally purchase a certified product like ISI or AGMARK. 
• Right to Choose- Consumer should have the right to choose from a variety of goods and in a competitive price 
• Right to be informed- The buyers should be informed with all the necessary details of the product, make her/him act wise, and change the buying decision.
• Right to Consumer Education- Consumer should be aware of his/her rights and avoid exploitation. Ignorance can cost them more.
• Right to be heard- This means the consumer will get due attention to express their grievances at a suitable forum.. 
• Right to seek compensation- The defines that the consumer has the right to seek redress against unfair and cruel practices or exploitation of the consumer. 

Consumer Responsibilities 

• Responsibility to be aware - A consumer has to be mindful of the safety and quality of products and services before purchasing. 
• Responsibility to think independently- Consumer should be well concerned about what they want and need and therefore make independent choices. 
• Responsibility to speak out- Buyer should be fearless to speak out their grievances and tell traders what they exactly want. 
• Responsibility to complain- It's consumer responsibility to express and file a complaint about their dissatisfaction with goods or services in a sincere and fair manner. 
• Responsibility to be an Ethical Consumer- They should be fair and not engage themselves with any deceptive practice.

                                                                                                                              Zero-coupon bond

A zero-coupon bond is a debt instrument that does not pay interim coupons but instead trades at a deep discount, rendering profit at maturity, when the bond is redeemed for its full face value. Nagad, which acts as the main agent for mobile financial services (MFS) of Bangladesh Postal Office (BPO), plans to raise Tk 500 crore through a zero-coupon bond to pay its loans, develop networks and buy IT equipment for business expansion. The company said investors of the bond would get Tk 750 crore at the end of its five-year maturity period. With a paid up capital of Tk 3.5 crore. Nagad wants to raise the capital to pay off existing debts, support capital expenditure and meet working capital requirements to expand its business in the MFS sector, which has been growing fast since it was launched in Bangladesh in 2011.

                                                                                                                 Shadow banking products

There are evidences that shadow banking activities have been increasing at high rates in both developed and developing countries. These activities may include certain sectors and activities of banks and financial institutions that may be considered as shadow; and the concepts and interpretations of shadow banking may vary in the context of developed and developing countries. One reason might be that financial market is more mature in the developed countries, and for them it is more of a risk transformation through securitisation; in the context of developing and underdeveloped countries, financial market is yet to attain the expected maturity stage and many segments are still underdeveloped in nature, and for them shadow banking activities are more supplementary to formal banking activities. Some instruments of mobile financial services like bKash, Nagad, Upay are shadow products as they are controlled or operated by separate managements outside of banks. bKash is a separate company. Similarly, agent banking is another example of shadow banking in Bangladesh as one part of the transaction is operated by people who are not banking people. Some vendors or local people operate it. Capital market-related activities like services by the brokerage houses, merchant banks, and alternative investment funds are shadow- banking activities throughout the globe, the banking academics at the BIBM say in the research report-evidently in the wake of mind-boggling financial scams in the country and also across the globe that prompted some major countries to press the brake on upstart fintech operators.

                                                                                                   Dhaka International Investment Summit 2021

The two-day International Investment Summit 2021 was held in the capital on 28 November 2021 to brand new Bangladesh among the investors of the world. Some 2,574 participants have registered to attend the summit hosted by Bangladesh Investment Development Authority (Bida) at Radisson Blu Water Garden Hotel, Dhaka. At least 465 foreigners representing their countries or international investment firms joined the event on 28 November 2021. The main objective of the summit is to brand new Bangladesh among the investors of the world. The new face of Bangladesh's economy is still unknown to many in the world and the investment promotion programs are helping them to learn about the economy and the investment opportunities in a wide range of sectors in Bangladesh. Bangladesh is receiving an increasing interest of investors from an expanding, range of countries considered to be potential sources of investments. The outcome of that should be reflected in the coming years. The country's increasing investment competitiveness, improving business environment, the opportunities the 100 special economic zones are creating would be communicated with the potential investors alongside the great rise story of the Bangladesh economy.

Relationship banking is a strategy used by banks to strengthen customer loyalty and provide a single point of series for a range of different products and services.

Making relationship with customers in the banking sector is called Relationship banking. Creating banks with customers retain old customers at minimum costs, generate revenue easily and guarantee banks having a minimum profit from them.

The term 'increased value-relevance of customer orientation' means banks relationship with its customers are very much important and this relationship values all the old customers at a great extent.

Relationship Banking: A customer-driven Banking.

দেড় বছরের বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বািইরে ছিল বাংলাদেশের নারী- দল দীর্ঘদিন বিরতির পর সম্প্রতি দাপুটে পারফরম্যান্স দেখিয়ে ব্ল্যাংকিংয়ে পাঁচ থেকে সরাসরি ২০২২ বিশ্বকাপের টিকেট পেয়ে যায় টাইগার্সরা। তাদের এই ব্যতিক্রমী সাফল্যে আমরা সকলে গর্বিত। আমাদের প্রত্যাশা বিশ্বকাপের মূল পর্বেও তাদের এই সফলতার ধারা অক্ষুন্ন থাকবে। তাদের আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ়তায় সূচিত হবে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটের নবজাগরণ।

= Bangladesh women's team has been out of international cricket for more than a year and a half. After a long hiatus, the Tigress recently got a ticket to the 2022 World Cup directly from the ranking 5 after a heroic performance. We are all proud of their exceptional success. Our hope is that this trend of success will continue in the world cup. Their confidence and determination will bring the renaissance of women's cricket in Bangladesh.

                                                                                                 Title: Tremendous Advancement of Bangladesh

Now, 50 years since that day, Bangladesh has come a long way, through many ups and downs. The country's journey throughout these 50 years has been far from easy. It has gone through immense struggle - be it famines, floods, autocracy, and our ever-present problem of corruption. But no one can deny Bangladesh's place as a nation today, in the world and in the hearts of its people, a country brimming with potential, a nation full of opportunities. Despite the dark periods, Bangladesh is now stronger than ever with the country being widely recognized as a fast-growing developing nation, and heading rapidly toward becoming a developed nation.

$Here, Principal = p; Rate of interest = r; Time = n$

$\therefore Compounded amount = p{(1+\frac{r}{100})}^n$

$$\begin{gathered} Now, according to question, p{(1+\frac{r}{100})}^{15}=2p \\ \therefore {(1+\frac{r}{100})}^{15}=2...............\left(i\right) \\ Let, n be the number of years when principal will become 8 times. \\ \therefore p{(1+\frac{r}{100})}^n=8p ={(1+\frac{r}{100})}^n=8 =(1+\frac{r}{100})=2^3 \\ ={(1+\frac{r}{100})}^n={(1+\frac{r}{100})}^{3\times 15} ={(1+\frac{r}{100})}^n={(1+\frac{r}{100})}^{45} \therefore n=45 \\ \therefore Required times 45 years. \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} Let, the radius and height of the cylinder be r and h cm respectively. \\ We know,surface area of cylinder is=2\mathrm{\pi rh} {\mathrm{cm}}^2 \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} And volume of the cylinder is={\mathrm{\pi r}}^2\mathrm{h} {\mathrm{cm}}^3 \\ \mathrm{According} \mathrm{to} \mathrm{question} , 2\mathrm{\pi rh} =100.........\left(\mathrm{i}\right) \\ \mathrm{And}, {\mathrm{\pi r}}^2\mathrm{h}=150.......\left(\mathrm{ii}\right) \\ \mathrm{Dividing} \mathrm{equation} \left(\mathrm{ii}\right) \mathrm{by} \mathrm{equation} \left(\mathrm{i}\right), \mathrm{we} \mathrm{get} \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} \frac{{\mathrm{\pi r}}^2\mathrm{h}}{2\mathrm{\pi rh}}=\frac{150}{100} \\ =\frac{r}{2}=\frac{3}{2} \\ \therefore r=3cm \\ Putting, r = 3 in equation \left(i\right), we get \\ 2\mathrm{\pi rh}=100 \\ \therefore \mathrm{h}=\frac{100}{2\mathrm{\pi r}}=\frac{100}{2\times 3\times 3.1416}=5.3 \mathrm{cm} \\ \therefore \mathrm{Required} \mathrm{radius} = 3\mathrm{cm} \mathrm{and} \mathrm{height} = 5.3\mathrm{cm}. \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} Let us depict a figure according to question \\ Here, ABCD is a 3 by 4 rec\tan gle which is inscribed in a circle. \\ \therefore Diagonal of the rectangle area, AC=D^{\sqrt{A{D}^2+C{D}^2}}=C^{\sqrt{3^2+4^2}}=\sqrt{9+16}=\sqrt{25}=5 unit \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} \therefore Radius of the circle =\frac{5}{2} unit \\ \therefore Circumference of the circle = 2\pi r [Here, r = radius] \\ =2\times 3.1416 \times \frac{5}{2}=15.71 unit. \end{gathered}$$

$$\begin{gathered} Here, clearly the sum of all three groups is 50. We know, sum of three odd numbers can not be 50. \\ Therefore, we need one even prime integer, Here, the only prime even integer is 2. \\ Therefore, one group has 2 people Now, we have to allot remaining 48 people in two odd number group. \\ Available combination be \\ \left(i\right) 2, 5, 43 \\ \left(ii\right) 2, 7, 41 \\ \left(iii\right) 2, 11, 37 \\ \left(iv\right) 2, 17, 31 \\ \left(v\right) 2, 19, 29 \\ \therefore There are five ways we can divide 50 people into three groups, so that each group contains members equal to a prime number. \\ answer: 5 ways. \end{gathered}$$

$Given, cot (A + B) = 1$

$$\begin{gathered} = cot (A+B)=cot 45° \left[\right[As, cot 45°-1] \\ \therefore A+B= 45°..............(i) \\ again, cot (A-B)=\sqrt{3} \\ =cot (A-B)=cot 30° [As, cot 30°=\sqrt{3}) \\ \therefore A-B=30°.................(ii) \\ Adding equation (i) with equation (ii) we get \\ \frac{A+B=45° \\ A-B=30°}{2A=75°} \\ \therefore A=\frac{75°}{2}=37.5° \\ Subtracting equation (ii) from (i), we get \\ \frac{A+B=45° \\ A-B=30°}{2B=15°} \\ \therefore B=\frac{15°}{2}=7.5° \\ \therefore Required A =37.5° and B = 7.5° \end{gathered}$$