শক্তি প্রয়োগ মতবাদের মূল বক্তব্য হলো-
i. শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে
ii. বুদ্ধি দ্বারাই রাষ্ট্রকে শাসন করা হয়
iii. রাষ্ট্রের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে শক্তির প্রয়োজন
নিচের কোনটি সঠিক?
ধর্মীয় বিশ্বাস ভূমিকা পালন করে-
i. জনগণকে একত্রিত করতে
ii. রাজবংশ টিকিয়ে রাখতে
iii. রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে
অধিকাংশ রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর ঈশ্বরের সৃষ্টি মতবাদটি অযৌক্তিক মনে করার কারণ হলো
i. গণতান্ত্রিক নিয়ম নীতির পরিপন্থি
ii. সামরিক শাসনকে সমর্থন করে
iii. একনায়কতন্ত্রকে মদদ যুগিয়ে থাকে
ঐশী মতবাদ যেভাবে রাষ্ট্র সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে-
i. জনগণের মাঝে একই ধর্মীয় অনুভূতির বিকাশ ঘটিয়ে
ii. স্রষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে জনগণকে একই শাসকের পেছনে ঐক্যবদ্ধ করে
iii. রাজা কখনো ভুল করতে পারেন না এ অনুভূতির বিকাশ ঘটিয়ে
দার্শনিক হবসের মতে, আদিকালে প্রকৃতির রাজ্যে মানুষে মানুষে লেগে থাকত
i. সদ্ভাব সম্প্রীতি
ii. হানাহানি
iii. যুদ্ধ বিগ্রহ
প্রকৃতির রাজ্যে মানুষ সংঘবদ্ধ হয়ে এমন চুক্তিতে উপনীত হয় যে, তারা এমন সংস্থা বা রাষ্ট্র গড়ে তুলবে যা জনগণের-
i. জীবন রক্ষায় কাজ করবে
ii. স্বাধীনতা রক্ষায় কাজ করবে
iii. ধর্ম রক্ষায় কাজ করবে
শক্তি প্রয়োগ মতবাদ অনুসারে রাষ্ট্রহীন আদিম সমাজে শক্তি প্রয়োগের ক্ষেত্র ছিল
i. সবল কর্তৃক দুর্বলকে অত্যাচার ও অনুগত রাখা
ii. বংশ প্রধান কর্তৃক স্বীয় বংশের সবাইকে শাসনে রাখা
iii. আন্তঃ উপজাতি যুদ্ধ বিগ্রহ এবং অপর উপজাতিকে পদানত করা
রাষ্ট্র প্রত্যক্ষভাবে শাসিত হতো-
i. বৃহৎ সামাজিক একক হিসেবে
ii. দক্ষ কৌম প্রধান দ্বারা
iii. সর্ব বয়োজেষ্ঠ্য ব্যক্তির দ্বারা
ইতিহাসের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, জ্ঞাতিসম্পর্কের ভিত্তিতে সৃষ্টি হয়েছে
i. ধর্মীয় সংগঠন
ii. সামাজিক সংগঠন
iii. রাষ্ট্র