দৃশ্যত বাংলাদেশ বর্তমানে সব ধরণের দূষণের প্রাদুর্ভাবে জর্জরিত যেমন বায়ু দূষণ এবং পানি দূষণ । শহুরে এলাকার বাসিন্দারা এই ধরণের দূষণের দ্বারা সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন শিল্পায়ন প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি করেছে। এখন আমরা পরিবেশগত দূষণের সাধারণ কিছু ধরণ সম্পর্কে জানবো। বায়ু দূষণ বিভিন্ন উৎস থেকে আসে। বাংলাদেশের শিল্প কারখানা, ইটের ভাটা, পুরোনো ও দূর্বল সেবা প্রদানকারী যানবাহন এবং সড়ক ও নির্মাণস্থল হতে নির্গত বিষাক্ত নিষ্কাশন ও ধুলো বায়ু দূষণের প্রধান উৎস। আমরা মোটর গাড়ি কম ব্যবহার করে এবং ২০ বছরের চেয়ে পুরোনো যানবাহনের ব্যবহার এড়ানো দ্বারাই এই ধরনের দূষণ কমাতে পারি।
১৮.০৫.২০১৮
বরাবর
মাননীয় সচিব, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়,
ঢাকা, বাংলাদেশ
বিষয়ঃ পাবলিক লাইব্রেরী স্থাপনের জন্য আবেদন।
মহাশয়,
আমি জোড়াদাহ গ্রামের বাসিন্দা হিসেবে আপনাকে বিনীতভাবে জানাই যে, গ্রন্থাগার সমাজ উন্নয়নের বাহন। শিক্ষা ও জ্ঞানের পরিপূর্ণ বিকাশ ও একটি জাতির মেধা, মনন, ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । আমাদের পথ যেহেতু প্রগতির পথ এবং এই পথকে অনুসরণ করতেই আমাদের অতীত ও বর্তমান বিষয়ক জ্ঞান অর্জন করা আবশ্যক। জ্ঞান অর্জনের জন্যে বই পড়া বা লাইব্রেরিতে যাওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে আমাদের গ্রামে অনেকগুলো স্কুল কলেজ মাদ্রাসা থাকলেও কোথাও কোন পাবলিক লাইব্রেরি নেই। পাবলিক লাইব্রেরি না থাকায় পাঠ্যবইয়ের বাইরে কোন বই পড়া থেকে নতুন প্রজন্ম বঞ্চিত হচ্ছে।
অতএব, বিনীত নিবেদন এই যে এই এলাকায় একটি পাবলিক লাইব্রেরি স্থাপন করে আমাদের জ্ঞান অর্জনের পথ প্রসারিত করে বাধিত থাকবেন।
নিবেদক
আজমির জাহান
গ্রামঃ জোড়াদাহ জেলাঃ ঝিনাইদাহ
গ্রাম বাসীর পক্ষ হতে ।