শুদ্ধ করে লিখুন :

দারিদ্যতাই মধুসদনের শেষ জীবনের বৈশিষ্ট্য।

ভাবসম্প্রসারণ করুণ:

কমল হীরের পাথরটাকে বলে বিদ্যে,আর তা থেকে আলো ঠিকরে বেরোয়, তার না কালচার

সারমর্ম লিখুন:

ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা, ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাচা। রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরের আজকে যে যা বলে বলুক তোরে, সকল তর্ক হেলায় তুচ্ছ করে। পুচছটি তোর উচ্চে তুলো নাচা। আয় দুরন্তম আয়রে আমার কাঁচা।

সারমর্ম লিখুন:

মৃত্যুর হাত হইতে বাঁচিয়ে উপায় জগতের একটি প্রাণীর নাই। সুতরাং এই অবধারিত সত্যকে সানন্দে স্বীকার হইতেছে, অতীতের পূবপুরুষদের সাধনাকে নিজের জীবনে এমনভাব েরূপান্তর করা যেন ইহার ফলে তোমার বা আমার মৃত্যুর পরেও সেই শুভফল তোমার পুত্রাদিক্রমে বা আমার শিষ্যদিক্রমে জগতে মধ্যে ক্রমবিস্তারিত হইতে পারে। মৃত্যু তোমার দেহকেই মাত্র ধ্বংস করিতে পারিল, তোমার আরদ্ধ সাধনার ক্রমবিকাশকে অবরুদ্ধ করিতে পারিল না – এইখানেই মহাপরাক্রান্ত মৃত্যুর আসল পরাজয়।

নিচের প্রশ্নগলো সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন:

চর্যাপদের ভাষাকে কেন সন্ধ্যা ভাষা’ বলা হয়?

নিচের প্রশ্নগলো সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন:

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পরিচয় এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করু।