এক্স-রে ব্যবহৃত হয়-
i. স্থানচ্যুত হাড় নির্ণয়ে
ii. যকৃত এর অবস্থান নির্ণয়ে
iii. কিডনির পাথর শনাক্তকরণে
নিচের কোনটি সঠিক?
এক্সরে ব্যবহৃত হয়—
i. শিল্প কারখানায়
ii. নিরাপত্তার ক্ষেত্রে
iii. রোগ শনাক্তকরণে
এক্স-রে নলে ক্যাথোড থাকে -
i. ইলেক্ট্রন মুক্ত
ii. ইলেক্ট্রন যুক্ত
iii. ইলেক্ট্রন বের হয়ে আসে
X-Ray ভেদ করতে পারে না—
i. অধাতব নরম বস্তু
ii. ধাতব বস্তু
iii. ক্যালসিয়াম
আলট্রাসনোগ্রাফিতে—
i. শব্দের প্রতিধ্বনি ব্যবহৃত হয়
ii. চৌম্বক ক্ষেত্রকে কাজে লাগানো হয়
iii. শ্রবণোত্তর শব্দ তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়
সিটি স্ক্যান-
i. তেজস্ক্রিয়তা ধারণ করে
ii. টিউমার সৃষ্টি করে
iii. এলার্জি তৈরি করে
এলার্জির ঝুঁকি থাকে—
i. সিটি স্ক্যানে
ii. আলট্রাসনোগ্রাফিতে
iii. এম আর আই-এ
এম আর আই সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় কোনটি সনাক্তকরণের ক্ষেত্রে?
i. টিউমার
ii. মস্তিষ্ক
iii. পেশি
MRI সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়—
i. মস্তিষ্কে
ii. যোজক কলায়
iii. পেশিতে
ইসিজি করা যায়-
i. হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকলে
ii. রক্তনালী ব্লক হলে
iii. হূৎপিণ্ডের আকার বড় হয়ে থাকলে
এন্ডোস্কোপিতে ঝুঁকি থাকে—
i. পায়খানার রং কালচে হওয়ার
ii. পেটে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ার
iii. ক্লান্তি ও অবসাদ হওয়ার
এন্ডোস্কোপি ব্যবহার করতে হয়-
i. এক্স-রে করে নিশ্চিত না হওয়া গেলে
ii. সিটি-স্ক্যান করে নিশ্চিত না হওয়া গেলে
iii. ইসিজি করে নিশ্চিত না হওয়া গেলে
এন্ডোস্কোপিতে প্রয়োগ করা হয়-
i. আলোর প্রতিসরণ
ii. বৈদ্যুতিক তরঙ্গের নিঃসরণ
iii. আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
এনজিওগ্রাফী পরীক্ষার ঝুঁকি—
i. রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
ii. এলার্জি সৃষ্টি হতে পারে
iii. ডায়রিয়া হতে পারে
এনজিওগ্রাফিতে ব্যবহৃত ডাই শরীর থেকে বের হয়—
i. কিডনির মাধ্যমে
ii. মূত্রের মাধ্যমে
iii. গলনালির মাধ্যমে
এনজিওগ্রাফি করতে হয়—
i. হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে
ii. ক্যান্সারের ক্ষেত্রে
iii. বুকে ব্যথা হলে
ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়—
i. কেমোথেরাপি
ii. রেডিওথেরাপি
iii. ইসিজি
রেডিওথেরাপিতে DNA ধ্বংসে ব্যবহৃত হয় —
i. ফোটন কণা
ii. তেজস্ক্রিয় কণা
iii. বেতার তরঙ্গ
কেমোথেরাপিতে -
i. কোষ বিভাজন বন্ধ হয়
ii. রক্তশূন্যতা দেখা যায়
iii. কোষে শক্তি উৎপাদন ব্যহত হয়