ইসলাম ও ইমানের সম্পর্ক
i. অবিচ্ছেদ্য
ii. বিপরীত
iii. মূল ও শাখাশ্বরূপ
নিচের কোনটি সঠিক?
যে ব্যক্তি ইমান এনেছে, সে মুমিন। মুমিন ব্যক্তির অন্তরে থাকে—
i. আল্লাহর প্রতি অনুরাগii. আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের বাসনাiii. মুমিন হওয়ার দাম্ভিকতা
আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস করাকে তাওহিদ বলে। আমরা তাওহিদে বিশ্বাসী। এ বিশ্বাস আমাদেরকে -
i. আত্মসচেতন করেii. সচ্চরিত্রবান করেiii. অসহিষ্ণু করে
আল্লাহ অতুলনীয়—i. সায়iii. গুপেii. কর্মে
কালিমা তাইয়্যেবাতে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে—
i. তাওহিদের
ii. খাতমে নবুয়তের
iii. রিসালাতের
তাওহিদে বিশ্বাস মানুষের মধ্যে জাগিয়ে তোলে-
i. আত্মসচেতনতাবোধ
ii. আত্মমর্যাদাবোধ
iii. আত্ম-অহংবোধ
তাওহিদে বিশ্বাসের ফলে যেভাবে উদার দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হয়—
i. পৃথিবীর সকল সৃষ্টির সৃষ্টিকর্তা একজন, কাজেই সবাই সবাইকে সমমর্যাদাসম্পন্ন মনে করে
ii. মানুষ যেকোনো সৃষ্টিকে উপাসনার হাত থেকে রেহাই পায়
iii. মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদাবোধ ও আত্মসচেতনতা জেগে ওঠে
কুফর বলতে বোঝায়—
i. আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব অবিশ্বাস করাii. আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব অস্বীকার করাiii. আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা
শিরক বলতে বোঝায়-
i. আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা
ii. কাউকে আল্লাহর সমতুল্য মনে করা
iii. আল্লাহর ইবাদতে অন্যকোনো শক্তি বা বস্তুকে শামিল করা
সমাজ থেকে শিরক দূরীকরণে ব্যবস্থাটি হলো-i. শিরকের কুফল গণমাধ্যমে তুলে ধরাii. সর্বস্তরের মানুষকে তাওহিদ সম্পর্কে বোঝানোiii. আইন করে দেশ থেকে শিরক উচ্ছেদ করা
মুনাফিকরা—i. মিথ্যাবাদীii. ওয়াদা ভঙ্গকারীiii. আমানতের খিয়ানতকারী
মুনাফিকদের সামাজিক অবস্থান-
i. সমাজের সবাই সম্মান করে চলে
ii. সমাজের কেউ বিশ্বাস করে না
iii. লাঞ্ছিত অবস্থায় কালাতিপাত করে
'নিফাক' যে ধরনের পাপ-i. মারাত্মকii. অমার্জনীয়iii. জঘন্যতম
ওয়াদা ভঙ্গকারী ব্যক্তিদের সর্বদা এড়িয়ে চলতে হবে, কারণ—i. ওয়াদা ভঙ্গকারীকে কেহই পছন্দ করে নাii. এদের প্রত্যেকটা কাজই লোক দেখানোiii. এরা দ্বিমুখী নীতিবিশিষ্ট ও প্রতারক
হযরত মুহাম্মদ (স.)-কে সর্বশেষ নবি হিসেবে বিশ্বাস করা-
i. ফরজ
ii. সুন্নাত
iii. ইমানের অঙ্গ
হযরত মুহাম্মদ (স.) ছিলেন-
i. শেষ নবিii. রাসুলiii. ধর্মীয় নেতা
প্রত্যেক মুসলমানকে খামে নবুয়তে বিশ্বাস করতে হবে, কারণ এটি--
i. আল্লাহর ঘোষণা
ii. মহানবির (স.)-এর ঘোষণা
কুরআনের পূর্ববর্তী আসমানি কিতাবসমূহ নাজিল হয়েছিল—
i. সকল জাতির জন্য
ii. নির্দিষ্ট জাতির জন
iii. নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের জন্য
ফাহিমকে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে হলে-
i. ইমান ও ইসলামের সংজ্ঞা জানতে হবে
ii. কোনো বিজ্ঞ আলেমের শরণাপন্ন হতে হবে
iii. নবি- ব-রাসুলদের জীবন চরিত অধ্যয়ন করতে হবে