অন্তিম কাল উপস্থিত যার
অন্তিম কাল উপস্থিত যার = প্রিয়মান
যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়
যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয় = নাতিশীতোষ্ণ
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার = প্রত্যুৎপন্নমতি
ইহলোক বিষয়ক
ইহলোক বিষয়ক = ইহলোকিক
ইন্দ্রকে জয় করেছে যে
ইন্দ্রকে জয় করেছে যে = ইন্দ্রজিৎ
গলগ্রহ
গলগ্রহ (পরের উপর বোঝা হয়ে থাকা) গলগ্রহ ঘরজামাইদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
তামার বিষ
তামার বিষ (অর্থের কু প্রভাব) তোমাকে তামার বিষে পেয়েছে বলে মানুষকে মানুষ মনে কর না।
শকুনি মামা
শকুনি মামা (কুচক্রী লোক) শকুনি মামাদের কাছ থেকে যত দূরে থাকবে ততই ভালো।
কুয়োর ব্যাঙ
কুয়োর ব্যাঙ (সংকীর্ণমনা লোক): তোমার মতো কুয়োর ব্যাঙ দিয়ে কিছুই হবে না।
গরীবের ঘোড়া রোগ
গরীবের ঘোড়া রোগ (সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ): কোনো মতে পাশ করেছ, এখন পড়তে চাও ইংরেজি স্কুলে, গরিবের ঘোড়া রোগ হয়েছে আর কি।
১) ট-বর্গীয় (ট, ঠ, ড, ড) ধ্বনির আগে দন্ত্য 'ন' ব্যবহৃত হয়ে যুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হলে, সব সময় মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
২) তৎসম শব্দে ঋ, র, য-এর পরে মূর্ধন্য 'লা হয়।
৩) ঋ, র, য এর পরে স্বরকানি, হ. য়, ব, তা এবং ক-বর্গীয় ও ৬. প-বর্গীয় ধ্বনি থাকলে পরবর্তী দন্ত্য ন মূর্ধন্য ণ হয়।
৪) প্র. পরঃ পরি, নির এই চারটি উপসর্গের পর কৃৎ প্রত্যয়ের 'ন' ধ্বণি মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
৫) কতকগুলো শব্দে স্বভাবতই মূর্ধন্য 'ণ' হয় (নিতা মূর্ধন্য-প)।
ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের পর এবার নতুন মিশন 'স্মার্ট বাংলাদেশ'। মূলত, "রূপকল্প ২০৪১'-এর অভীষ্ট অর্জন মন্নততর করতেই 'স্মার্ট বাংলাদেশ' রূপকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ পরিকল্পনা বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির দেশ এবং একটি উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। স্মার্ট বাংলাদেশ এর ভিত্তি মূলত ৪টি। যথা- স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি। 'স্মার্ট বাংলাদেশ' হলো এমন এক আধুনিক বাংলাদেশ যেখানে সবকিছু প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য পূরণে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। স্মার্ট বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য হলো, আগামী দিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, ইন্টারনেট অব থিংস (107), রোবটিকস, ব্লকচেইন, ন্যানো টেকনোলজি, মিডি প্রিন্টিং এর মতো আধুনিক ও নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বালানি, যোগাযোগ, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, বাণিজ্য, পরিবেশ, শক্তি ও সম্পদ, অবকাঠামো, আর্থিক লেনদেন, সাপ্লাই চেইন, নিরাপত্তা, এন্টারপ্রেনারশিপ, কমিউনিটিসহ নানা খাত অধিকতর দক্ষতার দ্বারা পরিচালনা করা হবে। অনলাইনে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এক শিক্ষার্থী, এক ল্যাপটপ, এক স্বপ্নের উদ্যোগ নেয়ার কথা বলা হয়েছে। এর আওতায় সব ডিজিটাল সেবা কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বিত ক্লাউডের আওতায় নিয়ে আসা হবে। ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের নাম পরিবর্তন করে "স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সী গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।