উপজেলা পরিষদের আয়ের উৎস—
i. ধার্যকৃত কর
ii. রেইট
iii. টোল
নিচের কোনটি সঠিক?
জেলা পরিষদের সদস্যরা নির্বাচিত হবেন-
i. জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে
ii. সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কমিশনারের ভোটে
iii. ইউপি চেয়ারম্যান এবং সদস্যদের ভোটে
জেলা পরিষদের উল্লেখযোগ্য কাজ হলো-
i. পরিকল্পনা এবং উন্নয়ন
ii. শিল্প ও বাণিজ্যের উন্নয়ন
iii. সরকারি হাসপাতাল তত্ত্বাবধান
পৌরসভার সদস্যসংখ্যা নির্ভর করে ওই এলাকার ¬
i. জনসংখ্যার ওপর
ii. আয়তনের ওপর
iii. সচেতন নাগরিকের ওপর
পৌরসভার কাজ হলো-
i. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন
ii. নৈশ বিদ্যালয় স্থাপন
iii. খাদ্যের ভেজাল প্রতিরোধ
পৌরসভার আয়ের উৎস-
i. বিনোদনমূলক বিষয়ের ওপর ধার্য কর
ii. মার্কেট ভাড়া
iii. যানবাহন রেজিস্ট্রেশন ফি
পৌরসভার আয়ের উৎস নয়—
i. লাইসেন্স পারমিট
ii. টোল
iii. রেইট
সিটি কর্পোরেশনে যার ওপর ভিত্তি করে ওয়ার্ডের সংখ্যা বিভক্ত করা হয় তা হলো-
iii. শিক্ষার হারের ওপর
কাজটি সিটি কর্পোরেশন করে থাকে -
i. সাংস্কৃতিক উন্নয়নের কাজ
ii. প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা
iii. জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন
সিটি কর্পোরেশনের আয়ের উৎস—
i. ট্রাস্ট আয়
ii. কর্পোরেশন অর্থ বিনিয়োগ হতে প্রাপ্ত আয়
iii. কর ও উপকর দ্বারা আয়
সিটি কর্পোরেশন করে না-
i. পৌরসভার কাজের তদারকি
ii. পৌরসভার কাজের নিয়ন্ত্রণ
iii. ছোটখাটো বিচার কাজ
পার্বত্য জেলা পরিষদ করে থাকে—
i. কৃষি ও বন উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ
ii. ভূমি ব্যবস্থাপনা
iii. দুস্থদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ
পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়ের উৎস -
i. লটারির ওপর কর
ii. সামাজিক বিচারের ফি
iii. বনজ সম্পদের ওপর রয়্যালিটির অংশবিশেষ
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য-
i. লুসাই
ii. পাংখো
iii. গারো
পার্বত্য চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আওতায় রয়েছে—
i. চক
ii. খিয়াং
iii. বোম
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের আওতায়—
i. পৌরসভাসহ স্থানীয় পরিষদসমূহ তত্ত্বাবধান
ii. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর রীতিনীতি ও প্রথার তত্ত্বাবধান
iii. সামাজিক বিচার তত্ত্বাবধান
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের আয় হয়ে থাকে—
i. সরকারি অনুদান
ii. জেলা পরিষদ তহবিল হতে প্রাপ্ত অর্থ
iii. রাস্তা, পুল ও ফেরির উপর টোল
সরকার প্রয়োজনে পার্বত্য জেলা পরিষদের—
i. কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে নির্দেশ প্রদান করতে পারে
ii. অনুশাসন করতে পারে
iii. বাতিল ঘোষণা দিতে পারে
ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা নাগরিককে দিয়ে থাকে -
i. জন্ম নিবন্ধন সনদ
ii. নাগরিক সনদ
iii. চারিত্রিক সনদ
গ্রামীণ আদালতের উপকারিতা হলো-
i. তাড়াতাড়ি বিচার সম্পন্ন হয়
ii. অধিক অর্থ ব্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
iii. ন্যায্যবিচার হয়