যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
1.

প্রযুক্তি, যুক্তি ও নৈতিকতা

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago
যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
2.

নারীর ক্ষমতায়নে শিক্ষা ও পরিবার

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

নারীর ক্ষমতায়নে শিক্ষা ও পরিবার 

ভূমিকাঃ আমাদের জাতীয় ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল বলেন, “বিশ্বে যা কিছু সৃষ্টি চির কল্যানকরঅর্ধেক তার করিয়ারে নারী অর্ধেক তার নর”

নারীকে পিছনে ফেলে পুরুষের পথচলা হবে মন্থর। রুদ্ধ হবে যত মহা কল্পনা ও পরিকল্পনার পথ। নারীকে ছাড়া সভ্যতার উন্নতি হবে না। মানব জাতির উন্নয়নে নারীর রয়েছে আকাশ ছোঁয়া অবদান। আজ সভ্যতার যে অগ্রগতি ও বিকাশ আমর দেখতে পাচ্ছি তা নারীকে ছাড়া সম্ভব ছিল না। তবে তাদের এই অবদান পুরুষ শাসিত সমাজে মূল্যায়ন পায় নি। ফলে যুগে যুগে নারীরা হয়েছে অবহেলিত, নির্যাতিত, নিষ্পেষিত ও বঞ্চিত। তারা পায় নি তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহনের স্বাধীনতা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ইচ্ছে হলে নিজের বস্তুগত ও বুদ্ধিগত কোনো অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তাছাড়া নারীর ক্ষমতায়নে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সমাজের ধর্মীয় গোঁড়ামি ও কুসংস্কার। আবার কখনও সামাজিক প্রেক্ষাপটে নারীর ক্ষমতায়নে নারীগণ বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। পরিবার থেকে নারীদের পুরুষের কাছে নমনীয় হয়ে জীবন যাপনের শিক্ষা দেয়া হয়।

নারীর ক্ষমতায়ন বলতে কি বোঝায়ঃ প্রকৃতপক্ষে ক্ষমতায়ন আসে মন থেকে। নারীর ক্ষমতায়ন বলতে নারীর স্বকীয়তা, নিরাপত্তা, নিজস্বতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতা ইত্যাদি বস্তুগত ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশকে বোঝায়। নারী যদি তার জীবনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীন হয় এবং নিজের চলার ক্ষেত্রে বা কর্মক্ষেত্রে নিরাপদে যেতে পারে, তবে এমন পরিবেশকে নারীর ক্ষমতায়ন বলা হয়। একে অন্যকে নিজের প্রতিপক্ষ না ভেবে সমাজের নারী পুরুষ সবাই যদি উদার হয় তবে নারীর ক্ষমতায়নে আর কোনো বাঁধা থাকবেনা ।

সংবিধানে নারীর অধিকারঃ সংবিধানের ১৯ (৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহনের অধিকার রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে। অনুচ্ছেদ ২৭ এ নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য থাকবে আইনের সমতা এবং আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার। অর্থাৎ আইনের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার থাকবে। অনুচ্ছেদ ২৮ এর ১,২,৩,৪ এ সকলের সমান অধিকারের কথা আছে। আবার রাজনীতির ক্ষেত্রে অনুচ্ছেদ ৬৫ (৩) এ জাতীয় সংসদে নারীর জন্য ৫০টি আসন সংরক্ষিত রাখার কথা বলা হয়েছে। সংবিধানে যদিও নারীর যথেষ্ট অধিকারের কথা বলা হয়েছে কিন্তু বাস্তব জীবনে এখনো তারা তাদের পূর্ণ অধিকার পায়নি।

নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্ববাসীর প্রচেষ্টাঃ নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এনেছে জাতিসংঘ । সমাজ ও রাষ্ট্রে নারীর সম্মান, নারীর শ্রমের মূল্যায়ন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালকে নারী বর্ষ এবং ১৯৭৫-৮৫ কে নারী দশক ঘোষণা করেছে। নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিশ্ব নেতাদের একত্র করে বিশ্ব নারী সম্মেলনের আয়োজন করেছে। নারীদেরকে জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনগুলোতে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে যুক্ত করা হচ্ছে। সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, লেখা পড়া ও গবেষণামূলক কাজ ইত্যাদি বিষয়ে নারীর অবদানস্বরুপ, তাদেরকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। তাছাড়া আমরা দেখতে পাচ্ছি, নারীগণ পশ্চিমা ও উন্নত দেশগুলোতে পুরুষের সাথে সমানভাবে দেশ ও জাতির উন্নয়নে জোরাল ভূমিকা রাখছে। যেমন আমেরিকা, ফ্রান্স, বৃটেন, জাপান, চীন ও রাশিয়া ইত্যাদি দেশের নারীরা পুরুষের চেয়ে কর্মে দক্ষ কম নয়। তারাও বিজ্ঞান প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণার মত বড় বড় অভাবনীয় কর্মক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে।

নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপঃ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নারী এবং জাতীয় সংসদের স্পিকারও নারী। নারীর ক্ষমতায়নে দেশের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক ব্যবস্থা তথা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে। সরকার উল্লেখযোগ্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিম্নরূপ:

  • নারীদের লেখা পড়ায় এগিয়ে নিতে তাদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হয়। মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের উপবৃত্তির ব্যবস্থা ।
  • বিভিন্ন সময় নারীদের জন্য প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা। বর্তমানে দেশে প্রায় ৩০ লাখ নারী গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
  • নারীদের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য নারী উদ্যোক্তাদের নাম মাত্র সুদে ঋনের ব্যবস্থা চাকুরির ক্ষেত্রে নারী কোঠার ব্যবস্থা।
  • প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৬০ নারী কোটার ব্যবস্থা।
  • তথ্য ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন ভিত্তিক লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে একজন পুরুষের সাথে একজন নারী নিয়োগের কথা বলা হয়েছে ।
  • সংসদে নারীর জন্য ৫০টি আসন সংরক্ষণ করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাঃ শিক্ষার অভাবের কারণে নারীর ক্ষমতায়ন অনেক বেশি বাঁধা প্রাপ্ত হয়। নারীরা পর্যাপ্ত শিক্ষা গ্রহণ না করার ফলে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের ব্যাপারে অজ্ঞ থেকে যায়। নিজেদের অধিকারের ব্যাপারে অজ্ঞ থাকার কারণে পরনির্ভর হয়ে জীবন যাপন করে। নারী অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে সামাজিকীকরণের যে কুশিক্ষা নারীরা লাভ করেছে তা অন্য নারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলে মনে করে। যখন পাশের ঘরের নারী পড়া শোনা করে বড় হতে চায় তখন তারা অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। নারীর উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ নারীরাই প্রথমে মানতে পারেনা। শিক্ষার দ্বারাই নারীর ক্ষমতায়নের বাস্ত বতা সম্ভব। কারণ শিক্ষা গ্রহণ করার মাধ্যমেই নারীরা তাদের ক্ষমতার ব্যাপারে সচেতন হতে পারবেন।

নারীর ক্ষমতায়নে পরিবারে ভূমিকাঃ পরিবার থেকে নারী ক্ষমতায়নের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পরিবারই হলো শিক্ষার প্রথম স্কুল। সমাজের প্রচলিত কুসংস্কার ও ধর্মীয় গোঁড়ামিপূর্ণ নীতির কারণে নারীরা তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারছেনা; পরিবার থেকে এসকল কুসংস্কার এর বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখতে হবে। ইসলাম নারীকে নিরাপত্তার সাথে তার পরিপূর্ণ বিকাশ স্বাধনে ব্যবসা-বাণিজ্য করার অধিকার দিয়েছে; পরিবারের উচিত এক্ষেত্রে সকলকে ধর্মীয় জ্ঞান লাভে উদ্বুদ্ধ করা, যার ফলে সকলেই নারীর অধিকার সম্পর্কে জানতে পারবে। পরিবার থেকেই নারীর পারিবারিক কাজের মূল্যায়ন করতে হবে। ঘরের কাজ যেমন, রান্না বান্না, সন্তান পালন পালন ইত্যাদি, এসব কাজকে কোনো কাজ মনে করা হয় না। এটি নারীর প্রতি একটি বৈষম্যপূর্ণ চিত্তার প্রকাশ। পরিবার থেকে নারীকে তাদের কাজের মর্যাদা না দিলে নারীর ক্ষমতায়ন সর্বক্ষেত্রে বাঁধা প্রাপ্ত হবে।

নারীর ক্ষমতায়নে করণীয়ঃ নারীদেরকে কখনো পুরুষের প্রতিবন্ধক মনে করা যাবেনা। নারীদেরকে অধিকার বুঝিয়ে দিতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের বেতন বৈষম্য দূর করতে হবে। ধর্মীয় গ্রন্থে নারীদের যে অধিকার দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে উল্লেখিত নারীর সব অধিকার নারীকে বাস্তবে দিতে হবে। রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আইনি সহায়তা দ্রুত দিতে হবে। এছাড়া সামাজিকতার কুসংস্কারে বিশ্বাসী হয়ে নারীকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে। বাহিরে বের হতে সমস্যা হলে ঘরে বসে জাতীয় জীবনের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নারীদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে হবে। মিডিয়াকে নারীদের ভোগের পণ্য হিসেবে উপস্থান করা থেকে বিরত রাখতে হবে। নারীর সম্মান বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ও নাটক সিনেমায় বজায় রাখতে হবে। সবার আগে নারীকে তাদের ক্ষমতায়নে এগিয়ে আসতে হবে এবং পারিবারিক পর্যায় থেকে পুরুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব নীতি রাষ্ট্রীয় ও সমাজ জীবনে প্রয়োগ করলে, আশা করা যায় নারীর ক্ষমতায়নে আর কোনো অন্তরায় থাকবেনা।

উপসংহারঃ নারীর ক্ষমতায়ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নারীকেই সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে। নারীর প্রতি পুরুষের ইতিবাচক ধারণা আনতে হবে; এজন্য পরিবার থেকে নারীর অবদানের কথার স্বীকৃতি দিতে হবে। তাদের অধিকারগুলো বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের সচেষ্ট হতে হবে। নারীর ক্ষমতায়ন হলে পুরুষের ক্ষতি হবে, এমন মনোভাব মন থেকে দূর করতে হবে। নারীর প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার মাধ্যমে এবং নারীর উচ্চশিক্ষা লাভের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন সম্ভব হবে।

যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
3.

অর্থনৈতিক উন্নয়নে আত্মকর্মসংস্থান

Created: 3 months ago | Updated: 2 weeks ago
যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
4.

সাম্প্রদায়িকতা-অসাম্প্রদায়িকতা

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago
যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
5.

শৈশবস্মৃতি

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

পৃথিবীর প্রতি আমাদের ভালোবাসা অসীম। আমরা এ পৃথিবীরই সন্তান। পৃথিবী সবার মুখে অন্ন তুলে দিতে চাইলে। সবার মুখে অন্ন জোগাতে পারে না। মানুষের মনের সকল আশা পূরণকরাও পৃথিবীর পক্ষে সম্ভব নয়। পৃথিবীতে এসে মানু যা পায়; মৃত্যু তার সবটুকুই কেড়ে নেয় ৷ তারপরও মানুষ মাতৃতুল্য পৃথিবীর মায়া ছেড়ে কখনো যেতে চায় না।

১৬ এপ্রিল, ২০১৯

এ্যাসিসটেন্ট জেনারেল ম্যানেজার,
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড,
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্পোরেট শাখা, ঢাকা৷

বিষয়: নৈমিত্তিক ছুটির আবেদন।

জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, জ্বরে আক্রান্ত থাকার কারণে আমি গত ১৩ এপ্রিল ২০১৯ থেকে ১৫ এপ্রিল ২০১৯ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম । এই কারণে উক্ত তিন দিন আমি ব্যাংকে অনুপস্থিত ছিলাম । এখন শারীরিকভাবে সুস্থ হওয়ায় আমি আজ ১৬ এপ্রিল ২০১৯ এ আবার ব্যাংকে যোগদান করেছি। আমার অসুস্থতার প্রমাণস্বরূপ ডাক্তারের চিকিৎসাপত্র নিচে সংযুক্তি করা হলো ।

অতএব, অনুগ্রহ করে উল্লিখিত তিনদিনের নৈমিত্তিক ছুটি মঞ্জুর করে বাধিত করবেন ।

বিনীত
এস. এম. শামস্
সিনিয়র অফিসার
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্পোরেট শাখা, ঢাকা ।

তারিখঃ ১৬.০৬.২০১৯

ব্যবস্থাপক
কথাপ্রকাশ
৩৭/১ বাংলাবাজার, পি, কে. রায় রোড,
ঢাকা-১১০০

বিষয়ঃ ভিপিপি যোগে বই পাঠানো প্রসঙ্গে।

জনাব,
আপনার প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত নিম্নবর্ণিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চারটি বই আমার অত্যন্ত প্রয়োজন। যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি বইগুলো ভিপিপি যোগে নিচের ঠিকানায় প্রেরণ করে বাধিত করবেন। বইয়ের মূল্য ও ভিপিপি এর খরচ ভিপিপি ছাড় করে নেয়ার সময় পরিশোধ করব।

বিনীত
নিয়ামুল ইসলাম
নিয়ামুল লাইব্রেরী, রাজশাহী

বইয়ের তালিকা

বইয়ের নামলেখক/সম্পাদকসংখ্যা
মুক্তিযুদ্ধের গল্পমনি হায়দার১০ কপি
১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধের পত্র-পত্রিকাহাসিনা আহমেদ১০ কপি
মুক্তিযুদ্ধপঞ্জিমুনতাসীর মামুন ও হাসিনা আহমেদ১০ কপি
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা যুদ্ধের জয় পরাজয়বদরুদ্দীন উমর১০ কপি

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

বি' উপসর্গ:

অভাব - বিনিদ্র, বিবর্ণ, বিশৃঙ্খল, বিফল ।
গতি - বিচরণ, বিক্ষেপ
অপ্রকৃতস্থ - বিকার, বিপর্যয়
বিশেষ রূপে- বিধৃত, বিশুদ্ধ, বিজ্ঞান

‘নি' উপসর্গ 

নিষেধ- নিবৃত্তি
নিশ্চয় - নির্ধারণ, নির্ণয়
আতিশয্য - নিদাঘ, নিদারুণ
অভাব - নিষ্কলুষ, নিষ্কাম

যেকোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দিন:
10.

'চোখ' শব্দের পাঁচটি সমার্থক শব্দ লিখুন ।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

চোখ' শব্দের সমার্থক শব্দ - আঁখি, অক্ষি, লোচন, নেত্র, নয়ন, চক্ষু, সিডর।

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

‘পড়া’ শব্দ ব্যবহার করে ভিন্নার্থক বাক্য তৈরি করা হলোঃ

পড়াপাঠ করাসানজিদা অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে লেখাপড়া করে ৷
চোখে পড়াদেখাতার কাজ মালিকের চোখে পড়েছে।
পড়াপাল্লায় পড়াবখাটে ছেলেদের পাল্লায় পড়ে ফেরদৌসের জীবন আজ অন্ধকার
পড়াচেষ্টা করাউঠে পড়ে লাগ, পরীক্ষায় অবশ্যই ভালো করবে
পড়ানতিস্বীকারতোমার পায়ে পড়ি, এবারের মতো আমাকে রেহাই দাও

বানান শুদ্ধ করুনঃ
12.

নিক্কন

Created: 3 months ago | Updated: 1 day ago

নিক্কন = নিক্বণ

বানান শুদ্ধ করুনঃ
13.

মুহুর্ত্ত

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

মুহুৰ্ত্ত = মুহূর্ত 

বানান শুদ্ধ করুনঃ
14.

বিদ্দ্যান

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

বিদ্যান = বিদ্বান

বানান শুদ্ধ করুনঃ
15.

মরুদ্দান

Created: 3 months ago | Updated: 1 week ago

মরুদ্দান = মরুদ্যান

বানান শুদ্ধ করুনঃ
16.

রুগ্ন

Created: 3 months ago | Updated: 5 days ago

রুগ্ন = রুগ্ণ

The world is like looking glass. If you smile, it smiles, if you frown, it frowns back. If you look at it through a red glass, all seems red and rosy; if a blue, all blue; if through a smoked one, all dull and dirty।

= পৃথিবী আয়নার মতো। তুমি হাসলে এটি হাসবে, তুমি যদি ভ্রুকুটি কর তবে এটি তোমার প্রতি ভ্রুকুটি করবে। তুমি যদি একটি লাল কাঁচের মধ্যদিয়ে এটিকে দেখ তবে সব কিছুই তোমার নিকট লাল ও গোলাপী মনে হবে; যদি নীল কাঁচের মধ্যদিয়ে দেখ, তবে সবকিছুই নীল মনে হবে; আর যদি ধুমায়িত কাঁচের মধ্য দিয়ে দেখ, তাহলে সবকিছুই নীরস ও নোংরা মনে হবে।

Related Sub Categories