Test Mode
Reading
Mode
Right = 0
Wrong = 0
শিক্ষাবর্ষঃ ২০০২-২০০৩
All
রৈখিক বা ঐচ্ছিক পেশিতনম্তু’র সারলোলেমা সুস্পষট এক আবরণে আবৃত থাকে
মসৃণ বা অনৈচ্ছিক পেশিতে কোষের আবরণী বা সারকোলেমা অস্পষ্ট
হৃৎপেশি বা কার্ডিয়াক পেশিতে সারলোলেমা বেশ সূক্ষ্ম
মসৃণ বা অনৈচ্ছিক পেশির কোষের নিউক্কিলয়াসটি কোষের সরু অংশে অবস্থান করে
গোড়াদেশীয় বা প্রক্সিমাল প্যাঁচানো নালিকা
প্রাস্তীয় বা ডিস্টাল প্যাঁচানো নালিকা
দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দিকে
দ্বিতীয় সপ্তাহের প্রথম দিকে
পরাগরেণুর সাইটপ্লাজম থাকে ঘন এবং প্রথম পর্যায়ে নিউক্লিয়াসটি থাকে মাঝখানে
ডিপ্লয়েড স্ত্রীরেণু মাতৃকোষটি মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভক্ত হয়ে চারটি হ্যাপ্লয়েড স্ত্রীরেণু তৈরি করে
ডিম্বাণুর দু’পাশের দুটি নিউক্লিয়াসকে সিনারজিড বা সাহায্যকারী নিউক্লিয়াস বলা হয়
পরাগনলিকার ভিতরে অবস্থিত জনন নিউক্লিয়াসটি মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভক্ত হলে দুটি শুক্রাণু তথা পুংগ্যামেট সৃষ্টি করে
অন্তঃত্বক বিদ্যমান এবং বৃত্তাকার । কোষেল পার্শ্ব প্রাচীর স্থূল
মেটাজাইলেম পরিধির দিকে এবং প্রোটেজাইলেম কেন্দ্রের দিকে থাকে
এপিডার্মিসের বাইরের দিকে কিউটিকল থাকে
কোষপ্রাচীর পুরু বলে অবস্থানকারী অঙ্গকে দৃঢ়তা প্রদান করে
কোষপ্রাচীর সেলুলোজ ও পেকটির নির্মিত, তাই প্রাচীর ততটা নমনীয় নয়
কোষপ্রাচীরের কোষগুলো স্থূলাকার, অন্যত্র পাতলা
খাদ্য তৈরি, সঞ্চয় ও অঙ্গকে আংশিক দৃঢ়তা প্রদান এর কাজ
এদের কোষ প্রাচীর কাইটিন দিয়ে গঠিত
উন্নত টিস্যু বিন্যাস বিদ্যমান
হ্যাপ্লয়েড স্পোর দিয়ে বংশ বৃদ্ধি ঘটে
উদ্ভিদ ও প্রাণী দেহে উৎপন্ন মৌল
নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম একই সাথে পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়
পূর্ণতা প্রাপ্তির শেষ পর্যায় ডিম্বাশয়ের ভিতরে সম্পন্ন হয়
অ্যানিমেল ও ভেজেটাল মেরুর সৃষ্টি হয়
ঐচ্ছিক চলাফেরাকে নিয়ন্ত্রণ করে
ঐচ্ছিক পেশির পেশিটান নিয়ন্ত্রণ করে
চলাফেরার দিক নির্ধারণ করে
স্বাভাবিক শ্বাসক্রিয়ার হারকে নিয়ন্ত্রণ করে
র্যাফাইড মুখে চুলকানী সৃষ্টি করে
ক্যালসিয়াম কার্বনেট কেলাসিত হয়ে আঙ্গুলের ছড়ার মত বলে তাকে সিস্টোলিথ বলে
প্রকৃত উদ্ভিদ কোষের ফটোসিনথেটিক প্লাইকোপ্রোটিন আছে
উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদ কোষে ক্লোরপ্লাস্টের আকৃতি সাধারণত লেন্সের মত হয়ে থাকে
পোষকের প্রচলিত সংজ্ঞা অনুযায়ী মানুষ পরজীবীর নির্দিষ্টচ পোষক
প্রতিটি লোহিত কণিকার ভিতর থেকে যখন পড়ে ১২-১৮টি মেরোজয়েট বেরিয়ে আসে তখন কণিকাগুলো ভাঙ্গে এবং বিনষ্ট হয়
সমগ্র এরিথ্রোসাইটিক স্লাইজোগনি চক্রটি ৪৮-৭২ ঘন্টার মধ্যে সম্পন্ন হয়
ম্যালেরিয়ার পরজীবী অযৌন ও যৌন উভয় পদ্ধতিতে বংশবিস্তার করে
বৃদ্ধি পর্যায়ে স্পার্মাটোগোনিয়া বিপুল পরিমাণ পুষ্টিদ্রব্য ও ক্রোমাটিন পদার্থ সঞ্চয় করে
স্পার্মাজোনেসিসে মূখ্য ঝিল্লি সৃষ্টি হয় না
উত্তজেনেসিসে মূখ্য ঝিল্লি সৃষ্টি হয়
স্পার্মাটোজেনেসিসে পূর্ণতা প্রাপ্তির সমস্ত প্রক্রিয়া শুক্রাশয়ে সম্পন্ন হয় না
E. histolytica মানুষের বৃহদান্ত্রে অন্তঃপরজীবী হিসেবে কাজ করে
ক্রনিক অবস্থায় এরা অন্ত্রের প্রাচীর ভেদ করে রক্তে সংবহিত হয়ে যকৃতে ক্ষত সৃষ্টি করে
জীবাণুর ট্রফোজয়েট দশা অত্যন্ত সক্রিয় ও সচল
E. histolytica -র সিস্টগুলো পোষকের মলের সঙ্গে দেহ থেকে নির্গত হয়ে সাধারণ ঘরের তাপমাত্রায় ৩ সপ্তাহ বেঁচে থাকে
র্যাফাইড মুখে চুলকানী সৃষ্টি করে
ক্যালসিয়াম কার্বনেট কেলাসিত হয়ে আঙ্গুরের ছড়ার মত হলে তাকে সিস্টোলিথ বলে
প্রকৃত উদ্ভিদ কোষের ফটোসিনথেটিক কোষে গ্লাইকোপ্রোটিন আছে
উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদ কোষে ক্লোরপ্লাস্টের আকৃতি সাধারণত লেন্সের মত হয়ে থাকে
আরশোলার পুঞ্জক্ষি (১২০০-১৮০০) ওমাটিডিয়া নিয়ে গঠিত
আরশোলার শুক্রাধার শুক্রাণু সাময়িকভাবে জমা রাখে এবং পুষ্টি দিান করে
আরশোলার প্রতিটি অণুডিম্বাশয় থেকে এক এক করে ১০ টি পরিণত ডিম একসাথে জনন থলিতে নেমে আসে।
পোষক দেহ থেকে পুষ্টি ও আশ্রয় লাভ করে
পোষকের কিছু না কিছু ক্ষতি করে
স্বাধীন জীবন-যাপনে অক্ষম হয়
নিউক্লিয়াস ২বার ক্রোমোজোম ২বার
নিউক্লিয়াস ১বার ক্রোমোজোম ২বার
নিউক্লিয়াস ২বার ক্রোমোজোম ৩বার
নিউক্লিয়াস ২বার ক্রোমোজোম ১বার
মেটাজাইলেম ও প্রোটোজাইলেমের মাঝখানে
কর্টেক্স এর নীচে ও পেরিসাইকেলের বাইরে
ক্যাম্বিয়ামের নীচে ও উপর দিয়ে