করোনার কারণে স্কুল বন্ধ
করোনার কারণে স্কুল বন্ধ = কর্মে শূন্য বিভক্তি ।
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে = কর্তায় ৭মী।
বাদলের ধারা বারে বার বার
বাদলের ধারা বারে বার বার = অপাদানে ৬ষ্ঠী ।
বোঁটা আলগা ফল গাছে থাকে না
বোঁটা আলগা ফল গাছে থাকে না = অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি।
আমার আর বাঁচিবার স্বাদ নাই
আমার আর বাঁচিবার স্বাদ নাই = আমার আর বাঁচিবার সাধ নাই।
তার দুচোখ অশ্রুজলে ভেসে গেল
তার দুচোখ অশ্রুজলে ভেসে গেল = তার দু'চোখে অশ্রুতে ভেসে গেল ।
অনেক হয়েছে, গৃহস্থের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে পারব না
অনেক হয়েছে, গৃহস্থের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে পারব না = অনেক হয়েছে, ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে পারবনা।
অত্যাবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পন্যতা অনুচিত
অত্যাবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পন্যতা অনুচিত = অত্যাবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।
অরুণারাঙা
অরুণারাঙা = অরুণের ন্যায় রাঙা (উপমান কর্মধারয়)।
কুশীলব
কুশীলব = কুশ ও লব (দ্বন্দ্ব সমাস)।
মাথায় পাগড়ি
মাথায় পাগড়ি = মাথায় পাগড়ি যার (অলুক বহুব্রীহি সমাস)।
অহরাহ্
অহরাহ্ = অহ্নের অপর বা শেষ ভাগ (ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস)।
যথারীতি
যথারীতি = রীতিকে অতিক্রম না করে (অব্যয়ীভাব সমাস)।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন । এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ।
শওকত ওসমান এর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস বনি আদম। এটি ১৯৪৬ সালে দৈনিক আজাদের সাহিত্য সাময়িকীতে প্রকাশিত হয় ।
‘ফের যদি আসি, তবে সিধকাঠি সঙ্গে করিয়াই আনিব' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'হৈমন্তী' গল্পের গৌরীশংকর (হৈমন্তীর বাবা) এই উক্তিটি করেন ।
সৈয়দ শামসুল হকের লিখিত মুক্তিযুদ্ধের দুইটি উপন্যাসের নাম হলো ‘নিষিদ্ধ লোবান' এবং 'নীল দংশন'
কাজী নজরুল ইসলাম ‘ব্যাঙাচি' ছদ্মনামে লিখতেন।